৪. যখন সিস্টোলিক চাপ ১৮০ মিমি এইচজি বা তার বেশি এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ১২০ মিমি এইচজি বা তার বেশি হয়, তখন এটি হাইপারটেনসিভ সংকট হিসাবে বিবেচিত হয়। এমতাবস্থায় অবিলম্বে চিকিৎসা না নিলে প্রাণ হারাতেও পারে।

High Blood Pressure: হাই ব্লাড প্রেসার? স্ট্রোক, কিডনি, হার্ট…একাধিক রোগের ‘আঁতুড়ঘর’! ৫ উপায়ে রাখুন রক্তচাপ রাখুন নিয়ন্ত্রণে

ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মতোই চেনা সমস‍্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্লাড প্রেসার। কেউ হাই ব্লাড প্রেসারের সম‍স‍্যায় ভুগছেন, তো কেউ লো ব্লাডপ্রেসার। বিপির কারণে দেহে দেখা দিতে পারে অন‍্যান‍্য সমস‍্যাও। কিন্তু জানেন কী ঘরোয়া কিছু খাওয়ারই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে এই সমস‍্যাকে। সন্ধান দিলেন বিশিষ্ট চিকিত্‍সক।
ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মতোই চেনা সমস‍্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্লাড প্রেসার। কেউ হাই ব্লাড প্রেসারের সম‍স‍্যায় ভুগছেন, তো কেউ লো ব্লাডপ্রেসার। বিপির কারণে দেহে দেখা দিতে পারে অন‍্যান‍্য সমস‍্যাও। কিন্তু জানেন কী ঘরোয়া কিছু খাওয়ারই নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে এই সমস‍্যাকে। সন্ধান দিলেন বিশিষ্ট চিকিত্‍সক।
হাই বিপি বা উচ্চ রক্তচাপের ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে হৃদযন্ত্রেও। উচ্চ রক্তচাপ যদি দীর্ঘ সময় ধরে থাকে তবে এটি আপনার রক্তনালীগুলির ক্ষতি করতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিওর, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি, দুর্বল দৃষ্টিশক্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস-সহ অনেক প্রাণঘাতী সমস্যা হতে পারে।
হাই বিপি বা উচ্চ রক্তচাপের ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে হৃদযন্ত্রেও। উচ্চ রক্তচাপ যদি দীর্ঘ সময় ধরে থাকে তবে এটি আপনার রক্তনালীগুলির ক্ষতি করতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিওর, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি, দুর্বল দৃষ্টিশক্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস-সহ অনেক প্রাণঘাতী সমস্যা হতে পারে।
তাই রক্ত চাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে কোটি কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগলেও বেশিরভাগ মানুষই এই সমস্যা সম্পর্কে অবগত নন।
তাই রক্ত চাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে কোটি কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগলেও বেশিরভাগ মানুষই এই সমস্যা সম্পর্কে অবগত নন।
দিল্লি মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি এবং সিনিয়র চিকিত্সক ডাঃ অনিল বনসাল জানালেন, সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি। সিস্টোলিক চাপ ১২০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ mm Hg বা তার কম হওয়া উচিত। যদি আপনার রক্তচাপ ১২০/৮০ mm Hg-এর বেশি থাকে, তাহলে আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে।
দিল্লি মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি এবং সিনিয়র চিকিত্সক ডাঃ অনিল বনসাল জানালেন, সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি। সিস্টোলিক চাপ ১২০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ mm Hg বা তার কম হওয়া উচিত। যদি আপনার রক্তচাপ ১২০/৮০ mm Hg-এর বেশি থাকে, তাহলে আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে, রাশ টানতে হবে নুন খাওয়ায়। প্রতিদিন ১ চামচ বা তারও কম লবণ খাওয়া উচিত। জাঙ্ক ফুডে প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে, তাই জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে, রাশ টানতে হবে নুন খাওয়ায়। প্রতিদিন ১ চামচ বা তারও কম লবণ খাওয়া উচিত। জাঙ্ক ফুডে প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে, তাই জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলতে হবে।
হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীদের প্রতিদিন ৩০ থেকে ৬০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমও প্রয়োজন।
হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীদের প্রতিদিন ৩০ থেকে ৬০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমও প্রয়োজন।
হাই ব্লাড প্রেসার স্ট্রেস বেড়ে যেতে পারে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে স্ট্রেস লেভেল কমাতে হবে। এর জন্য যোগব্যায়াম ও ধ্যান করা যেতে পারে। মন ভাল রাখার চেষ্টা করুন।
হাই ব্লাড প্রেসার স্ট্রেস বেড়ে যেতে পারে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে স্ট্রেস লেভেল কমাতে হবে। এর জন্য যোগব্যায়াম ও ধ্যান করা যেতে পারে। মন ভাল রাখার চেষ্টা করুন।
স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজনের কারণেও রক্তচাপ বৃদ্ধির সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন হার্টের স্বাস্থ‍্যের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে অবশ‍্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। সেইসঙ্গে দই, বাটার মিল্ক, দুধ, পনিরের মতো প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও খুবই জরুরি।
স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজনের কারণেও রক্তচাপ বৃদ্ধির সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন হার্টের স্বাস্থ‍্যের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে অবশ‍্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। সেইসঙ্গে দই, বাটার মিল্ক, দুধ, পনিরের মতো প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও খুবই জরুরি।
চিকিৎসক অনিল বানসাল বলেছেন, যাদের ডাক্তাররা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ওষুধ দেন, তাদের কখনই ওষুধ বাদ দেওয়া উচিত নয়। অনেক সময় অনেকে জানালেন যে অনেকেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়ে গেলে তারা ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটি করা বিপজ্জনক হতে পারে এবং হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
চিকিৎসক অনিল বানসাল বলেছেন, যাদের ডাক্তাররা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ওষুধ দেন, তাদের কখনই ওষুধ বাদ দেওয়া উচিত নয়। অনেক সময় অনেকে জানালেন যে অনেকেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়ে গেলে তারা ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটি করা বিপজ্জনক হতে পারে এবং হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ ছাড়া রক্তচাপ রোগীদের প্রতিদিন তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত এবং যদি এটি দ্রুত পরিবর্তন হয় তবে তাদের একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ ছাড়া রক্তচাপ রোগীদের প্রতিদিন তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত এবং যদি এটি দ্রুত পরিবর্তন হয় তবে তাদের একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।