উত্তর বা উত্তর-পশ্চিমে নিজের শয়নকক্ষ বানানো যেতে পারে। এই দিকে শয়নকক্ষ হলে পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত হয়, এর ফলে জীবনে ভালবাসা বজায় থাকে।জ্যোতিষ শাস্ত্রের পাশাপাশি ধর্মীয় শাস্ত্রেও বিবাহ বন্ধনকে মজবুত করার জন্য বৃহস্পতিবার ঠাকুর ঘরে হলুদ রঙের আসন পেতে বৃহস্পতির পুজো করার বিধান দেওয়া হয়েছে। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য দূর হয়।শয়নকক্ষে শৌচালয় থাকলে, তার দরজা সবসময় বন্ধ রাখা উচিৎ। তা না-হলে শৌচালয়ের নেতিবাচক শক্তি জীবনে তিক্ততা সৃষ্টি করবে। আবার বিছানার তলায় কখনও নোংরা বা ভাঙাচোরা বস্তু রাখা উচিৎ নয়।ভালবাসা ও শয়নকক্ষের সৌন্দর্য বজায় রাখার জন্য মানি প্ল্যান্ট রাখলে অনেক পরিবর্তন মেলে। এটি শুক্রের কারক। মানি প্ল্যান্ট লাগালে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মধুর হয়।ঘরের অন্দরসজ্জার সময় মাথায় রাখতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। বেডরুমের রঙ কখনও কালো বা ডার্ক পেইন্টিং উচিৎ নয়, তাতে মানসিক চাপের কারণ হয়ে ওঠে। এই রঙের কারণেই স্বামী-স্ত্রীর মতের কখনও মিল হয় না।সম্পর্কে একে অপরকে সময় দেওয়া জরুরি। দৈনন্দিন নানা সূক্ষ্ম বিষয়, একে অপরের বক্তব্যকে গুরুত্ব দিতে হবে। দিনের একটা সময় নিজেদের আলাপচারিতার জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। সুস্মিতা গোস্বামী
