Snake: ‘অতিরিক্ত বিষ’ এই সাপের! ভারতের সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ এটিই, কামড়ালে জলও চাইতে পারে না কেউ, নাম জানেন?

*কিং কোবরা বা শঙ্খচূড় ফনা তুলে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বনের জন্তু-জানোয়াররাও ভয়ে সিঁটিয়ে যায়। কিং কোবরা বিশ্বের দীর্ঘতম বিষধর সাপ। তার দৈর্ঘ্য সাড়ে ৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এটি মাটি থেকে দু-মিটার পর্যন্ত ফনা তুল দাঁড়িয়ে যেতে পারে। অন্যান্য সাপ কিং কোবরার কাছ থেকে পালিয়ে যায় কারণ তাদের খেয়ে নেয়। সবচেয়ে বড় কথা কিং কোবরা শিকারের জন্য কামড়ায় না, নড়াচড়ারও প্রয়োজন হয় না। এটি ২ মিটার দূর থেকে বিষ নিক্ষেপ করে শিকারকে অন্ধ করে দিতে পারে।
*কিং কোবরা বা শঙ্খচূড় ফনা তুলে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বনের জন্তু-জানোয়াররাও ভয়ে সিঁটিয়ে যায়। কিং কোবরা বিশ্বের দীর্ঘতম বিষধর সাপ। তার দৈর্ঘ্য সাড়ে ৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এটি মাটি থেকে দু-মিটার পর্যন্ত ফনা তুল দাঁড়িয়ে যেতে পারে। অন্যান্য সাপ কিং কোবরার কাছ থেকে পালিয়ে যায় কারণ তাদের খেয়ে নেয়। সবচেয়ে বড় কথা কিং কোবরা শিকারের জন্য কামড়ায় না, নড়াচড়ারও প্রয়োজন হয় না। এটি ২ মিটার দূর থেকে বিষ নিক্ষেপ করে শিকারকে অন্ধ করে দিতে পারে।
*গ্রামে-জঙ্গলে প্রচুর ক্রেট বা কালাচ প্রজাতির সাপ দেখা যায়। দেশে এই সাপ সবচেয়ে বেশি মানুষকে কামড়ায়। ক্রেইট বা কালাচের বিষে এমন ধরনের নিউরোটক্সিন থাকে, তাতে শরীর কাজ করা বন্ধ করে দেয়। কালাচের কামড়ের ৪৫ মিনিটের মধ্যে কোনও ব্যক্তি মারা যায়। কালাচের দৈর্ঘ্য প্রায় ৬.৫ ফুট। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৭ বছর হয় সাধারণত। সাধারণ কালাচের শরীরে বাদামী এবং সাদা ডোরা থাকে। এ ছাড়া কিছু কিছু কালাচের শরীরে কালো ডোরা থাকে।
*গ্রামে-জঙ্গলে প্রচুর ক্রেট বা কালাচ প্রজাতির সাপ দেখা যায়। দেশে এই সাপ সবচেয়ে বেশি মানুষকে কামড়ায়। ক্রেইট বা কালাচের বিষে এমন ধরনের নিউরোটক্সিন থাকে, তাতে শরীর কাজ করা বন্ধ করে দেয়। কালাচের কামড়ের ৪৫ মিনিটের মধ্যে কোনও ব্যক্তি মারা যায়। কালাচের দৈর্ঘ্য প্রায় ৬.৫ ফুট। তাদের বয়স ১০ থেকে ১৭ বছর হয় সাধারণত। সাধারণ কালাচের শরীরে বাদামী এবং সাদা ডোরা থাকে। এ ছাড়া কিছু কিছু কালাচের শরীরে কালো ডোরা থাকে।
*রাসেলের ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ ভারতের সর্বত্র পাওয়া যায়। কামড়ানোর আগে জোরে জোরে হিস হিস শব্দ করে। চন্দ্রবোড়া হেমোটক্সিন নিক্ষেপ করে, যা সরাসরি শরীরের স্নায়ুতন্ত্রের ভয়ঙ্কর ক্ষতি করে। চন্দ্রবোড়া কামড়ালে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়, প্রচণ্ড ব্যথা হয় এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। চন্দ্রবোড়া তার স্বতন্ত্র চেহারার জন্য পরিচিত, একটি ত্রিভুজাকার আকৃতির মাথা এবং তুলনামূলকভাবে মোটা শরীর হয়। চন্দ্রবোড়ার রঙ পরিবর্তিত হয়, তবে এটিতে সাধারণত বাদামী, হলুদ এবং কালো রঙের মিশ্রণ থাকে।
*রাসেলের ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ ভারতের সর্বত্র পাওয়া যায়। কামড়ানোর আগে জোরে জোরে হিস হিস শব্দ করে। চন্দ্রবোড়া হেমোটক্সিন নিক্ষেপ করে, যা সরাসরি শরীরের স্নায়ুতন্ত্রের ভয়ঙ্কর ক্ষতি করে। চন্দ্রবোড়া কামড়ালে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়, প্রচণ্ড ব্যথা হয় এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। চন্দ্রবোড়া তার স্বতন্ত্র চেহারার জন্য পরিচিত, একটি ত্রিভুজাকার আকৃতির মাথা এবং তুলনামূলকভাবে মোটা শরীর হয়। চন্দ্রবোড়ার রঙ পরিবর্তিত হয়, তবে এটিতে সাধারণত বাদামী, হলুদ এবং কালো রঙের মিশ্রণ থাকে।
*ভারতীয় কোবরা বা গোখরো। দেশে এই প্রজাতির অতি বিষাক্ত সাপের সন্ধান মেলে। গোখরো ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং সারা ভারতে পাওয়া যায়। সাপের কামড়ে দু-ঘণ্টার মধ্যে একজন মানুষ মারা যেতে পারে। সাপের বিষ শরীরকে অসাড় করে দেয়।
*ভারতীয় কোবরা বা গোখরো। দেশে এই প্রজাতির অতি বিষাক্ত সাপের সন্ধান মেলে। গোখরো ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং সারা ভারতে পাওয়া যায়। সাপের কামড়ে দু-ঘণ্টার মধ্যে একজন মানুষ মারা যেতে পারে। সাপের বিষ শরীরকে অসাড় করে দেয়।
*চেহারায় saw-scaled viper খুবই ছোট, তবে সবচেয়ে বিষাক্ত। বড় বড় চোখ, ঘাড়ের চেয়ে মাথা প্রশস্ত এটিকে বাকি সাপের থেকে আলাদা করে তোলে। সাধারণত বেলে, পাথুরে ও নরম মাটির এলাকায় এই সাপ দেখতে পাওয়া যায়। অন্যান্য বিষাক্ত সাপ যেখানে বিশাল দৈর্ঘ্যর হয়, সেখানে এই saw-scaled viper-এর দৈর্ঘ্য ২.৬ ফুটের বেশি হয় না। এটি ভারতের চারটি সবচেয়ে বিষধর সাপের মধ্যে সবচেয়ে ছোট। এই সাপের কামড়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়।
*চেহারায় saw-scaled viper খুবই ছোট, তবে সবচেয়ে বিষাক্ত। বড় বড় চোখ, ঘাড়ের চেয়ে মাথা প্রশস্ত এটিকে বাকি সাপের থেকে আলাদা করে তোলে। সাধারণত বেলে, পাথুরে ও নরম মাটির এলাকায় এই সাপ দেখতে পাওয়া যায়। অন্যান্য বিষাক্ত সাপ যেখানে বিশাল দৈর্ঘ্যর হয়, সেখানে এই saw-scaled viper-এর দৈর্ঘ্য ২.৬ ফুটের বেশি হয় না। এটি ভারতের চারটি সবচেয়ে বিষধর সাপের মধ্যে সবচেয়ে ছোট। এই সাপের কামড়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়।
*থর মরুভূমিতে মানুষ প্রায়ই সাপের আক্রমণে আক্রান্ত হয়। কখনও বুনো ঝোপঝাড়ে, কখনও কংক্রিটের বাড়িতে, কখনও বালির গর্তে সাপ দেখা যায়। একাধিক বিষাক্ত স্নেক ক্রেইট বা কালাচ, কিং কোবরা বা শঙ্খচূড়, রাসেল ভাইপার বা গোখরো পাওয়া যায় দেশে। এগুলি এতটাই বিষাক্ত যে কোনও ব্যক্তি কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষ মারা যায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পর্যন্ত পাওয়া যায় না অনেক ক্ষেত্রে।
*থর মরুভূমিতে মানুষ প্রায়ই সাপের আক্রমণে আক্রান্ত হয়। কখনও বুনো ঝোপঝাড়ে, কখনও কংক্রিটের বাড়িতে, কখনও বালির গর্তে সাপ দেখা যায়। একাধিক বিষাক্ত স্নেক ক্রেইট বা কালাচ, কিং কোবরা বা শঙ্খচূড়, রাসেল ভাইপার বা গোখরো পাওয়া যায় দেশে। এগুলি এতটাই বিষাক্ত যে কোনও ব্যক্তি কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষ মারা যায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পর্যন্ত পাওয়া যায় না অনেক ক্ষেত্রে।