ITR ফাইলের সময় এই ৬টি বিষয় মাথায় রাখুন, নাহলে নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর বিভাগ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। হাতে আর কয়েকদিন বাকি। আইটিআর ফাইল করার সময় সব কিছু মাথায় থাকে না। ভুল হয়ে যায়। তখন নোটিস পাঠায় আয়কর বিভাগ। তাই আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় এই ৬ জিনিস মাথায় রাখতেই হবে।
আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। হাতে আর কয়েকদিন বাকি। আইটিআর ফাইল করার সময় সব কিছু মাথায় থাকে না। ভুল হয়ে যায়। তখন নোটিস পাঠায় আয়কর বিভাগ। তাই আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় এই ৬ জিনিস মাথায় রাখতেই হবে।
প্রথম, নিজের আয় অনুযায়ী সঠিক ফর্ম বাছাই করতে হবে। আয়কর বিভাগের পোর্টালে বিভিন্ন আয় গ্রুপের জন্য একাধিক ফর্ম রয়েছে। সেখান থেকে নিজের জন্য সঠিক ফর্ম বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রথম, নিজের আয় অনুযায়ী সঠিক ফর্ম বাছাই করতে হবে। আয়কর বিভাগের পোর্টালে বিভিন্ন আয় গ্রুপের জন্য একাধিক ফর্ম রয়েছে। সেখান থেকে নিজের জন্য সঠিক ফর্ম বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়, আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় নিজের আয়-ব্যয় সম্পর্কিত কোনও তথ্য লুকোলে চলবে না। স্বচ্ছতার সঙ্গে সমস্ত তথ্য জানাতে হবে। শুধু তাই নয়, সব তথ্য যেন সঠিক হয়, মাথায় রাখতে হবে সেই বিষয়টাও।
দ্বিতীয়, আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় নিজের আয়-ব্যয় সম্পর্কিত কোনও তথ্য লুকোলে চলবে না। স্বচ্ছতার সঙ্গে সমস্ত তথ্য জানাতে হবে। শুধু তাই নয়, সব তথ্য যেন সঠিক হয়, মাথায় রাখতে হবে সেই বিষয়টাও।
তৃতীয়, নিজের নাম, নম্বর, প্যান কার্ডের বিবরণ ইত্যাদি নথিতে যেমনটা আছে সেটাই ফর্মে লিখতে হবে। কোনও রকম ভুল হলে আইটিআর বাতিল হয়ে যেতে পারে। এই সম্পর্কে কোনও বিভ্রান্তি থাকলে আয়কর অফিসে যোগাযোগ করা উচিত।
তৃতীয়, নিজের নাম, নম্বর, প্যান কার্ডের বিবরণ ইত্যাদি নথিতে যেমনটা আছে সেটাই ফর্মে লিখতে হবে। কোনও রকম ভুল হলে আইটিআর বাতিল হয়ে যেতে পারে। এই সম্পর্কে কোনও বিভ্রান্তি থাকলে আয়কর অফিসে যোগাযোগ করা উচিত।
চতুর্থ, ব্যাঙ্কের বিস্তারিত বিবরণ যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। এতে কোনও ভুল হলে আইটিআর বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। রিটার্ন দাখিল করার সময় সেভিংস অ্যাকাউন্ট থেকে অর্জিত সুদও দেখাতে হয়।
চতুর্থ, ব্যাঙ্কের বিস্তারিত বিবরণ যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। এতে কোনও ভুল হলে আইটিআর বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। রিটার্ন দাখিল করার সময় সেভিংস অ্যাকাউন্ট থেকে অর্জিত সুদও দেখাতে হয়।
অনেকেই মনে করেন, এটা সামান্য আয়। কিন্তু নিজের আয়-ব্যয় সম্পর্কিত ছোটখাটো তথ্যও ফর্মে জানানো উচিত। আইটিআর ফাইল করার পর আয়কর আইনের ধারা ৮০টিটিএ-এর আওতায় বার্ষিক ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ডিডাকশন দাবি করা যায়।
অনেকেই মনে করেন, এটা সামান্য আয়। কিন্তু নিজের আয়-ব্যয় সম্পর্কিত ছোটখাটো তথ্যও ফর্মে জানানো উচিত। আইটিআর ফাইল করার পর আয়কর আইনের ধারা ৮০টিটিএ-এর আওতায় বার্ষিক ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ডিডাকশন দাবি করা যায়।
পঞ্চম, সন্তানের নামে বিনিয়োগ: সন্তানের নামে কোথাও বিনিয়োগ করলে আইটিআর ফাইলে তার হিসেব দিতে হবে। সন্তানের নামে অ্যাকাউন্ট খুললেও বকলমে তা অভিভাবকরাই চালান। সন্তানের নামে বিনিয়োগ থেকে যদি সুদ মেলে তাহলে সেটা ব্যক্তির আয়ে যোগ হবে। সন্তানের আয় যোগ করার পর ১৫০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দাবি করা যায়।
পঞ্চম, সন্তানের নামে বিনিয়োগ: সন্তানের নামে কোথাও বিনিয়োগ করলে আইটিআর ফাইলে তার হিসেব দিতে হবে। সন্তানের নামে অ্যাকাউন্ট খুললেও বকলমে তা অভিভাবকরাই চালান। সন্তানের নামে বিনিয়োগ থেকে যদি সুদ মেলে তাহলে সেটা ব্যক্তির আয়ে যোগ হবে। সন্তানের আয় যোগ করার পর ১৫০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দাবি করা যায়।
ষষ্ঠ, আইটিআর ফাইল করার পর ইভিসি বা ইলেকট্রনিক ভেরিফিকেশন করানো বাধ্যতামূলক। এখানে কোনও ভুল যেন না হয়, সেটা মাথায় রাখতে হবে।
ষষ্ঠ, আইটিআর ফাইল করার পর ইভিসি বা ইলেকট্রনিক ভেরিফিকেশন করানো বাধ্যতামূলক। এখানে কোনও ভুল যেন না হয়, সেটা মাথায় রাখতে হবে।