What happens if sodium increases in blood

Foods High In Sodium: এইসব খাবার রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা হুহু করে বাড়িয়ে দেয়, বাড়ায় স্ট্রোক-হার্ট ফেল-কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি

সোডিয়াম এমন একটি মিনারেল, যা প্রাকৃতিকভাবে নানা খাবারে থাকে। সবথেকে সহজলভ্য সোডিয়াম হল সোডিয়াম ক্লোরাইড বা সাধারণ নুন। সিংহভাগ খাবারেই থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড। শরীরের সোডিয়াম প্রয়োজন, কিন্তু খুব অল্প পরিমাণে।
সোডিয়াম এমন একটি মিনারেল, যা প্রাকৃতিকভাবে নানা খাবারে থাকে। সবথেকে সহজলভ্য সোডিয়াম হল সোডিয়াম ক্লোরাইড বা সাধারণ নুন। সিংহভাগ খাবারেই থাকে সোডিয়াম ক্লোরাইড। শরীরের সোডিয়াম প্রয়োজন, কিন্তু খুব অল্প পরিমাণে।
প্রতিদিন আমাদের শরীর সর্বোচ্চ ২৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত সোডিয়াম গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ বা হার্টের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের প্রতিদিন ১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি সোডিয়াম খাওয়া উচিত নয়। যদিও শরীরের প্রতিদিন প্রয়োজন শুধুমাত্র ৫০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
প্রতিদিন আমাদের শরীর সর্বোচ্চ ২৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত সোডিয়াম গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ বা হার্টের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের প্রতিদিন ১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি সোডিয়াম খাওয়া উচিত নয়। যদিও শরীরের প্রতিদিন প্রয়োজন শুধুমাত্র ৫০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
কেন অতিরিক্ত সোডিয়াম শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক? যখন শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে, তখন কিডনিতে সোডিয়াম জমা থাকে। যখন শরীরে সোডিয়াম বেশি থাকে, তখন কিডনি তা মূত্রের মাধ্যমে বার করে দেয়। কিন্তু যখন রক্তে বেশি মাত্রায় সোডিয়াম থাকে, তখন রক্তে সোডিয়াম জমা হয় যা হার্ট ও রক্তনালির উপর চাপ সৃষ্টি করে।
কেন অতিরিক্ত সোডিয়াম শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক? যখন শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে, তখন কিডনিতে সোডিয়াম জমা থাকে। যখন শরীরে সোডিয়াম বেশি থাকে, তখন কিডনি তা মূত্রের মাধ্যমে বার করে দেয়। কিন্তু যখন রক্তে বেশি মাত্রায় সোডিয়াম থাকে, তখন রক্তে সোডিয়াম জমা হয় যা হার্ট ও রক্তনালির উপর চাপ সৃষ্টি করে।
রক্তে বেশি সোডিয়াম মানেই শরীরে জল জমা হয়, ব্লাড প্রেশার বেড়ে যাতে পারে, হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং কিডনিও বিকল হতে পারে। এমনকি স্ট্রোক ও হার্ট ফেল পর্যন্ত হতে পারে।
রক্তে বেশি সোডিয়াম মানেই শরীরে জল জমা হয়, ব্লাড প্রেশার বেড়ে যাতে পারে, হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং কিডনিও বিকল হতে পারে। এমনকি স্ট্রোক ও হার্ট ফেল পর্যন্ত হতে পারে।
কাঁচা নুন খান না? রান্নাতেও কম নুন দেন? কিন্তু মাথায় রাখবেন, এত সাবধানতা অবলম্বন করেও, আপনি কিন্তু সুরক্ষিত নন। এমন কয়েকটি খাবার আছে, যেগুলির মধ্যে সোডিয়ামের পরিমাণ অনেকটাই বেশি, ফলে হুহু করে বাড়িয়ে দেয় রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা। ফলে বাড়তে থাকে রক্তচাপ। দীর্ঘদিন ধরে রক্তচাপ বেশি থাকলে হার্ট বিকল হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। জেনে নিন, কোন কোন খাবার নিঃশ্বব্দ ঘাতক?
কাঁচা নুন খান না? রান্নাতেও কম নুন দেন? কিন্তু মাথায় রাখবেন, এত সাবধানতা অবলম্বন করেও, আপনি কিন্তু সুরক্ষিত নন। এমন কয়েকটি খাবার আছে, যেগুলির মধ্যে সোডিয়ামের পরিমাণ অনেকটাই বেশি, ফলে হুহু করে বাড়িয়ে দেয় রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা। ফলে বাড়তে থাকে রক্তচাপ। দীর্ঘদিন ধরে রক্তচাপ বেশি থাকলে হার্ট বিকল হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। জেনে নিন, কোন কোন খাবার নিঃশ্বব্দ ঘাতক?
আচার ও সস– ২৮ গ্রাম আচারে থাকে ২৪১ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। ১ টেবিল চামচ বা ১৫ মিলিলিটার সস-এ থাকে ১০২৪ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। আর-ও বেশি ভয়ঙ্কর টোম্যাটো সস। ১/৪ কাপ বা ৬২ গ্রাম টোম্যাটো সসে থাকে ৩২১ গ্রাম সোডিয়াম।
আচার ও সস– ২৮ গ্রাম আচারে থাকে ২৪১ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। ১ টেবিল চামচ বা ১৫ মিলিলিটার সস-এ থাকে ১০২৪ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। আর-ও বেশি ভয়ঙ্কর টোম্যাটো সস। ১/৪ কাপ বা ৬২ গ্রাম টোম্যাটো সসে থাকে ৩২১ গ্রাম সোডিয়াম।
পাউরুটি– আমেরিকার কৃষি বিভাগ ‘ইউএসডিএ’র তথ্য অনুযায়ী ১০০ গ্রাম পাউরুটিতে সোডিয়ামের পরিমাণ ৪৯১ মিলিগ্রাম। প্রতি দিন খাবারের তালিকায় ‘হোয়াইট ব্রেড’ রাখলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এড়িয়ে চলুন স্যান্ডউইচ-ও । ৬ ইঞ্চি স্যান্ডউইচে থাকে ১১২৭ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
পাউরুটি– আমেরিকার কৃষি বিভাগ ‘ইউএসডিএ’র তথ্য অনুযায়ী ১০০ গ্রাম পাউরুটিতে সোডিয়ামের পরিমাণ ৪৯১ মিলিগ্রাম। প্রতি দিন খাবারের তালিকায় ‘হোয়াইট ব্রেড’ রাখলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এড়িয়ে চলুন স্যান্ডউইচ-ও । ৬ ইঞ্চি স্যান্ডউইচে থাকে ১১২৭ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
নোনতা বাদাম– বাদামে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট পাওয়া যায় ঠিক-ই। কিন্তু তাই বলে দোকান থেকে প্যাকেটজাত নুন মেশান বাদাম খাবেন না। রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে
নোনতা বাদাম– বাদামে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট পাওয়া যায় ঠিক-ই। কিন্তু তাই বলে দোকান থেকে প্যাকেটজাত নুন মেশান বাদাম খাবেন না। রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে
বিস্কুট– আমেরিকায় একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ বিস্কুটেই গড়ে ৫২৮ গ্রাম সোডিয়াম থাকে। কোন-ও কোন-ও বিস্কুট যেমন নোনতা বিস্কুটে ৮৪০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত সোডিয়াম থাকে।
বিস্কুট– আমেরিকায় একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ বিস্কুটেই গড়ে ৫২৮ গ্রাম সোডিয়াম থাকে। কোন-ও কোন-ও বিস্কুট যেমন নোনতা বিস্কুটে ৮৪০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত সোডিয়াম থাকে।
ইনস্ট্যান্ট পুডিং– ইনস্ট্যান্ট পুডিং মিক্স-এ থাকে ডাইসোডিয়াম ফসফেট ও টেটরাসোডিয়াম পাইরোফসফেট। ২৫ গ্রাম ইনস্ট্যান্ট পুডিং মিক্স-এ থাকে ৩৫০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
ইনস্ট্যান্ট পুডিং– ইনস্ট্যান্ট পুডিং মিক্স-এ থাকে ডাইসোডিয়াম ফসফেট ও টেটরাসোডিয়াম পাইরোফসফেট। ২৫ গ্রাম ইনস্ট্যান্ট পুডিং মিক্স-এ থাকে ৩৫০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম।
পিৎজা– বাড়িতে বানানো ১৪০ গ্রাম পিৎজায় থাকে ৭৬৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। অন্যদিকে রেস্তোরাঁয় বানানো সমপরিমাণ পিৎজায় থাকে ৯৫৭ মিলিগ্রাম সোডিয়াম
পিৎজা– বাড়িতে বানানো ১৪০ গ্রাম পিৎজায় থাকে ৭৬৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। অন্যদিকে রেস্তোরাঁয় বানানো সমপরিমাণ পিৎজায় থাকে ৯৫৭ মিলিগ্রাম সোডিয়াম
চিজ– ১০০ গ্রাম চিজ়ের মধ্যেও প্রায় ৬২১ মিলিগ্রাম নুন থাকে। নিয়মিত খেলে রক্তে সোডিয়ামের মাত্রার উপর প্রভাব পড়ে, যার প্রভাব পড়ে রক্তচাপের উপর।
চিজ– ১০০ গ্রাম চিজ়ের মধ্যেও প্রায় ৬২১ মিলিগ্রাম নুন থাকে। নিয়মিত খেলে রক্তে সোডিয়ামের মাত্রার উপর প্রভাব পড়ে, যার প্রভাব পড়ে রক্তচাপের উপর।
প্রক্রিয়াজাত মাংস– ফ্রোজেন সসেজ, সালামি, হ্যাম বা নাগেটস-এর মত খাবার যত পারবেন এড়িয়ে চলুন। ‘ইউএসডিএ’র রিপোর্ট অনুযায়ী ৮৫ গ্রাম প্রক্রিয়াজাত মাংসে সোডিয়ামের পরিমাণ ৭৫০ গ্রাম।
প্রক্রিয়াজাত মাংস– ফ্রোজেন সসেজ, সালামি, হ্যাম বা নাগেটস-এর মত খাবার যত পারবেন এড়িয়ে চলুন। ‘ইউএসডিএ’র রিপোর্ট অনুযায়ী ৮৫ গ্রাম প্রক্রিয়াজাত মাংসে সোডিয়ামের পরিমাণ ৭৫০ গ্রাম।
প্যাকেটজাত স্যুপ– দোকান থেকে কিনে আনা প্যাকেটের স্যুপে সোডিয়ামের পরিমাণ ৮০০ মিলিগ্রাম।
প্যাকেটজাত স্যুপ– দোকান থেকে কিনে আনা প্যাকেটের স্যুপে সোডিয়ামের পরিমাণ ৮০০ মিলিগ্রাম।