বিশ্ব সাস্থ্য নিয়ামক সংস্থা (World Health Organisation Or WHO) একটি রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে সারা পথিবী প্রায় ৪২২ মিলিয়ন মানুষ মঝুমেহতে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেই প্রতি বছরেই ১৫ লক্ষ মানুষে মৃত হন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে ৷ তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের শরীরের দিকে বিশেষ করে নজর দিতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগারের স্তর বৃদ্ধি বা হ্রাস এই দুইই অত্যন্ত ভয়ানক ৷ বহু মানুষ আছেন যাঁরা হাই ব্লাডসুগারের দিকে বিশেষ ভাবে নজর রাখেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগারের স্তর কম হলে ততটা খেয়াল রাখেন না ৷ ব্লাডসুগারের স্তর কম হলেও সেটি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর এই পর্যায়কে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই বলে থাকেন হাইপোগ্লাইসেমিয়া টাইপ ১ ও টাইপ ২ দুই ধরনের মধুমেহর রোগীদের জন্য কার্যকর হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অত্যন্ত কঠিন ও খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয় ৷ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণই বলে দেবে ব্লাডসুগারের স্তর লো ৷ এই লক্ষণ দেখে পরিস্থিতি যে অত্যন্ত খারাপের দিকে যাচ্ছে যেতে পারে তা ঠিক করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে সকাল সকাল ব্লাডসুগারের স্তর পড়ে যায় তার অন্যতম কারণ হল দীর্ঘ সময় ধরে না খাওয়া ৷ প্রতীকী ছবি ৷যদি সকালবেলায় শারীরিক কসরৎ বেশি করা হয়ে যায় ৷ সেক্ষেত্রে ব্লাডসুগারের স্তর লো হতে পারে ৷ গ্লুকোজ জ্বলে যায় ৷ হরমোন্যাল সিক্রেশনের ফলে সুগার লেবেল কমে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ কম হলে খাদ্য তালিকায় গ্লুকোজের পরিমাণও কমে যায় সেক্ষেত্রে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রাত্রিবেলায় বমি, মলত্যাগের কারণে সকালে উঠে ব্লাডসুগারের স্তর লো হয় এটি মনে হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই কয়েকটি লক্ষণ দেখলে কোনও ভাবেই অবহেলা করা উচিৎ নয় ৷ তার মধ্যে অন্যতম হল হার্টবিট দ্রুত হওয়া ৷ এটি লো ব্লাডসুগারের লক্ষণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন হাইপোগ্লাইসেমিয়ার পরিস্থিতি হার্টের রক্ত অত্যাধিক পরিমাণে দ্রুততার সঙ্গে পাম্প করে কেননা গ্লুকোজেক অভাব দূর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঘুম থেকে ওঠার পরে শারীরিক কম্পন যা ব্লাডসুগার যে লো তার ইঙ্গিত দেয় ৷ সকাল সকাল অতিরিক্ত মাত্রায় টেনশন করলেও ব্লাডসুগারের স্তর লো হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে মাথা ঘোরালে সঙ্গে সঙ্গে ব্লাডসুগার পরীক্ষা করা উচিৎ ৷ একই সঙ্গে মাথার যন্ত্রণা অর্থাৎ মস্তিষ্কের কার্য প্রণালী সঠিক ভাবে না হলে মাথা ব্যথা হয়, সেটিও ব্লাডসুগারের লক্ষণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷এমন হলে সবার আগে ব্লাডসুগারের স্তর পরীক্ষা করতে হবে ৷ সুগারের স্তর 70mg/DL-এর নীচে নয় সেক্ষেত্রে ১৫-১৫ নিয়ম মেনে চলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই কারণেই সকাল ১৫ গ্রাম অ্যাক্টিং কার্বোহাইড্রেট সেবন করতে হবে ৷ এরপরে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ফের ব্লাডসুগার পরীক্ষা করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যদি ব্লাডসুগার সেই লোই থাকে তখন আরও একবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে ৷ এরপরেও যদি কোনও পার্থক্য না হয়ে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
