Tomato and arthritis pain : টম‍্যাটো খেলে কি আদৌ বাতের যন্ত্রণা বাড়ে? এবার উঠে এল চমকে আসা খবর… আপনি জানলে চমকে যাবেন কিন্তু

টম্যাটো ছাড়া ভাল কোনও সবজি তৈরি করা যায় না। টম্যাটো  ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ফোলেট এবং ভিটামিন কে-এর ভান্ডার। টম্যাটো  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হার্টের উপকার করে। টম্যাটোতে আঁশের পরিমাণও অনেক বেশি যার কারণে এটি হজমের জন্য খুব ভাল। এত উপকারের পরও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন টম্যাটো  খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
টম্যাটো ছাড়া ভাল কোনও সবজি তৈরি করা যায় না। টম্যাটো ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ফোলেট এবং ভিটামিন কে-এর ভান্ডার। টম্যাটো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হার্টের উপকার করে। টম্যাটোতে আঁশের পরিমাণও অনেক বেশি যার কারণে এটি হজমের জন্য খুব ভাল। এত উপকারের পরও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন টম্যাটো খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে।
কেউ কেউ বিশ্বাস করেন টম‍্যাটো খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে। একইভাবে এটাও বলা হয় যে টম‍্যাটো খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এই বিভ্রান্তি দূর করলেন পুষ্টিবিদ ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি।
কেউ কেউ বিশ্বাস করেন টম‍্যাটো খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে। একইভাবে এটাও বলা হয় যে টম‍্যাটো খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এই বিভ্রান্তি দূর করলেন পুষ্টিবিদ ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি।
ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানান, টোম্যটোতে সোলানিন টক্সিন আদৌ থাকে কিনা। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি প্রদাহ এবং ফোলা বাড়ায়, যার কারণে বাতের ব্যথা বেড়ে যায়। তবে এখনও পর্যন্ত এর কোনও সম্পূর্ণ প্রমাণ নেই। এতে উপস্থিত সমস্ত যৌগগুলি জলে দ্রবণীয়। তাই আপনি যদি খুব বেশি কিছু খান, তবে তা ক্ষতির কারণ হবে। বেশি টম্যাটো খেলে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। সীমিত পরিমাণে খেলে আপনার ক্ষতি হবে না।
ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি জানান, টোম্যটোতে সোলানিন টক্সিন আদৌ থাকে কিনা। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি প্রদাহ এবং ফোলা বাড়ায়, যার কারণে বাতের ব্যথা বেড়ে যায়। তবে এখনও পর্যন্ত এর কোনও সম্পূর্ণ প্রমাণ নেই। এতে উপস্থিত সমস্ত যৌগগুলি জলে দ্রবণীয়। তাই আপনি যদি খুব বেশি কিছু খান, তবে তা ক্ষতির কারণ হবে। বেশি টম্যাটো খেলে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। সীমিত পরিমাণে খেলে আপনার ক্ষতি হবে না।
টম্যাটোতে ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি। ডায়েটে টম্যাটো থাকলে ক্যালরি ইনটেক কম হয়। এই ফলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেন ইনফ্লেম্যাশন কমায়। শরীরে মেদ জমতে বাধা পায়।
টম্যাটোতে ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি। ডায়েটে টম্যাটো থাকলে ক্যালরি ইনটেক কম হয়। এই ফলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেন ইনফ্লেম্যাশন কমায়। শরীরে মেদ জমতে বাধা পায়।
টম্যাটো অ্যাসিডিক প্রকৃতির। এতে ম্যালিক এবং সাইট্রিক অ্যাসিডের মতো অনেক যৌগ রয়েছে। এমন অবস্থায় টম্যাটো বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে।
টম্যাটো অ্যাসিডিক প্রকৃতির। এতে ম্যালিক এবং সাইট্রিক অ্যাসিডের মতো অনেক যৌগ রয়েছে। এমন অবস্থায় টম্যাটো বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে।
তবে যাঁদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেশি, তাঁরা কম পরিমাণে টম্যাটো খান। এর তীব্র গ্লুটামেট ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে তুলতে পারে শরীরে।
তবে যাঁদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেশি, তাঁরা কম পরিমাণে টম্যাটো খান। এর তীব্র গ্লুটামেট ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে তুলতে পারে শরীরে।
অনেকে বলেন টম্যাটো কেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, এটা একটা মিথ ছাড়া আর কিছুই নয়। টম্যোটোতে অক্সালেটের পরিমাণ খুবই কম। তাই কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খেলে সব ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি শুধুমাত্র টোম্যাটো নয়, প্রতিটি খাবারের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
অনেকে বলেন টম্যাটো কেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, এটা একটা মিথ ছাড়া আর কিছুই নয়। টম্যোটোতে অক্সালেটের পরিমাণ খুবই কম। তাই কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খেলে সব ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি শুধুমাত্র টোম্যাটো নয়, প্রতিটি খাবারের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
মনে রাখবেন বেশিক্ষণ ফ্রিজে রাখার পর টমেটো ব্যবহার করা উচিত নয়। পরিবর্তে এটি স্বাভাবিক ঘরের তাপমাত্রাতেই সংরক্ষণ করা উচিত। তবেই এটি খাওয়া উপকারী হতে পারে।
মনে রাখবেন বেশিক্ষণ ফ্রিজে রাখার পর টমেটো ব্যবহার করা উচিত নয়। পরিবর্তে এটি স্বাভাবিক ঘরের তাপমাত্রাতেই সংরক্ষণ করা উচিত। তবেই এটি খাওয়া উপকারী হতে পারে।
টম‍্যাটোতে লাইকোপেন নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, যা আপনার স্বাস্থ্যকে বিভিন্ন উপায়ে উন্নত করে।
অপরদিকে, টম‍্যাটোতে লাইকোপেন নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, যা আপনার স্বাস্থ্যকে বিভিন্ন উপায়ে উন্নত করে।