লাইফস্টাইল Weight Loss: ৭ দিনেই কমাচ্ছেন ৩-৪ কেজি? ঠিক করছেন তো? জানুন সপ্তাহে ‘ঠিক’ কত কিলো কমাবেন Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk আমরা সকলেই চাই অল্পদিনে সহজেই রোগা হতে। তবে, খুব অল্পদিনে ওজন কমলে তা শরীর খুবই ক্ষতি করে। ICMR সম্প্রতি নতুন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তাতে বলা হয়েছে যে দ্রুত ওজন হ্রাস এড়িয়ে চলা উচিত এবং রোগা হওয়ার ওষুধ খাওয়া একদম উচিত নয়। ICMR এর মতে, স্থূলতা এবং ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত রোগ প্রতিরোধ করতে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ করা উচিত। তাদের নির্দেশিকা অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে আধা কিলোগ্রাম শরীরের ওজন কমানো নিরাপদ বলে মনে করা হয়। ওজন ধীরে ধীরে হ্রাস করা উচিত। ওজন কমানোর ডায়েট প্রতিদিন ১০০০ কিলোক্যালরির কম হওয়া উচিত নয় এবং সমস্ত পুষ্টি সরবরাহ করা উচিত সেই ডায়েটে। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে তাজা শাকসবজি, গোটা শস্য, ডাল এবং মটরশুটি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে ICMR। চিনি, প্রক্রিয়াজাত পণ্য এবং বাজারে পাওয়া ফলের রস এড়ানো উচিত। স্বাস্থ্যকর রান্নার পদ্ধতি অবলম্বন করুন, যার মধ্যে রয়েছে বেকিং, গ্রিলিং, স্টিমিং, এটি করলে রান্নার তেলের ব্যবহার কমে যায়। নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এবং যোগব্যায়াম ওজন হ্রাস এবং সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার একটি ভাল উপায় হতে পারে। ( Source: https://twitter.com/ICMRNIN/status/1788517115814949344?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1788517115814949344%7Ctwgr%5E0dd2ba1252fdb20dea62b9280386ce441e097bd3%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%2Fzeenews.india.com%2Fhindi%2Fhealth%2Fhow-much-kilo-cut-per-week-is-safe-icmr-says-rapid-weight-loss-is-not-good-for-health%2F2254006)
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: ৭ দিনে মেদ গলবে জাস্ট ‘মোমের’ মতো…! রোজ সকালে লেবুর জল খান ‘এইভাবে’ ! ‘সিক্রেট’ উপায়ে বিশ্বাস রাখলেই কেল্লাফতে Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk ভাল ফিটনেস শৃঙ্খলার সঙ্গে আসে। যদি এক মাসে ৪-৫ কেজি ওজন কমাতে চান তবে তার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মানতে হবে। শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে একটি পানীয় বেশ কার্যকর। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই পানীয় রাখার পরামর্শ দেন বহু বিশেষজ্ঞ। শসা দিয়ে লেবু জল: লেবু জলে শসা ও আদা মিশিয়ে দিলে তার কার্যকারিতা আরও বেড়ে যায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে। শসায় ভরপুর মাত্রায় জল থাকে আর এতে ক্যালোরিও থাকে না। তাই গরমের দিনে শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করতে এ পানীয় খেতেই পারেন। লেবুতে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে। লেবু জল নিয়ম করে খেলে এতে থাকা ফাইবারের কারণে পেটভার হয়ে থাকে। তখন অন্য কিছু খাওয়ার ইচ্ছে কমে যায়, তা ছাড়া এই পানীয় বিপাকহার বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। আদায় রয়েছে উচ্চ মাত্রায় জিনজেরোল, যেটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের শক্তিশালী উপাদান। এটার মধ্যে রয়েছে শরীরের ওজন ও কোমর-পেটের ওজন ঠিক রাখার অনুপাত। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: যৌবনে পড়বে না ভাটা! ভাত-আলু খেয়েও ওজন কমবে রকেটের গতিতে! মোমের মতো গলবে মেদ! সেরা ম্যাজিক টিপস পুষ্টিবিদের Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk Weight Loss Tips: যৌবনে পড়বে না ভাটা! ভাত-আলু খেয়েও ওজন কমবে রকেটের গতিতে! মোমের মতো গলবে মেদ! সেরা ম্যাজিক টিপস পুষ্টিবিদের কিন্তু অনেক সময় মানুষ এগুলো খাওয়া বন্ধ করে দেয় কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে স্টার্চ থাকে, যার কারণে এটি সহজেই ওজন বাড়াতে পারে। শুধু তাই নয়, স্টার্চ খাবার খাওয়ার কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণও বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু অনেক সময় মানুষ এগুলো খাওয়া বন্ধ করে দেয় কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে স্টার্চ থাকে, যার কারণে এটি সহজেই ওজন বাড়াতে পারে। শুধু তাই নয়, স্টার্চ খাবার খাওয়ার কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণও বেড়ে যেতে পারে। পুষ্টিবিদ জানালেন, স্টার্চযুক্ত আইটেম অন্তত ২৪ ঘন্টা ফ্রিজে রাখলে স্টার্চের বৈশিষ্ট্যগুলি প্রতিরোধী স্টার্চে পরিবর্তিত হয় যা অন্ত্রের জন্য স্বাস্থ্যকর এবং মেটাবলিজমও বাড়ায়। তিনি আরও বলেন, প্রতিরোধী স্টার্চ আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়, এটি ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায়, এটি আপনার পেট ভরা রাখে যাতে আপনি বারবার ক্ষুধার্ত না হন, পাশাপাশি এটি কোলন ক্যান্সার এবং আইবিএসের মতো রোগগুলিকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। এভাবে এক বা দুই দিন আগে ভাত বা আলু রান্না করে ফ্রিজে রেখে তারপর খাবার হিসেবে ব্যবহার করুন। আপনার এই পদ্ধতিতে পাস্তা এবং কলার মতো স্টার্চযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। এটি করলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করা যায় এবং এটি স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী হবে। এই কৌশলটি আপনার জন্য একটি গেম চেঞ্জার হিসাবে প্রমাণিত হবে এবং আপনি কোনও উদ্বেগ ছাড়াই এই সুস্বাদু স্বাস্থ্যকর জিনিসগুলি আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে সক্ষম হবেন।
পশ্চিম মেদিনীপুর, লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: সাত দিনে ওজন কমাতে চাইলে এখুনি খান এই জিনিস! খিদে কমবে! হু-হু করে মেদ ঝরবে! Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk স্বাস্থ্য বিষয়ে কম বেশি সচেতন সকলে। শরীর সুস্থ রাখতে সকলে কেউ যোগাভ্যাস, কেউ কেউ আবার হাঁটা পছন্দ করেন। অনেকে বদল আনেন খাবারের। তবে জানেন কী বাজার থেকে সামান্য দামে কিনতে পাওয়া এই ফলে মিলবে বেশ অনেক রোগের উপকার। photo source collected ফল আমরা সকলে কম বেশি পছন্দ করি। তবে পছন্দের ফলকে শুকনো করে বিশেষ পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা ড্রাইফুট একদিকে যেমন খুব সুস্বাদু আবার অন্যদিকে শরীরের পক্ষে বেশ উপকারী।photo source collected সকলে পছন্দের কাজু, কিসমিস, বাদাম, আমন্ড, আখরোট, সহ নানা ফল।বাজারে আলাদাভাবে যেমন কিনতে পাওয়া যায় তেমনি বিভিন্ন অভিজাত কোম্পানি বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি করেন ড্রাই ফ্রুট। এই মিশ্রণ শরীরের পক্ষে বেশ উপকারী। স্বাস্থ্য সচেতন সকলেরই ব্যবহার করা উচিত।photo source collected বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শরীরে ওজন কমানো থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষ উপকারী মিক্সড ড্রাই ফ্রুট। সকালে মিক্সড ড্রাই ফুড ভেজানো জল এবং ফল দুই খেলে শরীরে বেশ উপকার হবে। একদিকে যেমন খিদের পরিমাণ আটকায় তেমনি মেদ ঝরাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।photo source collected বিশিষ্ট চিকিৎসক যোগেন্দ্রনাথ বেরা বলেন, ক্ষুধামন্দা কোষ্ঠকাঠিন্য শরীরে ওজন কমানো সহ নানান রোগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মিক্সড ড্রাই ফ্রুট।photo source collected প্রতিদিন অন্তত সামান্য কিছু পরিমাণ খেলে বেশ উপকারে লাগে। যে কোনও বয়সীরা এই ড্রাই ফ্রুট খেতে পারেন।এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে করা, শরীরে বিশেষ অসুবিধে থাকলে ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। (তথ্য: রঞ্জন চন্দ)
লাইফস্টাইল Weight Loss Diet Chart: হু হু করে হালকা হয়ে যাবেন…! সকাল থেকে রাত জাস্ট ৭ দিন Follow করুন এই ডায়েট চার্ট! ওজন কমবেই, গ্যারান্টি Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট: সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আমরা বেশিরভাগ সময়েই নিয়ম মেনে খাবার খাই না। অনেক সময় তো আমরা ভেবেও দেখি না কোন খাবারে শরীরে কী ক্ষতি হচ্ছে। ওজন কমাতে ডায়েট করলেও অনেকে বুঝতে পারেন না কোনটা খাবেন আর কোনটাই বা খাবেন না। আমরা কী খাই এবং আমাদের জীবনযাত্রা কেমন তা অনেক ক্ষেত্রেই কিন্তু আমাদের স্থূলতার জন্য দায়ী। আমরা বেশিরভাগ সময়েই এটা নিয়ে চিন্তা করি না। বরং ওবেসিটি বা স্থূলতা কেন কমছে না তা নিয়ে আফসোস করতে থাকি। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে এমনই একটি ডায়েট চার্ট শেয়ার করতে চলেছি যা মেনে চললে কিন্তু ওজন থাকবে হাতের মুঠোয়। এমনকি কোলেস্টেরল, সুগার, ব্যথা, অ্যাসিডিটি ধারে কাছে ঘেঁষবে না রোগ বালাই। এই প্রতিবেদনে আজ বুঝে নিন আপনাকে কোন সময়ে কী খেতে হবে। ভুল সময়ে ভুল খাওয়ার কিন্তু সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। আবার ঠিক সময়ে ঠিক খাওয়ার ম্যাজিকের মতোই কাজ করবে। মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার চর্বি গলে জল। ওজন কমানোর জন্য ডায়েট: ওজন কমানোর জন্য আমরা অনেক ধরনের ডায়েট, উপবাস, ব্যায়াম ইত্যাদি নানা পথ অবলম্বন করি, কিন্তু একটি খুব সাধারণ বিষয় যা আমরা উপেক্ষা করে থাকি, তা হল, না বুঝেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খাবারের নাম জাঙ্ক ফুড অর্থাৎ এককথায় আবর্জনা খেয়ে থাকি। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আমরা কী খাই এবং আমাদের জীবনধারা কেমন তা নিয়ে যত্নশীল হন খুব কম মানুষ। তাই আজ আমরা আপনাকে এমন একটি ডায়েট চার্ট জানাব যাতে আপনাকে কোন সময়ে কী খেতে হবে যাতে এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার চর্বি গলে যায় সেটা বুঝিয়ে দেওয়া হবে। লেবু ও মধু আর হালকা গরম জল দিয়ে সকাল শুরু করুন, আপনি চাইলে হার্বাল টি বা গ্রিন টিও খেতে পারেন। যে কোনও ধরণের ডিটক্স পানীয় দিয়ে দিন শুরু করা অত্যন্ত জরুরি ও স্বাস্থ্যকর। এক্ষেত্রে দিনের তিনটি প্রধান খাবার যেমন সকালের জলখাবার, দুপুরের লাঞ্চ এবং রাতের খাবার মিলিয়ে ৩০০ থেকে ৩৫০ ক্যালোরি রাখুন দিনের মূল ডায়েটে। অবশিষ্ট ৩০০ ক্যালোরি স্ন্যাকস এবং অন্যান্য জিনিসগুলিতে গ্রহণ করুন। বেশি করে জল পান করুন, সম্ভব হলে কমপক্ষে দু’ গ্লাস এবং সর্বোচ্চ এক লিটার জল প্রতিদিন পান করুন। হালকা গরম জল বার বার খেলে তা চর্বি গলতে সাহায্য করে। প্রাতঃরাশ (ব্রেকফাস্ট ডায়েট)এক্ষেত্রে ভাল বিকল্প ওটস। এর জন্য প্লেইন ওটসের একটি প্যাকেট আনুন এবং তাতে প্রচুর পরিমানে শাকসবজি যোগ করুন, এবার এটি সেদ্ধ করে প্রস্তুত করুন এবং এটি খান। ব্রেকফাস্টে মুখ বদলে মাঝে মাঝে কর্নফ্লেক্স এবং ডাবল টোনড মিল্ক খেতে পারেন। অনেক সময় সকালের জলখাবারে দইয়ের সঙ্গে সেদ্ধ আলু খেতে পারেন, অনেকে ডিমও খান। এতে আপনি প্রোটিন ডায়েট পাবেন। ব্রাঞ্চ :পাঁচ থেকে দশটি বাদাম, কফি বা গ্রিন টি বা আদা, তুলসী, দারচিনি, এলাচ ইত্যাদির সঙ্গে চা। এক্ষেত্রে চিনির পরিবর্ত বা চিনির কোনও উপযুক্ত বিকল্প নিতে পারেন। দুপুরের খাবার: এক বাটি বাদামি চাল বা ব্রাউন রাইস, স্যালাড, মুসুর ডাল, মাল্টি গ্রেইন ময়দার তৈরি এক বা দুটি রুটি। সন্ধ্যার চায়ে, আপনি কিছু ভেজ স্যুপ বা রোস্টেড ছোলার সঙ্গে চা বা কফি বা গ্রিন টি খেতে পারেন। স্প্রাউটও নিতে পারেন সান্ধ্য জলখাবারে। রাতের খাবার: এক বাটি ভেজ স্যুপ, এক বাটি স্যালাড, বা একটি বড় বাটি পেঁপে বা এক বাটি সবজি রাখুন এই তালিকায়। এতে অবশ্যই রসুন এবং পেঁয়াজ থাকতে হবে বা আপনি যদি আমিষভোজী হন, তাহলে তিনটি ডিমের সাদা অংশ বা ১৫০ গ্রাম মুরগির ব্রেস্ট, বা দুটি লেগপিসের টুকরো রাখুন ডিনারের মেন্যুতে। তবে শুধু এই নিয়মে ডায়েট করলেই হবে না। আরও যে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তা হল খেয়াল রাখা যে সঠিক পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ হচ্ছে কিনা। ছিপছিপে সুন্দর হতে চাইলে কিন্তু আরও কিছু জিনিসও মনে রাখতে হবে। যেমন, প্রভূত পরিমানে তরল খাওয়ার পরিমান বৃদ্ধি এবং ব্যায়ামকেও আপনার দৈনন্দিন রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: মাত দেবে কোলেস্টেরল, সুগারকে! বুলেট গতিতে ঝরবে ওজন! রোজ রাতে পাতে রাখুন এই খাবার Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk রোগা হওয়ার চেষ্টা কমবেশি আমরা সবাই করে থাকি। শারীরিক পরিশ্রমের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া ঠিক থাকলে রোগা হওয়া খুব একটা কঠিন কাজ হবে না। প্রতিদিন পাতে রাখতে পারেন ডালিয়া। ডালিয়াতে রয়েছে অত্যন্ত উপকারী কিছু ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের ভাণ্ডার। ডালিয়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা কিনা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখার কাজে করে। ফলে ডালিয়া খাওয়ার পর খিদে পায় কম। সুতরাং আপনার ওয়েট লস ডায়েটে ডালিয়া রাখুন। ডালিয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশ ভাল পাওয়া যায়। এটি শরীরকে ফিট রাখতে এবং অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত ডালিয়ার খিচুড়ি খেলে কিন্তু কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সহজ সমাধান করে ফেলতে পারবেন। কারণ এই শস্যে মজুত থাকা ফাইবার। তাই কনস্টিপেশনে ভুক্তভোগীদের ডায়েটে ডালিয়ার পদ রাখতেই হবে। এতেই উপকার মিলবে হাতেনাতে। এটি আপনাকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে এবং আপনাকে স্বস্তি দিতে সাহায্য করে। হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরও এটি খাওয়া উচিত। ডালিয়া স্নায়ুগুলিকে শান্ত করে মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Night Exercise for Weight Loss: সকাল না রাত, কখন শরীরচর্চা করলে থলথলে মেদ ঝটপট কমবে জানেন? Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk বলিউড তারকাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে কেনা চায়? তবে বলিউডের নায়িকাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে আপনাকে রোজ করতে হবে যোগাসন। কোনও যোগাসন করলে সুন্দর ফিগার পাবেন জানেন কি? এ ব্যাপারে যোগা এক্সপার্ট গোপাল সাহা জানান, যোগব্যায়াম শুধু শরীরচর্চায় নয় এটি সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। টিভি নায়িকাদের মতো শরীর পেতে আপনাকে সামান্য কিছু যোগা প্রতিদিন করতে হবে। আমাদের দেশে অনেকেই আছেন যাদের সারা শরীর ফিট এবং স্লিম কিন্তু পেটের এক্সট্রা থলথলে ভাবটা কীভাবে লুকাবেন তা ভেবেই কূল পান না। ব্যায়াম বা শরীরচর্চা সুস্থ থাকার পথ দেখায়। ফলে সময় বার করতেই হবে। কিন্তু সকালে নাকি সন্ধ্যায়– কোন সময়টা শরীরচর্চার জন্য সবচেয়ে ভাল? খেয়াল রাখা জরুরি যে, শরীরচর্চার সঠিক সময় বলে কিছু হয় না। যাঁরা ৯টা থেকে ৬টা পর্যন্ত কাজ করেন, সকালে ব্যায়াম করার সুযোগ তাঁদের না-ই হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সন্ধ্যা-রাতে একটু দৌড়নো কিংবা জিমে যাওয়ার চেষ্টা থাকুক। আবার যাঁরা ভোরে ওঠেন, তাঁদের জন্য অবশ্যই সকালটা শরীরচর্চার সবচেয়ে ভাল সময়। তবে সন্ধ্যার পরে কিছু ক্ষণ ঘাম ঝরালেও ক্ষতি নেই। চিকিৎসকদের মতে, কর্মব্যস্ত মানুষের জন্য সান্ধ্য ব্যায়াম ভাল। তাতে সকালে সামান্য হলেও বেশি ঘুম হয়। যা অত্যন্ত জরুরি। সন্ধ্যায় ব্যায়াম করার ভাল দিক হল, তত ক্ষণে দিনের অনেকটা কাজ করে ফেলেছে শরীর। ভারী ব্যায়ামের জন্য তৈরি হয়ে গিয়েছে। ফলে যাঁরা ওজন তোলা বা অনেক ক্ষণ দৌড়নোর মতো কিছু করতে চান, তাঁদের জন্য এই সময়টা ভাল। সন্ধ্যায় ব্যায়াম করলে সারা দিনের কাজের ধকল শরীর থেকে চলে যায়। ফলে রাতের ঘুমটা ভাল হয়। নিয়মিত শরীরচর্চা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তা দিনে হোক বা রাতে। তাকে এড়িয়ে যাওয়াটা ভুল হবে। তবে সকালে ব্যায়ামের আরও একটি সুফল আছে। এতে খিদে বাড়ে। হজম ভাল হয়।
লাইফস্টাইল Easy Weight Loss Tips: রোজ ভাত খেলেই তরতরিয়ে ওজন বাড়ে! কোন বয়সে কতটা ভাত খেলে মোটা হবেন না, জেনে নিন Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk আমাদের দেশে শর্করার প্রধান উৎস ভাত ও রুটি। এর বাইরেও অবশ্য এমন অনেক খাবার খাওয়া হয়, যাতে উচ্চমাত্রায় শর্করা থাকে। চিড়ো, মুড়ি, বিস্কুট, কেক, পেস্ট্রি, নুডলস, পাস্তা, পিৎজা কিংবা চিপসের মতো খাবারই যেমন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত শর্করা খেলে ওজন বাড়ে। ওজনের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ে। দুই বছর বয়স পর্যন্ত কিন্তু খাবারের পরিমাণ নির্ধারণ করার কোনও প্রয়োজনই নেই। শৈশব-কৈশোরে পর্যাপ্ত খাবারদাবার প্রয়োজন। এই সময় একেবারে কম খেলেও অপুষ্টির ঝুঁকি থাকে। দুই বছর পেরিয়ে, পাঁচ বছর পর্যন্ত- সারা দিনে দেড়-দুই কাপ ভাত দেওয়া উচিত। একটা মাঝারি আলুর অর্ধেকটা দিন এই বয়সী শিশুকে। ৬-১০ বছর- এই বয়সীদের জন্য শর্করার উৎস হিসেবে দেড়-দুই কাপ ভাত, দুটি রুটি, আধা কাপ চিড়ে (বা মুড়ি), একটি মাঝারি আলুর অর্ধেক এবং দু-তিনটি বিস্কুটই যথেষ্ট। ১১-১৬ বছর-এই বয়সে প্রয়োজন তিন-চার কাপ ভাত, তিনটি রুটি, এক কাপ চিড়ে (বা মুড়ি), ১টি মাঝারি আকারের আলু। সারা দিনে এগুলোর সঙ্গে আরও খাওয়া যাবে চার-পাঁচটি বিস্কুট। ১৭-২০ বছর- এই বয়সে সারা দিনে প্রয়োজন তিন কাপ ভাত, দুটি রুটি, একটি মাঝারি আলু এবং দু-তিনটি বিস্কুট। তবে, কায়িক পরিশ্রম বেশি হলে আরও আধা কাপ ভাত এবং একটি রুটি বাড়িয়ে নিন। ২১-২৫ বছর- আড়াই-তিন কাপ ভাত, দুটি রুটি আর মাঝারি আকারের অর্ধেকটা আলুই এই বয়সের সারা দিনের পুষ্টির জন্য যথেষ্ট। ২৬-৩০ বছর- ২১-২৫ বছর এবং ২৬-৩০ বছর বয়সের জন্য শর্করার প্রয়োজন একই পরিমাণ। কিন্তু অতিরিক্ত কায়িক পরিশ্রম হলে এই বয়সে আধা কাপ ভাত বাড়িয়ে দিন, একটি রুটিও বাড়িয়ে নিন, মাঝারি আকারের আলুও খেতে পারবেন পুরোটা। ৩১-৩৫ বছর- সারা দিনে আড়াই থেকে তিন কাপ ভাত এবং দুটি রুটি খেতে পারেন। আলু না খাওয়াই ভাল। নিতান্তই খেতে চাইলে মাঝারি আকারের আলুর অর্ধেকটা খেতে পারেন। ৩৬-৪২ বছর- সারা দিনে দুই কাপ ভাত আর দুটি রুটি খেতে পারবেন। আলু পারতপক্ষে খাবেনই না। মুড়ি, চিড়ে, বিস্কুটও নয়। ১০০ গ্রাম সাদা ভাতের বেশি খাওয়া উচিত। ৪২ পেরোনোর পর- রোজ ভাত খেতে পারবেন দেড় থেকে দুই কাপ, রুটি একটা-দুটো। আলু, মুড়ি, চিড়ে, বিস্কুট খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Anti Diet Plan: গ্যারান্টি…! মাত্র ৭ দিনে হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন! কড়া ডায়েটিং আর নয়, এবার যা খুশি খান! ‘অ্যান্টি-ডায়েট প্ল্যান’ জানালেন বিশেষজ্ঞ, খেলেই মিরাকেল Gallery May 11, 2024 Bangla Digital Desk ‘পারফেক্ট ফিগার’ কে না চায়৷ বর্তমানে ওজন বাড়ার সমস্যায় সকলেই নাজেহাল৷ সবাই ফিট থাকতে চায়, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই তাদের ওজন নিয়ে চিন্তিত। এমন কিছু মানুষ আছে যারা বলে যে আপনি যদি সামান্য কিছু খান তবে আপনার ওজন সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে শুরু করে। এটা এড়াতে অনেকেই কড়া ডায়েট শুরু করেন। এমনকি রাতেও খাবার খান না। সারাদিন একটু একটু করে খান। কিংস কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক টিম স্পেক্টর সম্প্রতি একটি অ্যান্টি-ডায়েট প্ল্যান নিয়ে এসেছেন। তাদের দাবি, এটা মেনে চললে আপনি যা খুশি খেতে পারেন, কিন্তু এতেআপনার ওজন বাড়বে না। বরং ওজন কমতে শুরু করবে বলেও দাবি করেছেন তারা। বিশেষজ্ঞের মতে, এটি এমন একটি ডায়েট যা কোনও খাবার থেকে বিরত রাখে না৷ বরং সব খাবারই খেতে পারবেন নিশ্চিন্তে৷ প্রফেসর স্পেক্টরের মতে, এটি আপনাকে মাত্র ১৮ সপ্তাহে আপনার কোমর কমপক্ষে ২ ইঞ্চি কমাতে সাহায্য করে। তিনি এর নাম দিয়েছেন বিপ্লবী ‘অ্যান্টি-ডায়েট’ পরিকল্পনা। অধ্যাপক বলেন- অ্যান্টি ডায়েট প্ল্যান মানুষকে ফাইবার গ্রহণের মাধ্যমে তাদের খিদে নিয়ন্ত্রণে রাখতে উৎসাহিত করে। আপনার ডায়েটে যতটা সম্ভব তৈলাক্ত মাছ, গোটা শস্য, বাদাম, বীজ এবং ডাল খেতে হবে। কখনওই অ্যালকোহল খাবেন না। প্রয়োজন অনুযায়ী দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ করুন। অধ্যাপক ৩৪৭ জন স্থূল মানুষের উপর একটি গবেষণা করেছেন। তাদের দুই ভাগে ভাগ করেছেন। অর্ধেক মানুষকে অ্যান্টি ডায়েট প্ল্যান নিতে বলা হয়েছে। তাদের রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল, শরীরের চর্বি এবং অন্ত্রের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর পরে একটি অ্যান্টি ডায়েট প্ল্যান তৈরি করা হয়েছিল। ১২ লক্ষ খাদ্য আইটেম ১ থেকে ১০০ রেট করা হয়েছিল। এটি দেখা গেছে, যে একজন স্থূল ব্যক্তি যখন এই পদার্থগুলি গ্রহণ করেন, তখন তার শরীর কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা অ্যান্টি-ডায়েট প্ল্যান মেনে চলেন, তাদের কোমর দুই ইঞ্চি কমে যায়। তার গড় ওজন কমেছে ৩ কেজি। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে গিয়েছিল। ঘুমের প্যাটার্ন উন্নত হয়েছে। খিদেও কমে গেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল শরীরে কোনও দুর্বলতা ছিল না তার মানে সার্বিক উন্নতি দৃশ্যমান ছিল।
লাইফস্টাইল Age Weight List: ‘বয়স’ আর ‘উচ্চতা’ অনুযায়ী ওজন কত হলে ‘পারফেক্ট’…? আপনার BMI ক্যাকুলেটর কী বলছে! দেখে নিন লিস্ট Gallery May 9, 2024 Bangla Digital Desk ওজন আর স্থূলতা মানুষকে অহরহ চিন্তায় ফেলে দেয়। কখনও ওজন এতটাই বেড়ে যায় যে তা কন্ট্রোলে থাকে না। আর বর্ধিত ওজনের সঙ্গে সঙ্গে চেপে ধরে হাজার একটা রোগ। বেড়ে যায় ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মত লাইফস্টাইল অসুখের ঝুঁকি। বর্তমানে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এমনকি ডিমেনশিয়ার মতো অসুখও বাড়িয়ে দিতে পারে স্থূলতা। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা তাই খুবই জরুরি। আপনার উচ্চতা এবং বয়স অনুযায়ী আপনার ওজন কি বেশি? কী ভাবে বুঝবেন কোথায় আপনার সীমানা? কত ওজনের বেশি হলে আপনি ঢুকে পড়বেন বিপদ-জোনে? এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানা সবার আগে জরুরি। আর তাই একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারার জন্য সঠিক ওজন রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের উচ্চতা ও ওজন অনুযায়ী আমাদের ওজন কত হওয়া উচিত সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকলে আমরা অনেক রোগ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি। বেশিরভাগ সময় মানুষ বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী ওজন গণনা করেন। এটিও ঠিক, আপনি যদি ফিট থাকতে চান তবে আপনার ওজন কন্ট্রোলে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু উচ্চতা অনুযায়ী ওজন সংক্রান্ত কোনও নির্দিষ্ট স্কেল কী আদৌ আছে? স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশ কয়েকটি শর্ত, যেমন, আমাদের লাইফস্টাইল, শরীরের গঠন, দৈনন্দিন কাজকর্মের উপর নির্ভর করে আমাদের ওজন নির্ধারণ করা হয়। তবে আমরা যদি জানি যে আমাদের বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী আমাদের ওজন কী হওয়া উচিত, তাহলে আমরা অসংখ্য রোগ থেকে বাঁচতে পারি। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কীভাবে গণনা করবেন :BMI (বডি মাস ইনডেক্স) এর সাহায্যে আমরা উচ্চতা অনুযায়ী ওজন গণনা করি। এটির সাহায্যে বেশিরভাগ মানুষ বুঝতে সক্ষম হন যে তাদের ওজন কম নাকি বেশি। যদি কারও BMI ১৮.৫ এর কম হয়, তার মানে তাঁর ওজন কম। ১৮.৫ থেকে ২৪.৯ এর মধ্যে BMI সবচেয়ে আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হয়। যাদের বিএমআই ২৫ থেকে ২৯.৯ এর মধ্যে রয়েছে তাদের ওজন বেশি বলে মনে করা হয়, যেখানে এটি ৩০ এর বেশি হলে এটি স্থূলতার লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হয়। বিএমআই সংক্রান্ত দ্বিধাকিছু চিকিৎসক বিএমআই-ক্যালকুলেটর-এর ওজনকে বিভ্রান্তিকর এবং ভুল বলে মনে করেন। আমেরিকান সিডিসি (রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র) এর মতো অনেক বিশ্বব্যাপী সংস্থা সতর্ক করে যে ডাক্তারদের বিএমআই ক্যালকুলেটরের উপর খুব বেশি নির্ভর করা উচিত নয়। চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, বিএমআই ক্যালকুলেটর কোনও চিকিৎসক বা জীববিজ্ঞানী তৈরি করেননি, একজন গণিতবিদ তৈরি করেছেন। এতে অনেক ধরনের সমস্যা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, এটি পেশী ভর, হাড়ের ঘনত্ব, শরীরের গঠন, জাতি এবং লিঙ্গ অনুসারে ওজন গণনা করে না। তাই এই ধরনের ক্যালকুলেটরের চেয়ে ফিটনেসের দিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া উচিত। চলুন জেনে নেওয়া যাক BMI ক্যালকুলেটর অনুযায়ী কোন উচ্চতায় ওজন কত হওয়া উচিত।৪ ফুট ১০ ইঞ্চি – ৪১ থেকে ৫২ কেজি ওজন৫ ফুট উচ্চতা – ৪৪ থেকে ৫৫.৭ কেজি ওজন৫ ফুট ২ ইঞ্চি – ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজির মধ্যে৫ ফুট ৪ ইঞ্চি – ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজি ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি – ওজন ৫৩ থেকে ৬৭ কেজি৫ ফুট ৮ ইঞ্চি – ওজন ৫৬ থেকে ৭১ কেজির মধ্যে৫ ফুট ১০ ইঞ্চি – ওজন ৫৯ থেকে ৭৫ কেজি6 ফুট উচ্চতা – ৬৩ থেকে ৮০ কেজি ওজন কোন বয়সে ওজন কত হওয়া উচিত?১৯-২৯ বছর – পুরুষের ওজন ৮৩.৪ কেজি হওয়া উচিত,মহিলাদের ওজন ৭৩.৪ কেজি পর্যন্ত হওয়া উচিত। ৩০-৩৯ বছর – পুরুষের ওজন ৯০.৩ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.৭ কেজি হওয়া উচিত।৪০-৪৯ বছর – পুরুষের ওজন ৯০.৯ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.২ কেজি হওয়া উচিত। ৫০-৬০ বছর – পুরুষের ওজন ৯১.৩ কেজি পর্যন্ত এবং মহিলাদের ওজন ৭৭.০ কেজি পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কলা রাখলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর ডায়েটে অন্যতম উপাদান হতে পারে কলা। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকারী উপাদান। বিশেষজ্ঞদের মতে কলাতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এছাড়াও পুষ্টিকর উপাদানে ভরা এই ফলটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি প্রতিদিন হাঁটা, জগিং, জিম কিংবা শরীরচর্চা জরুরি। তবে এই ধরণের ওয়ার্কআউট করার আগে কলা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।