SIP+SWP-র স্ট্র্যাটেজি মেনে বিনিয়োগ করুন, পায়ের উপর পা তুলে কাটবে অবসর জীবন

নিশ্চিন্তে অবসর কাটানোর জন্য চাই প্রচুর অর্থ। দৈনন্দিন খরচ তো বটেই, চিকিৎসা এবং জরুরী প্রয়োজনের টাকাও হাতে রাখতে হয়। সঙ্গে সঞ্চয়। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? এর সহজ উত্তর হল এসআইপি + এসডব্লিউপি। কর্মজীবনের শুরু থেকেই এর প্রস্তুতি নিলে অবসর নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
নিশ্চিন্তে অবসর কাটানোর জন্য চাই প্রচুর অর্থ। দৈনন্দিন খরচ তো বটেই, চিকিৎসা এবং জরুরী প্রয়োজনের টাকাও হাতে রাখতে হয়। সঙ্গে সঞ্চয়। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? এর সহজ উত্তর হল এসআইপি + এসডব্লিউপি। কর্মজীবনের শুরু থেকেই এর প্রস্তুতি নিলে অবসর নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
SIP এবং SWP কী? আগে এটা বুঝতে হবে: এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অন্তর নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা হয়। এভাবে দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা জমাতে পারেন বিনিয়োগকারী। অন্য দিকে, এসডব্লিউপি হল সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যান। এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট বিক্রি করে মেলে এই টাকা। মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক এসডব্লিউপি করা যায়।
SIP এবং SWP কী? আগে এটা বুঝতে হবে: এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অন্তর নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা হয়। এভাবে দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা জমাতে পারেন বিনিয়োগকারী। অন্য দিকে, এসডব্লিউপি হল সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যান। এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট বিক্রি করে মেলে এই টাকা। মাসিক, ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক এসডব্লিউপি করা যায়।
এসআইপি + এসডব্লিউপি স্ট্র্যাটেজি কী: এই স্ট্র্যাটেজিতে বিনিয়োগকারী তাঁর কর্মজীবনে এসআইপি-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করেন। যদিও বাজার সংযুক্ত হওয়ায় এতে ঝুঁকি রয়েছে, তবে দীর্ঘমেয়াদে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। যে কোনও ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের তুলনায় অনেক বেশি। এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ২০ থেকে ৩০ বছর টানা বিনিয়োগ করলে খুব সহজেই মোটা তহবিল তৈরি হয়ে যায়।
এসআইপি + এসডব্লিউপি স্ট্র্যাটেজি কী: এই স্ট্র্যাটেজিতে বিনিয়োগকারী তাঁর কর্মজীবনে এসআইপি-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করেন। যদিও বাজার সংযুক্ত হওয়ায় এতে ঝুঁকি রয়েছে, তবে দীর্ঘমেয়াদে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। যে কোনও ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের তুলনায় অনেক বেশি। এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। ২০ থেকে ৩০ বছর টানা বিনিয়োগ করলে খুব সহজেই মোটা তহবিল তৈরি হয়ে যায়।
এরপর অবসরের সময় বেছে নিতে হবে এসডব্লিউপি। ফলে নিয়মিত আয় হাতে আসতে থাকবে। এসডব্লিউপি-তে আনুমানিক ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। বিনিয়োগকারী তাঁর প্রয়োজন অনুযায়ী টাকা তোলার পরিমাণ এবং মেয়াদ বেছে নিতে পারেন। যেমন ১০ বছর, ২০ বছর বা তার বেশি। কিন্তু এই আয় ততক্ষণই আসতে থাকবে যতক্ষণ ফান্ডে টাকা থাকবে। বিনিয়োগ করা টাকা যদি ২০ বছর বা মেয়াদের পর থাকে তাহলে বিনিয়োগকারী এসডব্লিউপি চালিয়ে যেতে পারবেন।
এরপর অবসরের সময় বেছে নিতে হবে এসডব্লিউপি। ফলে নিয়মিত আয় হাতে আসতে থাকবে। এসডব্লিউপি-তে আনুমানিক ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। বিনিয়োগকারী তাঁর প্রয়োজন অনুযায়ী টাকা তোলার পরিমাণ এবং মেয়াদ বেছে নিতে পারেন। যেমন ১০ বছর, ২০ বছর বা তার বেশি। কিন্তু এই আয় ততক্ষণই আসতে থাকবে যতক্ষণ ফান্ডে টাকা থাকবে। বিনিয়োগ করা টাকা যদি ২০ বছর বা মেয়াদের পর থাকে তাহলে বিনিয়োগকারী এসডব্লিউপি চালিয়ে যেতে পারবেন।
যে কোনও সময় এসডব্লিউপি শুরু করা যায়, এসআইপি ছাড়াই। রিটায়ারমেন্টের সময় পাওয়া টাকা দিয়েও এসডব্লিউপি শুরু করতে পারেন বিনিয়োগকারী। এর জন্য এএমসি-তে ফর্ম জমা দিতে হয়। সেখানে ফোলিও নম্বর, টাকা তোলার মেয়াদ, প্রথম টাকা পাওয়ার তারিখ, যে অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকবে তার নম্বর ইত্যাদি দিতে হয়।
যে কোনও সময় এসডব্লিউপি শুরু করা যায়, এসআইপি ছাড়াই। রিটায়ারমেন্টের সময় পাওয়া টাকা দিয়েও এসডব্লিউপি শুরু করতে পারেন বিনিয়োগকারী। এর জন্য এএমসি-তে ফর্ম জমা দিতে হয়। সেখানে ফোলিও নম্বর, টাকা তোলার মেয়াদ, প্রথম টাকা পাওয়ার তারিখ, যে অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকবে তার নম্বর ইত্যাদি দিতে হয়।