পুত্রবধূ করিনার 'মেজাজ' নিয়ে এ কী বললেন শর্মিলা ঠাকুর…!

Bollywood Gossip: পুত্রবধূ করিনার ‘মেজাজ’ নিয়ে এ কী বললেন শর্মিলা ঠাকুর…! বি-টাউনের এই তারকা শাশুড়ি-বউমা জুটির সম্পর্কের সমীকরণটা ঠিক কীরকম?

মুম্বই: নিজের শাশুড়ি তথা বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুরের সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক করিনা কাপুর খানের। ২০১২ সালে শর্মিলা-পুত্র সইফ আলি খানের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন করিনা। আর সব সময়ই অভিনেত্রী পুত্রবধূ প্রশংসা করতে দেখা যায় শর্মিলা ঠাকুরকে। রেডিট-এ এই তারকা শাশুড়ি-বউমা জুটির একটা পুরনো ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে করিনার ইতিবাচক দিকগুলি সম্পর্কে বলতে শোনা গিয়েছে বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে। সেই সঙ্গে উন্নতি করার জন্য করিনা কোন বিষয়গুলির উপর জোর দিতে পারেন, সেই বিষয়েও কথা বলেছেন শর্মিলা।

বর্ষীয়ান অভিনেত্রী করিনাকে বলেন, “তোমার ধারাবাহিকতা আমার ভাল লাগে। তুমি যেভাবে যোগাযোগ রাখো, সেটা আমার খুবই পছন্দ। কারণ আমি জানি যে, আমি তোমায় যদি কোনও মেসেজ পাঠাই, তুমি সঙ্গে সঙ্গে তার জবাব দেবে। আমি যদি বাড়িতে আসি, তুমি জিজ্ঞাসা করো যে, আমি কী খাব! কিংবা আমার কিছু লাগবে কি না! এটা আসলে কাপুরদের থেকেই তোমার মধ্যে এসেছে। এমনকী সম্পর্ক বজায় রাখার দিক থেকেও তুমি ভাল।”

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

শাশুড়ির এহেন প্রশংসা পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত হতে দেখা যায় করিনাকে। শর্মিলাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি প্রশ্ন করেন, কোন কোন বিষয়ে তিনি উন্নতি করতে পারেন। জবাবে বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বলেন, “আমি এই বিষয়টাই ভাবছি। তবে সেরকম কিছুই মনে আসছে না। আমি চাই, তুমি এমনই থাকো। আর আমি তোমায় কর্মচারীদের নিয়ে কাজ করতে দেখেছি। তাতেও তুমি সত্যিই খুবই ভাল… তুমি জানো যে, আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অনেক সময় চাপে থাকে। আর তার ফলে আশপাশের মানুষদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে ফেলে। কিন্তু তুমি সেটা করো না।”

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

সেই ভিডিও-র তলায় মন্তব্য করতে দেখা যায় ভক্তদের। এক ভক্ত লিখেছেন, “ওমা! করিনাকে এখানে কী সুন্দর লাগছে! ওর এই লুকটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আর শর্মিলাও খুব মিষ্টি এবং সত্যিকারের আধুনিকা মহিলা।” আর এক নেটিজেনের আবার মন্তব্য, “আমি তো প্রতিদিন সব সময় শর্মিলাজির কথা শুনে যেতে পারি।”