শনি ও কেতুর মিত্র নিমগাছ, পিতৃদোষও কাটায় এই গাছে

Pitra Dosha: শনি ও কেতুর মিত্র এই গাছ, নিজের বাড়িতে এই গাছ লাগলে পরবেন না শনির রোষে, কাটবে পিতৃদোষ

বাড়ির সামনে নিম গাছ থাকলে পোকামাকড়, মাকড়সা ও মশার প্রকোপ থাকে না। বিশ্বাস করা হয় যে এই গাছের পরিচর্যা করলে জীবনে কোনও অশুভ হয় না।
বাড়ির সামনে নিম গাছ থাকলে পোকামাকড়, মাকড়সা ও মশার প্রকোপ থাকে না। বিশ্বাস করা হয় যে এই গাছের পরিচর্যা করলে জীবনে কোনও অশুভ হয় না।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে বাড়ির দক্ষিণ দিকে নিমগাছ থাকা অত্যন্ত শুভ। জলের মধ্যে নিম পাতা মিশিয়ে স্নান করা হলে কেতু সংক্রান্ত দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সুস্মিতা গোস্বামী
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে বাড়ির দক্ষিণ দিকে নিমগাছ থাকা অত্যন্ত শুভ।
জলের মধ্যে নিম পাতা মিশিয়ে স্নান করা হলে কেতু সংক্রান্ত দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
সুস্মিতা গোস্বামী
জ্যোতিষশাস্ত্রে নিম গাছটিকে খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। শাস্ত্র অনুসারে নিম গাছ শনি ও কেতুর সঙ্গে সম্পর্কিত। এর প্রভাবে ঘরে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে না।
জ্যোতিষশাস্ত্রে নিম গাছটিকে খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। শাস্ত্র অনুসারে নিম গাছ শনি ও কেতুর সঙ্গে সম্পর্কিত। এর প্রভাবে ঘরে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে না।
বাড়ির সঠিক দিকে নিমগাছ থাকলে ঈশ্বরের আশীর্বাদ লাভ করা সম্ভব হয়। নিমগাছ সরাসরি মঙ্গলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হয়।
বাড়ির সঠিক দিকে নিমগাছ থাকলে ঈশ্বরের আশীর্বাদ লাভ করা সম্ভব হয়। নিমগাছ সরাসরি মঙ্গলের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হয়।
নিমের ব্যবহারও শনিকে প্রসন্ন করা যায়। তাতে গৃহে ও মনের শান্তির জন্য ভাল। শনির কারণে সৃষ্ট দুর্ভোগ ও রোগ বিনষ্ট হয়। সুস্মিতা গোস্বামী
নিমের ব্যবহারও শনিকে প্রসন্ন করা যায়। তাতে গৃহে ও মনের শান্তির জন্য ভাল। শনির কারণে সৃষ্ট দুর্ভোগ ও রোগ বিনষ্ট হয়।
সুস্মিতা গোস্বামী