Gold Price: জানেন কি ৫ বছর পরে কত হবে ১০ গ্রাম সোনার দাম ? জানলে চোখ কপালে উঠবে, কল্পনাও করা শক্ত

রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের তথ্য প্রকাশের পর সোনার দাম বেড়েছে। সোনার দাম এক নতুন রেকর্ড তৈরি করছে। শুধু এপ্রিলেই সোনার দাম বেড়েছে প্রতি ১০ গ্রামে প্রায় ৭ হাজার টাকা। সোনার দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশি বিনিয়োগকারীরাও এখন সোনায় বিনিয়োগ করতে চাইছেন। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে চলমান যুদ্ধের কারণে এটি এখন আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।
রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের তথ্য প্রকাশের পর সোনার দাম বেড়েছে। সোনার দাম এক নতুন রেকর্ড তৈরি করছে। শুধু এপ্রিলেই সোনার দাম বেড়েছে প্রতি ১০ গ্রামে প্রায় ৭ হাজার টাকা। সোনার দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশি বিনিয়োগকারীরাও এখন সোনায় বিনিয়োগ করতে চাইছেন। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে চলমান যুদ্ধের কারণে এটি এখন আরও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে।
অর্থাৎ সোনার দাম এখানেই থেমে থাকবে না, সোনার দাম আরও বাড়তে পারে। সোনার দামের রেকর্ড এক নতুন উচ্চতায় পৌছাতে পারে।
অর্থাৎ সোনার দাম এখানেই থেমে থাকবে না, সোনার দাম আরও বাড়তে পারে। সোনার দামের রেকর্ড এক নতুন উচ্চতায় পৌছাতে পারে।
সোনার দাম কোথায় পৌছাতে পারে -
সোনার দাম কোথায় পৌছাতে পারে –
সিএনবিসি আওয়াজ- এর রিপোর্ট অনুসারে, মহেন্দ্র লুনিয়া জানিয়েছেন যে, ২০৩০ সালের মধ্যে সোনার দাম পৌঁছে যেতে পারে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকায়। তিনি জানিয়েছেন যে, বিনিয়োগকারীরা সোনার দিকে ঝুঁকছেন এবং ডলারের মূল্য কমছে। এমন পরিস্থিতিতে সোনার দামের সবচেয়ে বড় বৃদ্ধি হতে চলেছে ২০৩০ সালে। তখন সাধারণ মানুষের পক্ষে সোনা কেনা আর সম্ভব হবে না।
সিএনবিসি আওয়াজ- এর রিপোর্ট অনুসারে, মহেন্দ্র লুনিয়া জানিয়েছেন যে, ২০৩০ সালের মধ্যে সোনার দাম পৌঁছে যেতে পারে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকায়। তিনি জানিয়েছেন যে, বিনিয়োগকারীরা সোনার দিকে ঝুঁকছেন এবং ডলারের মূল্য কমছে। এমন পরিস্থিতিতে সোনার দামের সবচেয়ে বড় বৃদ্ধি হতে চলেছে ২০৩০ সালে। তখন সাধারণ মানুষের পক্ষে সোনা কেনা আর সম্ভব হবে না।
সোনায় বিনিয়োগ করার উপায় -
সোনায় বিনিয়োগ করার উপায় –
কেউ যদি সোনায় বিনিয়োগের কথা ভেবে থাকেন, তাহলে আরবিআই-এর সভরেন গোল্ড বন্ড খুবই ভাল হতে পারে। এখানে বিনিয়োগকারীরা সোনা কিনে ৮ বছরের জন্য রাখতে পারেন। এরপর ম্যাচিউরিটির সময়ে একটি বিশাল পরিমাণ টাকা পাওয়া যেতে পারে। এখানে প্রায় ২.৫% রিজার্ভ সুদ পাওয়া যায় এবং মার্কেটের হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যায়।
কেউ যদি সোনায় বিনিয়োগের কথা ভেবে থাকেন, তাহলে আরবিআই-এর সভরেন গোল্ড বন্ড খুবই ভাল হতে পারে। এখানে বিনিয়োগকারীরা সোনা কিনে ৮ বছরের জন্য রাখতে পারেন। এরপর ম্যাচিউরিটির সময়ে একটি বিশাল পরিমাণ টাকা পাওয়া যেতে পারে। এখানে প্রায় ২.৫% রিজার্ভ সুদ পাওয়া যায় এবং মার্কেটের হিসাবে রিটার্ন পাওয়া যায়।
সোনার দাম -
সোনার দাম –
ভারতের বুলিয়ন বাজারে প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম ৭৩ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। রাজ্য স্তরে ২৪ ক্যারাট সোনার ১০ গ্রামের দাম ৭৩৫৯৬ টাকা। ১৯ এপ্রিল ৯৯৫ পিওরিটির প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭৩৩০১ টাকা। ৯১৬ (২২ ক্যারাট) পিওরিটির ১০ গ্রাম সোনার দাম ছিল ৬৭৪১৪ টাকা এবং ৭৫০ (১৮ ক্যারাট) পিওরিটির সোনার দাম ছিল ৫৫১৯৭ টাকা।
ভারতের বুলিয়ন বাজারে প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম ৭৩ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। রাজ্য স্তরে ২৪ ক্যারাট সোনার ১০ গ্রামের দাম ৭৩৫৯৬ টাকা। ১৯ এপ্রিল ৯৯৫ পিওরিটির প্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭৩৩০১ টাকা। ৯১৬ (২২ ক্যারাট) পিওরিটির ১০ গ্রাম সোনার দাম ছিল ৬৭৪১৪ টাকা এবং ৭৫০ (১৮ ক্যারাট) পিওরিটির সোনার দাম ছিল ৫৫১৯৭ টাকা।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, প্রথমে ইরান, ইজরায়েলের হামলার জবাব দিয়েছিল। তারপর এখন ইজরায়েল ইরানে হামলার কারণে দুই দেশের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এই দুই দেশের যুদ্ধের কারণে সোনার দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, প্রথমে ইরান, ইজরায়েলের হামলার জবাব দিয়েছিল। তারপর এখন ইজরায়েল ইরানে হামলার কারণে দুই দেশের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এই দুই দেশের যুদ্ধের কারণে সোনার দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে।
এরই মধ্যে মনে করা হচ্ছে হলুদ ধাতুর দাম আরও বাড়তে পারে। ২০৩০ সালের মধ্যে সোনার দাম পৌঁছে যেতে পারে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকায়। যা সাধারণ মানুষের কাছে দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে।
এরই মধ্যে মনে করা হচ্ছে হলুদ ধাতুর দাম আরও বাড়তে পারে। ২০৩০ সালের মধ্যে সোনার দাম পৌঁছে যেতে পারে ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকায়। যা সাধারণ মানুষের কাছে দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে।