Tag Archives: Blood Sugar

Bay leaf health benefits: রান্নায় তেজপাতা খান? কমবে ডায়াবিটিস, ভাল থাকবে হার্ট, জেনে নিন গুণাগুণ

রান্নার স্বাদ ভাল করতে তেজপাতার জুড়ি মেলা ভার। বিরিয়ানি, মাংস, পায়েস অনেক কিছুতেই তেজপাতা আবশ্যিক। তবে শুধু রসনার তৃপ্তি নয় শরীর ভাল রাখতেও তেজপাতা বেশ কাজের। বিশেষ করে ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ, হার্টের সমস্যা, ত্বকের যত্ন-সহ সমস্যায় তেজপাতা বেশ কার্যকরী।

১. ত্বকের যত্নে ছত্রাকে সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে তেজপাতা বেশ কাজের। তেজপাতার অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ রয়েছে যা ভিটামিন সি-র সঙ্গে যৌথ ভাবে ত্বকের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে।

২. ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণেও কাজে লাগতে পারে তেজপাতা। রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে টাইপ টু ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তেজপাতা। সেই সঙ্গে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমায় তেজপাতা।

আরও পড়ুন: ট্রেনের মিডল বার্থে টিকিট কেটেছেন? ইচ্ছে হলেই ঘুমাতে পারবেন না, নির্দিষ্ট নিয়ম আছে রেলের

৩. তেজপাতা থেকে এসেনশিয়াল অয়েল পাওয়া যায়, যা শ্বাসকষ্টের সমস্যায় সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণ ঠান্ডা লাগা বা জ্বর-সর্দি উপশমে দারুণ কাজ করে তেজপাতা। গলায় সংক্রমণজনিত ক্ষত কমাতেও সাহায্য করে তেজপাতা।

৪. হৃদযন্ত্রের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। হৃদযন্ত্রের ভাল রাখতে সাহায্য করে তেজপাতা কারণ রক্তে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের জন্যেই স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যা দেখা দেয়। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারী তেজপাতা।

Jackfruit in Blood Sugar: ব্লাড সুগারে কাঁঠাল খাওয়া যায়? কোন কোন অসুখে এই ফল খেলে চরম সর্বনাশ! জানুন কারা এই ফল মুখেও তুলবেন না

গরমকাল হল রসাল ফলের ঋতু৷ এই মরশুমে সুস্বাদু ফলমূলের স্বাদ না নেওয়া মানে অর্ধেক মজা মাটি৷ এখানেই সমস্যায় পড়েন ব্লাড সুগারের রোগীরা৷ বিশেষ করে কাঁঠালের মতো ফল তাঁরা খাবে কিনা, এই নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকেই৷
গরমকাল হল রসাল ফলের ঋতু৷ এই মরশুমে সুস্বাদু ফলমূলের স্বাদ না নেওয়া মানে অর্ধেক মজা মাটি৷ এখানেই সমস্যায় পড়েন ব্লাড সুগারের রোগীরা৷ বিশেষ করে কাঁঠালের মতো ফল তাঁরা খাবে কিনা, এই নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকেই৷

 

যাঁদের ডায়াবেটিস আছে বা যাঁদের হওয়ার সম্ভাবনা আছে অর্থাৎ যাঁরা প্রি ডায়াবেটিক, তাঁদের অনেক খাবারেই নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ কিন্তু তাঁরা কাঁঠাল খেতে পারবেন কিনা সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ জিনাল পটেল৷
যাঁদের ডায়াবেটিস আছে বা যাঁদের হওয়ার সম্ভাবনা আছে অর্থাৎ যাঁরা প্রি ডায়াবেটিক, তাঁদের অনেক খাবারেই নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ কিন্তু তাঁরা কাঁঠাল খেতে পারবেন কিনা সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ জিনাল পটেল৷

 

কাঁঠালে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, রাইবোফ্ল্যাভিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে আছে৷ তবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷
কাঁঠালে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, রাইবোফ্ল্যাভিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে আছে৷ তবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷

 

কাঁঠালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০৷ তাই কাঁঠালের মতো অতি শর্করাযুক্ত ফল এড়িয়ে চলতে হবে মধুমেহ রোগীদের৷
কাঁঠালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০৷ তাই কাঁঠালের মতো অতি শর্করাযুক্ত ফল এড়িয়ে চলতে হবে মধুমেহ রোগীদের৷

 

তবে কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ এবং ক্যালরিও কম৷ তাই ডায়াবেটিকরা পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন এঁচোড়৷
তবে কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ এবং ক্যালরিও কম৷ তাই ডায়াবেটিকরা পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন এঁচোড়৷

 

এছাড়াও আরও কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠাল খাওয়া যাবে না৷ যাঁদের পোলেন বা পরাগরেণু থেকে অ্যালার্জির কারণে ইনফ্লেম্যাশনের সমস্যা আছ, তাঁরা এই ফল থেকে দূরে থাকুন৷
এছাড়াও আরও কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠাল খাওয়া যাবে না৷ যাঁদের পোলেন বা পরাগরেণু থেকে অ্যালার্জির কারণে ইনফ্লেম্যাশনের সমস্যা আছ, তাঁরা এই ফল থেকে দূরে থাকুন৷

 

অনেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা থাকে৷ এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে কাঁঠাল৷ তাই জটিলতা এড়াতে তাঁরাও এই ফল খাবেন না৷
অনেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা থাকে৷ এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে কাঁঠাল৷ তাই জটিলতা এড়াতে তাঁরাও এই ফল খাবেন না৷

 

কাঁঠালে পটাশিয়াম খুব বেশি৷ তাই কিডনির ক্রনিক অসুখ, কিডনি ফেলিয়োরের মতো সমস্যায় এই ফল খাওয়া যাবে না৷
কাঁঠালে পটাশিয়াম খুব বেশি৷ তাই কিডনির ক্রনিক অসুখ, কিডনি ফেলিয়োরের মতো সমস্যায় এই ফল খাওয়া যাবে না৷

 

কোনও অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরেও কাঁঠাল বাদ রাখুন ডায়েট থেকে৷
কোনও অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরেও কাঁঠাল বাদ রাখুন ডায়েট থেকে৷

Blood Sugar Control Tips: রুটি খেয়ে কমান ব্লাড সুগার! শুধু ডায়াবেটিসে গমের আটার বদলে খান এর রুটি

ব্লাড সুগার রোগীদের ক্ষেত্রে সুস্থতার জন্য ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা কী খাবেন, কী খাবেন না-সে নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে
ব্লাড সুগার রোগীদের ক্ষেত্রে সুস্থতার জন্য ডায়েট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা কী খাবেন, কী খাবেন না-সে নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে

 

লভনীত বাত্রার মতে গম ডায়েটে না রাখাই বাঞ্ছনীয়। গমের বিকল্প হিসেবে একাধিক উপকরণের কথা বলেছেন তিনি।
লভনীত বাত্রার মতে গম ডায়েটে না রাখাই বাঞ্ছনীয়। গমের বিকল্প হিসেবে একাধিক উপকরণের কথা বলেছেন তিনি।
ওটসে ১ শতাংশ সুক্রোজ আছে। এছাড়া প্রচুর ফাইবার ও পুষ্টিমূল্য আছে। স্যাচিওরেটেড এবং মোনো ফ্যাট, চিনি নেই। তাই রক্তে শর্করার মাত্রা কম রাখতে নিয়মিত ওটস খান।
ওটসে ১ শতাংশ সুক্রোজ আছে। এছাড়া প্রচুর ফাইবার ও পুষ্টিমূল্য আছে। স্যাচিওরেটেড এবং মোনো ফ্যাট, চিনি নেই। তাই রক্তে শর্করার মাত্রা কম রাখতে নিয়মিত ওটস খান।

 

কিনোয়া গ্লাটেনফ্রি খাবার। এতে প্রচুর ফাইবার এবং প্রোটিন। এই খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। গমের বদলে ডায়েটে রাখুন কিনোয়া।
কিনোয়া গ্লাটেনফ্রি খাবার। এতে প্রচুর ফাইবার এবং প্রোটিন। এই খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। গমের বদলে ডায়েটে রাখুন কিনোয়া।

 

ব্রাউন রাইসের পুষ্টিগুণ রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ধীর গতিতে হয় হজম প্রক্রিয়া।
ব্রাউন রাইসের পুষ্টিগুণ রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ধীর গতিতে হয় হজম প্রক্রিয়া।

 

আমন্ড বা কাঠবাদামের আটা খুবই পুষ্টিকর। এতে কার্বোহাইড্রেটস কম। যাঁদের ব্লাড সুগার ও হাই ব্লাড প্রেশার আছে, তাঁরা গমের বদলে এই আটা খেতে পারেন।
আমন্ড বা কাঠবাদামের আটা খুবই পুষ্টিকর। এতে কার্বোহাইড্রেটস কম। যাঁদের ব্লাড সুগার ও হাই ব্লাড প্রেশার আছে, তাঁরা গমের বদলে এই আটা খেতে পারেন।

 

শুকনো নারকেলের গুঁড়ো গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে ভরা। এটা গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে পূর্ণ। কার্বোহাইড্রেডও কম।
শুকনো নারকেলের গুঁড়ো গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে ভরা। এটা গ্লাটেনমুক্ত এবং ফাইবারে পূর্ণ। কার্বোহাইড্রেডও কম।

 

ছোলা থেকে তৈরি আটাও খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা।
ছোলা থেকে তৈরি আটাও খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা।

Blood Sugar Control Tips: চড়চড়িয়ে বাড়বে ব্লাড সুগার! এই ভুলগুলি করলেই ডায়াবেটিসে ঝাঁঝরা হবে শরীর

রক্তে শর্করা সঠিক মাত্রায় বেঁধে রাখা ডায়াবেটিকদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ শর্করার পরিমাণ লাগামছাড়া হয়ে গেলে ডেকে আনে নানা জটিলতা৷ ডায়েট এবং জীবনযাত্রা বড় ভূমিকা পালন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে৷
রক্তে শর্করা সঠিক মাত্রায় বেঁধে রাখা ডায়াবেটিকদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ শর্করার পরিমাণ লাগামছাড়া হয়ে গেলে ডেকে আনে নানা জটিলতা৷ ডায়েট এবং জীবনযাত্রা বড় ভূমিকা পালন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে৷

 

কিছু ভুল আছে সেগুলি এড়িয়ে চললে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়৷ সেরকম কিছু ভুলের কথা তুলে ধরেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷ দেখে নিন কী কী ভুল এড়িয়ে চলবেন৷
কিছু ভুল আছে সেগুলি এড়িয়ে চললে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়৷ সেরকম কিছু ভুলের কথা তুলে ধরেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷ দেখে নিন কী কী ভুল এড়িয়ে চলবেন৷

 

প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷ টম্যাটো কেচআপ, কর্নফ্লেক্স, বিস্কুটের মতো খাবারে প্রচুর চিনি থাকে৷ অস্বাস্থ্যকর এই খাবার বেশ অ্যাডিক্টিভ৷ তাই এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলতে হবে৷
প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷ টম্যাটো কেচআপ, কর্নফ্লেক্স, বিস্কুটের মতো খাবারে প্রচুর চিনি থাকে৷ অস্বাস্থ্যকর এই খাবার বেশ অ্যাডিক্টিভ৷ তাই এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলতে হবে৷

 

শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে৷ সারা দিনে কিছু সময় রাখুন শারীরিক কসরৎ বা শরীরচর্চার জন্য৷ বশে থাকবে ডায়াবেটিস৷
শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে৷ সারা দিনে কিছু সময় রাখুন শারীরিক কসরৎ বা শরীরচর্চার জন্য৷ বশে থাকবে ডায়াবেটিস৷

 

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স দেখে তবেই খাবার নির্বাচন করুন৷ যে খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই কম সেগুলি নিরাপদ৷ হাই গ্লাইসেমিক খাবার এড়িয়ে চলুন৷
গ্লাইসেমিক ইনডেক্স দেখে তবেই খাবার নির্বাচন করুন৷ যে খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই কম সেগুলি নিরাপদ৷ হাই গ্লাইসেমিক খাবার এড়িয়ে চলুন৷

 

ফাইবার খুবই দরকারি উপাদান৷ ব্লাড সুগারের ডায়েটে পর্যাপ্ত ফাইবার রাখতেই হবে৷ তাহলে ওজন এবং ব্লাড সুগার-নিয়ন্ত্রণে থাকবে দুই-ই৷
ফাইবার খুবই দরকারি উপাদান৷ ব্লাড সুগারের ডায়েটে পর্যাপ্ত ফাইবার রাখতেই হবে৷ তাহলে ওজন এবং ব্লাড সুগার-নিয়ন্ত্রণে থাকবে দুই-ই৷

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে নমামি বলেছেন ব্যালান্সড ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা, শারীরিক সক্রিয়তার যুগলবন্দি সার্বিক সুস্থতা ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে আবশ্যক৷
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে নমামি বলেছেন ব্যালান্সড ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা, শারীরিক সক্রিয়তার যুগলবন্দি সার্বিক সুস্থতা ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে আবশ্যক৷

Ghee Benefits in Diet: ঘি খেলে ওজন কমে নাকি বাড়ে? কীভাবে ঘি খেলে কমবে ব্লাড সুগার? জানুন সুস্থ থাকতে রোজ কতটা ঘি খেতে পারবেন

ভারতীয় হেঁশেলে কয়েক যুগ ধরে দাপটের সঙ্গে শাসন করছে ঘি৷ গরম ভাতের পাতে ঘি খাওয়া তো হয়ই৷ রান্নার অন্যতম উপকরণও ঘি৷ কিন্তু ঘি খাওয়া ভাল না মন্দ এমন দ্বন্দ্ব চলছে দীর্ঘ দিন ধরেই৷
ভারতীয় হেঁশেলে কয়েক যুগ ধরে দাপটের সঙ্গে শাসন করছে ঘি৷ গরম ভাতের পাতে ঘি খাওয়া তো হয়ই৷ রান্নার অন্যতম উপকরণও ঘি৷ কিন্তু ঘি খাওয়া ভাল না মন্দ এমন দ্বন্দ্ব চলছে দীর্ঘ দিন ধরেই৷

 

অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন ঘি খেলে ওজম কমে৷ সঙ্গে পাওয়া যায় অন্যান্য বহু উপকারিতা৷ কারণ ঘিয়ের রোগ প্রতিরোধ শক্তি অনেক বেশি৷ তাই স্বাদের পাশাপাশি রান্নায় স্বাস্থ্যগুণও বাড়িয়ে তোলে ঘি৷
অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন ঘি খেলে ওজম কমে৷ সঙ্গে পাওয়া যায় অন্যান্য বহু উপকারিতা৷ কারণ ঘিয়ের রোগ প্রতিরোধ শক্তি অনেক বেশি৷ তাই স্বাদের পাশাপাশি রান্নায় স্বাস্থ্যগুণও বাড়িয়ে তোলে ঘি৷

 

কিন্তু পুষ্টিবিদ অমৃতা গাদরের মতে ঘি ওজন কমাচ্ছে-এটা মিথ৷ এই ভুল ভাঙার জন্য তিনি একটা ভিডিও শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে৷ সেখানে বলেছেন ঘি আদতে ওজন বাড়িয়ে তোলে৷ কমায় না৷ তিনি মনে করেন ঘি খেলে ফ্যাট বার্নিংয়ে কোনও দ্রুততা আসে না৷
কিন্তু পুষ্টিবিদ অমৃতা গাদরের মতে ঘি ওজন কমাচ্ছে-এটা মিথ৷ এই ভুল ভাঙার জন্য তিনি একটা ভিডিও শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রামে৷ সেখানে বলেছেন ঘি আদতে ওজন বাড়িয়ে তোলে৷ কমায় না৷ তিনি মনে করেন ঘি খেলে ফ্যাট বার্নিংয়ে কোনও দ্রুততা আসে না৷

 

অমৃতা বলেন ১ গ্রাম ঘিয়ে ক্যালরি ৯৷ তাই রোজ ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ঘি যথেষ্ট৷ তাই দৈনিক ১ থেকে দেড় চামচ ঘি যথেষ্ট মাথাপিছু ডায়েটে৷
অমৃতা বলেন ১ গ্রাম ঘিয়ে ক্যালরি ৯৷ তাই রোজ ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ঘি যথেষ্ট৷ তাই দৈনিক ১ থেকে দেড় চামচ ঘি যথেষ্ট মাথাপিছু ডায়েটে৷

 

ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ ঘি ব্লাড সুগার কমাতে পারে বলে মত অমৃতার৷ কিন্তু ব্লাড সুগার কমাতে কার্যকর নয় বলেই মনে করেন তিনি৷
ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ ঘি ব্লাড সুগার কমাতে পারে বলে মত অমৃতার৷ কিন্তু ব্লাড সুগার কমাতে কার্যকর নয় বলেই মনে করেন তিনি৷

 

ওজন কমাতে সক্রিয় বলে পরিচিত কনজুগেটেড লিনোলেনিক অ্যাসিড বা সিএলএ উপাদান ঘিয়ে আছে খুব কম পরিমাণে৷ ০.৫ থেকে ১.৫ শতাংশ মাত্র৷
ওজন কমাতে সক্রিয় বলে পরিচিত কনজুগেটেড লিনোলেনিক অ্যাসিড বা সিএলএ উপাদান ঘিয়ে আছে খুব কম পরিমাণে৷ ০.৫ থেকে ১.৫ শতাংশ মাত্র৷

 

অতিরিক্ত ঘি খেলে ব্যাহত হতে পারে লিপিড প্রোফাইল৷ তাতে বাড়তে পারে হৃদরোগের জটিলতা৷ ভাতের পাতে কাঁচা, রান্নার উপকরণ হিসেবে মিলিয়ে মিশিয়ে দৈনিক মোট ২ চামচের বেশি ঘি তো খাওয়াই উচিত নয়৷
অতিরিক্ত ঘি খেলে ব্যাহত হতে পারে লিপিড প্রোফাইল৷ তাতে বাড়তে পারে হৃদরোগের জটিলতা৷ ভাতের পাতে কাঁচা, রান্নার উপকরণ হিসেবে মিলিয়ে মিশিয়ে দৈনিক মোট ২ চামচের বেশি ঘি তো খাওয়াই উচিত নয়৷

 

পুষ্টিবিদ অমৃতার টিপস, ঘি খান ডালে দিয়ে৷ তরকারি রান্না করুন তেলে৷
পুষ্টিবিদ অমৃতার টিপস, ঘি খান ডালে দিয়ে৷ তরকারি রান্না করুন তেলে৷

Blood Sugar Control Tips : সকাল বিকেল চায়ের জলে ১ চামচ ‘এই’ গুড়ো! ব্লাড সুগার কমাতে অব্যর্থ! বশে থাকবেই ডায়াবেটিস

বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷
বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷

 

আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷
আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷
পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷

 

আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷
আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷
আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷

 

আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷

Blood Sugar and Weight Control Tips: একসঙ্গে কমবে ব্লাড সুগার, বাড়তি ওজন! শুধু খিচুড়িতে চালের বদলে দিন এটা

বানানো সহজ৷ খেতেও সুস্বাদু৷ তাই যে কোনও গৃহিণীর মুশকিল আসান হল ডালিয়া৷ শুধু শিশু বা বয়স্কদের জন্যই নয়৷ সব বয়সিদের ডায়েটেই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে এই দানাশস্য৷
বানানো সহজ৷ খেতেও সুস্বাদু৷ তাই যে কোনও গৃহিণীর মুশকিল আসান হল ডালিয়া৷ শুধু শিশু বা বয়স্কদের জন্যই নয়৷ সব বয়সিদের ডায়েটেই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে এই দানাশস্য৷

 

প্রোটিন, ভিটামিন, প্রয়োজনীয় খনিজ-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর ডালিয়া ক্ষতিকর শর্করা কমায় ডায়েট থেকে৷
প্রোটিন, ভিটামিন, প্রয়োজনীয় খনিজ-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর ডালিয়া ক্ষতিকর শর্করা কমায় ডায়েট থেকে৷

 

১০০ গ্রাম ডালিয়ায় আছে ৩৫৭ ক্যালরি, ৭.১৪ গ্রাম প্রোটিন, ১১.৯ গ্রাম ফাইবার এবং ১.৫৫ গ্রাম ফ্যাট৷
১০০ গ্রাম ডালিয়ায় আছে ৩৫৭ ক্যালরি, ৭.১৪ গ্রাম প্রোটিন, ১১.৯ গ্রাম ফাইবার এবং ১.৫৫ গ্রাম ফ্যাট৷

 

পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরার মতে বাড়তি ওজন কমাতে চাইলে ডায়েটে রাখতে হবে ডালিয়া৷ এর সঙ্গে গাজর, মটরশুটি, টম্যাটো, ক্যাপসিকাম খেলে দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে পেট৷ কমে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা৷
পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরার মতে বাড়তি ওজন কমাতে চাইলে ডায়েটে রাখতে হবে ডালিয়া৷ এর সঙ্গে গাজর, মটরশুটি, টম্যাটো, ক্যাপসিকাম খেলে দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে পেট৷ কমে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা৷

 

লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটসের জন্য ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী ডালিয়া৷ রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়৷
লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটসের জন্য ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী ডালিয়া৷ রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়৷

 

কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাও কমে ডালিয়ার গুণে৷ হজমে সহায়ক ডালিয়ার ফাইবার৷ এই দানাসশ্যের ফাইবার বজায় রাখে পেটের সুস্বাস্থ্য৷
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাও কমে ডালিয়ার গুণে৷ হজমে সহায়ক ডালিয়ার ফাইবার৷ এই দানাসশ্যের ফাইবার বজায় রাখে পেটের সুস্বাস্থ্য৷

 

ডালিয়াতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আছে৷ এই দানাশস্য শরীরে কর্মশক্তির অফুরান যোগান দেয়৷ তাই ভাতের পরিবর্তে ডালিয়ার খিচুড়ি খান মাঝে মাঝেই৷
ডালিয়াতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আছে৷ এই দানাশস্য শরীরে কর্মশক্তির অফুরান যোগান দেয়৷ তাই ভাতের পরিবর্তে ডালিয়ার খিচুড়ি খান মাঝে মাঝেই৷

Blood Sugar Control Tips: এই ক’টা খাবার ও ডিনারের পর ১০ মিনিটের ছোট্ট কাজেই কুপোকাত ব্লাড সুগার! ডায়াবেটিস কমানোর ম্যাজিক মন্ত্র

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইনসুলিন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ শরীরে ইনসুলিনের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হলে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাবে৷
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইনসুলিন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ শরীরে ইনসুলিনের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হলে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাবে৷

 

ইনসুলিন রেজিস্টান্স বা আইআর ব্যাহত হলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটি, প্রিডায়াবেটিস থেকে শুরু করে টাইপ টু ডায়াবেটিস পর্যন্ত৷
ইনসুলিন রেজিস্টান্স বা আইআর ব্যাহত হলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটি, প্রিডায়াবেটিস থেকে শুরু করে টাইপ টু ডায়াবেটিস পর্যন্ত৷

 

শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপন্ন না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়৷ ডায়েটে সমস্যা, কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া, থাইরয়েড সমস্যা, ব্লাড প্রেশার-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ তৈরি হতে পারে নানা শারীরিক জটিলতা৷
শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপন্ন না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়৷ ডায়েটে সমস্যা, কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া, থাইরয়েড সমস্যা, ব্লাড প্রেশার-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ তৈরি হতে পারে নানা শারীরিক জটিলতা৷

 

বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলি ইনসুলিন রেজিস্টান্সের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়েটে নিয়মিত সেগুলি রাখলে ইনসুলিনের ঘাটতি দেখা দেবে না শরীরে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলি ইনসুলিন রেজিস্টান্সের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়েটে নিয়মিত সেগুলি রাখলে ইনসুলিনের ঘাটতি দেখা দেবে না শরীরে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

দিনের শুরুতে পান করুন ধনে ও মেথিদানার পানীয়৷ হাফ চামচ মেথি ও ১ চামচ ধনেদানা এক গ্লাস জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন৷ পরে সেটা ছেঁকে পান করুন ঈষদুষ্ণ অবস্থায়৷ সকালে খালি পেটে পান করলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে৷
দিনের শুরুতে পান করুন ধনে ও মেথিদানার পানীয়৷ হাফ চামচ মেথি ও ১ চামচ ধনেদানা এক গ্লাস জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন৷ পরে সেটা ছেঁকে পান করুন ঈষদুষ্ণ অবস্থায়৷ সকালে খালি পেটে পান করলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে৷

 

আমলকি ও অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে আছে ভিটামিন সি৷ এই দুই খাবার ডায়েটে থাকলে রক্তে শর্করা শোষণের হার বৃদ্ধি পায়৷
আমলকি ও অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে আছে ভিটামিন সি৷ এই দুই খাবার ডায়েটে থাকলে রক্তে শর্করা শোষণের হার বৃদ্ধি পায়৷

 

খাবার খেতে হবে শৃঙ্খলা মেনে৷ অর্থাৎ দিনের শুরুতে ফাইবার, তার পর প্রোটিন এবং পরে কার্বোহাইড্রেটস খান৷
খাবার খেতে হবে শৃঙ্খলা মেনে৷ অর্থাৎ দিনের শুরুতে ফাইবার, তার পর প্রোটিন এবং পরে কার্বোহাইড্রেটস খান৷

 

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারের গুণে নিয়ন্ত্রণে থাকে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ ডায়েটে রাখুন ডিম, চিকেন, আমন্ড ও শুকনো বাদাম৷ এই খাবারগুলিতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়৷
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারের গুণে নিয়ন্ত্রণে থাকে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ ডায়েটে রাখুন ডিম, চিকেন, আমন্ড ও শুকনো বাদাম৷ এই খাবারগুলিতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

দারচিনি ভিজিয়ে রাখুন রাতভর৷ সকালে খালি পেটে ওই জল পান করুন৷ রক্তে শর্করা বশে থাকবে৷
দারচিনি ভিজিয়ে রাখুন রাতভর৷ সকালে খালি পেটে ওই জল পান করুন৷ রক্তে শর্করা বশে থাকবে৷

 

উচ্ছেয় আছে ক্যারান্টিন, পলিপেপ্টাইড-পি এবং ভিসাইন৷ শরীরে ইনসুলিনের হার বৃদ্ধি করে উচ্ছে ও করলার রস৷ ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই রস৷
উচ্ছেয় আছে ক্যারান্টিন, পলিপেপ্টাইড-পি এবং ভিসাইন৷ শরীরে ইনসুলিনের হার বৃদ্ধি করে উচ্ছে ও করলার রস৷ ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই রস৷

 

রাতে খাবারের পর অন্তত ১০-১৫ মিনিট হেঁটে আসুন৷ এই অভ্যাস একদিকে খাবার হজম করাতে সাহায্য করে৷ অন্যদিক ইনসুলিন রেজিস্টান্স নিয়ন্ত্রণ করে৷
রাতে খাবারের পর অন্তত ১০-১৫ মিনিট হেঁটে আসুন৷ এই অভ্যাস একদিকে খাবার হজম করাতে সাহায্য করে৷ অন্যদিক ইনসুলিন রেজিস্টান্স নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ দিনে গড়ে ৩ লিটার করে জলপান করুন৷
জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ দিনে গড়ে ৩ লিটার করে জলপান করুন৷

Cinnamon health benefits: রান্নায় ব্যবহার করেই ফেলে দেন, দারচিনির গুণাগুণ জানলে কিন্তু চমকে উঠবেন

বিভিন্ন রান্নাকে স্বাদ এবং গন্ধে অতুলনীয় করে তুলতে ব্যবহার করা হয় গরমমশলা। বাঙালির রান্নায় গরমমশলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই গরমমশলার একটি উপাদান হল দারচিনি। দারচিনি আমরা সবাই রান্নায় ব্যবহার করি, কিন্তু না খেয়ে ফেলে দিই। জানেন দারচিনির কত গুণ?

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: পলিফেনল-সহ একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ দারচিনি। নিয়মিত দারচিনি খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পায়,যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: দিল্লির কাছে হারের পরে শাস্তি হল সঞ্জু স্যামসনের, বিপাকে রাজস্থানের অধিনায়ক

২. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ: শরীরে যে কোনও রকম জ্বালা কমানোর ক্ষমতা রয়েছে এই মশলার। দেহের কোনও টিস্যুর ক্ষতি হলে বা দেহের কোথাও জ্বালা হলে দারচিনি সেবন করতে পারেন।

৩. হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য: হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য দারচিনি খুবই ভাল। ৩-৪ চামচ করে নিয়মিত দারচিনি খেলে ট্রাইগ্লিসারাইড, টোটাল কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল কমে। যার ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে।

৪. ক্যানসার প্রতিরোধ: গবেষকদের মতে, ক্যানসারের চিকিৎসা এবং এই রোগের ঝুঁকি কমাতেও কার্যকর দারচিনি। ক্যানসার আক্রান্ত কোষ অর্থাৎ মেলানোমা যাতে শরীরে ছড়িয়ে না পড়ে তাতেও ভূমিকা রয়েছে দারচিনির।

আরও পড়ুন: গিনেস বুকে নাম তোলার শখ বলে বেছে নিলেন গাছকে, কী করলেন যুবক?

৫. ব্লাড সুগার কমাতে: রক্তে ব্লাড সুগার কমাতে বেশ কার্যকর দারচিনি। রক্তে সুগারের মাত্রা, কমাতে টাইপ-২ ডায়াবিটিসের ক্ষেত্রে এই মশলা বেশ উপকারি।

৬. ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে: ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে দারচিনি বেশ উপকারি। লিস্টেরিয়া এবং সালমোনেলা নামক ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে দারচিনি।

Ghee in Blood Sugar: ভাতের পাতে ১ চামচ ঘি ব্লাড সুগার রোগীরা খেতে পারেন? ডায়াবেটিসে ঘি কতটা ক্ষতিকর? জানুন

ঘিকে আমরা সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাবারের তকমা দিয়ে দিই। কিন্তু জানিও না ঘি আদতে কতটা পুষ্টিকর। ডায়াবেটিসে ঘি খুবই উপকারী, বলছেন পু্ষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা। তাঁর মতে ব্লাড সুগারে ঘি কার্যত ওষুধ।
ঘিকে আমরা সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাবারের তকমা দিয়ে দিই। কিন্তু জানিও না ঘি আদতে কতটা পুষ্টিকর। ডায়াবেটিসে ঘি খুবই উপকারী, বলছেন পু্ষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা। তাঁর মতে ব্লাড সুগারে ঘি কার্যত ওষুধ।

 

শিল্পা মনে করেন ঘিয়ের ফ্যাটি অ্যাসিড ব্লাড সুগারে মেটবলিজমে সাহায্য করে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। তাঁর মতে রোজ ১ চামচ ঘি খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা।
শিল্পা মনে করেন ঘিয়ের ফ্যাটি অ্যাসিড ব্লাড সুগারে মেটবলিজমে সাহায্য করে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। তাঁর মতে রোজ ১ চামচ ঘি খেতে পারেন ডায়াবেটিকরা।

 

ঘিয়ের লিনোলেনিক অ্যাসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। মধুমেহ রোগে সেটা উপকারী।
ঘিয়ের লিনোলেনিক অ্যাসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। মধুমেহ রোগে সেটা উপকারী।

 

ঘিতে স্বাস্থ্যকর স্নেহপদার্থ আছে। সেটা খাবার থেকে পুষ্টি আহরণ করতে সাহায্য করে।
ঘিতে স্বাস্থ্যকর স্নেহপদার্থ আছে। সেটা খাবার থেকে পুষ্টি আহরণ করতে সাহায্য করে।

 

হাই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি এমন খাবারের সঙ্গে ঘি মেশালে ব্লাড সুগার মাত্রা লাগামছাড়া হয় না বলে মনে করা হয়।
হাই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি এমন খাবারের সঙ্গে ঘি মেশালে ব্লাড সুগার মাত্রা লাগামছাড়া হয় না বলে মনে করা হয়।

 

হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে ঘি। নিয়ন্ত্রণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য।
হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে ঘি। নিয়ন্ত্রণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য।

 

ঘিয়ের ভিটামিন এ, বি এবং কে অন্যান্য যৌগের সঙ্গে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত করতে।
ঘিয়ের ভিটামিন এ, বি এবং কে অন্যান্য যৌগের সঙ্গে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত করতে।

 

তবে ডায়াবেটিসে সব সময় বাড়িতে তৈরি ঘি খেতে চেষ্টা করুন। ভাত, ডাল বা অন্য কার্বোহাইড্রেট খাবারের সঙ্গে ঘি খান।
তবে ডায়াবেটিসে সব সময় বাড়িতে তৈরি ঘি খেতে চেষ্টা করুন। ভাত, ডাল বা অন্য কার্বোহাইড্রেট খাবারের সঙ্গে ঘি খান।

 

ঘি খেলে তেল খাবেন না। পরিমিত পরিমাণে ঘি খাবেন মধুমেহ রোগীরা। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
ঘি খেলে তেল খাবেন না। পরিমিত পরিমাণে ঘি খাবেন মধুমেহ রোগীরা। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।