লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips: পারফেক্ট মাপ…! ব্লাড সুগার থাকলে দিনে ‘কত’ গ্লাস জল খাবেন? ডায়বেটিস রোগীদের বিশেষ ‘টিপস’ Gallery June 14, 2024 Bangla Digital Desk ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগে জটিলতা এড়ানোর জন্য সঠিক ডায়েট চার্ট বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ফ্যাট ও গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, ফাইবার বেশি-এমন খাবার রাখতে হয়। রক্তে শর্করা সঠিক মাত্রায় বেঁধে রাখা ডায়াবেটিকদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ শর্করার পরিমাণ লাগামছাড়া হয়ে গেলে ডেকে আনে নানা জটিলতা৷ ডায়েট এবং জীবনযাত্রা বড় ভূমিকা পালন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে৷ শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে৷ সারা দিনে কিছু সময় রাখুন শারীরিক কসরৎ বা শরীরচর্চার জন্য৷ বশে থাকবে ডায়াবেটিস৷ ডায়াবেটিসের চিকিৎসার সময় আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন খাদ্য, ব্যায়াম, ঘুম, ওষুধ নিয়ে আলোচনা করি। কিন্তু আমরা জল খাওয়া এবং তরলের ভারসাম্য বজায় রাখার কথা বলতে ভুলে যাই। এমনকি হালকা ডিহাইড্রেশন রক্তে শর্করার উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটাতে পারে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীরের ক্ষতি করে। শরীরে জলের অভাব হলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তখন কিডনি রক্তকে ফিল্টার করার জন্য আরও প্রস্রাব তৈরি করতে বেগ পায়। সুগার বা প্রেশারের মতো এমন কিছু রোগ আছে যা আগে শুধুমাত্র বয়স্ক মানুষদের হত। কিন্তু এখন আর তা নেই। মানুষ অল্প বয়সেই রক্তচাপ, সুগার, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগের শিকার হচ্ছেন। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস অতিরিক্ত প্রস্রাব, তৃষ্ণা এবং জলশূন্যতা বাড়ায়। ডায়াবেটিসে ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ:সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হল অত্যধিক তৃষ্ণা এবং শুষ্ক মুখ। এর সঙ্গে মাথাব্যথা, শুষ্ক চোখ, শুষ্ক ত্বক, গাঢ় হলুদ প্রস্রাব, মাথা ঘোরা, সাধারণ দুর্বলতা এবং ক্লান্তির মতো লক্ষণগুলিও রয়েছে। এরপর নাড়ি দুর্বল হয়ে যায়। শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে আপেলের রস অত্যন্ত কাজে লাগে ৷ আর যথার্থ পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করতে পারলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ জল খাওয়ার পরিমাণ কমপক্ষে আধ থেকে এক লিটার বৃদ্ধি করতে হবে। দিনে আট গ্লাস জল খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রতিবেদনটি সাধারণ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরমার্শ নিন।