চিকিত্‍সকের পরামর্শ হল, বাচ্চাদের খিদে কেবলমাত্র এক গ্লাস দুধ বা হালকা কোনও খাবারে তাদের পুরো খিদে মেটে না। ফলে পুষ্টির অভাব দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে কী পরামর্শ দিলেন তিনি?

বাচ্চাকে খাওয়াতে গিয়ে নাজেহাল! এই পাঁচ টিপস মাথায় রাখলেই কেল্লাফতে

খাওয়ানোর সময়ই বাচ্চার যত জ্বালা। হাত-পা ছোঁড়া, মুখ ঘুরিয়ে নেওয়া তো আছেই সঙ্গে চিল চিৎকার আর কান্না। মা-বাবা খাওয়াবে কী, বাচ্চা সামলানোই তখন সবচেয়ে বড় কাজ। বাচ্চা খেতে না চাইলে বাবা-মা কী করেন? জোর করে খাওয়ান। তাঁদের মনে একটাই চিন্তা ঘোরে, সন্তান না খেলে বাড়বে কী করে! কিন্তু জোর করে খাওয়ালে বাচ্চা আরও বিগড়ে যায়। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
খাওয়ানোর সময়ই বাচ্চার যত জ্বালা। হাত-পা ছোঁড়া, মুখ ঘুরিয়ে নেওয়া তো আছেই সঙ্গে চিল চিৎকার আর কান্না। মা-বাবা খাওয়াবে কী, বাচ্চা সামলানোই তখন সবচেয়ে বড় কাজ।
বাচ্চা খেতে না চাইলে বাবা-মা কী করেন? জোর করে খাওয়ান। তাঁদের মনে একটাই চিন্তা ঘোরে, সন্তান না খেলে বাড়বে কী করে! কিন্তু জোর করে খাওয়ালে বাচ্চা আরও বিগড়ে যায়। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?
নিয়ম বেঁধে দেওয়া: অভিভাবক হিসেবে নিয়ম নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের বয়স এক বছর হলেই সহজ কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া উচিত, যা সন্তান বুঝতে পারে। যেমন শিশু যদি খাবার ছড়ায় বা ফেলে দেয়, তাহলে খাবার সরিয়ে নেওয়া যায়। এটাই শাস্তি। আধ ঘণ্টা পর সন্তানকে আবার ভুলিয়ে ভালিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে শিশু শিখবে, খাবার ফেলা উচিত নয়।
নিয়ম বেঁধে দেওয়া: অভিভাবক হিসেবে নিয়ম নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের বয়স এক বছর হলেই সহজ কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া উচিত, যা সন্তান বুঝতে পারে। যেমন শিশু যদি খাবার ছড়ায় বা ফেলে দেয়, তাহলে খাবার সরিয়ে নেওয়া যায়। এটাই শাস্তি। আধ ঘণ্টা পর সন্তানকে আবার ভুলিয়ে ভালিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে শিশু শিখবে, খাবার ফেলা উচিত নয়।
খাওয়ার সময় মজা: বাচ্চারা খুব দ্রুত বিরক্ত হয়। বিভ্রান্ত হয়। প্রতিদিন এক খাবার বড়দের ভাল লাগে না, বাচ্চাদের বিরক্তি তো হবেই। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খাবার দেওয়া উচিত। রঙচঙে খাবার হলে আরও ভাল। খাওয়ানোর সময় বাচ্চাকে গল্প বলা যায়। এই পদ্ধতি খুব কাজে আসে।
খাওয়ার সময় মজা: বাচ্চারা খুব দ্রুত বিরক্ত হয়। বিভ্রান্ত হয়। প্রতিদিন এক খাবার বড়দের ভাল লাগে না, বাচ্চাদের বিরক্তি তো হবেই। তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খাবার দেওয়া উচিত। রঙচঙে খাবার হলে আরও ভাল। খাওয়ানোর সময় বাচ্চাকে গল্প বলা যায়। এই পদ্ধতি খুব কাজে আসে।
হাল ছাড়া চলবে না: বাচ্চারা রাগ দেখাবে, একগুঁয়ে আচরণ করবে। কিন্তু বাবা-মাকে হাল ছাড়লে চলবে না। শিশুর জেদের কাছে অভিভাবক যেন আত্মসমর্পণ না করে। এমনটা চলতে থাকলে বাচ্চার বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। খাওয়ানোর সময় কঠোর হতে হবে। দৃঢ়ভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে, অন্যায় জেদ বা কান্নাকাটি করে দাবি পূরণ করা যাবে না।
হাল ছাড়া চলবে না: বাচ্চারা রাগ দেখাবে, একগুঁয়ে আচরণ করবে। কিন্তু বাবা-মাকে হাল ছাড়লে চলবে না। শিশুর জেদের কাছে অভিভাবক যেন আত্মসমর্পণ না করে। এমনটা চলতে থাকলে বাচ্চার বিগড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। খাওয়ানোর সময় কঠোর হতে হবে। দৃঢ়ভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে, অন্যায় জেদ বা কান্নাকাটি করে দাবি পূরণ করা যাবে না।
বাচ্চা নিজে হাতে খাক: বাচ্চারা নিজে হাতে খেতে ভালবাসে। হ্যাঁ, এতে তারা খাবার ছড়াবে, নষ্ট হবে। কিন্তু শিখবে। তাই নিজে হাতে খেতে দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তেমন হলে ফিঙ্গার ফুড খেতে দেওয়ার কথা ভাবা যায়। এমন ফল বা রান্না করা শাকসবজি খেতে দিতে হবে যা তারা সহজেই হাতে ধরতে পারে।
বাচ্চা নিজে হাতে খাক: বাচ্চারা নিজে হাতে খেতে ভালবাসে। হ্যাঁ, এতে তারা খাবার ছড়াবে, নষ্ট হবে। কিন্তু শিখবে। তাই নিজে হাতে খেতে দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। তেমন হলে ফিঙ্গার ফুড খেতে দেওয়ার কথা ভাবা যায়। এমন ফল বা রান্না করা শাকসবজি খেতে দিতে হবে যা তারা সহজেই হাতে ধরতে পারে।
অন্য কিছুতে যেন মন না দেয়: অনেক সময় বাচ্চাকে ভুলিয়ে রাখতে মা-বাবা খাবার সময় টিভি চালান বা মোবাইল খুলে দেন। দীর্ঘমেয়াদে এটা মোটেই ভাল অভ্যাস নয়। এর বদলে তাদের সঙ্গে গল্প করা উচিত। খেতে কেমন লাগছে, কী খাবার ইচ্ছা, এই সব নিয়েও কথা বলা যায়।
অন্য কিছুতে যেন মন না দেয়: অনেক সময় বাচ্চাকে ভুলিয়ে রাখতে মা-বাবা খাবার সময় টিভি চালান বা মোবাইল খুলে দেন। দীর্ঘমেয়াদে এটা মোটেই ভাল অভ্যাস নয়। এর বদলে তাদের সঙ্গে গল্প করা উচিত। খেতে কেমন লাগছে, কী খাবার ইচ্ছা, এই সব নিয়েও কথা বলা যায়।