Cancer: অতিরিক্ত প্রোটিনই ডাকছে প্রস্টেট ক্যানসার? আপনার রোজের মেনুতে ‘এই’ খাবার নেই তো? সতর্ক হন

*শরীর সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভুলভাল খাদ্যাভ্যাস নানা ধরনের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। অর্থাৎ খাদ্যাভ্যাস ঠিকঠাক না-থাকলে ছোটখাটো রোগ থেকে শুরু করে ক্যানসারের মতো বড় মারণ রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। তাই সবারই উচিত রুটিন মেনে স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া করা এবং খাদ্যাভ্যাসের ভারসাম্য বজায় রাখা। সাম্প্রতিক গবেষণার রিপোর্ট বলছে, আমরা রোজ যে সব খাবার স্বাস্থ্যকর ডায়েট প্ল্যানে রেখে খাই, সেই সব খাবারই প্রস্টেট ক্যানসারের (Prostate Cancer) ঝুঁকি প্রায় ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*শরীর সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভুলভাল খাদ্যাভ্যাস নানা ধরনের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। অর্থাৎ খাদ্যাভ্যাস ঠিকঠাক না-থাকলে ছোটখাটো রোগ থেকে শুরু করে ক্যানসারের মতো বড় মারণ রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। তাই সবারই উচিত রুটিন মেনে স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া করা এবং খাদ্যাভ্যাসের ভারসাম্য বজায় রাখা। সাম্প্রতিক গবেষণার রিপোর্ট বলছে, আমরা রোজ যে সব খাবার স্বাস্থ্যকর ডায়েট প্ল্যানে রেখে খাই, সেই সব খাবারই প্রস্টেট ক্যানসারের (Prostate Cancer) ঝুঁকি প্রায় ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*বিভিন্ন গবেষণা বলছে, ক্যানসার প্রতিরোধে সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করে স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান কোলিন। আর কোলিন পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে প্রবেশ না-করলে নানা রকম ঘাতক রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তবে এই নিউট্রিয়েন্ট আবার অতিরিক্ত বা খুব বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করলে তা ক্ষতিকর। অতিরিক্ত পরিমাণে এই নিউট্রিয়েন্ট লিথাল প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রস্টেট ক্যানসার সেল এবং রক্তের কনসেন্ট্রেশনের মধ্য কোলিন পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*বিভিন্ন গবেষণা বলছে, ক্যানসার প্রতিরোধে সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করে স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান কোলিন। আর কোলিন পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে প্রবেশ না-করলে নানা রকম ঘাতক রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তবে এই নিউট্রিয়েন্ট আবার অতিরিক্ত বা খুব বেশি পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করলে তা ক্ষতিকর। অতিরিক্ত পরিমাণে এই নিউট্রিয়েন্ট লিথাল প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রস্টেট ক্যানসার সেল এবং রক্তের কনসেন্ট্রেশনের মধ্য কোলিন পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*কোলিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্ট, যা কোষের উপরের পর্দা বা আস্তরণের গঠন ঠিকঠাক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর নিউরোট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে এটা খুবই জরুরি। শুধু তা-ই নয়, মস্তিষ্কের বিকাশ এবং জিনের অভিব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এক জন প্রাপ্ত বয়স্কের প্রতিদিন ৪৫০ মিলিগ্রাম করে কোলিন গ্রহণ করা উচিৎ। একটি ডিমে ১৫০ গ্রামেরও কম কোলিন থাকে। তাই স্বাস্থ্যকর ডায়েটে থাকবে মাংস ও ডিমের মতো খাদ্য। তবে সবটাই সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*কোলিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্ট, যা কোষের উপরের পর্দা বা আস্তরণের গঠন ঠিকঠাক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর নিউরোট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে এটা খুবই জরুরি। শুধু তা-ই নয়, মস্তিষ্কের বিকাশ এবং জিনের অভিব্যক্তি নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এক জন প্রাপ্ত বয়স্কের প্রতিদিন ৪৫০ মিলিগ্রাম করে কোলিন গ্রহণ করা উচিৎ। একটি ডিমে ১৫০ গ্রামেরও কম কোলিন থাকে। তাই স্বাস্থ্যকর ডায়েটে থাকবে মাংস ও ডিমের মতো খাদ্য। তবে সবটাই সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, বিশ্বের প্রায় প্রত্যেক দেশেই ডিম অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রধান খাদ্য হিসেবে গণ্য হয়। ডিম কোলিন সমৃদ্ধ খাবার। শুধু ডিম নয়, মাংস এবং দুগ্ধজাত খাবারও প্রোটিনের দারুণ উৎস। তবে এক জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দিনে ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি কোলিন গ্রহণ করা ঠিক নয়। আর প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রতি দিন ৪২৪ মিলিগ্রাম মতো কোলিন গ্রহণ করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সংগৃহীত ছবি।
*আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, বিশ্বের প্রায় প্রত্যেক দেশেই ডিম অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রধান খাদ্য হিসেবে গণ্য হয়। ডিম কোলিন সমৃদ্ধ খাবার। শুধু ডিম নয়, মাংস এবং দুগ্ধজাত খাবারও প্রোটিনের দারুণ উৎস। তবে এক জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের দিনে ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি কোলিন গ্রহণ করা ঠিক নয়। আর প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রতি দিন ৪২৪ মিলিগ্রাম মতো কোলিন গ্রহণ করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সংগৃহীত ছবি।
*যে সব রোগীর প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত প্রথমেই তাদের দেহের কোলিনের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখা হয়। শুধু তা-ই নয়, রোগী অতীতে কেমন জীবনযাপন করে এসেছেন, সেটাও যাচাই করে দেখা হয়। অর্থাৎ তাদের খাদ্যাভ্যাস এবং তারা কতটা কর্মক্ষম ছিলেন বা শারীরিক কসরত করতেন, সেই বিষয়গুলিও খতিয়ে দেখেন চিকিৎসক। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ক্যানসারের ঝুঁকির জন্য একটা নির্দিষ্ট কোনও খাবারকে দায়ী করা যায় না। সংগৃহীত ছবি।
*যে সব রোগীর প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত প্রথমেই তাদের দেহের কোলিনের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখা হয়। শুধু তা-ই নয়, রোগী অতীতে কেমন জীবনযাপন করে এসেছেন, সেটাও যাচাই করে দেখা হয়। অর্থাৎ তাদের খাদ্যাভ্যাস এবং তারা কতটা কর্মক্ষম ছিলেন বা শারীরিক কসরত করতেন, সেই বিষয়গুলিও খতিয়ে দেখেন চিকিৎসক। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ক্যানসারের ঝুঁকির জন্য একটা নির্দিষ্ট কোনও খাবারকে দায়ী করা যায় না। সংগৃহীত ছবি।
*গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ ডায়েট মারণ প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। আসলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খারাপ কোলস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই বৃদ্ধি করে। ফলে প্রস্টেট ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে। সংগৃহীত ছবি।
*গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ ডায়েট মারণ প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। আসলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খারাপ কোলস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই বৃদ্ধি করে। ফলে প্রস্টেট ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে। সংগৃহীত ছবি।
*কোলিন সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রয়েছে ডিম, মাংস, রাঙা আলু, টার্কির মাংস, আমন্ড, কিনোয়া, রাজমা, ফুলকপি, সোয়া, ব্রকোলি প্রভৃতি। সংগৃহীত ছবি।
*কোলিন সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রয়েছে ডিম, মাংস, রাঙা আলু, টার্কির মাংস, আমন্ড, কিনোয়া, রাজমা, ফুলকপি, সোয়া, ব্রকোলি প্রভৃতি। সংগৃহীত ছবি।
*ডিম: ডিম কোলিনের সব থেকে ভাল উৎস। একটা ডিমে প্রায় ১৪৭ মিলিগ্রাম মতো কোলিন থাকে। মানে দিনে ২টো করে ডিম খেলে প্রতিদিনের হিসেবের ৫৪ শতাংশ কোলিন গ্রহণ করা হয়ে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*ডিম: ডিম কোলিনের সব থেকে ভাল উৎস। একটা ডিমে প্রায় ১৪৭ মিলিগ্রাম মতো কোলিন থাকে। মানে দিনে ২টো করে ডিম খেলে প্রতিদিনের হিসেবের ৫৪ শতাংশ কোলিন গ্রহণ করা হয়ে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*অর্গ্যান মিট: লিভার অথবা কিডনির মাংস এই তালিকায় পড়ে। এই ধরনের মাংস কোলিন সমৃদ্ধ। সংগৃহীত ছবি।
*অর্গ্যান মিট: লিভার অথবা কিডনির মাংস এই তালিকায় পড়ে। এই ধরনের মাংস কোলিন সমৃদ্ধ। সংগৃহীত ছবি।
*মাছ: স্যামন, টুনা, কর্ড-সহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ কোলিনের দারুণ উৎস। ৮৫ গ্রাম স্যামন মাছে রয়েছে ১৮৭ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*মাছ: স্যামন, টুনা, কর্ড-সহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ কোলিনের দারুণ উৎস। ৮৫ গ্রাম স্যামন মাছে রয়েছে ১৮৭ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*সয়াবিন: সয়াবিন উদ্ভিজ্জাত কোলিনের উৎস। এক কাপ বা ৯৩ গ্রাম রোস্টেড সোয়াবিনে থাকে ২১৪ মিলিগ্রাম কোলিন। যা প্রতি দিনের জরুরি কোলিনের প্রায় ৩৯ শতাংশ। সংগৃহীত ছবি।
*সয়াবিন: সয়াবিন উদ্ভিজ্জাত কোলিনের উৎস। এক কাপ বা ৯৩ গ্রাম রোস্টেড সোয়াবিনে থাকে ২১৪ মিলিগ্রাম কোলিন। যা প্রতি দিনের জরুরি কোলিনের প্রায় ৩৯ শতাংশ। সংগৃহীত ছবি।
*আমন্ড: আমন্ড কোলিনের উদ্ভিজ্জাত উৎস। ২৮ গ্রাম আমন্ডে রয়েছে ১৫ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*আমন্ড: আমন্ড কোলিনের উদ্ভিজ্জাত উৎস। ২৮ গ্রাম আমন্ডে রয়েছে ১৫ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপি ও ব্রকোলি: এই দুই সবজি কোলিন সমৃদ্ধ। এক কাপ বা ১৬০ গ্রাম রান্না করা ফুলকপিতে রয়েছে ৭২ মিলিগ্রাম কোলিন। আবার ১৬০ গ্রাম রান্না করা ব্রোকোলি থেকে পাওয়া যাবে ৩০ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*ফুলকপি ও ব্রকোলি: এই দুই সবজি কোলিন সমৃদ্ধ। এক কাপ বা ১৬০ গ্রাম রান্না করা ফুলকপিতে রয়েছে ৭২ মিলিগ্রাম কোলিন। আবার ১৬০ গ্রাম রান্না করা ব্রোকোলি থেকে পাওয়া যাবে ৩০ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*রাঙা আলু: রাঙা আলুও কোলিনের দারুণ উৎস। কারণ একটা বড় মাপের রাঙা আলু থেকে মোটামুটি ৫৭ মিলিগ্রাম কোলিন মিলবে। সংগৃহীত ছবি।
*রাঙা আলু: রাঙা আলুও কোলিনের দারুণ উৎস। কারণ একটা বড় মাপের রাঙা আলু থেকে মোটামুটি ৫৭ মিলিগ্রাম কোলিন মিলবে। সংগৃহীত ছবি।
*রাজমা: রাজমা এমনিতেই পুষ্টিকর খাদ্য। সেই সঙ্গে এটি কোলিনের ভাল উৎস। এক কাপ বা ১৭৭ গ্রাম রান্না করা রাজমায় থাকে ৫৪ গ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*রাজমা: রাজমা এমনিতেই পুষ্টিকর খাদ্য। সেই সঙ্গে এটি কোলিনের ভাল উৎস। এক কাপ বা ১৭৭ গ্রাম রান্না করা রাজমায় থাকে ৫৪ গ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*কিনোয়া: কিনোয়া-ও কোলিন সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদান। এক কাপ বা ১৮৫ গ্রাম কিনোয়ার মধ্যে রয়েছে ৪৩ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*কিনোয়া: কিনোয়া-ও কোলিন সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদান। এক কাপ বা ১৮৫ গ্রাম কিনোয়ার মধ্যে রয়েছে ৪৩ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*মুরগির মাংস এবং টার্কি: মুরগির মাংস বা চিকেন এবং টার্কির মাংসও কোলিন সমৃদ্ধ। প্রতি ৮৫ গ্রাম চিকেন অথবা টার্কিতে রয়েছে ৭২ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*মুরগির মাংস এবং টার্কি: মুরগির মাংস বা চিকেন এবং টার্কির মাংসও কোলিন সমৃদ্ধ। প্রতি ৮৫ গ্রাম চিকেন অথবা টার্কিতে রয়েছে ৭২ মিলিগ্রাম কোলিন। সংগৃহীত ছবি।
*নির্দিষ্ট এবং সীমিত পরিমাণে কোলিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে ফেলা যায়। শুধু তা-ই নয়, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মাধ্যমে এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনেও এই ঝুঁকি কমিয়ে ফেলা যায়। যেমন- স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে, ঠিকঠাক শারীরিক কসরত করতে হবে। সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে নেওয়া যাক। সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে হোল গ্রেইন এবং শুঁটি জাতীয় খাবার প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। সাপ্লিমেন্ট থেকে দূরে থাকাই ভালো। কারণ সাপ্লিমেন্ট আদৌ ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় কি না, সেই ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনও জোরালো প্রমাণ মেলেনি। তবে যদি সাপ্লিমেন্ট খেতেই হয়, তা হলে সবার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি।
*নির্দিষ্ট এবং সীমিত পরিমাণে কোলিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে ফেলা যায়। শুধু তা-ই নয়, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মাধ্যমে এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনেও এই ঝুঁকি কমিয়ে ফেলা যায়। যেমন- স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে, ঠিকঠাক শারীরিক কসরত করতে হবে। সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে নেওয়া যাক। সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে হোল গ্রেইন এবং শুঁটি জাতীয় খাবার প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। সাপ্লিমেন্ট থেকে দূরে থাকাই ভালো। কারণ সাপ্লিমেন্ট আদৌ ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় কি না, সেই ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনও জোরালো প্রমাণ মেলেনি। তবে যদি সাপ্লিমেন্ট খেতেই হয়, তা হলে সবার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি।