*বাস্তুশাস্ত্রের নিয়ম মেনে চললে অনেক সহজেই ভাগ্য ফিরে যেতে পারে। মিলতে পারে অফুরন্ত ধন-সম্পদ। তবে অনেকেই এই নিয়ম গুলি সঠিক ভাবে মেনে চলেন না। ফলে ভাগ্য পরিবর্তন হয় না কোনওদিন। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*বাড়িতে থাকা সাধারণ কিছু গাছ যে বাস্তুমতে মহা মূল্যবান সেটা অনেকেই জানেন না। এই গাছগুলি বাড়ির সঠিক দিকে সঠিকভাবে রাখলে ভাগ্য ফেরে সহজেই। পাওয়া যায় অনেক ধন-সম্পদ।*অভিজ্ঞ জ্যোতিষ ও বাস্তুশাস্ত্র বিশারদ অশোক শাস্ত্রী জানান, প্রত্যেকের বাড়িতেই তুলসি গাছ দেখতে পাওয়া যায়। তবে এই গাছ রাখার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেগুলি না মেনে রাখলে হিতে বিপরীত হতে পারে। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*বাঙালি বাড়িতে তুলসি গাছ রাখার চল আজকের নয়। বাঙালি বাড়িতে ঘরে ঘরে আর কিছু থাকুক না থাকুক তুলসিতলা বা তুলসি গাছ রয়েছে। সকাল-সন্ধ্যায় সেখানে ধুপ জ্বালিয়ে পুজো করা হয়।*তবে বাস্তুশাস্ত্র মতে তুলসি গাছ রাখার সবচেয়ে আদর্শ স্থান হল উত্তর দিক। তবে একান্তই যদি উত্তর দিকে গাছ লাগানোর উপায় না থাকে। তবে উত্তর-পূর্ব বা পূর্ব দিকে রাখা উচিত।*বছরে যে কোনও সময় তুলসিগাছ বাড়িতে লাগানো যায় না। তবে কার্তিক মাস ও চৈত্র মাসের নবরাত্রির সময়ে বাড়িতে স্থাপন করা যেতে পারে তুলসিগাছ। এই নিয়মে স্থাপন করলে শুভ হয়।*তবে সাধারণ দিন হিসেবে সপ্তাহের বৃহস্পতিবার তুলসি গাছ বসানোর জন্য শুভ বলে মনে করা হয়। এছাড়াও অর্থনৈতিক বাধার মধ্যে জড়িত হয়ে পড়লে শনিবার তুলসি গাছ লাগানো যেতে পারে বাড়িতে।*লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, বাড়িতে তুলসি গাছ থাকলে দূর হয় অর্থনৈতিক কষ্ট। প্রসন্ন হন দেবী লক্ষ্মী। তবে সাবধান! একাদশী, রবিবার, সূর্য গ্রহণ এবং চন্দ্রগ্রহণের দিন কিন্তু ভুলেও তুলসি গাছ বসাবেন না। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
