মাসিক ১০০০ টাকা বিনিয়োগে ২.৩৩ কোটি টাকা রিটার্ন! দেখে নিন SIP-এর ম্যাজিক

মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই কোটিপতি! হ্যাঁ, সম্ভব। এর জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি করতে হবে। এমনই বলছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। রীতিমতো হিসাব কষে তাঁরা দেখিয়ে দিয়েছেন, মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে ২.৩৩ কোটি টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই কোটিপতি! হ্যাঁ, সম্ভব। এর জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে এসআইপি করতে হবে। এমনই বলছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। রীতিমতো হিসাব কষে তাঁরা দেখিয়ে দিয়েছেন, মাসে মাত্র হাজার টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে ২.৩৩ কোটি টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
এসআইপি-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা খুব সহজ। এটা অনেকটা মাসিক সঞ্চয়ের মতো। প্রতি মাসে বিনিয়োগ করে যেতে হয়। তবে কোটিপতি হতে চাইলে বিনিয়োগের মেয়াদ এবং পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবেই এসআইপি-তে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যাবে।
এসআইপি-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা খুব সহজ। এটা অনেকটা মাসিক সঞ্চয়ের মতো। প্রতি মাসে বিনিয়োগ করে যেতে হয়। তবে কোটিপতি হতে চাইলে বিনিয়োগের মেয়াদ এবং পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবেই এসআইপি-তে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যাবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, এসআইপি-এর মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। কারণ দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কম থাকে। ২০ থেকে ২৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় অনায়াসে। পাশাপাশি কমপাউন্ডিংয়ের পুরো ফায়দা তোলা যায়। ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগ করতে চাইলে অল্প বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। এর ফলে হাতে অনেকটা সময় মিলবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, এসআইপি-এর মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। কারণ দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কম থাকে। ২০ থেকে ২৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় অনায়াসে। পাশাপাশি কমপাউন্ডিংয়ের পুরো ফায়দা তোলা যায়। ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগ করতে চাইলে অল্প বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। এর ফলে হাতে অনেকটা সময় মিলবে।
ধরে নেওয়া যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে ১০০০ টাকার বিনিয়োগ করলেন। তাহলে ২০ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লক্ষ টাকা। এখন ১৫ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন ধরলে তাঁর হাতে আসবে ১৫.১৬ লক্ষ টাকা। আর যদি ২০ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে সেটাই বেড়ে ৩১.৬১ লক্ষ টাকা হয়ে যাবে।
ধরে নেওয়া যাক, একজন বিনিয়োগকারী প্রতি মাসে ১০০০ টাকার বিনিয়োগ করলেন। তাহলে ২০ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লক্ষ টাকা। এখন ১৫ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন ধরলে তাঁর হাতে আসবে ১৫.১৬ লক্ষ টাকা। আর যদি ২০ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পাওয়া যায়, তাহলে সেটাই বেড়ে ৩১.৬১ লক্ষ টাকা হয়ে যাবে।
৩০ বছরে ২.৩৩ কোটি টাকা রিটার্ন: এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, টানা ৩০ বছর যদি কেউ প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে ২০ শতাংশ রিটার্ন ধরলে বিনিয়োগকারী হাতে পাবেন ২,৩৩,৬০,৮০২ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসাবে মিলছে ২,৩০,০০,৮০২ টাকা।
৩০ বছরে ২.৩৩ কোটি টাকা রিটার্ন: এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, টানা ৩০ বছর যদি কেউ প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩,৬০,০০০ টাকা। এর সঙ্গে ২০ শতাংশ রিটার্ন ধরলে বিনিয়োগকারী হাতে পাবেন ২,৩৩,৬০,৮০২ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসাবে মিলছে ২,৩০,০০,৮০২ টাকা।
গত ২০ বছরে অনেক মিউচুয়াল ফান্ড ২০ শতাংশ বা তার বেশি রিটার্ন দিয়েছে। আগেই বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে রিটার্ন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে। এই কারণেই প্রতি মাসে অল্প টাকা বিনিয়োগ করেও দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন বিনিয়োগকারী।
গত ২০ বছরে অনেক মিউচুয়াল ফান্ড ২০ শতাংশ বা তার বেশি রিটার্ন দিয়েছে। আগেই বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে রিটার্ন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে। এই কারণেই প্রতি মাসে অল্প টাকা বিনিয়োগ করেও দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন বিনিয়োগকারী।