Bollywood Actress: ফর্সা রং কাল হল! বাঙালি মায়ের মেয়ে বলিউড নায়িকা, অগাধ রূপই বিপদ, বলুন তো ইনি কে

ছবির ছোট্ট এই মেয়েটিকে চিনতে পারছেন? শান্ত চোখ, স্মিত হাসি নিয়ে তাকিয়ে রয়েছে ক্যামেরার দিকে। পরবর্তীতে তার প্রতিভার সাক্ষী ছিল সারা দেশ। চিনতে পারছেন একে? কয়েকটি সূত্র ধরিয়ে দেওয়া যাক।
ছবির ছোট্ট এই মেয়েটিকে চিনতে পারছেন? শান্ত চোখ, স্মিত হাসি নিয়ে তাকিয়ে রয়েছে ক্যামেরার দিকে। পরবর্তীতে তার প্রতিভার সাক্ষী ছিল সারা দেশ। চিনতে পারছেন একে? কয়েকটি সূত্র ধরিয়ে দেওয়া যাক।
এক সময়ে বড় পর্দায় নারীদের ক্ষেত্রে অভিনয় দক্ষতার চেয়েও বেশি প্রাধান্য পেত তাঁদের সৌন্দর্য। মনে করা হত, নায়িকাকে হতে হবে ফর্সা, সুন্দরী। সময়ের সঙ্গে সেই ধারণা এখন অনেকটাই বদলেছে। কিন্তু জানেন কি, ছবিতে থাকা ছোট্ট মেয়েটির ক্ষেত্রে সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁর সৌন্দর্য?
এক সময়ে বড় পর্দায় নারীদের ক্ষেত্রে অভিনয় দক্ষতার চেয়েও বেশি প্রাধান্য পেত তাঁদের সৌন্দর্য। মনে করা হত, নায়িকাকে হতে হবে ফর্সা, সুন্দরী। সময়ের সঙ্গে সেই ধারণা এখন অনেকটাই বদলেছে। কিন্তু জানেন কি, ছবিতে থাকা ছোট্ট মেয়েটির ক্ষেত্রে সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাঁর সৌন্দর্য?
ছোট্ট এই মেয়ে বলিউডের নায়িকা। ইন্ডাস্ট্রিতে কাটিয়ে দিয়েছেন দু'দশকেরও বেশি সময়। ২০০১ সালে ‘রেহনা তেরে দিল মে’ ছবি দিয়ে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন তিনি। ত্রিকোণ প্রেমের গল্পে নায়িকা হিসাবে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
ছোট্ট এই মেয়ে বলিউডের নায়িকা। ইন্ডাস্ট্রিতে কাটিয়ে দিয়েছেন দু’দশকেরও বেশি সময়। ২০০১ সালে ‘রেহনা তেরে দিল মে’ ছবি দিয়ে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন তিনি। ত্রিকোণ প্রেমের গল্পে নায়িকা হিসাবে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
যাঁকে নিয়ে কথা হচ্ছে, তিনি দিয়া মির্জা। বলিউডে এক সময়ে বহু ছবিতে নায়িকা হিসাবে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
যাঁকে নিয়ে কথা হচ্ছে, তিনি দিয়া মির্জা। বলিউডে এক সময়ে বহু ছবিতে নায়িকা হিসাবে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
১৯৮১ সালে হায়দ্রাবাদে জন্ম দিয়ার। বাবা- ফ্র্যাঙ্ক হেন্ড্রিক ছিলেন জার্মান। মা দীপা দেবী বাঙালি। তবে একসঙ্গে মা-বাবার সান্নিধ্য খুব বেশিদিন পাননি দিয়া। তাঁর বয়স যখন সাড়ে চার বছর, তখনই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
১৯৮১ সালে হায়দ্রাবাদে জন্ম দিয়ার। বাবা- ফ্র্যাঙ্ক হেন্ড্রিক ছিলেন জার্মান। মা দীপা দেবী বাঙালি। তবে একসঙ্গে মা-বাবার সান্নিধ্য খুব বেশিদিন পাননি দিয়া। তাঁর বয়স যখন সাড়ে চার বছর, তখনই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
তার পর দিয়ার মা জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। তিনি বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। সৎ বাবার সঙ্গে আগাগোড়াই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দিয়ার। অভিনেত্রী জীবনে তাঁর প্রচুর অবদান। তাই নিঃসঙ্কোচেই আহমেদের পদবীই ব্যবহার করেন দিয়া।
তার পর দিয়ার মা জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। তিনি বিয়ে করেন আহমেদ মির্জাকে। সৎ বাবার সঙ্গে আগাগোড়াই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দিয়ার। অভিনেত্রী জীবনে তাঁর প্রচুর অবদান। তাই নিঃসঙ্কোচেই আহমেদের পদবীই ব্যবহার করেন দিয়া।
বাণিজ্যিক ছবিতে এক সময়ে চুটিয়ে কাজ করেছেন দিয়া। তার পাশাপাশি চেয়েছিলেন বিষয়ভিত্তিক ছবিতে অভিনয় করতে। কিন্তু পরিচালকরা নাকি দিয়াকে সেই সুযোগই দিতে চাননি। তাঁদের মতে, দিয়ার নায়িকাসুলভ সৌন্দর্য তাঁদের ছবির ক্ষেত্রে মানানসই নয়।
বাণিজ্যিক ছবিতে এক সময়ে চুটিয়ে কাজ করেছেন দিয়া। তার পাশাপাশি চেয়েছিলেন বিষয়ভিত্তিক ছবিতে অভিনয় করতে। কিন্তু পরিচালকরা নাকি দিয়াকে সেই সুযোগই দিতে চাননি। তাঁদের মতে, দিয়ার নায়িকাসুলভ সৌন্দর্য তাঁদের ছবির ক্ষেত্রে মানানসই নয়।
এক সাক্ষাৎকারে দিয়া জানান, তাঁর 'ফর্সা' রংই নাকি সাফল্যের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। একাধিক চরিত্র হাতছাড়া হয় অভিনেত্রীর।
এক সাক্ষাৎকারে দিয়া জানান, তাঁর ‘ফর্সা’ রংই নাকি সাফল্যের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। একাধিক চরিত্র হাতছাড়া হয় অভিনেত্রীর।
বক্স অফিসে দিয়ার সফল ছবির সংখ্যা নেহাতই কম। কিন্তু অভিনয়ের বাইরে প্রচুর কাজ করেন দিয়া। একই সঙ্গে পরিবারও সামলাচ্ছেন অভিনেত্রী।
বক্স অফিসে দিয়ার সফল ছবির সংখ্যা নেহাতই কম। কিন্তু অভিনয়ের বাইরে প্রচুর কাজ করেন দিয়া। একই সঙ্গে পরিবারও সামলাচ্ছেন অভিনেত্রী।