PPF-এ প্রতি মাসে ৮ হাজার টাকা রাখলে ম্যাচিউরিটিকে কত রিটার্ন পাবেন দেখুন

ব্যাঙ্ক এফডি বা আরডি-র থেকে পিপিএফে বিনিয়োগ অনেক লাভজনক বলে মনে করেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। যে কোনও ভারতীয় নাগরিক বিনিয়োগ করতে পারেন। পিপিএফের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এখানে বিনিয়োগের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। যাঁরা বাজারের ঝুঁকি ছাড়া নিশ্চিত রিটার্ন চান, তাঁদের জন্য পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড আদর্শ।
ব্যাঙ্ক এফডি বা আরডি-র থেকে পিপিএফে বিনিয়োগ অনেক লাভজনক বলে মনে করেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। যে কোনও ভারতীয় নাগরিক বিনিয়োগ করতে পারেন। পিপিএফের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এখানে বিনিয়োগের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। যাঁরা বাজারের ঝুঁকি ছাড়া নিশ্চিত রিটার্ন চান, তাঁদের জন্য পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড আদর্শ।
পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। অর্থাৎ একটানা ১৫ বছর বিনিয়োগ করতে হবে। মেয়াদ শেষে সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্ন বিনিয়োগকারীর হাতে দেওয়া হয়। এই স্কিমে করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। তাছাড়া পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ঋণও মেলে। বছরে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা ১.৫ লাখ টাকা। বর্তমানে পিপিএফে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। অর্থাৎ একটানা ১৫ বছর বিনিয়োগ করতে হবে। মেয়াদ শেষে সুদ এবং আসল মিলিয়ে মোট রিটার্ন বিনিয়োগকারীর হাতে দেওয়া হয়। এই স্কিমে করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। তাছাড়া পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ঋণও মেলে। বছরে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা ১.৫ লাখ টাকা। বর্তমানে পিপিএফে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
এখন কেউ যদি পিপিএফ অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে ৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? পিপিএফ ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৭.১ শতাংশ সুদের হারে প্রতি মাসে ৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মেয়াদপূর্তিতে ২৫,২৪,৫৪৪ টাকা রিটার্ন মিলবে। এক্ষেত্রে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ১৪,৪০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ১০,৮৪,৫৪৪ টাকা।
এখন কেউ যদি পিপিএফ অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে ৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন? পিপিএফ ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৭.১ শতাংশ সুদের হারে প্রতি মাসে ৮ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মেয়াদপূর্তিতে ২৫,২৪,৫৪৪ টাকা রিটার্ন মিলবে। এক্ষেত্রে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ১৪,৪০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ১০,৮৪,৫৪৪ টাকা।
আবার যদি কেউ প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে এক বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এই হিসেবে ১৫ বছরে তিনি ১৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবেন। এর উপর বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে মোট ১৪,৫৪,৫৬৭ টাকা সুদ হিসেবে মিলবে। মেয়াদপূর্তিতে সুদে আসলে তিনি ৩২,৫৪,৫৬৭ টাকা রিটার্ন পাবেন।
আবার যদি কেউ প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে এক বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এই হিসেবে ১৫ বছরে তিনি ১৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবেন। এর উপর বার্ষিক ৭.১ শতাংশ হারে মোট ১৪,৫৪,৫৬৭ টাকা সুদ হিসেবে মিলবে। মেয়াদপূর্তিতে সুদে আসলে তিনি ৩২,৫৪,৫৬৭ টাকা রিটার্ন পাবেন।
পিপিএফে বিনিয়োগের সুবিধা: আগেই বলা হয়েছে, পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ঋণ নেওয়া যায়। তাছাড়া বিনিয়োগ এবং অর্জিত সুদ অর্থাৎ রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত। বিনিয়োগকারী চাইলে মেয়াদপূর্তির পর অর্থাৎ ১৫ বছর পর পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়াতে পারেন।
পিপিএফে বিনিয়োগের সুবিধা: আগেই বলা হয়েছে, পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে ঋণ নেওয়া যায়। তাছাড়া বিনিয়োগ এবং অর্জিত সুদ অর্থাৎ রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত। বিনিয়োগকারী চাইলে মেয়াদপূর্তির পর অর্থাৎ ১৫ বছর পর পিপিএফ অ্যাকাউন্টের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়াতে পারেন।
তবে মেয়াদ শেষে অ্যাকাউন্ট বন্ধও করে দিতে পারেন বিনিয়োগকারী। দেশের যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস থেকে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। নাবালকের নামে তাঁর অভিভাবকরাও পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
তবে মেয়াদ শেষে অ্যাকাউন্ট বন্ধও করে দিতে পারেন বিনিয়োগকারী। দেশের যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস থেকে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। নাবালকের নামে তাঁর অভিভাবকরাও পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।