Health Tips: দুপুরে খাওয়ার পরেই ঘুম পায়? ঝিমুনি আসে? এর পিছনে রয়েছে বড় কারণ, আছে সমাধানও

দুপুরের খাওয়ার পর ঘুম আসা খুবই স্বাভাবিক। এই ঘুম থামানো খুব কঠিন। কিন্তু, আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন দুপুরে বেশি ঘুম পায়? কেন শরীরে অলসতা, ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভূত হয়? পুষ্টিবিদ প্রীতি পাণ্ডে বিস্তারিত জানাচ্ছেন।
দুপুরের খাওয়ার পর ঘুম আসা খুবই স্বাভাবিক। এই ঘুম থামানো খুব কঠিন। কিন্তু, আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন দুপুরে বেশি ঘুম পায়? কেন শরীরে অলসতা, ক্লান্তি এবং দুর্বলতা অনুভূত হয়? পুষ্টিবিদ প্রীতি পাণ্ডে বিস্তারিত জানাচ্ছেন।
দুপুরের খাবারের পর শরীরে ক্লান্তি এবং দুর্বলতার পাশাপাশি ঘুম এবং অলস বোধ হওয়া স্বাভাবিক নয়। খাবার খেয়ে ঘম-সহ শরীরে হালকা ব্যথা অনুভব করারকে 'ফুড কোমা' বলে। তবে এখন পর্যন্ত মানুষের মধ্যে এর কোনও সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
দুপুরের খাবারের পর শরীরে ক্লান্তি এবং দুর্বলতার পাশাপাশি ঘুম এবং অলস বোধ হওয়া স্বাভাবিক নয়। খাবার খেয়ে ঘম-সহ শরীরে হালকা ব্যথা অনুভব করারকে ‘ফুড কোমা’ বলে। তবে এখন পর্যন্ত মানুষের মধ্যে এর কোনও সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
খাওয়ার পর ঘুম আসার বিষয়টিকে অনেকেই উপেক্ষা করেন। কিন্তু এটির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।
খাওয়ার পর ঘুম আসার বিষয়টিকে অনেকেই উপেক্ষা করেন। কিন্তু এটির দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।
দুপুরে কম খাবার খাওয়া উচিত। বেশি খাবার খেলে তা হজম করতে আরও শক্তির প্রয়োজন হয় এবং খাবার হজম করতে পরিপাকতন্ত্রের আরও বেশি রক্তের প্রয়োজন হয়।
দুপুরে কম খাবার খাওয়া উচিত। বেশি খাবার খেলে তা হজম করতে আরও শক্তির প্রয়োজন হয় এবং খাবার হজম করতে পরিপাকতন্ত্রের আরও বেশি রক্তের প্রয়োজন হয়।
দুপুরের খাবার খেলে কিছু সময়ের জন্য আপনার মস্তিষ্কে রক্ত ​​চলাচল কমে যায়। শরীরের ক্রিয়াকলাপ হ্রাস পায়। অলস লাগে এবং ঘুম পেতে শুরু করেন।
দুপুরের খাবার খেলে কিছু সময়ের জন্য আপনার মস্তিষ্কে রক্ত ​​চলাচল কমে যায়। শরীরের ক্রিয়াকলাপ হ্রাস পায়। অলস লাগে এবং ঘুম পেতে শুরু করেন।
শরীরের কাজ করার জন্য শক্তির প্রয়োজন। এর জন্য সকালের জলখাবার, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের খেতে হয়। এর থেকে যে পুষ্টি পাওয়া যায়, তা শক্তির উৎস হয়ে ওঠে। খাবার খাওয়ার পরেই অন্ত্র খাবার হজম করতে শুরু করে। এই কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা কমতে শুরু করে। যার কারণে ঘুম আসে।
শরীরের কাজ করার জন্য শক্তির প্রয়োজন। এর জন্য সকালের জলখাবার, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের খেতে হয়। এর থেকে যে পুষ্টি পাওয়া যায়, তা শক্তির উৎস হয়ে ওঠে। খাবার খাওয়ার পরেই অন্ত্র খাবার হজম করতে শুরু করে। এই কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা কমতে শুরু করে। যার কারণে ঘুম আসে।
অনেক সময় শরীরের হরমোনও ঘুমের কারণ হয়। কখনও কখনও খাবার খাওয়ার পরে দ্রুত সেরোটোনিন তৈরি হয়, যার কারণে ব্যক্তি অলস হয়ে পড়ে। এবং ঘুম পায়। সেরোটোনিন একটি হরমোন যা শরীরের অনেকগুলি কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি শরীরে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টের ভূমিকাও পালন করে। প্রোটিন থেকে সেরোটোনিন বৃদ্ধি পায়।
অনেক সময় শরীরের হরমোনও ঘুমের কারণ হয়। কখনও কখনও খাবার খাওয়ার পরে দ্রুত সেরোটোনিন তৈরি হয়, যার কারণে ব্যক্তি অলস হয়ে পড়ে। এবং ঘুম পায়। সেরোটোনিন একটি হরমোন যা শরীরের অনেকগুলি কাজকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি শরীরে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টের ভূমিকাও পালন করে। প্রোটিন থেকে সেরোটোনিন বৃদ্ধি পায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা সকালের জলখাবার বাদ দিয়ে সরাসরি দুপুরের খাবার খান, তাদের ঘুমের সমস্যা বেশি হয়। আসলে সকালের জলখাবার না খাওয়ার জন্য দুপুরের খাবারে ভারী খাবার গ্রহণ করা হয়। যা আরও অলস করে তোলে। সকালে হোল গ্রেন প্রোডাক্ট, ব্রাউন ব্রেড, ডিম, অমলেট এবং ফল খাওয়া ভালো। এছাড়াও সারাদিন সক্রিয় থাকার জন্য, শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সময়ে সময়ে জল পান করতে হবে। এতে শরীর অলস বোধ করবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা সকালের জলখাবার বাদ দিয়ে সরাসরি দুপুরের খাবার খান, তাদের ঘুমের সমস্যা বেশি হয়। আসলে সকালের জলখাবার না খাওয়ার জন্য দুপুরের খাবারে ভারী খাবার গ্রহণ করা হয়। যা আরও অলস করে তোলে। সকালে হোল গ্রেন প্রোডাক্ট, ব্রাউন ব্রেড, ডিম, অমলেট এবং ফল খাওয়া ভালো। এছাড়াও সারাদিন সক্রিয় থাকার জন্য, শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সময়ে সময়ে জল পান করতে হবে। এতে শরীর অলস বোধ করবে না।