বলুন তো, কোন ৪ সাপ সবচেয়ে অলস কিন্তু মারাত্মক বিপজ্জনক! এক ছোবলেই হয় মৃত্যু...! ৯৯% মানুষই উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম

Snake Bite: যত বিষাক্ত সাপ-ই হোক, কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এই ৫ কাজ করলে প্রাণ বাঁচার সম্ভাবনা অনেক বেশি, জেনে রাখা জরুরি

গ্রাম হোক বা শহর, বৃষ্টি নামলেই বিভিন্ন জায়গায় সাপ দেখা দিতে শুরু করে। সাপের কামড়ের ঘটনাও বাড়তে থাকে। এমনকি সাপের কামড়ে প্রাণও হারান অনেকে। অনেক সময় সচেতনতার অভাবে ও কুসংস্কারের কারণে মানুষ ঝাড়ফুঁকের ফাঁদে পড়ে জীবন বিপদে ফেলেন। একই সঙ্গে কিছু মানুষ নিজেরাই ভুল চিকিৎসা করা শুরু করেন।
গ্রাম হোক বা শহর, বৃষ্টি নামলেই বিভিন্ন জায়গায় সাপ দেখা দিতে শুরু করে। সাপের কামড়ের ঘটনাও বাড়তে থাকে। এমনকি সাপের কামড়ে প্রাণও হারান অনেকে। অনেক সময় সচেতনতার অভাবে ও কুসংস্কারের কারণে মানুষ ঝাড়ফুঁকের ফাঁদে পড়ে জীবন বিপদে ফেলেন। একই সঙ্গে কিছু মানুষ নিজেরাই ভুল চিকিৎসা করা শুরু করেন।
উল্লেখ্য, গত বছর গুমলায় সাপের কামড়ে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এই বছরও এখনও পর্যন্ত ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আবার বর্ষাকাল আসতে চলেছে। এমতাবস্থায় মানুষকে আগে থেকেই সাপের কামড় সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। গুমলার ডিএস ডা. অনুপম কিশোর জানান, বর্ষাকাল শুরু হতে যাচ্ছে, এবং কয়েক জায়গায় মাঝে মাঝে বৃষ্টিও হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে সাপে কাটার ঘটনাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
উল্লেখ্য, গত বছর গুমলায় সাপের কামড়ে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এই বছরও এখনও পর্যন্ত ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আবার বর্ষাকাল আসতে চলেছে। এমতাবস্থায় মানুষকে আগে থেকেই সাপের কামড় সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। গুমলার ডিএস ডা. অনুপম কিশোর জানান, বর্ষাকাল শুরু হতে যাচ্ছে, এবং কয়েক জায়গায় মাঝে মাঝে বৃষ্টিও হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে সাপে কাটার ঘটনাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
কাউকে সাপে কামড় দিলে প্রথমেই আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। অনেক এমন সাপ আছে যা বিষাক্ত নয়। সাধারণত দেখা যায় সাপের কামড়ে মানুষ ভয় পেয়ে বেশি মারা যান। তাঁদের মনে প্রচণ্ড অস্থিরতা ও ভয় কাজ করে। পরিবারের সদস্যরাও খুব নার্ভাস হয়ে পড়েন এবং ভয়ে অনেক মানুষ প্রাণ হারান।
কাউকে সাপে কামড় দিলে প্রথমেই আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। অনেক এমন সাপ আছে যা বিষাক্ত নয়। সাধারণত দেখা যায় সাপের কামড়ে মানুষ ভয় পেয়ে বেশি মারা যান। তাঁদের মনে প্রচণ্ড অস্থিরতা ও ভয় কাজ করে। পরিবারের সদস্যরাও খুব নার্ভাস হয়ে পড়েন এবং ভয়ে অনেক মানুষ প্রাণ হারান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত বিষাক্ত সাপ-ই হোক না কেন, সাপে কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এই ৫টা কাজ করলেই, প্রাণে বাঁচার সম্ভাবনা থাকে ৯০ শতাংশের বেশি। জেনে নিন, কোন ৫ কাজ ?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত বিষাক্ত সাপ-ই হোক না কেন, সাপে কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে এই ৫টা কাজ করলেই, প্রাণে বাঁচার সম্ভাবনা থাকে ৯০ শতাংশের বেশি। জেনে নিন, কোন ৫ কাজ ?
যদি সাপে কামড় দেয়, তবে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে, প্রথমে কামড়ানো জায়গাটির কিছুটা উপরে শক্ত ভাবে বেঁধে রাখতে হবে যাতে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ না হয়।

যদি সাপে কামড় দেয়, তবে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে, প্রথমে কামড়ানো জায়গাটির কিছুটা উপরে শক্ত ভাবে বেঁধে রাখতে হবে যাতে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ না হয়।
এর পরে, রোগীকে সঠিক ভাবে শুইয়ে রেখে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্র, রেফারেল হাসপাতাল, সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। দাঁতে বিষ কাটা বা বিষ মুখে তুলে ফেলে দেওয়া একদম ঠিক নয়। সব সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও হাসপাতালে সাপের কামড়ের ওষুধ পাওয়া যায়।
এর পরে, রোগীকে সঠিক ভাবে শুইয়ে রেখে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্র, রেফারেল হাসপাতাল, সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। দাঁতে বিষ কাটা বা বিষ মুখে তুলে ফেলে দেওয়া একদম ঠিক নয়। সব সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও হাসপাতালে সাপের কামড়ের ওষুধ পাওয়া যায়।
সাপে কামড়ালে বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা করার দরকার নেই। কারণ এতে রোগীর জীবন বাঁচানোর সময় নষ্ট হয়ে যায় এবং তখন তাঁকে বাঁচানো চিকিৎসকের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে।
সাপে কামড়ালে বাড়িতে প্রাথমিক চিকিৎসা করার দরকার নেই। কারণ এতে রোগীর জীবন বাঁচানোর সময় নষ্ট হয়ে যায় এবং তখন তাঁকে বাঁচানো চিকিৎসকের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে।
সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে, ঝাড়ফুঁকের পরে হাসপাতালে আসা লোকদের মধ্যে বেশি মৃত্যুর হার দেখা গিয়েছে। যদি সময়মতো চিকিৎসা করা হয়, তাহলে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৯০%-এর বেশি।
সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে, ঝাড়ফুঁকের পরে হাসপাতালে আসা লোকদের মধ্যে বেশি মৃত্যুর হার দেখা গিয়েছে। যদি সময়মতো চিকিৎসা করা হয়, তাহলে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৯০%-এর বেশি।
সাপ কামড়ের ক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসতেই হবে। কোন-ওভাবেই দেরী করা চলবে না।

সাপ কামড়ের ক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসতেই হবে। কোন-ওভাবেই দেরী করা চলবে না।
সাপের কামড়ে মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাও রয়েছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে মানুষ ক্ষতিপূরণ নিতে পারছেন না।
সাপের কামড়ে মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাও রয়েছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে মানুষ ক্ষতিপূরণ নিতে পারছেন না।