Bollywood News: অগাধ রূপই কাল হল! বাঙালি মায়ের মেয়ে বলিউড নায়িকা, ফর্সা রংই বিপদ, বলুন তো ইনি কে

ছবির এই ছোট্ট মেয়েটিকে চিনতে পারছেন? শান্ত চোখ, স্মিত হাসি নিয়ে যে তাকিয়ে রয়েছে ক্যামেরার দিকে, সে আসলে কে? কয়েকটি সূত্র ধরিয়ে দেওয়া যাক।
ছবির এই ছোট্ট মেয়েটিকে চিনতে পারছেন? শান্ত চোখ, স্মিত হাসি নিয়ে যে তাকিয়ে রয়েছে ক্যামেরার দিকে, সে আসলে কে? কয়েকটি সূত্র ধরিয়ে দেওয়া যাক।
বলিউডে নায়িকা হবে সুন্দরী, তাঁকে দেখে ফেরানো যাবে না চোখ। এক সময় বড় পর্দায় নারীদের ক্ষেত্রে অভিনয় দক্ষতার চেয়েও বেশি প্রাধান্য দেওয়া হত তাঁর সৌন্দর্যকে। কিন্তু জানেন কি, ছবিতে থাকা ছোট্ট মেয়েটির ক্ষেত্রে সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁর সৌন্দর্য?
বলিউডে নায়িকা হবে সুন্দরী, তাঁকে দেখে ফেরানো যাবে না চোখ। এক সময় বড় পর্দায় নারীদের ক্ষেত্রে অভিনয় দক্ষতার চেয়েও বেশি প্রাধান্য দেওয়া হত তাঁর সৌন্দর্যকে। কিন্তু জানেন কি, ছবিতে থাকা ছোট্ট মেয়েটির ক্ষেত্রে সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁর সৌন্দর্য?
২০০১ সালে 'রেহনা তেরে দিল মে' ছবি দিয়ে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন তিনি। ত্রিকোণ প্রেমের সেই ছবিতে নায়িকার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
২০০১ সালে ‘রেহনা তেরে দিল মে’ ছবি দিয়ে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন তিনি। ত্রিকোণ প্রেমের সেই ছবিতে নায়িকার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
এতক্ষণে নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে, কার কথা হচ্ছে। যাঁকে নিয়ে কথা হচ্ছে, তিনি দিয়া মির্জা। বলিউডের মিষ্টি হাসির মেয়ে।
এতক্ষণে নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে, কার কথা হচ্ছে। যাঁকে নিয়ে কথা হচ্ছে, তিনি দিয়া মির্জা। বলিউডের মিষ্টি হাসির মেয়ে।
১৯৮১ সালে হায়দ্রাবাদে জন্ম দিয়ার। বাবা- ফ্র্যাঙ্ক হেন্ড্রিক ছিলেন জার্মান। মা দীপা দেবী বাঙালি। তবে একসঙ্গে মা-বাবার সান্নিধ্য খুব বেশিদিন পাননি দিয়া। তাঁর বয়স যখন সাড়ে চার বছর, তখনই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
১৯৮১ সালে হায়দ্রাবাদে জন্ম দিয়ার। বাবা- ফ্র্যাঙ্ক হেন্ড্রিক ছিলেন জার্মান। মা দীপা দেবী বাঙালি। তবে একসঙ্গে মা-বাবার সান্নিধ্য খুব বেশিদিন পাননি দিয়া। তাঁর বয়স যখন সাড়ে চার বছর, তখনই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
তার পর দিয়ার মা বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। সৎ বাবার সঙ্গে আগাগোড়াই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দিয়ার। অভিনেত্রীর জীবনে তাঁর অবদান অশেষ। তাই আহমেদের পদবীই ব্যবহার করেন দিয়া।
তার পর দিয়ার মা বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। সৎ বাবার সঙ্গে আগাগোড়াই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দিয়ার। অভিনেত্রীর জীবনে তাঁর অবদান অশেষ। তাই আহমেদের পদবীই ব্যবহার করেন দিয়া।
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি এক সময় দিয়া কাজ করতে চেয়েছিলেন বিষয়ভিত্তিক ছবিতেও। কিন্তু পরিচালকরা অভিনেত্রীকে সেই সুযোগ দেননি। তাঁরা মনে করেছিলেন, দিয়ার সৌন্দর্য তাঁদের ছবির ক্ষেত্রে ঠিক মানানসই নয়। অতিরিক্ত 'ফর্সা' হওয়ার কারণেই নাকি একাধিক চরিত্র হাতছাড়া হয় তাঁর।
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি এক সময় দিয়া কাজ করতে চেয়েছিলেন বিষয়ভিত্তিক ছবিতেও। কিন্তু পরিচালকরা অভিনেত্রীকে সেই সুযোগ দেননি। তাঁরা মনে করেছিলেন, দিয়ার সৌন্দর্য তাঁদের ছবির ক্ষেত্রে ঠিক মানানসই নয়। অতিরিক্ত ‘ফর্সা’ হওয়ার কারণেই নাকি একাধিক চরিত্র হাতছাড়া হয় তাঁর।
বক্স অফিসে দিয়ার সফল ছবির সংখ্যা নেহাতই কম। কিন্তু জীবনের প্রত্যেক ধাপে প্রত্যেক চরিত্রেই ভাল নম্বর নিয়ে উত্তীর্ণ তিনি।
বক্স অফিসে দিয়ার সফল ছবির সংখ্যা নেহাতই কম। কিন্তু জীবনের প্রত্যেক ধাপে প্রত্যেক চরিত্রেই ভাল নম্বর নিয়ে উত্তীর্ণ তিনি।