Bird Flu In Bengal: বাংলায় আবার বার্ড ফ্লু! চার বছরের শিশুর শরীরে ধরা পড়ল H9N2 ভাইরাস, সতর্কতা WHO-র

পশ্চিমবঙ্গে বার্ড ফ্লু-র হানা। চার বছরের এক শিশুর শরীরে ধরা পড়েছে H9N2 ভাইরাস। মঙ্গলবার এই খবর নিশ্চিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওরফে হু। ফলে এবার মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু-র ভাইরাস ধরা পড়ল।
পশ্চিমবঙ্গে বার্ড ফ্লু-র হানা। চার বছরের এক শিশুর শরীরে ধরা পড়েছে H9N2 ভাইরাস। মঙ্গলবার এই খবর নিশ্চিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওরফে হু। ফলে এবার মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু-র ভাইরাস ধরা পড়ল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে গুরুতর শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড জ্বর এবং পেটে ব্যথা নিয়ে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি হয় চার বছরের ওই শিশু। তাঁকে পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছিল। তিন মাস চিকিৎসার পর ওই শিশুকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে গুরুতর শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড জ্বর এবং পেটে ব্যথা নিয়ে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি হয় চার বছরের ওই শিশু। তাঁকে পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছিল। তিন মাস চিকিৎসার পর ওই শিশুকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
শিশুর পরিবার বা পরিচিত কারও শরীরে বার্ড ফ্লু-র উপসর্গ দেখা যায়নি। জ্বর বা শ্বাসকষ্টও ছিল না। তবে ওই শিশু কোনওভাবে হাঁস-মুরগির সংস্পর্শে এসেছিল বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেখান থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
শিশুর পরিবার বা পরিচিত কারও শরীরে বার্ড ফ্লু-র উপসর্গ দেখা যায়নি। জ্বর বা শ্বাসকষ্টও ছিল না। তবে ওই শিশু কোনওভাবে হাঁস-মুরগির সংস্পর্শে এসেছিল বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেখান থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, বার্ড ফ্লু-র টিকার স্ট্যাটাস এবং অ্যান্টি ভাইরাল চিকিৎসার বিশদ বিবরণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যানি। ২০১৯ সালে ভারতে প্রথমবার মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু ভাইরাসের হদিশ মিলেছিল। চলতি বছরে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বার্ড ফ্লু-র দ্বিতীয় মানব সংক্রমণের হদিশ পাওয়া গেল।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, বার্ড ফ্লু-র টিকার স্ট্যাটাস এবং অ্যান্টি ভাইরাল চিকিৎসার বিশদ বিবরণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যানি। ২০১৯ সালে ভারতে প্রথমবার মানুষের শরীরে বার্ড ফ্লু ভাইরাসের হদিশ মিলেছিল। চলতি বছরে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বার্ড ফ্লু-র দ্বিতীয় মানব সংক্রমণের হদিশ পাওয়া গেল।
H9N2 হল এক ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। এই ভাইরাসের কারণে পাখিদের বার্ড ফ্লু এবং মানুষের ইনফ্লুয়েঞ্জা হতে পারে। ১৯৬৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনে এক টার্কির দেহে প্রথম H9N2 ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছিল।
H9N2 হল এক ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। এই ভাইরাসের কারণে পাখিদের বার্ড ফ্লু এবং মানুষের ইনফ্লুয়েঞ্জা হতে পারে। ১৯৬৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনে এক টার্কির দেহে প্রথম H9N2 ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছিল।
সাধারণত জঙ্গলের পাখিদের শরীরেই H9N2 ভাইরাস পাওয়া যায়। অনেক এলাকায় মুরগির শরীরেও এই ভাইরাস মেলে। মানুষের মধ্যে H9N2 ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা বিরল। হালকা উপসর্গের কারণে অনেক সময় সংক্রমণের আসল কারণ বোঝা যায় না।
সাধারণত জঙ্গলের পাখিদের শরীরেই H9N2 ভাইরাস পাওয়া যায়। অনেক এলাকায় মুরগির শরীরেও এই ভাইরাস মেলে। মানুষের মধ্যে H9N2 ভাইরাস সংক্রমণের ঘটনা বিরল। হালকা উপসর্গের কারণে অনেক সময় সংক্রমণের আসল কারণ বোঝা যায় না।
H9N2 ভাইরাস বিভিন্ন অঞ্চলের পোলট্রিতে ছড়িয়ে থাকা সবচেয়ে প্রচলিত এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি। এই ভাইরাস পাখি থেকে মানুষের মধ্যে ছড়ালেও খুব একটা বিপজ্জনক বলে মনে করা হয় না। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, H9N2 ভাইরাস ভবিষ্যতে যে কোনও বড় ফ্লু মহামারীর কারণ হয়ে উঠতে পারে।
H9N2 ভাইরাস বিভিন্ন অঞ্চলের পোলট্রিতে ছড়িয়ে থাকা সবচেয়ে প্রচলিত এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসগুলোর মধ্যে একটি। এই ভাইরাস পাখি থেকে মানুষের মধ্যে ছড়ালেও খুব একটা বিপজ্জনক বলে মনে করা হয় না। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, H9N2 ভাইরাস ভবিষ্যতে যে কোনও বড় ফ্লু মহামারীর কারণ হয়ে উঠতে পারে।