Multi Vitamin Side Effects: না ভেবেই কাঁড়ি কাঁড়ি মাল্টি ভিটামিন খান? কিডনি স্টোন থেকে হার্টের অসুখ…ফল হতে পারে মারাত্মক!

সারাদিন বাড়ি থেকে অফিস আর অফিস থেকে বাড়ি৷ ওয়ার্কিং আওয়ার্সও আজকাল ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার নীচে হয় না৷ ফলত, সবসময়ই যেন আমাদের ঘিরে থাকে ক্লান্তি, দুর্বলতা৷ তার উপর বাড়িতে ঠিকমতো খাওয়ার সুযোগ না থাকায় আজকাল আমরা অনেকেই বাইরের অপুষ্টিকর খাবার খেয়ে পেট ভরাই৷ ফলে শরীর কিছুতেই তার হৃত শক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে না৷
সারাদিন বাড়ি থেকে অফিস আর অফিস থেকে বাড়ি৷ ওয়ার্কিং আওয়ার্সও আজকাল ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার নীচে হয় না৷ ফলত, সবসময়ই যেন আমাদের ঘিরে থাকে ক্লান্তি, দুর্বলতা৷ তার উপর বাড়িতে ঠিকমতো খাওয়ার সুযোগ না থাকায় আজকাল আমরা অনেকেই বাইরের অপুষ্টিকর খাবার খেয়ে পেট ভরাই৷ ফলে শরীর কিছুতেই তার হৃত শক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে না৷
এমন পরিস্থিতিতে আমরা অনেকেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে মাল্টি ভিটামিনের সাহায্য নিই৷ কিন্তু, সেসব মাল্টি ভিটামিনই বাজার চলতি৷ চিকি়ৎসকের পরামর্শ নিয়ে আর মাল্টিভিটামিন আর ক’জন? কিন্তু, জানেন কি, প্রতিদিন এই ভাবে মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার ফলে কী ক্ষতি হতে পারে শরীরের?
এমন পরিস্থিতিতে আমরা অনেকেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে মাল্টি ভিটামিনের সাহায্য নিই৷ কিন্তু, সেসব মাল্টি ভিটামিনই বাজার চলতি৷ চিকি়ৎসকের পরামর্শ নিয়ে আর মাল্টিভিটামিন আর ক’জন? কিন্তু, জানেন কি, প্রতিদিন এই ভাবে মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার ফলে কী ক্ষতি হতে পারে শরীরের?
আপনার শরীরের জন্য কোন মাল্টিভিটামিন কত মাত্রায় নিয়মিত খাওয়া উচিত, তা একমাত্র বলতে পারেন চিকিৎসকেরাই৷ কিন্তু, আজকাল আমরা শরীরের ক্লান্তি, পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে বাজার থেকেই প্রচলিত মাল্টি ভিটামিন কিনে খেতে শুরু করে দিনই৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, প্রথমত, এই মাল্টি ভিটামিন কিন্তু, কোনও পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের বিকল্প হতে পারে না৷ আসুন জেনে নিই, অতিরিক্ত বা না জেনেবুঝে মাল্টি ভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরে কী কী মারত্মক প্রভাব ফেলতে পারে!
আপনার শরীরের জন্য কোন মাল্টিভিটামিন কত মাত্রায় নিয়মিত খাওয়া উচিত, তা একমাত্র বলতে পারেন চিকিৎসকেরাই৷ কিন্তু, আজকাল আমরা শরীরের ক্লান্তি, পুষ্টি ঘাটতি দূর করতে বাজার থেকেই প্রচলিত মাল্টি ভিটামিন কিনে খেতে শুরু করে দিনই৷ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, প্রথমত, এই মাল্টি ভিটামিন কিন্তু, কোনও পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের বিকল্প হতে পারে না৷ আসুন জেনে নিই, অতিরিক্ত বা না জেনেবুঝে মাল্টি ভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরে কী কী মারত্মক প্রভাব ফেলতে পারে!
ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন, যেমন ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে, অতিরিক্ত খেলে তা শরীরে ক্রমাগত জমা হতে থাকে৷ ভিটামিন এ -এর বিষক্রিয়া আমাদের শরীরে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে৷ এতে মাথাঘোড়নো, বমি ভাব, ত্বকে অনাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন হতে পারে৷ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি হলে তা লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে৷ ভিটামিন এ-এর ওভারডোজ হাড়েও মারাত্মক যন্ত্রণার কারণ হতে পারে৷
ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন, যেমন ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে, অতিরিক্ত খেলে তা শরীরে ক্রমাগত জমা হতে থাকে৷ ভিটামিন এ -এর বিষক্রিয়া আমাদের শরীরে নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে৷ এতে মাথাঘোড়নো, বমি ভাব, ত্বকে অনাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন হতে পারে৷ অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি হলে তা লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে৷ ভিটামিন এ-এর ওভারডোজ হাড়েও মারাত্মক যন্ত্রণার কারণ হতে পারে৷
অতিরিক্ত মাল্টিভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক হজমশক্তিকে নষ্ট করে দিতে পারে৷। কিছু ভিটামিন এবং মিনারেলস যেমন আয়রন এবং জিঙ্কের ওভারডোট, গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ লক্ষণগুলির মধ্যে থাকে বমি বমি ভাব, ডায়েরিয়া এবং পেটে ক্র্যাম্প রয়েছে।
অতিরিক্ত মাল্টিভিটামিন খাওয়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক হজমশক্তিকে নষ্ট করে দিতে পারে৷। কিছু ভিটামিন এবং মিনারেলস যেমন আয়রন এবং জিঙ্কের ওভারডোট, গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ লক্ষণগুলির মধ্যে থাকে বমি বমি ভাব, ডায়েরিয়া এবং পেটে ক্র্যাম্প রয়েছে।
ভিটামিন সি বা ডি-এর মতো ভিটামিনের অত্যধিক ব্যবহার কিডনিতে পাথর অর্থাৎ, কিডনি স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
ভিটামিন সি বা ডি-এর মতো ভিটামিনের অত্যধিক ব্যবহার কিডনিতে পাথর অর্থাৎ, কিডনি স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
যদি আপনি নিয়মিত কোনও কিছুর জন্য ওষুধ খান, তাহলে তার সঙ্গে যে কোনও মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ কারণ, অনেক মাল্টি ভিটামিন রয়েছে যা ওষুধের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া করে আপনার শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ যেমন, যাঁরা ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান, তাঁদের ভিটামিন কে বাড়তি খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ ক্যালসিয়াম আলাদা করে খেলে তা অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে৷
যদি আপনি নিয়মিত কোনও কিছুর জন্য ওষুধ খান, তাহলে তার সঙ্গে যে কোনও মাল্টি ভিটামিন খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷ কারণ, অনেক মাল্টি ভিটামিন রয়েছে যা ওষুধের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিক্রিয়া করে আপনার শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে৷ যেমন, যাঁরা ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান, তাঁদের ভিটামিন কে বাড়তি খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত৷ ক্যালসিয়াম আলাদা করে খেলে তা অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করতে পারে৷
অতিরিক্ত মাল্টি ভিটামিন খেলে আমাদের শরীরে এক বিশেষ রোগও হতে পারে৷ তার নাম হাইপারভাইটামিনোসিস৷ এর জেরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আমাদের শরীরে৷ যেমন, অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬ খেলে স্নায়ুর সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ বাড়তে পারে হাতে পায়ে ঝিন ঝিন, অসাড়তা৷
অতিরিক্ত মাল্টি ভিটামিন খেলে আমাদের শরীরে এক বিশেষ রোগও হতে পারে৷ তার নাম হাইপারভাইটামিনোসিস৷ এর জেরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আমাদের শরীরে৷ যেমন, অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬ খেলে স্নায়ুর সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ বাড়তে পারে হাতে পায়ে ঝিন ঝিন, অসাড়তা৷
ভিটামিন ই আমাদের রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারে৷ যাঁরা বিশেষত ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান তাঁদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই এর ওভারডোজ মারাত্মক৷
ভিটামিন ই আমাদের রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারে৷ যাঁরা বিশেষত ব্লাড থিনার জাতীয় ওষুধ খান তাঁদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই এর ওভারডোজ মারাত্মক৷
শরীরে ভারসাম্য নষ্ট করে৷ যেমন, অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম খেলে তা শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রাকে বিঘ্নিত করে৷ যার জেরে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা এবং হার্ট প্যালপিটেশন বা বক ধড়ফড় করার মতো সমস্যা বাড়ে৷
শরীরে ভারসাম্য নষ্ট করে৷ যেমন, অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম খেলে তা শরীরের ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রাকে বিঘ্নিত করে৷ যার জেরে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা এবং হার্ট প্যালপিটেশন বা বক ধড়ফড় করার মতো সমস্যা বাড়ে৷
অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬, অর্থাৎ, পাইরিডক্সিন পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির কারণ হতে পারে৷ এর পলে হাতে পায়ে ব্যথা, ঝিন ঝিন ভাব এবং পায়ের পাতায়, আঙুলে ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে৷
অতিরিক্ত ভিটামিন বি৬, অর্থাৎ, পাইরিডক্সিন পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির কারণ হতে পারে৷ এর পলে হাতে পায়ে ব্যথা, ঝিন ঝিন ভাব এবং পায়ের পাতায়, আঙুলে ব্যথার মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে৷