এপ্রিল পড়তে না পড়তে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে। আবহাওয়া অধিদফতরের অনুমান, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ নাগাদ দেশে দাবদাহ চরম আকার নেবে। এর পর তাপপ্রবাহ শুরু হবে।

Knowledge Story: কোন তাপমাত্রায় মানুষের ‘মৃত্যু’ ঘটে…? মানবদেহ কতটা ‘উত্তাপ’ সহ্য করতে পারে জানেন? চমকে দেবে উত্তর!

এপ্রিল পড়তে না পড়তে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে। আবহাওয়া অধিদফতরের অনুমান, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ নাগাদ দেশে দাবদাহ চরম আকার নেবে। এর পর তাপপ্রবাহ শুরু হবে।
এপ্রিল পড়তে না পড়তে দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে। আবহাওয়া অধিদফতরের অনুমান, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ নাগাদ দেশে দাবদাহ চরম আকার নেবে। এর পর তাপপ্রবাহ শুরু হবে।
একই সঙ্গে আবহাওয়া অধিদফতর মানুষকে বিকেলে ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। প্রতি বছর গ্রীষ্মের মরশুমে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হিটস্ট্রোক বা তাপপ্রবাহে কিছু মানুষের মৃত্যুর খবর আসে।
একই সঙ্গে আবহাওয়া অধিদফতর মানুষকে বিকেলে ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে। প্রতি বছর গ্রীষ্মের মরশুমে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হিটস্ট্রোক বা তাপপ্রবাহে কিছু মানুষের মৃত্যুর খবর আসে।
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানী দিল্লিতে তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় যা একাধিক রেকর্ড ভেঙে দেয়। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে একজন মানুষ সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে? সেই সঙ্গে প্রচণ্ড গরমের বিরুদ্ধে শরীরকে ঠান্ডা রাখে কী ভাবে?
২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানী দিল্লিতে তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় যা একাধিক রেকর্ড ভেঙে দেয়। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে একজন মানুষ সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে? সেই সঙ্গে প্রচণ্ড গরমের বিরুদ্ধে শরীরকে ঠান্ডা রাখে কী ভাবে?
বেশির ভাগ মানুষ নিশ্চয়ই অনুভব করেছেন যে উচ্চ তাপমাত্রা আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্য উভয়ের জন্যই অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিছু মানুষের জন্য, উচ্চ তাপমাত্রা মারাত্মক প্রমাণিত হতে পারে।
বেশির ভাগ মানুষ নিশ্চয়ই অনুভব করেছেন যে উচ্চ তাপমাত্রা আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্য উভয়ের জন্যই অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিছু মানুষের জন্য, উচ্চ তাপমাত্রা মারাত্মক প্রমাণিত হতে পারে।
যাঁরা প্রচণ্ড গরম সহ্য করতে পারে না অনেক ক্ষেত্রে অমানসিক দাবদাহের জেরে তাঁদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যদিও বেশিরভাগ মানুষের শরীর ভয়ঙ্কর তাপ এবং কড়া ঠান্ডা উভয়ই সহ্য করতে পারে।
যাঁরা প্রচণ্ড গরম সহ্য করতে পারে না অনেক ক্ষেত্রে অমানসিক দাবদাহের জেরে তাঁদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। যদিও বেশিরভাগ মানুষের শরীর ভয়ঙ্কর তাপ এবং কড়া ঠান্ডা উভয়ই সহ্য করতে পারে।
গ্রীষ্মকালে, এ দেশের অনেক জায়গায় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি পৌঁছে যায়। এমতাবস্থায় আপনার মনে এই প্রশ্ন নিশ্চয়ই জেগেছে যে এত গরমে একজন মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকে? কোন তাপমাত্রায় মানুষের জন্য বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে?
গ্রীষ্মকালে, এ দেশের অনেক জায়গায় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি পৌঁছে যায়। এমতাবস্থায় আপনার মনে এই প্রশ্ন নিশ্চয়ই জেগেছে যে এত গরমে একজন মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকে? কোন তাপমাত্রায় মানুষের জন্য বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে?
মানবদেহ কতটা তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে?বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৮.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট। এটি আপনার আশেপাশের পরিবেশের অর্থাৎ বাইরের তাপমাত্রার ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের সমান। বিজ্ঞানের মতে, মানুষ যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় সহজেই বেঁচে থাকতে পারে তা হল ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মানবদেহ কতটা তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে?
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৮.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট। এটি আপনার আশেপাশের পরিবেশের অর্থাৎ বাইরের তাপমাত্রার ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের সমান। বিজ্ঞানের মতে, মানুষ যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় সহজেই বেঁচে থাকতে পারে তা হল ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিজ্ঞানের মতে, মানুষ উষ্ণ রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণী। মানুষ 'হোমিওস্ট্যাসিস' নামে একটি বিশেষ প্রক্রিয়া দ্বারা বাইরের তাপমাত্রা থেকে সুরক্ষিত। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষের মস্তিষ্ক হাইপোথ্যালামাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের তাপমাত্রা বেঁচে থাকার সীমার মধ্যে বজায় রাখতে সাহায্য করে।
বিজ্ঞানের মতে, মানুষ উষ্ণ রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণী। মানুষ ‘হোমিওস্ট্যাসিস’ নামে একটি বিশেষ প্রক্রিয়া দ্বারা বাইরের তাপমাত্রা থেকে সুরক্ষিত। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষের মস্তিষ্ক হাইপোথ্যালামাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের তাপমাত্রা বেঁচে থাকার সীমার মধ্যে বজায় রাখতে সাহায্য করে।
তাপমাত্রা কতটা অসহনীয় হয়ে ওঠে?লন্ডন স্কুল অফ হাইজিনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০৫০ সালের মধ্যে ব্রিটেনে তাপের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা ২৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। প্রকৃতপক্ষে, বিজ্ঞান বলে যে মানবদেহ ৩৫ থেকে ৩৭ ডিগ্রির তাপমাত্রা কোনও সমস্যা ছাড়াই সহ্য করতে পারে।
তাপমাত্রা কতটা অসহনীয় হয়ে ওঠে?
লন্ডন স্কুল অফ হাইজিনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০৫০ সালের মধ্যে ব্রিটেনে তাপের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা ২৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। প্রকৃতপক্ষে, বিজ্ঞান বলে যে মানবদেহ ৩৫ থেকে ৩৭ ডিগ্রির তাপমাত্রা কোনও সমস্যা ছাড়াই সহ্য করতে পারে।
তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে মানুষ সমস্যায় পড়তে শুরু করে। গবেষণা অনুসারে, মানুষের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রা সহ্য করা প্রায় অসম্ভব। এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রা জীবনের ঝুঁকি তৈরি করে।
তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে মানুষ সমস্যায় পড়তে শুরু করে। গবেষণা অনুসারে, মানুষের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রা সহ্য করা প্রায় অসম্ভব। এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রা জীবনের ঝুঁকি তৈরি করে।
মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেটের রিপোর্ট অনুসারে, ২০০০-০৪ থেকে ২০১৭-২১ সালের মধ্যে ৮ বছরে ভারতে তীব্র তাপপ্রবাহ দেখা যায়। এই সময়ের মধ্যে, ভারতে তাপজনিত মৃত্যুর হার ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেটের রিপোর্ট অনুসারে, ২০০০-০৪ থেকে ২০১৭-২১ সালের মধ্যে ৮ বছরে ভারতে তীব্র তাপপ্রবাহ দেখা যায়। এই সময়ের মধ্যে, ভারতে তাপজনিত মৃত্যুর হার ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
শরীর কীভাবে উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করে:হাইপোথ্যালামাস মানুষের রক্তনালীগুলির প্রসারণ, শরীর থেকে ঘাম, মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া, তাজা বাতাসের জন্য খোলা জায়গায় যাওয়া থেকে শক্তি পায়। এই শক্তি দিয়ে হাইপোথ্যালামাস মানবদেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই মানুষ উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে এবং মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রাতেও বেঁচে থাকতে পারে।
শরীর কীভাবে উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করে:
হাইপোথ্যালামাস মানুষের রক্তনালীগুলির প্রসারণ, শরীর থেকে ঘাম, মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া, তাজা বাতাসের জন্য খোলা জায়গায় যাওয়া থেকে শক্তি পায়। এই শক্তি দিয়ে হাইপোথ্যালামাস মানবদেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই মানুষ উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে এবং মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রাতেও বেঁচে থাকতে পারে।
যাইহোক, যেসব জায়গায় আবহাওয়া মূলত উষ্ণ থাকে, সেখানে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা মানুষের জন্য বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। তবে সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রায় মানুষ বেঁচে থাকতে পারে তার কোনও সে ভাবে সুনির্দিষ্ট উত্তর এখনও পাওয়া যায়নি। আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের পরিবেশ রয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষমতার দেহ রয়েছে। তবুও, উচ্চ তাপমাত্রায় সতর্কতা অবলম্বন করা শ্রেয়।
যাইহোক, যেসব জায়গায় আবহাওয়া মূলত উষ্ণ থাকে, সেখানে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা মানুষের জন্য বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। তবে সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রায় মানুষ বেঁচে থাকতে পারে তার কোনও সে ভাবে সুনির্দিষ্ট উত্তর এখনও পাওয়া যায়নি। আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের পরিবেশ রয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষমতার দেহ রয়েছে। তবুও, উচ্চ তাপমাত্রায় সতর্কতা অবলম্বন করা শ্রেয়।
ক্রমবর্ধমান তাপ কখন মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়?ডাক্তার এবং গবেষকরা প্রায়ই মানবদেহে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার প্রভাব সম্পর্কে কথা বলার সময় 'তাপ চাপ' শব্দটি ব্যবহার করেন। যখন আমাদের শরীর অত্যন্ত গরম থাকে, তখন এটি তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখার চেষ্টা করে। শরীর যে ভাবে তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখার চেষ্টা করে তা পরিবেশ এবং শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।
ক্রমবর্ধমান তাপ কখন মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়?
ডাক্তার এবং গবেষকরা প্রায়ই মানবদেহে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার প্রভাব সম্পর্কে কথা বলার সময় ‘তাপ চাপ’ শব্দটি ব্যবহার করেন। যখন আমাদের শরীর অত্যন্ত গরম থাকে, তখন এটি তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখার চেষ্টা করে। শরীর যে ভাবে তার মূল তাপমাত্রা বজায় রাখার চেষ্টা করে তা পরিবেশ এবং শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি হলে নিম্ন রক্তচাপের কারণে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরা বা নার্ভাস হওয়ার মতো অভিযোগ খুবই সাধারণ অভিযোগ। অন্যদিকে, আপনি যদি খুব বেশি সময় ধরে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রায় থাকেন, তবে পেশীগুলি সম্পূর্ণভাবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া করতে পারে এবং মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি হলে নিম্ন রক্তচাপের কারণে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরা বা নার্ভাস হওয়ার মতো অভিযোগ খুবই সাধারণ অভিযোগ। অন্যদিকে, আপনি যদি খুব বেশি সময় ধরে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রায় থাকেন, তবে পেশীগুলি সম্পূর্ণভাবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া করতে পারে এবং মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।
প্রচণ্ড গরমেও শরীর কীভাবে নিজেকে ঠাণ্ডা রাখে?ক্লিনিক্যাল রিসার্চ অনুযায়ী, বাইরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে শরীর বিশেষভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়। প্রকৃতপক্ষে, শরীরের ৭০ শতাংশেরও বেশি জল দিয়ে গঠিত। অন্যদিকে আমাদের শরীরে উপস্থিত জল বাইরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে শরীরের মূল তাপমাত্রা স্থিতিশীল রাখতে তাপের সঙ্গে লড়াই করে। এই প্রক্রিয়ায় আমরা ঘামছি। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। কিন্তু, দীর্ঘ সময় ধরে এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গেলে শরীরে জলের ঘাটতি শুরু হয়।
প্রচণ্ড গরমেও শরীর কীভাবে নিজেকে ঠাণ্ডা রাখে?
ক্লিনিক্যাল রিসার্চ অনুযায়ী, বাইরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে শরীর বিশেষভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়। প্রকৃতপক্ষে, শরীরের ৭০ শতাংশেরও বেশি জল দিয়ে গঠিত। অন্যদিকে আমাদের শরীরে উপস্থিত জল বাইরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে শরীরের মূল তাপমাত্রা স্থিতিশীল রাখতে তাপের সঙ্গে লড়াই করে। এই প্রক্রিয়ায় আমরা ঘামছি। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। কিন্তু, দীর্ঘ সময় ধরে এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গেলে শরীরে জলের ঘাটতি শুরু হয়।
জলের অভাবে কারও কারও মাথা ঘোরা শুরু হয় আবার কারও মাথা ব্যথা হয়। কিছু মানুষ এমনকি অজ্ঞান পর্যন্ত হতে পারে। আসলে, জলের অভাব শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। এমন অবস্থায় রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখতে হার্ট ও ফুসফুসে বেশি চাপ পড়ে। এটি রক্তচাপকে প্রভাবিত করে।
জলের অভাবে কারও কারও মাথা ঘোরা শুরু হয় আবার কারও মাথা ব্যথা হয়। কিছু মানুষ এমনকি অজ্ঞান পর্যন্ত হতে পারে। আসলে, জলের অভাব শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। এমন অবস্থায় রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখতে হার্ট ও ফুসফুসে বেশি চাপ পড়ে। এটি রক্তচাপকে প্রভাবিত করে।