Cholesterol Control Tips: দাম ফ্রি…! মাত্র চারটে পাতাই যথেষ্ট, টেনে-হিঁচড়ে বের করে জেদি কোলেস্টেরল… একে ভয় পায় ব্লাডসুগারও

কারি পাতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। সব পুষ্টিগুণ ছাড়াও এই পাতায় রয়েছে ওষধি গুণ, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারি পাতা খেলে হৃদরোগ ও মস্তিষ্ক সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও কমে। প্রতিদিন ৫-৬টি কারি পাতা খেলে স্বাস্থ্য ভাল রাখা যায়। কারি পাতায় রয়েছে  নানা উপকারিতা।
কারি পাতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। সব পুষ্টিগুণ ছাড়াও এই পাতায় রয়েছে ওষধি গুণ, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কারি পাতা খেলে হৃদরোগ ও মস্তিষ্ক সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও কমে। প্রতিদিন ৫-৬টি কারি পাতা খেলে স্বাস্থ্য ভাল রাখা যায়। কারি পাতায় রয়েছে নানা উপকারিতা। কারি পাতায় হেপাটোপ্রোটেকটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা লিভারকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং এর ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াগুলিকে উন্নত করে।
সুগারের রোগীদের জন্য কারি পাতা খুবই কার্যকরী। কারি পাতা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে কারি পাতার নির্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনির ক্ষতি-সহ ডায়াবেটিসের অনেক জটিলতা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও কারি পাতা শরীরে গিয়ে ইনসুলিন মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
সুগারের রোগীদের জন্য কারি পাতা খুবই কার্যকরী। কারি পাতা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে কারি পাতার নির্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনির ক্ষতি-সহ ডায়াবেটিসের অনেক জটিলতা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও কারি পাতা শরীরে গিয়ে ইনসুলিন মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
শরীরের ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দূর করতে সাহায্য করে, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে। কারি পাতা খাওয়া উচ্চ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কারি পাতা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
শরীরের ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দূর করতে সাহায্য করে, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে। কারি পাতা খাওয়া উচ্চ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কারি পাতা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি কারিপাতার ওষধি উপকারিতাও কিছু কম নয়৷ একাধিক কারণে ডায়েটে নিয়মিত কারিপাতা রাখতে হবে।
রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি কারিপাতার ওষধি উপকারিতাও কিছু কম নয়৷ একাধিক কারণে ডায়েটে নিয়মিত কারিপাতা রাখতে হবে।
কারিপাতার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে দেয়। মেটাবলিজম বাড়লে ওজন কমার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
কারিপাতার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে দেয়। মেটাবলিজম বাড়লে ওজন কমার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
ক্যালরির পরিমাণও কম কারিপাতায়। তাই ডায়েটে থাকলে মোটা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
ক্যালরির পরিমাণও কম কারিপাতায়। তাই ডায়েটে থাকলে মোটা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
কারিপাতা বাড়তি ওজন কমিয়ে সুন্দর ফিগার উপহার দিতে পারে৷ বিশেষ উপায়ে কারিপাতা খেলে এবং তার সঙ্গে সুষম আহার ও শরীরচর্চা জারি রাখলে ওজন কমতে বাধ্য৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
কারিপাতা বাড়তি ওজন কমিয়ে সুন্দর ফিগার উপহার দিতে পারে৷ বিশেষ উপায়ে কারিপাতা খেলে এবং তার সঙ্গে সুষম আহার ও শরীরচর্চা জারি রাখলে ওজন কমতে বাধ্য৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করে কারি পাতার পুষ্টি উপাদান, যেমন বিটা-ক্যারোটিন এবং প্রোটিন, চুলের ফলিকলকে ভিতর থেকে পুষ্টি জোগায় এবং শক্তিশালী করে। নিয়মিত কারিপাতা সেবন স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিশালী চুলের বৃদ্ধিকে উন্নত করে৷
চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করে
কারি পাতার পুষ্টি উপাদান, যেমন বিটা-ক্যারোটিন এবং প্রোটিন, চুলের ফলিকলকে ভিতর থেকে পুষ্টি জোগায় এবং শক্তিশালী করে। নিয়মিত কারিপাতা সেবন স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিশালী চুলের বৃদ্ধিকে উন্নত করে৷
কারি পাতায় উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন এবং প্রোটিন চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। কারি পাতার তেল চুল পাকা ও চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ঘরেই তিলের তেলে কারি পাতা সিদ্ধ করে, ছেঁকে ব্যবহার করতে পারেন।
কারি পাতায় উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন এবং প্রোটিন চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। কারি পাতার তেল চুল পাকা ও চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ঘরেই তিলের তেলে কারি পাতা সিদ্ধ করে, ছেঁকে ব্যবহার করতে পারেন।
কারি পাতা একটি ডিটক্সিফাইং এজেন্ট হিসাবে কাজ করে, যা আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে। কারি পাতা শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন )
কারি পাতা একটি ডিটক্সিফাইং এজেন্ট হিসাবে কাজ করে, যা আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে। কারি পাতা শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন )