ঢাকা: ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ। রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে জারি হয়েছে কারফিউ। পথে বাংলাদেশ পড়ুয়া, যুবসমাজ। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমের দাবি, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৯১ জনের মৃত্যু ঘটেছে। তবে, অসমর্থিত সূত্রে সংখ্যাটা শতাধিক বলে দাবি করা হচ্ছে। সেদেশের সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী মৃতদের মধ্যে ১৪ জন পুলিশ।
রাজধানী ঢাকা ছাড়াও সমস্ত বিভাগীয় সদর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, শিল্পাঞ্চল, জেলা সদর এবং উপজেলা সদরে কারফিউ থাকবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফে সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি জানানো হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি শুরু হয়েছে আজ, রবিবার থেকে।
দেশজুড়ে একাধিক জায়গায় সংঘর্ষ চলছে। এই কর্মসূচিতে এখন পর্যন্ত মুন্সিগঞ্জে ৩ জন, বগুড়ায় ৩ জন, মাগুরায় ৩ জন, পাবনায় ২ জন, কুমিল্লায় ১ জন, ভোলায় ৩ জন ও রংপুরে ৩ জন… মোট ২৮ জন নিহত হয়েছেন। হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় ভর্তি অনেকে।
আন্দোলনের শুরুর দিকে ইন্টারনেট পরিষেবা হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে ফিরে এলেও আজ আবার বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকারি একটি সংস্থা। আজ, রবিবার বেলা ১টার পর ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) প্রতিষ্ঠানগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়।