মহদিপুর স্থলবন্দর

Bangladesh Protest Update: বাংলাদেশ থেকে বন্ধ আমদানি রফতানি, ১ দিনে ভারতের কত কোটি টাকা ক্ষতি?

বাংলাদেশে অস্থির অবস্থা। দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ বন্ধ হয়েছে আমদানি রফতানি। সোমবার সকাল থেকেই ভারতের বিভিন্ন স্থল বন্দর গুলি স্বাভাবিক ছিল। বিকেল নাগাদ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বন্ধ করা হয়েছে আমদানি রফতানি। এমন পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছেন ভারতীয় রফতানিকারকেরা। কারণ হঠাৎ রফতানি বন্ধের ফলে দুই দেশের সীমান্তে আটকে পড়েছে পণ্য বোঝাই লড়ি। (হরষিত সিংহ)
বাংলাদেশে অস্থির অবস্থা। দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ বন্ধ হয়েছে আমদানি রফতানি। সোমবার সকাল থেকেই ভারতের বিভিন্ন স্থল বন্দর গুলি স্বাভাবিক ছিল। (হরষিত সিংহ)
বিকেল নাগাদ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বন্ধ করা হয়েছে আমদানি রফতানি। এমন পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছেন ভারতীয় রফতানিকারকেরা। কারণ হঠাৎ রফতানি বন্ধের ফলে দুই দেশের সীমান্তে আটকে পড়েছে পণ্য বোঝাই লড়ি। 
বিকেল নাগাদ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বন্ধ করা হয়েছে আমদানি রফতানি। এমন পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছেন ভারতীয় রফতানিকারকেরা। কারণ হঠাৎ রফতানি বন্ধের ফলে দুই দেশের সীমান্তে আটকে পড়েছে পণ্য বোঝাই লড়ি।(Representative Image)
মহাদিপুর এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সম্পাদক প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, "পচনশীল পণ্য বোঝায় লরি আটকে রয়েছে দুই দেশের সীমান্তে। আমরা কথা বলছি অ্যাসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনারের সঙ্গে। লরি গুলি আটকে থাকায় আমাদের কোটি টাকা লোকসানের সম্মুখীন হতে হবে। যত দ্রুত আমদানি রফতানি শুরু হবে আমাদের সুবিধা।"
মহাদিপুর এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সম্পাদক প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, “পচনশীল পণ্য বোঝায় লরি আটকে রয়েছে দুই দেশের সীমান্তে। আমরা কথা বলছি অ্যাসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনারের সঙ্গে। লরি গুলি আটকে থাকায় আমাদের কোটি টাকা লোকসানের সম্মুখীন হতে হবে। যত দ্রুত আমদানি রফতানি শুরু হবে আমাদের সুবিধা।”(Representative Image)
মালদহের মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে নিয়মিত ৩০০ লড়ি পণ্য নিয়ে বাংলাদেশ যায়। পাথর সহ মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ সহ ফল রফতানি হয় বাংলাদেশে। কিন্তু বন্দর খোলা থাকার পরেও হঠাৎ আমদানি রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন রফতখকারকেরা। কারণ পেঁয়াজ সহ অন্যান্য পচনশীল পণ্য দীর্ঘদিন লরিতে বোঝায় থাকলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মালদহের মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে নিয়মিত ৩০০ লড়ি পণ্য নিয়ে বাংলাদেশ যায়। পাথর সহ মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ সহ ফল রফতানি হয় বাংলাদেশে। কিন্তু বন্দর খোলা থাকার পরেও হঠাৎ আমদানি রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন রফতখকারকেরা। কারণ পেঁয়াজ সহ অন্যান্য পচনশীল পণ্য দীর্ঘদিন লরিতে বোঝায় থাকলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।(Representative Image)
এদিকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি কবে ঠিক হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের বন্দরে আটকে রয়েছে পচনশীল পণ্য বোঝায় লরি গুলি। দৈনিক কয়েক কোটি টাকা লোকসানের সম্মুখীন হতে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। এমনকি মালদহের মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে রফতানি করে ভারত সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় প্রায় ১৬ কোটি টাকা প্রতিদিন। (Representative Image)
এদিকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি কবে ঠিক হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের বন্দরে আটকে রয়েছে পচনশীল পণ্য বোঝায় লরি গুলি। দৈনিক কয়েক কোটি টাকা লোকসানের সম্মুখীন হতে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। এমনকি মালদহের মহদিপুর স্থলবন্দর দিয়ে রফতানি করে ভারত সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় প্রায় ১৬ কোটি টাকা প্রতিদিন।(Representative Image)
পাশাপাশি প্রায় দেড় থেকে দুই কোটি টাকা পণ্য শুল্ক রোজগার হয় ভারত সরকারের। হঠাৎ করে আমদানি রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় দৈনিক ১৮ কোটি টাকা লোকসান ভারত সরকারের। মহাদিপুর বন্দরের আধিকারিক দেশদালাল চক্রবর্তী বলেন, "বাংলাদেশ একটি অস্থির অবস্থায় চলছে। আমরা আশঙ্কা করেছিলাম কিছু একটা হতে পারে। হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বন্দর। সকাল থেকে কিছু পণ্য বাজার লড়ি গিয়েছে। কিছু আটকে পড়েছে। আশা করছি দুই এক দিনের মধ্যে পরিস্থিতির স্বাভাবিক হবে"। (representative image)
পাশাপাশি প্রায় দেড় থেকে দুই কোটি টাকা পণ্য শুল্ক রোজগার হয় ভারত সরকারের। হঠাৎ করে আমদানি রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় দৈনিক ১৮ কোটি টাকা লোকসান ভারত সরকারের। মহাদিপুর বন্দরের আধিকারিক দেশদালাল চক্রবর্তী বলেন, “বাংলাদেশ একটি অস্থির অবস্থায় চলছে। আমরা আশঙ্কা করেছিলাম কিছু একটা হতে পারে। হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বন্দর। সকাল থেকে কিছু পণ্য বাজার লড়ি গিয়েছে। কিছু আটকে পড়েছে। আশা করছি দুই এক দিনের মধ্যে পরিস্থিতির স্বাভাবিক হবে”। (representative image)
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সোমবার বিকেল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্থলবন্দরের আমদানি রফতানি। মহদিপুর বন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, অনিষ্ট কালের জন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আমদানি রফতানি বন্ধ করা হয়েছে। কবে স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা। তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে বন্দর খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আশাবাদী ভারতীয় রফতাকারক থেকে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সোমবার বিকেল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্থলবন্দরের আমদানি রফতানি। মহদিপুর বন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, অনিষ্ট কালের জন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আমদানি রফতানি বন্ধ করা হয়েছে। কবে স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা। তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে বন্দর খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আশাবাদী ভারতীয় রফতাকারক থেকে বন্দর কর্তৃপক্ষ।