World’s Largest Bank: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক কোনটা জানেন? সম্পদের পরিমাণ ভারতের মোট GDP-র চেয়ে বেশি

বিশ্ব অর্থনীতি অনেকাংশে ব্যাঙ্কের উপর নির্ভরশীল। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, কোনও দেশের ব্যাঙ্ক যদি ফুলেফেঁপে ওঠে তাহলে সেই দেশের অর্থনীতিও শক্তিশালী হয়। ভারতেও এ কথা সমান সত্য। দেশের একাধিক বড় ব্যাঙ্ক অর্থনীতিকে শক্তি যোগাচ্ছে।
বিশ্ব অর্থনীতি অনেকাংশে ব্যাঙ্কের উপর নির্ভরশীল। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, কোনও দেশের ব্যাঙ্ক যদি ফুলেফেঁপে ওঠে তাহলে সেই দেশের অর্থনীতিও শক্তিশালী হয়। ভারতেও এ কথা সমান সত্য। দেশের একাধিক বড় ব্যাঙ্ক অর্থনীতিকে শক্তি যোগাচ্ছে।
বিশ্বে অনেক বড় বড় ব্যাঙ্ক রয়েছে যেগুলো নিজ নিজ দেশের আর্থিক কাঠামোকে ধরে রেখেছে। এই সব ব্যাঙ্কের জাতীয় গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক কোনটা? এই প্রশ্ন করলে অনেকেই উত্তর দিতে পারবেন না। এই ব্যাঙ্কের সম্পদ অনেক দেশের মোট সম্পদের চেয়ে বেশি। কোন দেশে রয়েছে এই ব্যাঙ্ক? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের কোনও দেশে নয়। এই ব্যাঙ্ক রয়েছে এশিয়াতেই।
বিশ্বে অনেক বড় বড় ব্যাঙ্ক রয়েছে যেগুলো নিজ নিজ দেশের আর্থিক কাঠামোকে ধরে রেখেছে। এই সব ব্যাঙ্কের জাতীয় গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক কোনটা? এই প্রশ্ন করলে অনেকেই উত্তর দিতে পারবেন না। এই ব্যাঙ্কের সম্পদ অনেক দেশের মোট সম্পদের চেয়ে বেশি। কোন দেশে রয়েছে এই ব্যাঙ্ক? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের কোনও দেশে নয়। এই ব্যাঙ্ক রয়েছে এশিয়াতেই।
এতক্ষণে হয়ত অনেকেই অনুমান করছেন, দেশটার নাম চিন। হ্যাঁ, চিনেই রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম সম্পদশালী ব্যাঙ্ক। এর নাম, ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কর্মাশিয়াল ব্যাঙ্ক অফ চায়না। সংক্ষেপে আইসিবিসি। সর্বজনীনভাবে উপলব্ধ তথ্য অনুযায়ী, এই ব্যাঙ্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। ভারতের মোট জিডিপি এখনও ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছতে পারেনি। এ থেকেই আইসিবিসি ব্যাঙ্কের সম্পদের ব্যাপ্তি অনুমান করা যায়।
এতক্ষণে হয়ত অনেকেই অনুমান করছেন, দেশটার নাম চিন। হ্যাঁ, চিনেই রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম সম্পদশালী ব্যাঙ্ক। এর নাম, ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কর্মাশিয়াল ব্যাঙ্ক অফ চায়না। সংক্ষেপে আইসিবিসি। সর্বজনীনভাবে উপলব্ধ তথ্য অনুযায়ী, এই ব্যাঙ্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। ভারতের মোট জিডিপি এখনও ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছতে পারেনি। এ থেকেই আইসিবিসি ব্যাঙ্কের সম্পদের ব্যাপ্তি অনুমান করা যায়।
৫টির মধ্যে ৪টি চিনা ব্যাঙ্ক: জানলে অবাক হতে হয়, সম্পদের দিক থেকে বিশ্বের প্রথম ৫টি ব্যাঙ্কের মধ্যে ৪টিই চিনের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাঙ্ক কর্পোরেশন, যার মোট সম্পদের পরিমাণ ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের কৃষি ব্যাঙ্ক, যার মোট সম্পদ ৪.৯ ট্রিলিয়ন ডলার।
৫টির মধ্যে ৪টি চিনা ব্যাঙ্ক: জানলে অবাক হতে হয়, সম্পদের দিক থেকে বিশ্বের প্রথম ৫টি ব্যাঙ্কের মধ্যে ৪টিই চিনের। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাঙ্ক কর্পোরেশন, যার মোট সম্পদের পরিমাণ ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের কৃষি ব্যাঙ্ক, যার মোট সম্পদ ৪.৯ ট্রিলিয়ন ডলার।
৪.২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের সম্পদ নিয়ে ব্যাঙ্ক অব চায়না রয়েছে চতুর্থ স্থানে। আমেরিকার জেপি মর্গ্যান চেজ ব্যাঙ্ক রয়েছে এই তালিকার পঞ্চম স্থানে।
৪.২ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের সম্পদ নিয়ে ব্যাঙ্ক অব চায়না রয়েছে চতুর্থ স্থানে। আমেরিকার জেপি মর্গ্যান চেজ ব্যাঙ্ক রয়েছে এই তালিকার পঞ্চম স্থানে।
এই ব্যাঙ্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। মাথায় রাখতে হবে, এটা সম্পদের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাঙ্কগুলির তালিকা। যদি মার্কেট ক্যাপের ভিত্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্কের কথা হল, তাহলে সেটা জেপি মর্গ্যান চেজ ব্যাঙ্ক।
এই ব্যাঙ্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। মাথায় রাখতে হবে, এটা সম্পদের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাঙ্কগুলির তালিকা। যদি মার্কেট ক্যাপের ভিত্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্কের কথা হল, তাহলে সেটা জেপি মর্গ্যান চেজ ব্যাঙ্ক।
ব্যাঙ্কের গুরুত্ব: যে কোনও দেশের অর্থনীতিতে ব্যাঙ্কিং খাতের গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যাঙ্কগুলোই প্রাথমিক ঋণদাতা। অর্থাৎ সাধারণ মানুষকে এরাই ঋণ দেয়। ফলে নতুন নতুন ব্যবসা শুরু হয়, মানুষ বাড়ি, গাড়ি কেনে। এছাড়া ঋণের মাধ্যমে আরও অনেক ধরনের কাজ হয়। অর্থনীতির প্রসার ঘটে। এর সঙ্গে টাকার লেনদেন তো আছেই। পলিসি রেটও ব্যাঙ্ক দ্বারা নির্ধারিত হয়। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কাজও থাকে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের হাতেই।
ব্যাঙ্কের গুরুত্ব: যে কোনও দেশের অর্থনীতিতে ব্যাঙ্কিং খাতের গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যাঙ্কগুলোই প্রাথমিক ঋণদাতা। অর্থাৎ সাধারণ মানুষকে এরাই ঋণ দেয়। ফলে নতুন নতুন ব্যবসা শুরু হয়, মানুষ বাড়ি, গাড়ি কেনে। এছাড়া ঋণের মাধ্যমে আরও অনেক ধরনের কাজ হয়। অর্থনীতির প্রসার ঘটে। এর সঙ্গে টাকার লেনদেন তো আছেই। পলিসি রেটও ব্যাঙ্ক দ্বারা নির্ধারিত হয়। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কাজও থাকে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের হাতেই।