Category Archives: উত্তরবঙ্গ

CCU Unit: জেলার মুমূর্ষু রোগীদের নিয়ে আর শিলিগুড়ি ছুটতে হবে না

দক্ষিণ দিনাজপুর: তিনদিক সীমান্ত বেষ্টিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সদরে অবস্থিত বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে তৈরি হচ্ছে ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিট বা সিসিইউ ব্লক। ফলে এই জেলার রোগীদের আর জরুরি পরিস্থিতিতে শিলিগুড়ি ছুটতে হবে না। এবার বালুরঘাটেই হবে জটিল পরিস্থিতির চিকিৎসা।

বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে গড়ে ওঠা এই ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে মোট ৫০ টি শয্যা থাকছে। হাসপাতাল সুপারের অফিস সংলগ্ন জায়গায় ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে । জেলা পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে এই কাজ করা হচ্ছে। সিসিইউ ব্লক তৈরি হলে নানা কঠিন রোগের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উপকৃত হবে জেলার বাসিন্দারা।

আরও পড়ুন: পর্যটকদের জন্য দারুণ খবর! এবার ঘুরতে গিয়ে আর‌ও সুবিধা

জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে প্রথমে মাত্র ৮ টি হাইব্রিড সিসিইউ বেড ছিল। যার ফলে পর্যাপ্ত বেডের অভাবে গুরুতর রোগীরা চরম সমস্যায় পড়তেন। পরে তা বাড়িয়ে সম্প্রতি ২৪ টি হাইব্রিড সিসিইউ বেড করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও চাহিদা মিটছিল না। ফলে জেলার বহু মানুষকে শিলিগুড়িতে ছুটতে হচ্ছিল।

এই বিষয়ে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস জানান, জেলা হাসপাতালে অত্যাধুনিক সিসিইউ ব্লক তৈরি হচ্ছে। যা অনেকটাই উন্নত বলে জানা গিয়েছে। সেই ব্লকে ৫০ টি বেড থাকবে, সেখানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নতমানের চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকবে এই নতুন ইউনিটে। এছাড়া সিসিইউ ইউনিটের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকও থাকবে একাধিক।এতে মুমূর্ষু রোগীরা চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রে যথেষ্টই উপকৃত হবেন। মোট ১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে এই ইউনিটটি তৈরি করা হচ্ছে।

সুস্মিতা গোস্বামী

IMD Rain Alert: ধেয়ে আসছে বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি সঙ্গে দমকা হাওয়া, ৭ দিনে মেগা খেলা, রইল ওয়েদার আপডেট

: বাংলার  দুইদিকে দুটি ঘূর্ণাবর্ত৷ আর তার জোড়া দাপটে বাংলার কপালে ঝমঝম বৃষ্টি৷  চাঁদিফাটা গরমে নাজেহাল দশা হয়েছিল বঙ্গবাসীর। কোনওভাবেই মিলছিল না স্বস্তি। বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মত বসেছিল গোটা বঙ্গবাসী। তবে এবার ধীরে , ধীরে স্বস্তি মিলতে শুরু করেছে।
: বাংলার  দুইদিকে দুটি ঘূর্ণাবর্ত৷ আর তার জোড়া দাপটে বাংলার কপালে ঝমঝম বৃষ্টি৷  চাঁদিফাটা গরমে নাজেহাল দশা হয়েছিল বঙ্গবাসীর। কোনওভাবেই মিলছিল না স্বস্তি। বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মত বসেছিল গোটা বঙ্গবাসী। তবে এবার ধীরে , ধীরে স্বস্তি মিলতে শুরু করেছে।
একটি সাইক্লোনিক সার্কুলেশন বিস্তৃত রয়েছে উত্তরপূর্ব অসমের উপর দিয়ে৷ অন্যদিকে আরও একটি সাইক্লোনিক সার্কুলেশন বিস্তৃত রয়েছে বাংলাদেশের উপর দিয়ে৷
একটি সাইক্লোনিক সার্কুলেশন বিস্তৃত রয়েছে উত্তরপূর্ব অসমের উপর দিয়ে৷ অন্যদিকে আরও একটি সাইক্লোনিক সার্কুলেশন বিস্তৃত রয়েছে বাংলাদেশের উপর দিয়ে৷
এর ফলে এখনও ১১ তারিখ পর্যন্ত রোজই এখন দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে প্রবল বৃষ্টিরই সম্ভাবনা রয়েছে৷ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে হাওয়া বইবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে৷
এর ফলে এখনও ১১ তারিখ পর্যন্ত রোজই এখন দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে প্রবল বৃষ্টিরই সম্ভাবনা রয়েছে৷ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে হাওয়া বইবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে৷
মালদহ: ধেয়ে আসছে বজ্রবিদ্যুৎ সহকারে বৃষ্টি। যে কোন মুহূর্তে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে। কালবৈশাখীর সম্ভাবনা জেলা গুলিতে আগামী সপ্তাহব্যাপী।
মালদহ: ধেয়ে আসছে বজ্রবিদ্যুৎ সহকারে বৃষ্টি। যে কোন মুহূর্তে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে। কালবৈশাখীর সম্ভাবনা জেলাগুলিতে আগামী সপ্তাহব্যাপী।
সপ্তাহব্যাপী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। বৃহস্পতিবার দমকা হওয়ার সঙ্গে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারেও ব্যাপক বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে মালদহ সহ উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।
সপ্তাহব্যাপী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। বৃহস্পতিবার দমকা হওয়ার সঙ্গে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারেও ব্যাপক বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে মালদহ সহ উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়।
মঙ্গলবার গভীর রাতে মালদহ জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে। অনেকটাই শীতল হয়েছে আবহাওয়া। তীব্র গরমের দাপট থেকে স্বস্তি মিলেছে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। ভারী বৃষ্টিপাত না হলেও তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমেছে মেঘলা আবহাওয়ার জন্য।
মঙ্গলবার গভীর রাতে মালদহ জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে। অনেকটাই শীতল হয়েছে আবহাওয়া। তীব্র গরমের দাপট থেকে স্বস্তি মিলেছে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে। ভারী বৃষ্টিপাত না হলেও তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমেছে মেঘলা আবহাওয়ার জন্য।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহে জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। মেঘলা আকাশ থাকায় তাপমাত্রা অনেকটাই কম থাকবে, চলতি সপ্তাহে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহে জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। মেঘলা আকাশ থাকায় তাপমাত্রা অনেকটাই কম থাকবে, চলতি সপ্তাহে।
গত কয়েকদিন ধরেই গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও তেমন বৃষ্টিপাত হয়নি। আগামী দিনে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ১৪ মে পর্যন্ত গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের প্রবল সম্ভবনা রয়েছে। সঙ্গে দমকা হাওয়া বইবে।
গত কয়েকদিন ধরেই গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও তেমন বৃষ্টিপাত হয়নি। আগামী দিনে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। ১৪ মে পর্যন্ত গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে দমকা হাওয়া বইবে।
দক্ষিণের অন্যান্য জেলার মতই জেলা পুরুলিয়াতেও বৃষ্টি দেখা দিয়েছে। ‌ তীব্র গরমের হাত থেকে অনেকটাই রেহাই পেয়েছে জেলার মানুষ। টানা গরমের দাপটে নাজেহাল দশা হয়েছিল জেলার মানুষের। বিগত দুদিনের বৃষ্টিতে অনেকটাই স্বস্তিতে রয়েছে তারা। ‌
দক্ষিণের অন্যান্য জেলার মতই জেলা পুরুলিয়াতেও বৃষ্টি দেখা দিয়েছে। ‌ তীব্র গরমের হাত থেকে অনেকটাই রেহাই পেয়েছে জেলার মানুষ। টানা গরমের দাপটে নাজেহাল দশা হয়েছিল জেলার মানুষের। বিগত দুদিনের বৃষ্টিতে অনেকটাই স্বস্তিতে রয়েছে তারা। ‌
এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
এই দিন পুরুলিয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে।
এই দিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে জেলায়। বিগত বেশ কিছুদিনের জেলা পুরুলিয়া তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রির ঘরে। দুদিনের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় তাপমাত্রা নেমেছে ৩৪ ডিগ্রিতে। এতে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছে জেলার মানুষেরা।বিগত দু’দিনের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় অনেকখানি কমেছে তাপমাত্রার পারদ।
এই দিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে জেলায়। বিগত বেশ কিছুদিনের জেলা পুরুলিয়া তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৪৫ ডিগ্রির ঘরে। দুদিনের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় তাপমাত্রা নেমেছে ৩৪ ডিগ্রিতে। এতে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছে জেলার মানুষেরা।বিগত দু’দিনের বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় অনেকখানি কমেছে তাপমাত্রার পারদ।
শুক্রবার পর্যন্ত চলতে পারে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে জারি হয়েছে কমলা সতর্কতা। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে প্রবল ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দক্ষিণের প্রায় সমস্ত জায়গাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
শুক্রবার পর্যন্ত চলতে পারে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে জারি হয়েছে কমলা সতর্কতা। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে প্রবল ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দক্ষিণের প্রায় সমস্ত জায়গাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
অপরদিকে উত্তরে জেলাগুলিতে বহাল থাকছে বৃষ্টি। দার্জিলিং , জলপাইগুড়ি , কালিম্পং আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া উত্তরের অন্যান্য জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত চলতি সপ্তাহে উত্তরের জেলাগুলিতে বহাল থাকছে বৃষ্টি এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে।
অপরদিকে উত্তরে জেলাগুলিতে বহাল থাকছে বৃষ্টি। দার্জিলিং , জলপাইগুড়ি , কালিম্পং আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া উত্তরের অন্যান্য জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত চলতি সপ্তাহে উত্তরের জেলাগুলিতে বহাল থাকছে বৃষ্টি এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে।
ঝাড়খণ্ডের উপর তৈরি হয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। যার একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা রয়েছে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত। এই ঘূর্ণাবর্তের জেরেই প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প ঢুকছে বাংলায়। যার জেরেই বৃষ্টি নেমেছে বঙ্গে‌। আপাতত বহাল থাকছে বৃষ্টি। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রার পারদ।
ঝাড়খণ্ডের উপর তৈরি হয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। যার একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা রয়েছে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত। এই ঘূর্ণাবর্তের জেরেই প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প ঢুকছে বাংলায়। যার জেরেই বৃষ্টি নেমেছে বঙ্গে‌। আপাতত বহাল থাকছে বৃষ্টি। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রার পারদ।

Eye Care Tips: টানটান চোখ, ছানির সমস্যাও কাটবে, দূরের জিনিসও দেখবেন অনায়াসে, পাতে থাকুক কয়েকটা খাবার, ব্যাস খেল্লাফতে!

অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। এইসব খাবারের তালিকায় কী কী উপকরণ রয়েছে জেনে নিন বিশিদে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। এইসব খাবারের তালিকায় কী কী উপকরণ রয়েছে জেনে নিন বিশিদে।
যেসমস্ত খাবারের মধ্যে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেলস, ফটো নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস পাওয়া যায়। এইসব উপকরণ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
যেসমস্ত খাবারের মধ্যে ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেলস, ফটো নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস পাওয়া যায়। এইসব উপকরণ চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে টক জাতীয় খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন উপকরণ। আজকাল সারাবছরই নানা ধরনের টক জাতীয় ফল পাওয়া যায় বাজারে। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ টক খাবার মানব চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে টক জাতীয় খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন উপকরণ। আজকাল সারা বছরই নানা ধরনের টক জাতীয় ফল পাওয়া যায় বাজারে। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ টক খাবার মানব চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।
বিভিন্ন ধরনের বেরি জাতীয় ফল খেলেও ভাল থাকে চোখের স্বাস্থ্য। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ বেরি জাতীয় ফল খেলে দৃষ্টিশক্তি প্রখর হয়। ক্যাটার‍্যাক্টের সমস্যা থাকলে সেটাও অনেকটাই কমে যায়।
বিভিন্ন ধরনের বেরি জাতীয় ফল খেলেও ভাল থাকে চোখের স্বাস্থ্য। ভিটামিন-C সমৃদ্ধ বেরি জাতীয় ফল খেলে দৃষ্টিশক্তি প্রখর হয়। ক্যাটার‍্যাক্টের সমস্যা থাকলে সেটাও অনেকটাই কমে যায়।
ভিটামিন-E এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বিভিন্ন ধরনের বাদাম জাতীয় বীজের মধ্যে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার পাশাপাশি এইসব উপকরণ চোখের অন্যান্য অনেক সমস্যা দূর করে সহজেই।
ভিটামিন-E এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বিভিন্ন ধরনের বাদাম জাতীয় বীজের মধ্যে। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার পাশাপাশি এইসব উপকরণ চোখের অন্যান্য অনেক সমস্যা দূর করে সহজেই।
ছোট মাছ খাওয়া দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার জন্য অনেকটাই উপকারী। এছাড়া সামুদ্রিক মাছ টুনা, সার্ডিন, স্যামন খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এইসব মাছের মধ্যে।
ছোট মাছ খাওয়া দৃষ্টিশক্তি প্রখর করার জন্য অনেকটাই উপকারী। এছাড়া সামুদ্রিক মাছ টুনা, সার্ডিন, স্যামন খেলে উপকার পাওয়া সম্ভব। ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এইসব মাছের মধ্যে।
বর্তমান সময়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত আমরা টেকনোলজি নির্ভর হয়ে পড়ছি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বহু মানুষের। চোখ সুস্থ রাখতে বেশ কিছু বিষয় দিকে নজর রাখা উচিত।
বর্তমান সময়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত আমরা টেকনোলজি নির্ভর হয়ে পড়ছি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে বহু মানুষের। চোখ সুস্থ রাখতে বেশ কিছু বিষয় দিকে নজর রাখা উচিত।

WB HS Result 2024: ১০টায় ঘুম থেকে উঠেও উচ্চমাধ্যমিকে মেধাতালিকায়! চমকে দেওয়া ফল আলিপুরদুয়ারের অন্বেষার

আলিপুরদুয়ার: সকাল সাড়ে ১০টায় ঘুম থেকে উঠেও উচ্চ মাধ‍্যমিকে রাজ‍্যে নবম আলিপুরদুয়ারের অন্বেষা দত্ত। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিষয় নিয়ে পড়াশোনার ইচ্ছে তাঁর।

আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার সীমানায় অবস্থিত খোলটা এলাকায় বসবাস অন্বেষার। একান্নবর্তী পরিবারের মেয়ে। এলাকাটি এমন, যেখানে মেয়েদের বিয়ে যত তাড়াতাড়ি দেওয়া যায় তার ব‍্যবস্থা করেন বাবা-মায়েরা।

আরও পড়ুন: ৬৯ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল, ৯০ শতাংশ পাশ! রেজাল্ট দেখুন সরাসরি এক ক্লিকে

সেখানে দাঁড়িয়ে মেয়েকে শিক্ষিত করার জন‍্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অন্বেষার বাবা। মেয়েকে চার কিলোমিটার দূরে স্কুলে দিয়ে আসা, টিউশনে নিয়ে যাওয়া সব করতেন তাঁর বাবা। অন্বেষা বাবার এই অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে যান। কলাবিভাগ নিয়ে পড়ে রাজ‍্যে নবম হবেন তা তিনি বুঝতে পারেনি।

এই বিষয়ে অন্বেষা বলেন, “খুব ভোরে উঠে কখনও পড়িনি। যেটা ভুল হত, সেটা বেশি করে পড়তাম। মন যেটা পড়তে বলত সেটাই পড়তাম।” ইংরেজি বিষয়টি ভালবাসেন অন্বেষা। ভবিষ‍্যতে এই বিষয় নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ‍্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান তিনি। অন্বেষার সাফল‍্যে খুশি গ্রামবাসীরা।

Annanya Dey

HS Result 2024: ট্র্যাভেল ব্লগ করেই মেলে মনের অক্সিজেন! উচ্চমাধ্যমিকে পঞ্চম ইউটিউবার সুপ্তোত্থিতা 

মালদহ: ইউটিউবে চ্যানেল রয়েছে। পাশাপাশি পড়াশোনা। প্রায় নিয়মিত ইউটিউবে ব্লগ বা রিলস বানিয়েও উচ্চমাধ্যমিকে সেরার তালিকায় সুপ্তোত্থিতা সরকার। ইউটিউবে তার নিজস্ব চ্যানেল রয়েছে। সেখানে নিয়মিত ট্রাভেল ব্লগ তৈরি করে। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার শখ রয়েছে সুপ্তোত্থিতার। বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলে। আর সেখান থেকেই ইউটিউবে ব্লগ বানানোর নেশা।‌ ইউটিউবে ব্লগ বানিয়েও উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যের যুগ্ম ভাবে পঞ্চম সুপ্তোত্থিতা সরকার। কলা বিভাগের ছাত্রী। মেধা তালিকায় যুগ্মভাবে পঞ্চম হয়েছে সে পাশাপাশি মালদহ জেলায় যুগ্মভাবে দ্বিতীয়।

এমনকি মেয়েদের মধ্যে প্রথম মালদহের গ্রামীণ স্কুলের ছাত্রী সুপ্তোত্থিতা। সুপ্তোত্থিতা সরকার বলে, ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করতে আমার ভাল লাগে তবে এটা আমার নেশা নয়। সোশাল মাধ্যমে নেশা হওয়া এক ধরনের ক্ষতিকর। আমার চ্যানেল রয়েছে কিন্তু আমি এটার নেশাগ্রস্ত হয়নি। বরং ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করা রিলস তৈরি করা আমাকে বাড়তি অক্সিজেন দেয়।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

মালদহের হবিবপুর ব্লকের বুলবুলচন্ডি গিরিজা সুন্দরী বিদ্যামন্দিরের ছাত্রী। বাবা প্রান্তিক সরকার পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক। মা পম্পা বিশ্বাস অধ্যাপিকা।ভূগোল সংস্কৃত ও মিউজিক ছিল উচ্চ মাধ্যমিকে। সেখান থেকেই এই ফল। মোট ৫ জন গৃহশিক্ষক ছিল সুপ্তোত্থিতার। পড়াশোনার পাশাপাশি অবসর সময়ে গান করে। তবে অধিকাংশ সময় ইউটিউবের ভিডিও তৈরি করেছে। বাবা প্রান্তিক সরকার বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি এই ধরনের এক্টিভিটি ভাল। তবে সেগুলো যেন নেশা না হয়। আমি মেয়েকে প্রথম থেকেই সাপোর্ট করি।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

যদিও পরীক্ষার কিছুদিন আগে থেকে ইউটিউব ভিডিও তৈরি করা বন্ধ করে দিয়েছিল পড়াশোনার জন্য। বর্তমানে আবার নিয়মিত শুরু করেছে ইউটিউব ভিডিও তৈরি করা। আগামীতে অধ্যাপিকা হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে সুপ্তোত্থিতার। মাধ্যমিকেও ভাল ফল করেছিল তবে মেধা তালিকার নাম আসেনি। উচ্চমাধ্যমিকে মেধাতালিকায় আসতে পেরে খুশি সুপ্তোত্থিতা-সহ তার পরিবারের প্রত্যেকেই।

হরষিত সিংহ

Bangla Video: পর্যটকদের জন্য দারুণ খবর! এবার ঘুরতে গিয়ে আর‌ও সুবিধা

শিলিগুড়ি: পর্যটকদের জন্য দারুন খবর। এবার উত্তরবঙ্গের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র গাজলডোবা যাওয়া যাবে আরও তাড়াতাড়ি। ভোরের আলো’র পথে ক্যানাল রোডে সেতু সংস্কারের কাজ প্রায় শেষের পথে। মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প ভোরের আলো। এতদিন সেই ‘ভোরের আলো’য় পৌঁছতে নাজেহাল হতে হচ্ছিল পর্যটক সহ গ্রামবাসীদেরও।

প্রায় ২ বছর আগে, সাহুডাঙি থেকে গাজোলডোবা যাওয়ার পথে করতোয়া সেতু ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আর সেই সেতু সংস্কারের কাজ দীর্ঘদিন থমকে ছিল। বিকল্প পথ হিসেবে সকলে আমবাড়ি হয়ে গাজোলডোবায় যাচ্ছিলেন। কেউবা নদী পার করে জঙ্গল হয়ে শহরে যাতায়াত করতেন। তবে সেই পথে যাওয়াটাও নিরাপদ নয়।

আরও পড়ুন: নেতাজিকে প্রণাম করে সুভাষগ্রামে প্রচারে সৃজন

আমবাড়ি স্টেশন সংলগ্ন রেলগেট থাকায়, সেখানে দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বলে অভিযোগ। এবিষয়ে বারবার প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও কোনও সুরাহা মিলছিল না বলেও অভিযোগ উঠেছিল। তবে অবশেষে করতোয়া সেতুর পাশে ডাইভারশন তৈরির কাজ প্রায় শেষের দিকে। ডাইভারশন খুলে দিলেই এই রাস্তা দিয়ে ‘ভোরের আলো’ আরও তাড়াতাড়ি যাওয়া যাবে। স্থানীয় বাসিন্দা ভগবান সিংহ জানান, এই সেতু সংস্কারের কাজ বহুদিন ধরে আটকে ছিল। ফলে যাতায়াতে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যেহেতু কোন‌ও বড় গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্স এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে পারে না, তাই শুধুমাত্র বাইক নিয়েই পারাপার করা যায়। তবে গ্রামে কেউ অসুস্থ হলে এই রাস্তা দিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। তবে এই রাস্তা তৈরি হলে অনেকটাই সুবিধা হবে।

ব্রিজের কর্মরত সুপারভাইজার শরৎ চৌধুরি বলেন, বিগত এক বছর ধরে আমরা এই ব্রিজ মেরামতির কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। গজলডোবা যাওয়ার পথে করোতোয়া এবং নিম দুটি সেতু পরে। এই দুইটি সেতুর অবস্থাই খুব একটা ভাল নয়। তাই ডাইভারশন তৈরির কাজ চলছে। আগামী সাত দিনের মধ্যেই এটি খুলে দেওয়া যাবে। ডাইভারশন দিয়ে গাড়ি যাতায়াত করা শুরু হলে পাশ দিয়ে নতুন ব্রিজ তৈরি করা হবে। অন্যদিকে গাজলডোবা ঘুরতে যাচ্ছিলেন শঙ্কর মাহাত। তিনি বলেন, এই ব্রিজটা তৈরি হয়ে গেলে সত্যিই আমাদের খুব সুবিধা হবে। নয়ত আমবাড়ি দিয়ে ঘুরে যেতে অনেকটাই সময় লাগে, মাঝে রেল ব্রিজ পড়ায় অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এই ডাইভারশন দিয়ে যাতায়াতটা শুরু হলে অন্তত আধা ঘন্টা সময় বাঁচবে।

অনির্বাণ রায়

Higher Secondary 2024: মাধ্যমিক ২ নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় স্থান হয়নি, এবারের উচ্চমাধ্যমিকে মেয়েদের মধ্যে প্রথম প্রতীচি, ভাল ফল করার গোপন মন্ত্র শেয়ার করলেন

কোচবিহার: ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৪-র ফলাফল। সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করলেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। উচ্চমাধ্যমিকে রাজ্যে চতুর্থ কোচবিহারের প্রতীচী রায় তালুকদার। সে সুনীতি অ্যাকাডেমির ছাত্রী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। শতাংশের নিরিখে হল ৯৮.৬ শতাংশ। তবে সে মেয়েদের মধ্যে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছে।

মাধ্যমিকে ৬৮২ পেয়েছিল প্রতীচী। তখন মাত্র দু’নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় নাম ওঠেনি তাঁর। সেই আক্ষেপ পূরণ করতেই উচ্চমাধ্যমিকে এই সাফল্য। বর্তমান সময়ে তার ফলাফলে রীতিমতো খুশি তাঁর বাবা-মা ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন – ১৭ বছর বয়সী প্রেমিকার সঙ্গে সঙ্গম! মেয়ের মা এনেছিল মারাত্মক অভিযোগ, ৪০ বছরের পুরনো অভিযোগে ৪ সন্তানের বাবা জেলে

প্রতীচী জানায়, “প্রতিদিন আনুমানিক ১০ ঘণ্টা পড়াশোনা করতো সে। তবে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম ছিল না। শরীর চর্চা করার পর পড়তে বসলে পড়ায় মনোযোগ বসে। মূলত এই কারণেই শরীরচর্চা করার পরই পড়তে বসতো সে। উচ্চমাধ্যমিকে তার মোট সাতজন গৃহ শিক্ষক ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁর গান ছবি আঁকা ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট এইসব ভাল লাগে। শ্রেয়া ঘোষালের গান রয়েছে পছন্দের তালিকায় একেবারে শীর্ষে। অবসরে গল্পের বই পড়া পছন্দ করে সে। ভবিষ্যৎ দিনে তাঁর ইচ্ছে রয়েছে সে একজন ডাক্তার হবে। ইতিমধ্যেই সেই জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সে।”

প্রতীচীর মা ঝুমা সাহা তালুকদার জানান, “মেয়ের পড়াশোনার বিষয়ে কোন সময় তাঁকে বলতে হতো না। সে নিজেই পড়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করতো। উল্টে কিছু সময় তারা তাকে পড়াশোনা থেকে সামান্য বিরতি নিতে বলতেন। মেয়ের এই সাফল্য তাঁদের অনেকটাই আনন্দ দিয়েছে। মূলত বাবা-মায়ের অসম্পূর্ণ ইচ্ছে মেয়ে সম্পূর্ণ করতে পেরেছে এমনটাই বক্তব্য তাঁর। ভবিষ্যৎ দিনে মেয়ে আরও সফল হয়ে উঠুক।” বাবা প্রণব রায় তালুকদার জানান, “প্রতীচী ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে র‍্যাংক করে রয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে আগামীতে সে ডাক্তার হতে চায়। তাই তাঁর ইচ্ছেকে সম্পূর্ণ সহমত জানান তাঁরা।”

মাধ্যমিকের ফলাফলের পর উচ্চ মাধ্যমিকে আবার এই নজর কারা সাফল্য। মূলত এই কারণেইbঅনেকটাই খুশি করেছে কোচবিহারের বাসিন্দারা। আগামী দিনে প্রতীচী আরও সফল হয়ে উঠুক এমনটাই প্রত্যাশা করছেন জেলার প্রত্যেকটি মানুষ। তবে প্রতীচী লক্ষ্য একটাই একজন ভালো মানের ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করা।

Sarthak Pandit

HS 1st Boy: কোহলির ভক্ত, উচ্চ মাধ্যমিকের ‘ফার্স্ট বয়’ অভীক যা বলল, শুনে চমকে উঠছেন সকলে!

আলিপুরদুয়ার: ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলির বড় ভক্ত। ক্রিকেটে রয়েছে আগ্রহ। তবে একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার চাপে মাঠমুখী হতে পারেননি। অ‍্যাস্ট্রো ফিজিক্স নিয়ে পড়াশোনা করে বিজ্ঞানী হতে চায় উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম অভীক দাস।

তাঁর বাড়ি আলিপুরদুয়ার পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে পূর্ব অরবিন্দ নগর এলাকায়। পড়ার চাপে ক্রিকেট খেলতে পারেননি তো কী হয়েছে। ফাঁকা সময় পেলে গোয়েন্দা গল্পের বইয়ে মনোনিবেশ করেছেন অভীক। রহস‍্য তাকে বরাবর আকর্ষণ করে। সে আলিপুরদুয়ার ম্যাক উইলিয়াম স্কুলের ছাত্র। উচ্চ মাধ‍্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। রাজ‍্যে মেধা তালিকায় প্রথম তিনি।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

মাধ্যমিক ২০২২-এ রাজ্যে চতুর্থ হয়েছিল এই পড়ুয়া। এবারে একবারে প্রথম স্থান অর্জন করবেন তা তিনি বুঝতে পারেননি। তবে আশা ছিল প্রথম পাঁচে থাকবেন। পড়াশুনো ব্যতিত কিছুই করতেন না তিনি। দিনে ৮-১০ ঘন্টা পড়াশুনো করতেন। ফিজিক্স পড়তে ভালোবাসেন। হয়ত ফিজিক্সে নম্বর ভাল এসেছে বলেই তাঁর বিশ্বাস। অভীক বলেন, “একটা সারপ্রাইজ পেলাম। প্রথম হব আশা রাখিনি। উত্তরের নাম উজ্জ্বল করতে পারলাম এতেই আমি গর্বিত। ভবিষ্যতে উত্তরের নাম আরও উজ্জ্বল করতে চাই।”

এদিন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় তাঁর নাম মেধা তালিকায় প্রথমে আসার পর থেকেই শুভেচ্ছায় ভাসছেন তিনি। বাবা প্রবীর দাস পেশায় শিক্ষক ও মা একজন গৃহবধূ। বর্তমানে তাঁর বাড়িতে চলছে মিষ্টি মুখের পালা।

—- Annanya Dey

Bangla Video: গাছের ডালে বাঁধা হাঁড়িতে রাখা জল মেটাচ্ছে পাখিদের তৃষ্ণা

আলিপুরদুয়ার: পাখিদের তৃষ্ণা মেটাতে অভিনব উদ্যোগ একদল যুবকের। গাছের ডালে হাঁড়ি বেঁধে তাতে জল ঢেলে এই প্রখর গ্রীষ্মে পাখিদের তৃষ্ণা মেটানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে মহাকালগুড়ি এলাকায়। সেই হাঁড়িতে প্রতিদিন নিয়ম করে জল ঢালছেন এলাকার যুবকরা।

প্রচন্ড দাবদাহে কৃষি জমির ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিঘার পর বিঘা ভুট্টা ক্ষেত জলের অভাবে মরে যাচ্ছে। খাল বিলে জল নেই। ফলে অসহায় পাখিরাও পান করার মত জল পাচ্ছে না কোথাও। মানুষের কষ্ট হলেও তারা নানান উপায়ে পানীয় জল জোগাড় করতে পারে। কিন্তু পাখিদের তো আর সেই সুযোগ নেই। তাই তাদের জন্য এগিয়ে এসেছে মহানুভ একদল যুবক।

আরও পড়ুন: টেনে নিয়ে গিয়েছিল বাঘ, মৃতদের পরিবারকে চার সপ্তাহের মধ্যে পাঁচ লাখ করে ক্ষতিপূরণ

এই সময়ে পাখিদের তৃষ্ণা মেটাতে গাছে গাছে মাটির হাঁড়ি বেঁধে জল ভর্তি করে রাখছেন উত্তর মহাকালগুড়ি এলাকার কিছু যুবক। ‌গ্রামের ১৫ টি গাছে মাটির হাড়ি ঝুলিয়ে দিয়ে তাতে জল ভর্তি করে রাখছেন যুবকরা। আর সেখান থেকেই তৃষ্ণা মেটাতে জল পান করছে পাখিরা। প্রতিদিন সকালে উঠেই জল দেওয়ার জন্য জঙ্গলে চলে যান ওই যুবকরা।গাছে উঠে জল দিয়ে নিজেদের কাজে ব্যস্ত হয়ে যান রাহুল, বিশালরা। কামাখ্যাগুড়ি ভলেন্টিয়ার অর্গানাইজেশন-এর সঙ্গে যুক্ত এই যুবকরাবরাবরই বিভিন্ন সামাজিক কাজ করে থাকেন।

অনন্যা দে

ISCE Class 10 Result 2024: ছিল না কোনও গৃহশিক্ষক! আইসিএসইতে ৯৯ শতাংশ নম্বর পেয়ে জেলার সেরা সৌমাভ

কোচবিহার: আইসিএসই বোর্ডের মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোচবিহার থেকে দারুণ ফল করল এক কৃতী ছাত্র। সেন্ট মেরিজ স্কুলের ছাত্র সৌমাভ প্রধান ছোট থেকে মেধাবী পড়ুয়া। এবার তাঁর সাফল্য এক নতুন পালক যুক্ত করল কোচবিহারের সাফল্যের মুকুটে। মোট ৫০০ নম্বরের মধ্যে ৪৯৫ পেয়েছে সে। তাই এই নম্বরের নিরিখে মোট শতাংশের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯৯ শতাংশ। জেলার কৃতি সৌমাভর স্বপ্ন ভবিষ্যতের দিনে চিকিৎসক হয়ে ওঠার। আপাতত তাই সেই প্রস্তুতির পড়াশোনা শুরু করে দিয়েছে সে। নিট পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে তাঁর। এছাড়া একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য সে ভর্তি হতে চলেছে কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুলে ।

আরও পড়ুনঃ ছেলেদের থেকে পাশের হারে সামান্য পিছিয়ে মেয়েরা, HS-এর মেধাতালিকায় চমকে দিল প্রতীচী-স্নেহা

সৌমাভর বাবা কৌশিক প্রধান উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অধ্যাপক। মা গৃহবধূ। তবে ছেলের পড়াশোনার জন্য চাকরির পেয়েও ছেড়ে দিয়েছিলেন সৌমাভের মা। সৌমাভ প্রধান জানায়, “দিনে প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করত সে। তবে তাঁর কোনও গৃহশিক্ষক ছিল না। মূলত তাঁর মা নিজেই পড়াশোনায় সাহায্য করত তাঁকে। পাঠ্যপুস্তক খুঁটিয়ে পড়ার পাশাপাশি পরীক্ষার আগে প্রচুর মক টেস্ট দিয়েছিল সে। তাই তাঁর পক্ষে পরীক্ষায় ভাল ফল করা সম্ভব হয়েছে। তবে তাঁর বাবাও তাঁকে যথেষ্ট উদ্বুদ্ধ করেছেন ভাল ফল করার জন্য।”

সৌমাভের মা সোমা প্রধান জানান, “ছেলে ছোট থেকেই পড়াশোনায় ভাল ছিল। ফলে খুব একটা বেশি কষ্ট করতে হয়নি তাঁকে। স্কুলের শিক্ষকদের পড়াশোনার পাশাপশি তিনি ছেলেকে কিছুটা সাহায্য করেছেন। তবে ভবিষ্যতে ছেলে ডাক্তার হতে চায়। সেইজন্য সেই প্রস্তুতি শুরু করেছে সে ইতিমধ্যেই।” সৌমাভের বাবা কৌশিক প্রধান জানান, “বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিরে আসার পর সময় বলে খুব একটা কিছু থাকতো না। তাই ছেলেকে তাঁর পড়াশোনার বিষয়ে খুব একটা সাহায্য করতে পারেননি তিনি। তবে ছেলেকে মূল্যবোধের বিষয়গুলি তিনি বোঝাতে পেরেছেন। তিনি চান ছেলে একজন ভাল মানের মানুষ হয়ে উঠুক।”

তবে, পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে কোচবিহারের নজরকাড়া পর। আবারও এই সাফল্য কোচবিহারের নাম উজ্জ্বল করেছো অনেকটাই। কোচবিহারের সাফল্যের মুকুটে একের পর এক পালক যুক্ত হচ্ছে। মূলত এই কারণেই কোচবিহারবাসীরা বর্তমান সময়ে রীতিমতো আনন্দে রয়েছেন।

Sarthak Pandit