মুরগি 

Ranikhet Disease: ভয়ঙ্কর রোগ, শেষ হতে পারে পোষ্যের জীবন, মুরগি-হাঁসের এই রোগ মুক্তি কিসে? জানুন

আপনার গৃহপালিত হাঁস মুরগির মধ্যে এই রোগটি বাসা বেঁধেছে নাকি! তাহলে সাবধান হয়ে যান! কী করবেন জানেন? গ্রাম বাংলার প্রত্যেক বাড়িতেই বর্তমানে হাঁস-মুরগি দেখা যায়। শহর অঞ্চলেও অনেকেই এই হাঁস মুরগি পুষে থাকেন। তবে হাঁস মুরগি তো পুষলেই হবে না, করতে হবে রীতিমতো এদের যত্ন।
আপনার গৃহপালিত হাঁস মুরগির মধ্যে এই রোগটি বাসা বেঁধেছে নাকি! তাহলে সাবধান হয়ে যান! কী করবেন জানেন? গ্রাম বাংলার প্রত্যেক বাড়িতেই বর্তমানে হাঁস-মুরগি দেখা যায়। শহর অঞ্চলেও অনেকেই এই হাঁস মুরগি পুষে থাকেন। তবে হাঁস মুরগি তো পুষলেই হবে না, করতে হবে রীতিমতো এদের যত্ন। (পিয়া গুপ্তা)
তবে অতিরিক্ত যত্ন করলেও অনেক সময় হাঁস-মুরগি ও পায়রাদের বেশ কিছু ভাইরাসজনিত রোগের আক্রমণ দেখা যায়। এরকমই একটি রোগ হল রানিক্ষেত। এই রানিক্ষেত বিশেষ করে মৃত পশু পাখির মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে হাঁস-মুরগিদের মধ্যে দেখা যায়।
তবে অতিরিক্ত যত্ন করলেও অনেক সময় হাঁস-মুরগি ও পায়রাদের বেশ কিছু ভাইরাসজনিত রোগের আক্রমণ দেখা যায়। এরকমই একটি রোগ হল রানিক্ষেত। এই রানিক্ষেত বিশেষ করে মৃত পশু পাখির মাধ্যমে বাতাসে ছড়িয়ে হাঁস-মুরগিদের মধ্যে দেখা যায়।
এই রানিক্ষেতে আক্রান্ত হাঁস মুরগি হাঁচি ,কাশি ,শ্বাসকষ্ট ,গলায় ঘরঘর আওয়াজ এই ধরনের রোগ দেখা যায়। এই রানিক্ষেতের ব্যাপারে বিশিষ্ট পশু বিশেষজ্ঞ ড: সুদীপ নন্দী জানান, ভাইরাস সংক্রামক রোগ হচ্ছে রানিক্ষেত বা নিউক্যাসেল ডিজিজ। এ রোগটি সর্ব প্রথম ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল নামক স্থানে শনাক্ত করা হয়। এবং পরর্বতীতে ভারতের রানিক্ষেতে শনাক্ত করা হয়। আর এ জন্য এ রোগের নাম রানিক্ষেত।
এই রানিক্ষেতে আক্রান্ত হাঁস মুরগি হাঁচি ,কাশি ,শ্বাসকষ্ট ,গলায় ঘরঘর আওয়াজ এই ধরনের রোগ দেখা যায়। এই রানিক্ষেতের ব্যাপারে বিশিষ্ট পশু বিশেষজ্ঞ ড: সুদীপ নন্দী জানান, ভাইরাস সংক্রামক রোগ হচ্ছে রানিক্ষেত বা নিউক্যাসেল ডিজিজ। এ রোগটি সর্ব প্রথম ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল নামক স্থানে শনাক্ত করা হয়। এবং পরর্বতীতে ভারতের রানিক্ষেতে শনাক্ত করা হয়। আর এ জন্য এ রোগের নাম রানিক্ষেত।
এ রোগ দেখা দিলেহাঁস-মুরগির পরিপাকতন্ত্র আক্রান্ত্রের কারণে সবুজ বর্ণের অথবা সাদা চুনের ন্যায় পাতলা মল ত্যাগ করে। স্নায়ুতন্ত্রের আক্রমণের ফলে হাঁসের ঘাড় বাকা হয়ে যায়। এই রোগে আক্রান্ত হাঁস-মুরগীর ডানা ঝুলে যায়। শ্বাসনালী ও খাদ্যনালীর মিলনস্থল অবশ হয়ে যায়, ফলে খাবার গ্রহণ কমিয়ে দেয়। শ্বাস কষ্ট দেখা যায় ফলে হা করে নিশ্বাস নেয়। এসময় হাঁস-মুরগীর পাতলা পায়খানা করলে ইলেক্ট্রোলাইট দিতে হয়।
এ রোগ দেখা দিলেহাঁস-মুরগির পরিপাকতন্ত্র আক্রান্ত্রের কারণে সবুজ বর্ণের অথবা সাদা চুনের ন্যায় পাতলা মল ত্যাগ করে। স্নায়ুতন্ত্রের আক্রমণের ফলে হাঁসের ঘাড় বাকা হয়ে যায়। এই রোগে আক্রান্ত হাঁস-মুরগীর ডানা ঝুলে যায়। শ্বাসনালী ও খাদ্যনালীর মিলনস্থল অবশ হয়ে যায়, ফলে খাবার গ্রহণ কমিয়ে দেয়। শ্বাস কষ্ট দেখা যায় ফলে হা করে নিশ্বাস নেয়। এসময় হাঁস-মুরগীর পাতলা পায়খানা করলে ইলেক্ট্রোলাইট দিতে হয়।
রানিক্ষেত রোগ হলে হাঁস-মুরগির দুর্বল হয়ে পড়ে, ফলে ভিটামিন মিশিয়ে দিলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। এই রোগ থেকে বাঁচতে হাঁস-মুরগির বাচ্চার যখন বয়স হবে ৩-৫ দিন তখন ভ্যাক্সিন দিতে হবে ।এর পর ১৪-১৭ দিন বয়সে বুস্টার ডোজ দিতে হবে৷ এছাড়া ৬০-৬৫ দিন বয়সে কিল্ড ভ্যাক্সিন দিতে হবে। রানিক্ষেত রোগের টিকার প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে ৬ মাস পর্যন্ত। দ্বিতীয় বার টিকা দিতে হয় ৬ মাস পর। তবে ৪ থেকে ৫ মাস পর পর পরবর্তী টিকা দেওয়া ভাল খামারে রোগ দেখা দিলে সুস্থ হাঁস-মুরগিগুলোকে আলাদা করে টিকা দিতে হবে।
রানিক্ষেত রোগ হলে হাঁস-মুরগির দুর্বল হয়ে পড়ে, ফলে ভিটামিন মিশিয়ে দিলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। এই রোগ থেকে বাঁচতে হাঁস-মুরগির বাচ্চার যখন বয়স হবে ৩-৫ দিন তখন ভ্যাক্সিন দিতে হবে ।এর পর ১৪-১৭ দিন বয়সে বুস্টার ডোজ দিতে হবে৷ এছাড়া ৬০-৬৫ দিন বয়সে কিল্ড ভ্যাক্সিন দিতে হবে। রানিক্ষেত রোগের টিকার প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় থাকে ৬ মাস পর্যন্ত। দ্বিতীয় বার টিকা দিতে হয় ৬ মাস পর। তবে ৪ থেকে ৫ মাস পর পর পরবর্তী টিকা দেওয়া ভাল খামারে রোগ দেখা দিলে সুস্থ হাঁস-মুরগিগুলোকে আলাদা করে টিকা দিতে হবে।