Hilsa Fish Side Effects: জানেন কাদের ইলিশের ডিম একদম খাওয়া উচিত নয়? এমনকি মাছ খেলেও থাকতে হয় সতর্ক, না জানলেই বিপদ

ইলিশ আসতে শুরু করেছে অনেক দিনই হল৷ কিন্তু, বাইরে একটু ভেজা ভেজা আবহাওয়া না থাকলে পাতে ইলিশটা ঠিক মানায় না৷ বর্ষা এসেছে বঙ্গে৷ তেড়েফুড়ে না হলেও বৃষ্টিতে দফায় দফায় ভিজছে উত্তর থেকে দক্ষিণ৷ পাশাপাশি, বাজারে চাহিদা বাড়ছে ইলিশেরও৷
ইলিশ আসতে শুরু করেছে অনেক দিনই হল৷ কিন্তু, বাইরে একটু ভেজা ভেজা আবহাওয়া না থাকলে পাতে ইলিশটা ঠিক মানায় না৷ বর্ষা এসেছে বঙ্গে৷ তেড়েফুড়ে না হলেও বৃষ্টিতে দফায় দফায় ভিজছে উত্তর থেকে দক্ষিণ৷ পাশাপাশি, বাজারে চাহিদা বাড়ছে ইলিশেরও৷
বর্ষা ছাড়া ইলিশ আর ইলিশ ছাড়া বর্ষা যেন কোনও ভাবেই জমে না৷ এরা দু’জনেই একে অপরের পরিপূরক৷ আর সেই ইলিশের পেটিতে যদি ডিম থাকে, তাহলে তো কথাই নেই৷
বর্ষা ছাড়া ইলিশ আর ইলিশ ছাড়া বর্ষা যেন কোনও ভাবেই জমে না৷ এরা দু’জনেই একে অপরের পরিপূরক৷ আর সেই ইলিশের পেটিতে যদি ডিম থাকে, তাহলে তো কথাই নেই৷
কিন্তু, আমরা অনেকেই জানি না, ইলিশের ডিম খাওয়া কিন্তু কিছু লোকজনের জন্য একেবারেই ভাল না৷ এমনকি, ইলিশ খাওয়ার ক্ষেত্রেও মেনে চলা উচিত নিয়ম৷ জানেন সেসব?
কিন্তু, আমরা অনেকেই জানি না, ইলিশের ডিম খাওয়া কিন্তু কিছু লোকজনের জন্য একেবারেই ভাল না৷ এমনকি, ইলিশ খাওয়ার ক্ষেত্রেও মেনে চলা উচিত নিয়ম৷ জানেন সেসব?
১০০ গ্রাম ইলিশে থাকে প্রায় ২১.৮ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়া রয়েছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং মিনারেল। ইলিশ মাছ হৃদপিণ্ডের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এছাড়াও এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগকে দূরে রাখে। শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক রাখতে সাহায্য করে ইলিশ মাছ। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যেরও উপকার করে। তবে, রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও৷
১০০ গ্রাম ইলিশে থাকে প্রায় ২১.৮ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়া রয়েছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং মিনারেল। ইলিশ মাছ হৃদপিণ্ডের জন্যও অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এছাড়াও এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগকে দূরে রাখে। শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক রাখতে সাহায্য করে ইলিশ মাছ। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যেরও উপকার করে। তবে, রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও৷
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীনস্থ ফুড সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অফ ইন্ডিয়ার (FSSI) সতর্কবাণী, ইলিশ মাছ বেশি খেলে কিন্তু বিপদজনক। ১২০ রকমের সামুদ্রিক মাছকে এই তালিকাভুক্ত করা হয়েছে যাদের বেশি খেলে বিষক্রিয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এই তালিকায় আরও মাছের সঙ্গে প্রথম দিকেই রয়েছে বাঙালির প্রিয় ইলিশও।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীনস্থ ফুড সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অফ ইন্ডিয়ার (FSSI) সতর্কবাণী, ইলিশ মাছ বেশি খেলে কিন্তু বিপদজনক। ১২০ রকমের সামুদ্রিক মাছকে এই তালিকাভুক্ত করা হয়েছে যাদের বেশি খেলে বিষক্রিয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এই তালিকায় আরও মাছের সঙ্গে প্রথম দিকেই রয়েছে বাঙালির প্রিয় ইলিশও।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও এফএসএসআই এর অভ্যন্তরীণ সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে গোটা দেশে সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার প্রবণতা গত কয়েক বছর ধরে অনেকটাই বেড়েছে। যা আগে অনেক কম ছিল। সামুদ্রিক মাছের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এই ধরনের কিছু মাছে হিস্টিডিন নামে একটি অ্যামাইনো অ্যাসিডের উপস্থিতি মাত্রাতিরিক্ত বেশি আছে যা হিস্টামিন তৈরি করে মানুষের শরীরে বিষক্রিয়া ঘটায়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও এফএসএসআই এর অভ্যন্তরীণ সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে গোটা দেশে সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার প্রবণতা গত কয়েক বছর ধরে অনেকটাই বেড়েছে। যা আগে অনেক কম ছিল। সামুদ্রিক মাছের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এই ধরনের কিছু মাছে হিস্টিডিন নামে একটি অ্যামাইনো অ্যাসিডের উপস্থিতি মাত্রাতিরিক্ত বেশি আছে যা হিস্টামিন তৈরি করে মানুষের শরীরে বিষক্রিয়া ঘটায়।
যাদের হাই এলার্জি আছে তারা এ লিস্ট থেকে দূরে থাকুন এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া এর (AANI) এর ব্যাখ্যা শ্বাসের সমস্যা, গায়ে গোটা বেড়ানো, নাক দিয়ে জল অবিরল হাঁচি, পেটে খিঁচ ধরা, গায়ে জ্বালা ভাব তৈরি হওয়া, ফোঁড়া হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে এর ফলে। ওই সামুদ্রিক মাছগুলিতে বেশি হিস্টামিন থাকায় এলার্জি দেখা দেয়।
যাদের হাই এলার্জি আছে তারা এ লিস্ট থেকে দূরে থাকুন এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। অ্যালার্জি অ্যান্ড অ্যাজমা নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া এর (AANI) এর ব্যাখ্যা শ্বাসের সমস্যা, গায়ে গোটা বেড়ানো, নাক দিয়ে জল অবিরল হাঁচি, পেটে খিঁচ ধরা, গায়ে জ্বালা ভাব তৈরি হওয়া, ফোঁড়া হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে এর ফলে। ওই সামুদ্রিক মাছগুলিতে বেশি হিস্টামিন থাকায় এলার্জি দেখা দেয়।
অন্যান্য মাছের তুলনায় ইলিশে একটু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই হাই কোলেস্টেরলের রোগীরা ইলিশ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। খুব বেশি হলে, মাসে ১০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন। ডায়াবিটিস রোগীরাও ইলিশ খাবেন না। রক্তে শর্করার মাত্রা হুহু করে বাড়তে পারে। এইচবিএ১সি লেভেল ৬.৫-এর উপরে থাকলে ইলিশ না খাওয়াই ভাল। যাঁদের এইচবিএ১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে, তাঁরা মাসে ২০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
অন্যান্য মাছের তুলনায় ইলিশে একটু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল রয়েছে। তাই হাই কোলেস্টেরলের রোগীরা ইলিশ খাওয়া এড়িয়ে চলুন। খুব বেশি হলে, মাসে ১০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন। ডায়াবিটিস রোগীরাও ইলিশ খাবেন না। রক্তে শর্করার মাত্রা হুহু করে বাড়তে পারে। এইচবিএ১সি লেভেল ৬.৫-এর উপরে থাকলে ইলিশ না খাওয়াই ভাল। যাঁদের এইচবিএ১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে, তাঁরা মাসে ২০০ গ্রাম ইলিশ খেতে পারেন।
এবার আসা যাক, ইলিশের ডিমের প্রসঙ্গে৷ ইলিশের ডিমে থাকে EPA, DH, DPA এর মতো উপাদান যা মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল৷ ইলিশের ডিম শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুবই ভাল৷ ইলিশের ডিমে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে৷ যা রিউমাটয়েড আর্থারাইটিসে আক্রান্তদের জন্য খুবই উপকারী৷ এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল৷ মানসিক ক্লান্তি, উদ্বেগ (anxiety), অবসাদ (depression) কমাতে সাহায্য করে৷
এবার আসা যাক, ইলিশের ডিমের প্রসঙ্গে৷ ইলিশের ডিমে থাকে EPA, DH, DPA এর মতো উপাদান যা মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল৷ ইলিশের ডিম শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য খুবই ভাল৷ ইলিশের ডিমে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে৷ যা রিউমাটয়েড আর্থারাইটিসে আক্রান্তদের জন্য খুবই উপকারী৷ এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল৷ মানসিক ক্লান্তি, উদ্বেগ (anxiety), অবসাদ (depression) কমাতে সাহায্য করে৷
ইলিশের ডিমে ভরপুর ভিটামিন এ থাকে৷ শিশুদের রেটিনার জন্য যা খুবই উপকারী৷ এটি ব্রেস্ট ক্যানসারের মতোরোগও প্রতিরোধ করে৷ এছাড়া, ইলিশের ডিম হিমোগ্লোবিন বাড়ায়৷ ইলিশের ডিমে থাকে ভিটামিন ডি-ও৷ যা আমাদের হাড়, দাঁত মজবুত করে৷ ইলিশের ডিম হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল৷ কিন্তু, এরও রয়েছে সাইড এফেক্টস৷
ইলিশের ডিমে ভরপুর ভিটামিন এ থাকে৷ শিশুদের রেটিনার জন্য যা খুবই উপকারী৷ এটি ব্রেস্ট ক্যানসারের মতোরোগও প্রতিরোধ করে৷ এছাড়া, ইলিশের ডিম হিমোগ্লোবিন বাড়ায়৷ ইলিশের ডিমে থাকে ভিটামিন ডি-ও৷ যা আমাদের হাড়, দাঁত মজবুত করে৷ ইলিশের ডিম হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল৷ কিন্তু, এরও রয়েছে সাইড এফেক্টস৷
তবে এতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে৷ তাই, উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ইলিশের ডিম খাওয়া উচিত নয়৷ এতে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বেশি৷ তাই যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে, তাদেরও ইলিশ মাছের ডিম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত৷
তবে এতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে৷ তাই, উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ইলিশের ডিম খাওয়া উচিত নয়৷ এতে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বেশি৷ তাই যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে, তাদেরও ইলিশ মাছের ডিম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত৷
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ যাচাই করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর ও তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন জিনিস শুরু করার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷)
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ যাচাই করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর ও তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন জিনিস শুরু করার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷)