হাঁটা, হাঁটার নিয়ম, ওজন, ওজন কমানোর টিপস, হেঁটে ওজন কমানোর টিপস, বাচ্চার ওজন, বাচ্চার ওয়েট চার্ট, শিশুর ওজন কোন বয়সে কত হাওয়া উচিত, ওয়েট লস টিপস, হেলথ টিপস, চাইল্ড কেয়ার, শিশুর পুষ্টি, সন্তানের ওজন কত, আদর্শ ওজন কত, বাচ্চার আদর্শ ওজন কত, কী ভাবে ওজন কমাবে অনেক গবেষণায় প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার পা হাঁটতে বলা হয়েছে। আজকাল বাজারের স্মার্ট ঘড়িগুলোও আপনার পদক্ষেপ গুনছে এবং মানুষকে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটার টার্গেট দিচ্ছে এই ঘড়ি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে প্রত্যেকের ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে নাকি বয়স অনুযায়ী শিশু, মাঝবয়সি ও বয়স্কদের জন্য হাঁটার হিসেব আসলে আলাদা?

Walking Age Chart: প্রতিদিন ‘কতটা’ হাঁটবেন…? বয়স অনুযায়ী জানুন হাঁটার ‘সঠিক’ হিসেব! দেখে নিন চার্ট! কমবে ওজন, মুঠোয় থাকবে ব্লাড সুগার-কোলেস্টেরল!

আজকাল জীবনধারা সংক্রান্ত রোগ দ্রুত বাড়ছে। তরুণরা এসবে সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে। কোভিড পিরিয়ডের পর থেকে, এক জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা, একটানা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কাজ করা, ব্যায়াম না করা, বাড়িতে থাকা ইত্যাদি কারণে শরীরে স্থূলতা, রক্তে উচ্চ শর্করা মাত্রা, খারাপ কোলেস্টেরল প্রবৃত্তি নানাবিধ সমস্যা সামনে আসছে।
আজকাল জীবনধারা সংক্রান্ত রোগ দ্রুত বাড়ছে। তরুণরা এসবে সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে। কোভিড পিরিয়ডের পর থেকে, এক জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা, একটানা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কাজ করা, ব্যায়াম না করা, বাড়িতে থাকা ইত্যাদি কারণে শরীরে স্থূলতা, রক্তে উচ্চ শর্করা মাত্রা, খারাপ কোলেস্টেরল প্রবৃত্তি নানাবিধ সমস্যা সামনে আসছে।
যদিও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সব রোগ নিরাময় সম্ভব। এগুলি হওয়ার আগেই প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং তার জন্য সবচেয়ে বড় নিরাময় হল নিয়মিত হাঁটা।
যদিও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সব রোগ নিরাময় সম্ভব। এগুলি হওয়ার আগেই প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং তার জন্য সবচেয়ে বড় নিরাময় হল নিয়মিত হাঁটা।
চিকিৎসকরা বলছেন, আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েক হাজার পা হাঁটেন, তাহলে সুস্থ থাকতে আলাদা কোনও ব্যায়াম করার দরকার নেই। এ ভাবে নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দুরারোগ্য রোগ থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।
চিকিৎসকরা বলছেন, আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েক হাজার পা হাঁটেন, তাহলে সুস্থ থাকতে আলাদা কোনও ব্যায়াম করার দরকার নেই। এ ভাবে নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দুরারোগ্য রোগ থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।
যাইহোক, একটি প্রশ্ন সর্বদাই থেকে যায় যে প্রতিদিন কত স্টেপ হাঁটা উচিত। আমেরিকান কাউন্সিল অফ এক্সারসাইজ অনুসারে, আপনি প্রতিদিন ২৫০০ পা হাঁটার মাধ্যমে সুস্থ থাকতে পারেন।
যাইহোক, একটি প্রশ্ন সর্বদাই থেকে যায় যে প্রতিদিন কত স্টেপ হাঁটা উচিত। আমেরিকান কাউন্সিল অফ এক্সারসাইজ অনুসারে, আপনি প্রতিদিন ২৫০০ পা হাঁটার মাধ্যমে সুস্থ থাকতে পারেন।
তবে অন্য অনেক গবেষণায় প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার পা হাঁটতে বলা হয়েছে। আজকাল বাজারের স্মার্ট ঘড়িগুলোও আপনার পদক্ষেপ গুনছে এবং মানুষকে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটার টার্গেট দিচ্ছে এই ঘড়ি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে প্রত্যেকের ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে নাকি বয়স অনুযায়ী শিশু, মাঝবয়সি ও বয়স্কদের জন্য হাঁটার হিসেব আসলে আলাদা?
তবে অন্য অনেক গবেষণায় প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার পা হাঁটতে বলা হয়েছে। আজকাল বাজারের স্মার্ট ঘড়িগুলোও আপনার পদক্ষেপ গুনছে এবং মানুষকে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটার টার্গেট দিচ্ছে এই ঘড়ি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে প্রত্যেকের ১০ হাজার পা হাঁটতে হবে নাকি বয়স অনুযায়ী শিশু, মাঝবয়সি ও বয়স্কদের জন্য হাঁটার হিসেব আসলে আলাদা?
এ বিষয়ে দিল্লির সুপরিচিত এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডক্টর সঞ্জয় কালরা বলেন, প্রত্যেক মানুষের অন্তত ১০ হাজার পা হাঁটা উচিত। এতে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এ বিষয়ে দিল্লির সুপরিচিত এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডক্টর সঞ্জয় কালরা বলেন, প্রত্যেক মানুষের অন্তত ১০ হাজার পা হাঁটা উচিত। এতে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
লাইফস্টাইল সম্পর্কিত রোগ যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক,স্থূলতা, বিষন্নতা, স্তন-কোলন ক্যানসার ইত্যাদি থেকেও রক্ষা করে এটি। কিছু গবেষণা বলছে, প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার পা হাঁটলেই সুস্থ থাকা যায়, কিন্তু ১০ হাজার পা পর্যন্ত হাঁটার ক্ষেত্রে কোনও রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।
লাইফস্টাইল সম্পর্কিত রোগ যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক,স্থূলতা, বিষন্নতা, স্তন-কোলন ক্যানসার ইত্যাদি থেকেও রক্ষা করে এটি। কিছু গবেষণা বলছে, প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ হাজার পা হাঁটলেই সুস্থ থাকা যায়, কিন্তু ১০ হাজার পা পর্যন্ত হাঁটার ক্ষেত্রে কোনও রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।
ডক্টর সঞ্জয় বলেন যে তিনি এক্ষেত্রে শিশুদের জন্য উদ্বিগ্ন। শিশুদের নিয়মিত খেলা এবং লাফ দেওয়া উচিত। শিশুদের প্রতিদিন অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা কোনও বাধা ছাড়াই খেলা ও লাফ-ঝাঁপ করা উচিত। এতে তারা সুস্থ থাকবে এবং সর্বক্ষেত্রে তাদের উন্নতি হবে।
ডক্টর সঞ্জয় বলেন যে তিনি এক্ষেত্রে শিশুদের জন্য উদ্বিগ্ন। শিশুদের নিয়মিত খেলা এবং লাফ দেওয়া উচিত। শিশুদের প্রতিদিন অন্তত এক থেকে দেড় ঘণ্টা কোনও বাধা ছাড়াই খেলা ও লাফ-ঝাঁপ করা উচিত। এতে তারা সুস্থ থাকবে এবং সর্বক্ষেত্রে তাদের উন্নতি হবে।
১০ হাজার পা মানে কত কিলোমিটার?যদি একজন সাধারণ উচ্চতার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটেন, তবে এই দূরত্ব প্রায় ৭.৫ কিলোমিটারের সমান। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
১০ হাজার পা মানে কত কিলোমিটার?
যদি একজন সাধারণ উচ্চতার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটেন, তবে এই দূরত্ব প্রায় ৭.৫ কিলোমিটারের সমান। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
যদিও ১০ হাজার পায়ের দূরত্ব বিভিন্ন বয়স অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি কভার করার সময়ও পরিবর্তিত হতে পারে। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, বয়স অনুযায়ী পদক্ষেপের সংখ্যাও পরিবর্তিত হয়।
যদিও ১০ হাজার পায়ের দূরত্ব বিভিন্ন বয়স অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি কভার করার সময়ও পরিবর্তিত হতে পারে। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, বয়স অনুযায়ী পদক্ষেপের সংখ্যাও পরিবর্তিত হয়।
৪০ বছর বয়সি মহিলাদের জন্য কত হাজার পা হাঁটা ভাল? - প্রতিদিন ১২ হাজার পা হাঁটা ভাল।৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সি মহিলা - ১১ হাজার পা
৫০ থেকে ৬০ বছর বয়সি মহিলা - ১০ হাজার পা
৪০ বছর বয়সি মহিলাদের জন্য কত হাজার পা হাঁটা ভাল? – প্রতিদিন ১২ হাজার পা হাঁটা ভাল।
৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সি মহিলা – ১১ হাজার পা
৫০ থেকে ৬০ বছর বয়সি মহিলা – ১০ হাজার পা
৬০ বছরের বেশি বয়সি মহিলা - ৮ হাজার পা পুরুষ১৮ থেকে ৫০ বছর - ১২ হাজার পা প্রতিদিন ৫০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষরা - ১১ হাজার ধাপ দৈনিক হাঁটবেন।
৬০ বছরের বেশি বয়সি মহিলা – ৮ হাজার পা পুরুষ
১৮ থেকে ৫০ বছর – ১২ হাজার পা প্রতিদিন
৫০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষরা – ১১ হাজার ধাপ দৈনিক হাঁটবেন।
ওজন বেশি হলে এই কাজটি করতে হবে:স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ স্বাস্থ্যের পরিপ্রেক্ষিতে উপরোক্ত চার্টে বয়স অনুযায়ী হাঁটার ধাপের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কোনও ব্যক্তির ওজন বেশি হলে তাঁর হাঁটা বাড়ানো উচিত।
ওজন বেশি হলে এই কাজটি করতে হবে:
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণ স্বাস্থ্যের পরিপ্রেক্ষিতে উপরোক্ত চার্টে বয়স অনুযায়ী হাঁটার ধাপের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কোনও ব্যক্তির ওজন বেশি হলে তাঁর হাঁটা বাড়ানো উচিত।
এর পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন অংশে জমে থাকা চর্বি অনুযায়ী কিছু ব্যায়ামও করতে হবে স্থূলকায় ব্যক্তিদের। আবার কেউ যদি ডায়াবেটিস বা উচ্চ শর্করাজনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন, তবে সেক্ষেত্রে তাঁকে প্রতিদিন ১২ হাজারের বেশি পা হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
এর পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন অংশে জমে থাকা চর্বি অনুযায়ী কিছু ব্যায়ামও করতে হবে স্থূলকায় ব্যক্তিদের। আবার কেউ যদি ডায়াবেটিস বা উচ্চ শর্করাজনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন, তবে সেক্ষেত্রে তাঁকে প্রতিদিন ১২ হাজারের বেশি পা হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।