ছেলের মৃত্যুর পর নানা উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করতে শুরু করেন। মদ্যপান সেভাবে না করলেও চিমনির মতো ধূমপান করতেন। দিনে প্রায় ৬০টি। এমনকি স্নান করতে করতেও সিগারেট খেতেন।

Nana Patekar Tragedy: মর্মান্তিক! সন্তানের মৃত্যু হয় চোখের সামনে, ‘জন্মের পরই ছেলের অসুখ দেখে যা মাথায় এসেছিল… খারাপ মানুষ আমি’, বললেন নানা পটেকর

কখনও খলনায়ক হিসেবে মানুষের মনে ঘৃণা-ভয় তৈরি করেছেন, কখনও বা কৌতুক চরিত্রে অভিনয় করে নির্মল আনন্দ দিয়েছেন দর্শকদের। সেই অভিনেতা নানা পটেকরের জীবনের উপর দিয়ে মর্মান্তিক ঝড় বয়ে গিয়েছিল।
কখনও খলনায়ক হিসেবে মানুষের মনে ঘৃণা-ভয় তৈরি করেছেন, কখনও বা কৌতুক চরিত্রে অভিনয় করে নির্মল আনন্দ দিয়েছেন দর্শকদের। সেই অভিনেতা নানা পটেকরের জীবনের উপর দিয়ে মর্মান্তিক ঝড় বয়ে গিয়েছিল।
সম্প্রতি সেই ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন বর্ষীয়ান অভিনেতা। বড় ছেলের মৃত্যু, দাদার মৃত্যু, মায়ের মারধরের শিকার হওয়া এবং নিজের বদমেজাজের কারণ, যা সম্ভবত তাঁর মায়ের থেকে পাওয়া, সবকিছু নিয়ে কথা বললেন নানা।
সম্প্রতি সেই ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন বর্ষীয়ান অভিনেতা। বড় ছেলের মৃত্যু, দাদার মৃত্যু, মায়ের মারধরের শিকার হওয়া এবং নিজের বদমেজাজের কারণ, যা সম্ভবত তাঁর মায়ের থেকে পাওয়া, সবকিছু নিয়ে কথা বললেন নানা।
নানার বড় ছেলে জন্ম থেকেই একাধিক জটিল রোগের শিকার ছিল। একরত্তির ঠোঁটের অসুখ ছিল। ক্লেফট প্যালট নিয়ে জন্মেছিল সে। তার উপরে একটি চোখে দেখতে পেত না সে।
নানার বড় ছেলে জন্ম থেকেই একাধিক জটিল রোগের শিকার ছিল। একরত্তির ঠোঁটের অসুখ ছিল। ক্লেফট প্যালট নিয়ে জন্মেছিল সে। তার উপরে একটি চোখে দেখতে পেত না সে।
সাক্ষাৎকারে নানা বলেন, ‘‘বড় ছেলে জন্মানোর পরেই যেটা মাথায় এসেছিল, লোকে আমাকে নিয়ে কী ভাববে, ওকে নিয়ে নয়, মানুষকে নিয়ে ভেবেছি আমি। কতটা খারাপ মানুষ আমি।’’
সাক্ষাৎকারে নানা বলেন, ‘‘বড় ছেলে জন্মানোর পরেই যেটা মাথায় এসেছিল, লোকে আমাকে নিয়ে কী ভাববে, ওকে নিয়ে নয়, মানুষকে নিয়ে ভেবেছি আমি। কতটা খারাপ মানুষ আমি।’’
নানার কথায়, ‘‘ছেলের নাম রাখা হয়েছিল, দুর্বাসা। ক্ষিপ্ত প্রকৃতির ঋষির নাম ছিল এটি।’’ মাত্র আড়াই বছর বয়সে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় সেই একরত্তি। উঁচু বিল্ডিং থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় তার।
নানার কথায়, ‘‘ছেলের নাম রাখা হয়েছিল, দুর্বাসা। ক্ষিপ্ত প্রকৃতির ঋষির নাম ছিল এটি।’’ মাত্র আড়াই বছর বয়সে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় সেই একরত্তি। উঁচু বিল্ডিং থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় তার।
ছেলের মৃত্যুর পর নানা উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করতে শুরু করেন। মদ্যপান সেভাবে না করলেও চিমনির মতো ধূমপান করতেন। দিনে প্রায় ৬০টি। এমনকি স্নান করতে করতেও সিগারেট খেতেন।
ছেলের মৃত্যুর পর নানা উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করতে শুরু করেন। মদ্যপান সেভাবে না করলেও চিমনির মতো ধূমপান করতেন। দিনে প্রায় ৬০টি। এমনকি স্নান করতে করতেও সিগারেট খেতেন।
-আর এই পরিমাণ ধূমপান করার জন্য তাঁর গাড়িতে কেউ বসতে চাইতেন না। এত গন্ধে টেকা যেত না। এমনকি তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গেও থাকতেন না।
আর এই পরিমাণ ধূমপান করার জন্য তাঁর গাড়িতে কেউ বসতে চাইতেন না। এত গন্ধে টেকা যেত না। এমনকি তিনি তাঁর পরিবারের সঙ্গেও থাকতেন না।
স্ত্রীর সঙ্গে বহু বছর একত্রযাপন করেননি নানা। তাঁর বৃদ্ধা মাকেও দেখাশোনা করতেন তাঁর স্ত্রী। নানা তখন দূরে নিজের মতে জীবনযাপন করতেন। নানার আর একটি ছেলে রয়েছেন, যাঁর নাম মালহর পটেকর।
স্ত্রীর সঙ্গে বহু বছর একত্রযাপন করেননি নানা। তাঁর বৃদ্ধা মাকেও দেখাশোনা করতেন তাঁর স্ত্রী। নানা তখন দূরে নিজের মতে জীবনযাপন করতেন। নানার আর একটি ছেলে রয়েছেন, যাঁর নাম মালহর পটেকর।