শান্ত পরিবেশ, সকালের সতেজ বাতাস এবং নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট হাঁটলে শরীরে কী জাতীয় স্বাস্থ্য উপকারিতা হতে পারে।

Walking: মাইলের পর মাইল হেঁটেও কমছে না ওজন…? এই ভুলগুলো হচ্ছে না তো! ‘কখন’ হাঁটলে গলবে মেদ? জানুন ঠিক কোথায় গণ্ডগোল!

বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার পা হাঁটেন তাঁদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মতো গুরুতর সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণ করতেও দুর্দান্ত ভাবে সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার পা হাঁটেন তাঁদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মতো গুরুতর সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণ করতেও দুর্দান্ত ভাবে সাহায্য করতে পারে।
ওজন কমানোর জন্য হাঁটা: হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য অসাধারণ উপকারী একটি শারীরিক ক্রিয়া বলে মনে করা হয়। এটি শুধু শরীরের জন্য নানা উপকারই দেয় না, ব্যক্তির অনেক রোগের ঝুঁকিও কমায়। হাঁটা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ওজন কমানোর জন্য হাঁটা: হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য অসাধারণ উপকারী একটি শারীরিক ক্রিয়া বলে মনে করা হয়। এটি শুধু শরীরের জন্য নানা উপকারই দেয় না, ব্যক্তির অনেক রোগের ঝুঁকিও কমায়। হাঁটা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
যারা প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার পা হাঁটেন তাঁদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মতো গুরুতর সমস্যা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। হাঁটা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
যারা প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার পা হাঁটেন তাঁদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার মতো গুরুতর সমস্যা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে। হাঁটা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
হাঁটা পেশী এবং জয়েন্টগুলিকে শক্তিশালী করে, চাপ এবং উদ্বেগ কমায় এবং শরীর সর্বদা সক্রিয় রাখে। এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন কমাতে কখন এবং কী ভাবে হাঁটতে হবে...
হাঁটা পেশী এবং জয়েন্টগুলিকে শক্তিশালী করে, চাপ এবং উদ্বেগ কমায় এবং শরীর সর্বদা সক্রিয় রাখে। এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন কমাতে কখন এবং কী ভাবে হাঁটতে হবে…
ওজন কমাতে কখন হাঁটতে হবে?ওবেসিটি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ওজন কমানোর জন্য হাঁটার চেয়ে সহজ ব্যায়াম আর কিছুই হতে পারে না। যদি ওজন বেড়ে যায় এবং আপনি ক্যালোরি বার্ন করে তা কমাতে চান, তাহলে সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সময়টিকে সেরা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সকালে হাঁটতে না পারলে সন্ধ্যা ও রাতে হাঁটাহাঁটি করেও ওজন কমাতে পারেন।
ওজন কমাতে কখন হাঁটতে হবে?
ওবেসিটি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ওজন কমানোর জন্য হাঁটার চেয়ে সহজ ব্যায়াম আর কিছুই হতে পারে না। যদি ওজন বেড়ে যায় এবং আপনি ক্যালোরি বার্ন করে তা কমাতে চান, তাহলে সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সময়টিকে সেরা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সকালে হাঁটতে না পারলে সন্ধ্যা ও রাতে হাঁটাহাঁটি করেও ওজন কমাতে পারেন।
কেন প্রতিদিন হাঁটার পরও ওজন কমে নাওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে ক্যালরি মেপে দিনের খাওয়াও কমাতে হবে। যদি প্রতিদিন ৮-১০ হাজার পা হাঁটা বা ১ ঘণ্টা হাঁটার পরেও ওজনে কোনও পার্থক্য না হয় তবে এর অর্থ আপনার শরীরে প্রচুর ক্যালরি রয়েছে।
কেন প্রতিদিন হাঁটার পরও ওজন কমে না
ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে ক্যালরি মেপে দিনের খাওয়াও কমাতে হবে। যদি প্রতিদিন ৮-১০ হাজার পা হাঁটা বা ১ ঘণ্টা হাঁটার পরেও ওজনে কোনও পার্থক্য না হয় তবে এর অর্থ আপনার শরীরে প্রচুর ক্যালরি রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে শুধু ব্যায়াম বা হাঁটা কোনও কাজে আসবে না, এর জন্য আপনাকে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে শুধু ব্যায়াম বা হাঁটা কোনও কাজে আসবে না, এর জন্য আপনাকে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ওজন কমাতে হাঁটার পাশাপাশি যা যা করবেন দেওয়া হল তালিকা:১. প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ ক্যালোরির কম বার্ন করুন।
২ . আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য বেশি করে অন্তর্ভুক্ত করুন।
ওজন কমাতে হাঁটার পাশাপাশি যা যা করবেন দেওয়া হল তালিকা:
১. প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ ক্যালোরির কম বার্ন করুন।
২ . আপনার খাদ্যতালিকায় পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য বেশি করে অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩ . আপনার খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অন্তর্ভুক্ত করুন।৪. রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৫. চিনি, মিষ্টি জিনিস, চিপস, কোল্ড ড্রিংকস, জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে থাকুন।
৩ . আপনার খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অন্তর্ভুক্ত করুন।
৪. রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৫. চিনি, মিষ্টি জিনিস, চিপস, কোল্ড ড্রিংকস, জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে থাকুন।