লাইফস্টাইল Vitamin D Defficiency: বর্ষায় শরীরে কমতে থাকে ভিটামিন ডি, সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ নয়, এই কয়েকটা সস্তা-সাধারণ খাবারেই ভিটামিন ডি-র খনি Gallery July 14, 2024 Bangla Digital Desk ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’।হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, দাঁত মজবুত করতে, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায় ভিটামিন ডি। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। বর্ষাকালে মেঘলা দিনে শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হতে পারে। কিন্তু কেবল সূর্যরশ্মি থেকেই নয়, কিছু সহজ-সাধারণ খাবার আছে, যার থেকেও শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি মেটে। জেনে নিন বর্ষায়, ডায়েটে কোন খাবারগুলো রাখা মাস্ট– তৈলাক্ত মাছ– চর্বিজাতীয় মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। ১০০ গ্রাম ক্যানড স্যামন মাছে ৩৮৬ IU ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, টুনা, ম্যাকারেল, ওয়েস্টার, সার্ডিন মাছ-ও ভিটামিন ডি-র ভাল উৎস। এই জাতীয় মাছখেলে ক্যালশিয়াম ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতিও মেটে, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। মাশরুম– ১০০ গ্রাম মাশরুমে কমবেশি ২৩৪৮IU ভিটামিন ডি থাকে। ডিমের কুসুম, দুধ-দই-ছানা– ডিমের কুসুম ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন দুধ, দই, ছানা, পনির, চিজ-এ উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ডি থাকে। ওটস– যে কোনও দানাশস্যে ভাল মাত্রায় ভিটামিন ডি থাকে। শুকনো ফলও ভিটামিন ডি-র ভাল উৎস। কাজেই কাঠবাদাম, খেজুর, আখরোট দিয়ে ওটস খেতে পারেন। সম্ভব না হলে এমনিই ওটসের খিচুরি, ওটসের চিলা বা টকদই দিয়ে ওটস খান পালং শাক– এই শাকে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়াম থাকে।