Insulin

Insulin For Diabetes: ইনসুলিন নিচ্ছেন? এই ভুল করলেই মারাত্মক বিপদ, অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে এই বিষয়গুলো–

ইদানীং ঘরে ঘরে বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা। টাইপ ২ ডায়াবিটিসের ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়ার পর-ও যখন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে না, তখন ইনসুলিন নিতে হয়। আপনি যদি নিয়মিত ইনসুলিন নেন, তবে অবশ্য-ই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন, নয়তো হীতে বিপরীত হতে পারে--
ইদানীং ঘরে ঘরে বাড়ছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা। টাইপ ২ ডায়াবিটিসের ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়ার পর-ও যখন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে না, তখন ইনসুলিন নিতে হয়। আপনি যদি নিয়মিত ইনসুলিন নেন, তবে অবশ্য-ই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন, নয়তো হীতে বিপরীত হতে পারে–
যখন অগ্ন্যাশয় থেকে পর্যাপ্ত ইনসুলিন বেরোয় না, তখন বাইরে থেকে ইনসুলিন দিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে হয়৷ তবে সতর্ক থাকতে হবে ইনসুলিনের মাত্রা সম্পর্কে। আপনার নির্দিষ্ট ডোজ-এর উপর-নীচ হয়ে গেলেই মারাত্মক বিপদ হতে পারে।
যখন অগ্ন্যাশয় থেকে পর্যাপ্ত ইনসুলিন বেরোয় না, তখন বাইরে থেকে ইনসুলিন দিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে হয়৷ তবে সতর্ক থাকতে হবে ইনসুলিনের মাত্রা সম্পর্কে। আপনার নির্দিষ্ট ডোজ-এর উপর-নীচ হয়ে গেলেই মারাত্মক বিপদ হতে পারে।
একবার ইনসুলিন নিলে সারা জীবন দিতে হয়—এটি ভুল ধারণা। কিছু ইমার্জেন্সি ক্ষেত্রে, যেমন—অপারেশনের আগে, গর্ভাবস্থায়, ডায়াবেটিস খুব বেড়ে গেলে ইনসুলিন শুরু করে প্রয়োজনে তা আবার বন্ধ করে ওষুধে ফিরে আসা যায়।
একবার ইনসুলিন নিলে সারা জীবন দিতে হয়—এটি ভুল ধারণা। কিছু ইমার্জেন্সি ক্ষেত্রে, যেমন—অপারেশনের আগে, গর্ভাবস্থায়, ডায়াবেটিস খুব বেড়ে গেলে ইনসুলিন শুরু করে প্রয়োজনে তা আবার বন্ধ করে ওষুধে ফিরে আসা যায়।
ইনসুলিন সাধারণত চামড়ার নীচে দেওয়া হয়। দুই আঙুল দিয়ে চামড়া টেনে ধরে ৪৫-৯০০ কোণে সূঁচ প্রবেশ করাতে হবে, সূঁচ পুরোটা ঢোকাতে হবে। যেসব জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া যায়- পেটের চামড়া ইনসুলিন দেওয়ার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা, নাভি বাদ দিয়ে এবং নাভির উপরে-নীচে দুই আঙুল বাদ দিয়ে পুরো পেটে একেক দিন একেক জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া যায়। এছাড়া ইনসুলিন দেওয়া যায় ঊরুর বাইরের পাশে, বাহুর বাইরের পাশে
ইনসুলিন সাধারণত চামড়ার নীচে দেওয়া হয়। দুই আঙুল দিয়ে চামড়া টেনে ধরে ৪৫-৯০০ কোণে সূঁচ প্রবেশ করাতে হবে, সূঁচ পুরোটা ঢোকাতে হবে। যেসব জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া যায়- পেটের চামড়া ইনসুলিন দেওয়ার জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা, নাভি বাদ দিয়ে এবং নাভির উপরে-নীচে দুই আঙুল বাদ দিয়ে পুরো পেটে একেক দিন একেক জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া যায়। এছাড়া ইনসুলিন দেওয়া যায় ঊরুর বাইরের পাশে, বাহুর বাইরের পাশে
ইনসুলিন নিলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে ঠিকই, কিন্তু তাই বলে যা-ইচ্ছে খাচ্ছেন, এমনটা করলে চলবে না। আপনাকে ডায়াবেটিক ডায়েট মেনেই চলতে হবে।
ইনসুলিন নিলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে ঠিকই, কিন্তু তাই বলে যা-ইচ্ছে খাচ্ছেন, এমনটা করলে চলবে না। আপনাকে ডায়াবেটিক ডায়েট মেনেই চলতে হবে।
ইনসুলিন নিয়ে খাবার না খেলে বা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে ব্লাড সুগার কমে গিয়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে, এটি প্রতিরোধ করার জন্য ইনসুলিন নিয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে অবশ্যই খেতে হবে এবং অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকা যাবে না।
ইনসুলিন নিয়ে খাবার না খেলে বা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে ব্লাড সুগার কমে গিয়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে, এটি প্রতিরোধ করার জন্য ইনসুলিন নিয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে অবশ্যই খেতে হবে এবং অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকা যাবে না।
যখন ইনসুলিন নিচ্ছেন, তখন নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা মাপতে হবে। শর্করার মাত্রা কম-বেশি হলে সেই বুঝে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ইনসুলিনের মাত্রাও কমবেশি করতে হবে।
যখন ইনসুলিন নিচ্ছেন, তখন নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা মাপতে হবে। শর্করার মাত্রা কম-বেশি হলে সেই বুঝে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ইনসুলিনের মাত্রাও কমবেশি করতে হবে।
অনেকের ক্ষেত্রেই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স দেখা দেয়, অর্থাৎ, ইনসুলিন নিয়েও সুগার কমে না। সেক্ষেত্রে এক্সারসাইজ করতে হবে। ব্যায়াম করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইনসুলিনের কার্যকারিতা অনেক বেড়ে যায়।
অনেকের ক্ষেত্রেই ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স দেখা দেয়, অর্থাৎ, ইনসুলিন নিয়েও সুগার কমে না। সেক্ষেত্রে এক্সারসাইজ করতে হবে। ব্যায়াম করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইনসুলিনের কার্যকারিতা অনেক বেড়ে যায়।
 ইনসুলিন কখনো ডিপফ্রিজে রাখা যাবে না। নরমাল ফ্রিজে রাখতে হবে। সরাসরি সূর্যালোক বা অত্যধিক তাপমাত্রায় ইনসুলিন রাখলে নষ্ট হয়ে যাবে। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত অব্যবহৃত ইনসুলিন নরমাল ফ্রিজে রাখুন। ব্যবহৃত ইনসুলিন কম তাপমাত্রায় রাখা যাবে, যা অত্যধিক গরম নয়, কিন্তু ইনসুলিনের নীচে দানা দানা পড়ে গেলে ব্যবহার করা উচিত না। ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টার বেশি ইনসুলিন ফ্রিজের বাইরে রাখলে কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। তবে খেয়াল রাখবেন, ইনজুলিন যেন জমে না যায়। একবার খোলার পর ইনসুলিন ২৮ দিনের বেশি ব্যবহার করবেন না। ইনসুলিন নেওয়ার আগে রং, ফ্লুইডিটি খতিয়ে দেখে নিন। ইনসুলিন নেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় অন্তর সুচ বদলাতে হবে। না হলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।
ইনসুলিন কখনো ডিপফ্রিজে রাখা যাবে না। নরমাল ফ্রিজে রাখতে হবে। সরাসরি সূর্যালোক বা অত্যধিক তাপমাত্রায় ইনসুলিন রাখলে নষ্ট হয়ে যাবে। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত অব্যবহৃত ইনসুলিন নরমাল ফ্রিজে রাখুন। ব্যবহৃত ইনসুলিন কম তাপমাত্রায় রাখা যাবে, যা অত্যধিক গরম নয়, কিন্তু ইনসুলিনের নীচে দানা দানা পড়ে গেলে ব্যবহার করা উচিত না। ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টার বেশি ইনসুলিন ফ্রিজের বাইরে রাখলে কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। তবে খেয়াল রাখবেন, ইনজুলিন যেন জমে না যায়। একবার খোলার পর ইনসুলিন ২৮ দিনের বেশি ব্যবহার করবেন না। ইনসুলিন নেওয়ার আগে রং, ফ্লুইডিটি খতিয়ে দেখে নিন। ইনসুলিন নেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় অন্তর সুচ বদলাতে হবে। না হলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।
ইনসুলিনের ডোজ নিতে হবে সময় মেনে। যদি নিতে ভুলে যান, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ইনসুলিনের ডোজ নিতে হবে সময় মেনে। যদি নিতে ভুলে যান, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।