ক্যাপসিকাম

Health Tips: সবুজ ক্যাপসিকাম পাতে তুলছেন! শরীরে এর কত বড় প্রভাব পড়ে? খাওয়ার আগে জেনে নিন

সবুজ ক্যাপসিকাম খেলে কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে সবুজ ক্যাপসিকামে উপস্থিত লুটেইন নামক একটি উপাদান দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিনের খাবারে ক্যাপসিকাম খাওয়া সবচেয়ে ভাল হতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন মল্লারপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার চঞ্চল মিত্র।
সবুজ ক্যাপসিকাম খেলে কোলেস্টেরল, রক্তে শর্করার মাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে সবুজ ক্যাপসিকামে উপস্থিত লুটেইন নামক একটি উপাদান দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিনের খাবারে ক্যাপসিকাম খাওয়া সবচেয়ে ভাল হতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন মল্লারপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার চঞ্চল মিত্র।
এখন বয়স্ক থেকে বাচ্চাদের চোখেও মোটা কাচের চশমা দেখতে পাওয়া যায়। আর এর পিছনে কিছুটা হলেও দায়ী আধুনিক সভ্যতা। সবসময় মোবাইল, ল্যাপটপের স্ত্রিন, অথবা টিভির দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখে পাওয়ার আসা স্বাভাবিক। আর এই ঘটনাই ঘটছে অনর্গল। এমন পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে চাইলে মোবাইল, কম্পিউটারের মতো গ্যাজেট ব্যবহার কমাতে হবে।তবে আধুনিকতাই ছোঁয়া দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কার্যের জন্য মোবাইল বা কম্পিউটার অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এর ব্যবহার না করলেও চলবে না।
এখন বয়স্ক থেকে বাচ্চাদের চোখেও মোটা কাচের চশমা দেখতে পাওয়া যায়। আর এর পিছনে কিছুটা হলেও দায়ী আধুনিক সভ্যতা। সবসময় মোবাইল, ল্যাপটপের স্ত্রিন, অথবা টিভির দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখে পাওয়ার আসা স্বাভাবিক। আর এই ঘটনাই ঘটছে অনর্গল। এমন পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে চাইলে মোবাইল, কম্পিউটারের মতো গ্যাজেট ব্যবহার কমাতে হবে।তবে আধুনিকতাই ছোঁয়া দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কার্যের জন্য মোবাইল বা কম্পিউটার অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এর ব্যবহার না করলেও চলবে না।
ওজন বেশি থাকলে একাধিক সমস্যায় জর্জরিত হতে পারে শরীর। তালিকায় হার্টের অসুখ, স্ট্রোক এবং সুগারের মতো জটিল থেকে জটিলতর রোগ রয়েছে। তাই ঝট করে মেদ ঝরিয়ে ফেলাটাই দস্তুর। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে ক্যাপসিকাম। এই সবজি শরীরে বিপাকের হার বাড়িয়ে দেয়। ফলে দ্রুত গতিতে কমতে থাকে ওজন। তাই ওজন কমাতে চাইলে অবশ্যই ক্যাপসিকাম খান।
ওজন বেশি থাকলে একাধিক সমস্যায় জর্জরিত হতে পারে শরীর। তালিকায় হার্টের অসুখ, স্ট্রোক এবং সুগারের মতো জটিল থেকে জটিলতর রোগ রয়েছে। তাই ঝট করে মেদ ঝরিয়ে ফেলাটাই দস্তুর। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে ক্যাপসিকাম। এই সবজি শরীরে বিপাকের হার বাড়িয়ে দেয়। ফলে দ্রুত গতিতে কমতে থাকে ওজন। তাই ওজন কমাতে চাইলে অবশ্যই ক্যাপসিকাম খান।
ক্যাপসিকাম ভিটামিন সি থেকে আয়রনের একটি বড় উৎস। রক্তের ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরকে শক্তিশালী করে। এটি রক্তস্বল্পতার ঝুঁকিও কমায়।ক্যাপসিকামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এটি লাইকোপিনে সালফার যৌগের উপস্থিতির কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
ক্যাপসিকাম ভিটামিন সি থেকে আয়রনের একটি বড় উৎস। রক্তের ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরকে শক্তিশালী করে। এটি রক্তস্বল্পতার ঝুঁকিও কমায়।ক্যাপসিকামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এটি লাইকোপিনে সালফার যৌগের উপস্থিতির কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।