Tag Archives: Bad Cholesterol

Heart attack reasons: হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হচ্ছে বহু মানুষের, অনেকেই জানেন না আসল কারণ

হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিত বাড়ছে। কোনও বয়সের ব্যাপার নেয়, হাঁটতে হাঁটতে, নাঁচতে গিয়ে, জিম করার সময়, হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। অনেকেই জানেন না এই হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আসল কারণ কী।
হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিত বাড়ছে। কোনও বয়সের ব্যাপার নেয়, হাঁটতে হাঁটতে, নাঁচতে গিয়ে, জিম করার সময়, হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। অনেকেই জানেন না এই হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আসল কারণ কী।
এই নিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জেপিএস সাইনি বলছেন, “অনেক সময় বলা হয়ে থাকে ডায়াবিটিস, রক্তচাপ, তামাক সেবন বা মানসিক চাপের জন্য হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু বাস্তবে হার্ট অ্যাটাকের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ডাইস্লিপিডেমিয়া। অর্থাৎ লিপিড প্রোফাইল, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের এই লিপিড প্রোফাইল স্বাভাবিক নয়, এবং মানুষ এটা জানেও না”।
এই নিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জেপিএস সাইনি বলছেন, “অনেক সময় বলা হয়ে থাকে ডায়াবিটিস, রক্তচাপ, তামাক সেবন বা মানসিক চাপের জন্য হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু বাস্তবে হার্ট অ্যাটাকের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ডাইস্লিপিডেমিয়া। অর্থাৎ লিপিড প্রোফাইল, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের এই লিপিড প্রোফাইল স্বাভাবিক নয়, এবং মানুষ এটা জানেও না”।
নয়াদিল্লির এমসের হৃদরোগের অধ্যাপক চিকিৎসক এস রামকৃষ্ণণ এই বিষয় নিয়ে বলেন, “হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ মানুষের কারণ হিসাবে দেখা যায় লিপিড প্রোফাইল”। তিনি আরও জানান, যখন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে সমস্ত পরীক্ষা করা হয় তখন দেখা হয় লিপিড প্রোফাইল ঠিক নেই।
নয়াদিল্লির এমসের হৃদরোগের অধ্যাপক চিকিৎসক এস রামকৃষ্ণণ এই বিষয় নিয়ে বলেন, “হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ মানুষের কারণ হিসাবে দেখা যায় লিপিড প্রোফাইল”। তিনি আরও জানান, যখন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে সমস্ত পরীক্ষা করা হয় তখন দেখা হয় লিপিড প্রোফাইল ঠিক নেই।
কিন্তু লিপিড প্রোফাইল কী? চিকিৎসক অশ্বিনী মোহতা জানান, লিপিড প্রোফাইল হল মোট কোলেস্টেরল। এর পরিমাণ শরীরে বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
কিন্তু লিপিড প্রোফাইল কী? চিকিৎসক অশ্বিনী মোহতা জানান, লিপিড প্রোফাইল হল মোট কোলেস্টেরল। এর পরিমাণ শরীরে বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
লিপিড প্রোফাইলের মধ্যে রয়েছে ৫টি জিনিস- গুড কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল, লাইপো প্রোটিন, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং নন এইচডিএল কোলেস্টেরল। এই পাঁচটি ঠিকঠাক মাত্রায় থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
লিপিড প্রোফাইলের মধ্যে রয়েছে ৫টি জিনিস- গুড কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল, লাইপো প্রোটিন, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং নন এইচডিএল কোলেস্টেরল। এই পাঁচটি ঠিকঠাক মাত্রায় থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

High Cholesterol Control Tips: মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা অনেকের জন্য খুব উপকারী হতে পারে।
আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা অনেকের জন্য খুব উপকারী হতে পারে।
ঢ্যাঁড়শে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা শরীরকে ভাল রাখে, হার্টের রোগ সারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঢ্যাঁড়শে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা শরীরকে ভাল রাখে, হার্টের রোগ সারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল বলেন,  অনেক খাবার খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অনেক খাবারে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল বলেন, অনেক খাবার খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অনেক খাবারে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
এমন কিছু খাবার আপনাকে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে, যা সরাসরি এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
এমন কিছু খাবার আপনাকে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে, যা সরাসরি এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
অনেক খাবারে উদ্ভিদের স্টেরল এবং স্ট্যানল থাকে, যা শরীরকে কোলেস্টেরল শোষণ করতে বাধা দেয়। বিভিন্ন খাবার বিভিন্ন উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
অনেক খাবারে উদ্ভিদের স্টেরল এবং স্ট্যানল থাকে, যা শরীরকে কোলেস্টেরল শোষণ করতে বাধা দেয়। বিভিন্ন খাবার বিভিন্ন উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী,  খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ওটসকে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়েছে। সকালের জলখাবারে এক বাটি ওটস খেলে আপনি ১ থেকে ২ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাবেন। দ্রবণীয় ফাইবার শরীর থেকে শিরায় জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া বার্লি এবং অন্যান্য গোটা শস্য খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ওটসকে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়েছে। সকালের জলখাবারে এক বাটি ওটস খেলে আপনি ১ থেকে ২ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাবেন। দ্রবণীয় ফাইবার শরীর থেকে শিরায় জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া বার্লি এবং অন্যান্য গোটা শস্য খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
মটরশুঁটিতে খুব বেশি পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলি হজম করতে শরীরের কিছুটা সময় লাগে৷  মটরশুটিও ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেগুন এবং ঢ্যাঁড়শ একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এই কম ক্যালোরি শাকসবজি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
মটরশুঁটিতে খুব বেশি পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলি হজম করতে শরীরের কিছুটা সময় লাগে৷ মটরশুটিও ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেগুন এবং ঢ্যাঁড়শ একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এই কম ক্যালোরি শাকসবজি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যে বাদাম, আখরোট, চিনাবাদাম এবং অন্যান্য বাদাম খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন এই জিনিসগুলো খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়াও অন্যান্য তরল উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যে বাদাম, আখরোট, চিনাবাদাম এবং অন্যান্য বাদাম খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন এই জিনিসগুলো খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়াও অন্যান্য তরল উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
সাইট্রাস ফল যেমন আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। গাছপালা থেকে নির্গত স্টেরল এবং স্ট্যানল খাবার থেকে কোলেস্টেরল শোষণ করার শরীরের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ২ গ্রাম প্ল্যান্ট স্টেরল বা স্ট্যানল গ্রহণ করলে এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০% কমাতে পারে।
সাইট্রাস ফল যেমন আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। গাছপালা থেকে নির্গত স্টেরল এবং স্ট্যানল খাবার থেকে কোলেস্টেরল শোষণ করার শরীরের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ২ গ্রাম প্ল্যান্ট স্টেরল বা স্ট্যানল গ্রহণ করলে এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০% কমাতে পারে।
সয়াবিন এবং এটি থেকে তৈরি খাবার যেমন টফু এবং সয়া দুধ কোলেস্টেরল কমানোর একটি শক্তিশালী উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক গবেষণা দেখায় যে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন গ্রহণ করলে খারাপ কোলেস্টেরল ৫থেকে ৬ শতাংশ কমাতে পারে। সপ্তাহে দুই বা তিনবার মাছ খেলে এলডিএল কমানো যায়। মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ায়।
সয়াবিন এবং এটি থেকে তৈরি খাবার যেমন টফু এবং সয়া দুধ কোলেস্টেরল কমানোর একটি শক্তিশালী উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক গবেষণা দেখায় যে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন গ্রহণ করলে খারাপ কোলেস্টেরল ৫থেকে ৬ শতাংশ কমাতে পারে। সপ্তাহে দুই বা তিনবার মাছ খেলে এলডিএল কমানো যায়। মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ায়।

High Cholesterol-Weight Loss: গ্যারান্টি…! মোমের মতো গলবে তলপেটের মেদ! শরীর থেকে নিংড়ে বের করে দেবে ঘাতক কোলেস্টেরলকে, রান্নাঘরের এই ছোট্ট মশলাই করবে কামাল

 

বর্তমান সময়ে নানাবিধ কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ এর জেরে বৃদ্ধি পেতে পারে হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগের আশঙ্কাও। এমন পরিস্থিতিতে উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে ছোট্ট এই মশলা। যা প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আর সেটা হল কালো জিরে।
বর্তমান সময়ে নানাবিধ কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ এর জেরে বৃদ্ধি পেতে পারে হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগের আশঙ্কাও। এমন পরিস্থিতিতে উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে ছোট্ট এই মশলা। যা প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আর সেটা হল কালো জিরে।
রান্নাঘরে পাওয়া কালো জিরের একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটি অনেক রোগের সঙ্গে শরীরকে লড়াই করার ক্ষমতা ও শক্তি জোগায়। ছোট্ট ছোট্ট এই কালো বীজ শুধু খাবারকে সুগন্ধিই করে না, বরং এর স্বাদও বৃদ্ধি করে।
রান্নাঘরে পাওয়া কালো জিরের একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটি অনেক রোগের সঙ্গে শরীরকে লড়াই করার ক্ষমতা ও শক্তি জোগায়। ছোট্ট ছোট্ট এই কালো বীজ শুধু খাবারকে সুগন্ধিই করে না, বরং এর স্বাদও বৃদ্ধি করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল লোকাল ১৮-এর কাছে জানান যে, কালো জিরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড-সহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এমনকী এই বীজ থেকে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল লোকাল ১৮-এর কাছে জানান যে, কালো জিরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড-সহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এমনকী এই বীজ থেকে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়।
এমনিতে ভারতীয় মশলার গুণাগুণ সম্পর্কে আলাদা করে আর কিছু বলে দিতে হয় না। এর এই মশলার মধ্যে কালো জিরেও তো থাকে। একে আবার পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী।
এমনিতে ভারতীয় মশলার গুণাগুণ সম্পর্কে আলাদা করে আর কিছু বলে দিতে হয় না। এর এই মশলার মধ্যে কালো জিরেও তো থাকে। একে আবার পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী।
এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ধর্মী উপাদানও পাওয়া যায়। যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও কালো জিরে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ধর্মী উপাদানও পাওয়া যায়। যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও কালো জিরে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কালোজিরের মধ্যে প্রাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও দারুণ সহায়ক। কারণ এর মধ্যে চোখের অনেক সমস্যার সমাধান করার মতো ক্ষমতা থাকে।
কালোজিরের মধ্যে প্রাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও দারুণ সহায়ক। কারণ এর মধ্যে চোখের অনেক সমস্যার সমাধান করার মতো ক্ষমতা থাকে।
এমনকী কালো জিরের মধ্যে পাওয়া উপাদান মেদ কমাতেও সহায়ক। আর নিয়মিত কালো জিরে খেলে ওজন অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এমনকী কালো জিরের মধ্যে পাওয়া উপাদান মেদ কমাতেও সহায়ক। আর নিয়মিত কালো জিরে খেলে ওজন অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এখানেই শেষ নয়, দাঁতের একাধিক সমস্যায় কার্যকর কালো জিরে। কারণ দাঁতের ব্যথার উপশম করার ক্ষমতা আছে এই মশলার। এছাড়া কালো জিরের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান স্মৃতিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়াতেও সহায়ক।
এখানেই শেষ নয়, দাঁতের একাধিক সমস্যায় কার্যকর কালো জিরে। কারণ দাঁতের ব্যথার উপশম করার ক্ষমতা আছে এই মশলার। এছাড়া কালো জিরের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান স্মৃতিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়াতেও সহায়ক।
চুলের জন্যও দারুণ উপকারী কালো জিরে। এর মধ্যে উপস্থিত ঔষধি গুণ চুল ঝরে পড়া রোধ করে। তার জন্য আধ চা-চামচ কালো জিরে ১ চা-চামচ মধুর মধ্যে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। কিংবা এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে বা স্যালাডে মিশিয়েও তা খাওয়া যাবে।
চুলের জন্যও দারুণ উপকারী কালো জিরে। এর মধ্যে উপস্থিত ঔষধি গুণ চুল ঝরে পড়া রোধ করে। তার জন্য আধ চা-চামচ কালো জিরে ১ চা-চামচ মধুর মধ্যে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। কিংবা এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে বা স্যালাডে মিশিয়েও তা খাওয়া যাবে।

Foods to Lower Bad Cholesterol: ১ সপ্তাহেই ভ্যানিশ খারাপ কোলেস্টেরল! দূর হৃদরোগের ভয়! শুধু খান এই সাধারণ ঘরোয়া খাবারগুলি

শরীরে অতিরিক্ত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নীরবে ডেকে আনে হৃদরোগের মারণ ঘাতককে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওষুধ গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তারের পরামর্শমতো ওষুধ খেতে ভুলবেন না। সেইসঙ্গে নজর রাখতে হবে ডায়েট চার্ট ও লাইফস্টাইলের দিকে। নিয়ন্ত্রণ করতে হবে খাওয়া দাওয়া।
শরীরে অতিরিক্ত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নীরবে ডেকে আনে হৃদরোগের মারণ ঘাতককে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওষুধ গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তারের পরামর্শমতো ওষুধ খেতে ভুলবেন না। সেইসঙ্গে নজর রাখতে হবে ডায়েট চার্ট ও লাইফস্টাইলের দিকে। নিয়ন্ত্রণ করতে হবে খাওয়া দাওয়া।

 

কিছু কিছু খাবার আছে, যেগুলি খেলে সহজেই কোলেস্টেরল বশে রাখা যায়। এই খাবারগুলি খেলে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয়। শরীরের বাড়ে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে ডায়েটে অবশ্যই খাবারগুলি রাখুন।
কিছু কিছু খাবার আছে, যেগুলি খেলে সহজেই কোলেস্টেরল বশে রাখা যায়। এই খাবারগুলি খেলে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয়। শরীরের বাড়ে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা। কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে ডায়েটে অবশ্যই খাবারগুলি রাখুন।

 

ওটসে আছে সল্যুবল ফাইবার। এর বেটা গ্লুকান উপাদান এলডিএল বা বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। ওটস এবং ওট ব্র্যান খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ে না। ব্রেকফাস্টে ওটমিল রাখুন। সঙ্গে ফল, বাদাম-সহ অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার।
ওটসে আছে সল্যুবল ফাইবার। এর বেটা গ্লুকান উপাদান এলডিএল বা বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। ওটস এবং ওট ব্র্যান খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ে না। ব্রেকফাস্টে ওটমিল রাখুন। সঙ্গে ফল, বাদাম-সহ অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার।

 

নানা জাতীয় বিনস এবং ডালে সল্যুবল ফাইবার ও প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে আছে। কোলেস্টেরল কমাতে ফাইবার ইনটেক বাড়াতে ভুলবেন না।
নানা জাতীয় বিনস এবং ডালে সল্যুবল ফাইবার ও প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে আছে। কোলেস্টেরল কমাতে ফাইবার ইনটেক বাড়াতে ভুলবেন না।

 

আমন্ড, আখরোট, বাদামের মতো খাবারে প্রচুর মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার ও প্ল্যান্ট স্টেরোলস আছে। ফলে এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে।
আমন্ড, আখরোট, বাদামের মতো খাবারে প্রচুর মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার ও প্ল্যান্ট স্টেরোলস আছে। ফলে এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে।

 

স্যামন, ম্যাকারেল, ট্রাউটের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। এতে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে। বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খেতে ভুলবেন না। গ্রিলিং, বেকিং বা স্টিমিং করে খাবেন অবশ্যই।
স্যামন, ম্যাকারেল, ট্রাউটের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। এতে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে। বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খেতে ভুলবেন না। গ্রিলিং, বেকিং বা স্টিমিং করে খাবেন অবশ্যই।

 

অ্যাভোকাডোতে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এতে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ে।
অ্যাভোকাডোতে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, ফাইবার এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এতে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ে।

 

আপেল, আঙুর-সহ বেরিজাতীয় ফলে আছে সল্যুবল ফাইবার, পেক্টিন এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই ফলগুলির খাদ্যগুণে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
আপেল, আঙুর-সহ বেরিজাতীয় ফলে আছে সল্যুবল ফাইবার, পেক্টিন এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই ফলগুলির খাদ্যগুণে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

 

অলিভ অয়েলে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট এবং পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই উপাদানে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে এবং হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। খান এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল।
অলিভ অয়েলে আছে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট এবং পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই উপাদানে এলডিএল কোলেস্টেরল কমে এবং হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। খান এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল।

 

টোফু, সয়ামিল্কের মতো সয়াবিনজাত একাধিক খাবার নিয়ন্ত্রণ করে খারাপ কোলেস্টেরল। শরীরে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য নিয়ে সমস্যা দেখা দিলে প্রাণিজ প্রোটিনের বদলে খান সয়াবিনের মতো উদ্ভিজ্জ প্রোটিন।
টোফু, সয়ামিল্কের মতো সয়াবিনজাত একাধিক খাবার নিয়ন্ত্রণ করে খারাপ কোলেস্টেরল। শরীরে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য নিয়ে সমস্যা দেখা দিলে প্রাণিজ প্রোটিনের বদলে খান সয়াবিনের মতো উদ্ভিজ্জ প্রোটিন।

Health Tips: সুপারফুড! শরীর থেকে নিংড়ে বের করে আনে কোলেস্টেরল… এই একটি পাতায় বেয়ারা অসুখ সায়েস্তা

বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন,  কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন।
বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খাবারে যেমন রাশ টানা জরুরি, তেমনই একটি পাতার মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খাবারে যেমন রাশ টানা জরুরি, তেমনই একটি পাতার মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
কারি পাতা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন ৫-১০টি কারি পাতা চিবিয়ে খেলে তা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমা সাহায্য করতে পারে।
কারি পাতা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন ৫-১০টি কারি পাতা চিবিয়ে খেলে তা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমা সাহায্য করতে পারে।
কারিপাতায় ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন এ থাকে। এই ভিটামিন চোখের জন্য বেশ জরুরি। ফলে কারিপাতা ভেজানো জল খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে, চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
কারিপাতায় ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন এ থাকে। এই ভিটামিন চোখের জন্য বেশ জরুরি। ফলে কারিপাতা ভেজানো জল খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে, চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
কারি পাতায় থাকে অ্যালকালয়েড, গ্লাইকোসাইড এবং ফেনোলিক্সের মতো শক্তিশালী যৌগ, যা শরীরের উপকার করে। গবেষণায় জানা গিয়েছে, যে লিনালুল, আলফা-টেরপিনিন, মাইরসিন, মাহানিম্বিন, ক্যারিওফাইলিন, মুরায়ানোল এবং আলফা-পিনিনের মতো যৌগ থাকে কারি পাতায়।
কারি পাতায় থাকে অ্যালকালয়েড, গ্লাইকোসাইড এবং ফেনোলিক্সের মতো শক্তিশালী যৌগ, যা শরীরের উপকার করে। গবেষণায় জানা গিয়েছে, যে লিনালুল, আলফা-টেরপিনিন, মাইরসিন, মাহানিম্বিন, ক্যারিওফাইলিন, মুরায়ানোল এবং আলফা-পিনিনের মতো যৌগ থাকে কারি পাতায়।
মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Blood Pressure with Cholesterol Control Tips: নামে ‘ছোট’, দেখতে খুদে, এই মশলা কাজে বাম্পার হিট! এভাবে খেলেই পালাবে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল

নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।
নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।

 

রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।
ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।

 

গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।
গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।

 

এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।
এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।

 

ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।
ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।

 

মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।
মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।

 

৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।
৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।

 

এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।
এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।

High Cholesterol Control: রাতের অভ্যাসে হাঁপিয়ে যান? এখনই বদলান কিছু পুরনো নিয়ম, কোলেস্টেরল লেভেল তরতর করে কমবে, জীবনের ঝুঁকিও থাকবে না

ওজনের সঙ্গেই বাড়ছে কোলেস্টেরল৷ ঘরে ঘরে এই সমস্যা এবং যার পরিণতি খুবই ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ কোলেস্টেরলের জন্য কোনও বয়সের গণ্ডি নেই, এখন যে কোনও বয়সেই এই খারাপ রোগ ধরা পড়ে৷ ফলে সতর্ক না থাকলে খুবই বিপদ৷
ওজনের সঙ্গেই বাড়ছে কোলেস্টেরল৷ ঘরে ঘরে এই সমস্যা এবং যার পরিণতি খুবই ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ কোলেস্টেরলের জন্য কোনও বয়সের গণ্ডি নেই, এখন যে কোনও বয়সেই এই খারাপ রোগ ধরা পড়ে৷ ফলে সতর্ক না থাকলে খুবই বিপদ৷
কারণ শরীরে কোলেস্টেরলের লেভেল সঠিক না রাখলে অন্য বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি৷ প্রতিদিন তাই নিজের খেয়াল রাখুন , খাওয়াদাওয়া ছাড়াও কিছু অভ্যাসের বদল আনুন৷ চিকিৎসকেরা বলেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বড় বিপদ। এ দেশে প্রায় ৫২ শতাংশ মানুষ খারাপ কোলেস্টেরলের শিকার, ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন’ (এনসিবিআই)-এর সমীক্ষা।
কারণ শরীরে কোলেস্টেরলের লেভেল সঠিক না রাখলে অন্য বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি৷ প্রতিদিন তাই নিজের খেয়াল রাখুন , খাওয়াদাওয়া ছাড়াও কিছু অভ্যাসের বদল আনুন৷ চিকিৎসকেরা বলেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বড় বিপদ।
এ দেশে প্রায় ৫২ শতাংশ মানুষ খারাপ কোলেস্টেরলের শিকার, ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন’ (এনসিবিআই)-এর সমীক্ষা।
২০ থেকে ৪০ বছরে এক রকম ঝুঁকি, আবার ৪০ উর্দ্ধে আর এক রকম ঝুঁকি থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে৷ শুধু ওষুধে কিছুটা কোলেস্টেরলের লেভেল কম রাখলেও পুরোপুরি রোগ মুক্তি পেতে প্রতিদিনের নিয়মে কিছু বদল আনা প্রয়োজন৷
২০ থেকে ৪০ বছরে এক রকম ঝুঁকি, আবার ৪০ উর্দ্ধে আর এক রকম ঝুঁকি থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে৷ শুধু ওষুধে কিছুটা কোলেস্টেরলের লেভেল কম রাখলেও পুরোপুরি রোগ মুক্তি পেতে প্রতিদিনের নিয়মে কিছু বদল আনা প্রয়োজন৷
কোলেস্টেরল দুই রকমের, ভাল (এইচডিএল) ও খারাপ (এলডিএল)। খারাপ কোলেস্টেরল বেশি থাকা মানেই হার্টের ও কিডনির বারোটা বাজবে৷ কীভাবে বাড়ে এই কোলেস্টেরলের লেভেল? সারাদিন যা খান, কিন্তু রাতের কিছু নিয়নে বদল আনতে হবে৷ যার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে৷
কোলেস্টেরল দুই রকমের, ভাল (এইচডিএল) ও খারাপ (এলডিএল)। খারাপ কোলেস্টেরল বেশি থাকা মানেই হার্টের ও কিডনির বারোটা বাজবে৷ কীভাবে বাড়ে এই কোলেস্টেরলের লেভেল? সারাদিন যা খান, কিন্তু রাতের কিছু নিয়নে বদল আনতে হবে৷ যার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে৷
রাতের কোন নিয়ম বদলাবেন? রাতে আমরা এমন কিছু খাচ্ছি যা উপকারের চেয়ে বেশি অপকার করছে৷ কী কী অভ্যাস বদলালে খারাপ কোলেস্টেরলের হাত থেকে বাঁচতে পারেন?
রাতের কোন নিয়ম বদলাবেন? রাতে আমরা এমন কিছু খাচ্ছি যা উপকারের চেয়ে বেশি অপকার করছে৷ কী কী অভ্যাস বদলালে খারাপ৷ কোলেস্টেরলের হাত থেকে বাঁচতে পারেন?
রাতে চেষ্টা করুন মেপে খেতে৷ অনেক সময়ই হয় আমরা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে রাতে বসে আরাম করে অনেকটা খাবার খেয়ে ফেলি৷ এই অভ্যাসটা খুবই ক্ষতিকর৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারটা যতটা হাল্কা খাওয়ার৷ ২টো রুটি বা ১ কাপ ভাত, স্যুপ, স্যালাড, এক বাটি সবজি, এভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্বাদ অনুযায়ী খেতে পারেন৷
রাতে চেষ্টা করুন মেপে খেতে৷ অনেক সময়ই হয় আমরা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে রাতে বসে আরাম করে অনেকটা খাবার খেয়ে ফেলি৷ এই অভ্যাসটা খুবই ক্ষতিকর৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারটা যতটা হাল্কা খাওয়ার৷ ২টো রুটি বা ১ কাপ ভাত, স্যুপ, স্যালাড, এক বাটি সবজি, এভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্বাদ অনুযায়ী খেতে পারেন৷
রাতের খাবারে মাছ-মাংস বেশি রাখবেন না৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারে প্রোটিন কম রাখার৷ কারণ এগুলো হজম করতে সময় বেশি লাগে৷
রাতের খাবারে মাছ-মাংস বেশি রাখবেন না৷ চেষ্টা করুন রাতের খাবারে প্রোটিন কম রাখার৷ কারণ এগুলো হজম করতে সময় বেশি লাগে৷
কোনও রকম প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার খেলেও সমস্যা হয়৷ এতে শরীরে খুব বাড়িয়ে দেয় কোলেস্টেরলের লেভেল৷
কোনও রকম প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার খেলেও সমস্যা হয়৷ এতে শরীরে খুব বাড়িয়ে দেয় কোলেস্টেরলের লেভেল৷
রাতের খাবার থেকে একেবারে বাদ দিতে হবে চিনি বা মিষ্টি৷ আমাদের অনেকের অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবার পর কিছু একটা মিষ্টি জিনিস খাওয়ার৷ এতে হঠাৎ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে৷ ফলে এটা বদভ্যাস, যা পাল্টে ফেলতে হবে৷
রাতের খাবার থেকে একেবারে বাদ দিতে হবে চিনি বা মিষ্টি৷ আমাদের অনেকের অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবার পর কিছু একটা মিষ্টি জিনিস খাওয়ার৷ এতে হঠাৎ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে৷ ফলে এটা বদভ্যাস, যা পাল্টে ফেলতে হবে৷
অনেকে রাতের দিকে চকোলেট বা কফি এড়িয়ে চলুন৷ রাত জেগে কাজ করলেও এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে৷ একই সঙ্গে মাঝরাতে খেতে মন চাইলেও কোনও ভাবে মুখে কিছু দেবেন না৷ কারণ এতেই বিপদ বাড়ে৷
অনেকে রাতের দিকে চকোলেট বা কফি এড়িয়ে চলুন৷ রাত জেগে কাজ করলেও এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে৷ একই সঙ্গে মাঝরাতে খেতে মন চাইলেও কোনও ভাবে মুখে কিছু দেবেন না৷ কারণ এতেই বিপদ বাড়ে৷
আর যা একেবারে বাদ দিতে হবে তা হল কোনও ধরনের কেক, পেস্ট্রি বা ক্রিম জাতীয় খাবার, কোনও রকম কোল্ড ড্রিঙ্ক, ফ্রায়েড ফুড খাবেন না৷ এরই সঙ্গে বাদ দিতে হবে রাতে মদ্যপান৷
আর যা একেবারে বাদ দিতে হবে তা হল কোনও ধরনের কেক, পেস্ট্রি বা ক্রিম জাতীয় খাবার, কোনও রকম কোল্ড ড্রিঙ্ক, ফ্রায়েড ফুড খাবেন না৷ এরই সঙ্গে বাদ দিতে হবে রাতে মদ্যপান৷
রাতের দিকে মদ পানের অভ্যাস খুব খারাপ৷ অতিরিক্ত মদ্যপানে কোলেস্টেরল চড়চড় করে বাড়ে।
রাতের দিকে মদ পানের অভ্যাস খুব খারাপ৷ অতিরিক্ত মদ্যপানে কোলেস্টেরল চড়চড় করে বাড়ে।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Cholesterol Control Tips: একমাস একগ্লাস করে খেলেই ম্যাজিক…! হাই কোলেস্টেরল কমাবে ৫ ‘ঘরোয়া’ পানীয়!

আজকের ব্যস্ত জীবন এবং জীবনধারা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব ফেলেছে। পরিবারের বা বন্ধুদের মধ্যে বা অফিসে কেউ পরীক্ষা করার পরে তাঁর উচ্চ কোলেস্টেরল পাওয়া গেছে।
আজকের ব্যস্ত জীবন এবং জীবনধারা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে খারাপ প্রভাব ফেলেছে। পরিবারের বা বন্ধুদের মধ্যে বা অফিসে কেউ পরীক্ষা করার পরে তাঁর উচ্চ কোলেস্টেরল পাওয়া গেছে।
উচ্চ কোলেস্টেরল এখন একটি সাধারণ রোগ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই কোলেস্টেরল মোকাবেলায় ঘরোয়া এক উপায়ের পরামর্শ দিয়েছেন দেশের বিখ্যাত পুষ্টি বিশেষজ্ঞ নিখিল ভাতস। নিখিলের মতে, এমন পাঁচটি ফল বা সবজির রস রয়েছে, যা পান করলে আপনার কোলেস্টেরল কমতে পারে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী-
উচ্চ কোলেস্টেরল এখন একটি সাধারণ রোগ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই কোলেস্টেরল মোকাবেলায় ঘরোয়া এক উপায়ের পরামর্শ দিয়েছেন দেশের বিখ্যাত পুষ্টি বিশেষজ্ঞ নিখিল ভাতস। নিখিলের মতে, এমন পাঁচটি ফল বা সবজির রস রয়েছে, যা পান করলে আপনার কোলেস্টেরল কমতে পারে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী-
১. বিটরুটের জুস:মানুষের মধ্যে প্রচলিত বিশ্বাস আছে যে বিটরুটের রস খেলে রক্ত​বাড়ে কিন্তু তা শরীরে অন্য উপকারও করে। বিটরুটের রস পান শরীরের ময়লা দূর করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের সমস্যা দূর করতে সহায়ক প্রমাণিত হয়ছে।
১. বিটরুটের জুস:
মানুষের মধ্যে প্রচলিত বিশ্বাস আছে যে বিটরুটের রস খেলে রক্ত​বাড়ে কিন্তু তা শরীরে অন্য উপকারও করে। বিটরুটের রস পান শরীরের ময়লা দূর করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের সমস্যা দূর করতে সহায়ক প্রমাণিত হয়ছে।
৩. চিয়া সিডস: আজকের যুগে যারা তাদের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নেন তাদের মুখ থেকে আপনি চিয়া বীজের নাম নিশ্চয় শুনেছেন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এটি শুধু ওজন কমায় না কোলেস্টেরলের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।
৩. চিয়া সিডস: আজকের যুগে যারা তাদের স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নেন তাদের মুখ থেকে আপনি চিয়া বীজের নাম নিশ্চয় শুনেছেন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এটি শুধু ওজন কমায় না কোলেস্টেরলের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।
৪. ডালিমের রস: ডালিম শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী ফলগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। কোলেস্টেরল কমাতে ডালিমের রস পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি সেবন করলে অনেক উপশম পাওয়া যায়।
৪. ডালিমের রস: ডালিম শরীরের জন্য সবচেয়ে উপকারী ফলগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। কোলেস্টেরল কমাতে ডালিমের রস পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি সেবন করলে অনেক উপশম পাওয়া যায়।
৫. কমলার রস: কমলার রস স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এর পাশাপাশি কমলালেবু ভিটামিন সি সরবরাহ করে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। এতে চোখেরও অনেক উপকার হয়। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
৫. কমলার রস: কমলার রস স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এর পাশাপাশি কমলালেবু ভিটামিন সি সরবরাহ করে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। এতে চোখেরও অনেক উপকার হয়। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Cholesterol Control Tips: কাঁচা সবজিতেই কাহিল কোলেস্টেরল! পিছু হাঁটবে সুগার! প্রতিদিন এক টুকরো খেলেই মিলবে আরাম

সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Bad Cholesterol Control Tips: সোজা এই কাজেই কমবে খারাপ কোলেস্টেরল! ভাল থাকবে হার্ট! জানুন সুস্থতার সহজপাঠ

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা মানে হৃদযন্ত্রের সুস্থতাও বজায় রাখা। কার্ডিও ভাসক্যুলার ডিজিজ কমাতে বশে রাখতে হবে কারাপ কোলেস্টেরলও। ওষুধের পাশাপাশি কিছু সাধারণ টিপস-ও আছে। এগুলি মেনে চললে নিয়ন্ত্রণে থাকবে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল। বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা মানে হৃদযন্ত্রের সুস্থতাও বজায় রাখা। কার্ডিও ভাসক্যুলার ডিজিজ কমাতে বশে রাখতে হবে কারাপ কোলেস্টেরলও। ওষুধের পাশাপাশি কিছু সাধারণ টিপস-ও আছে। এগুলি মেনে চললে নিয়ন্ত্রণে থাকবে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল। বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল।

 

ওটমিল, বিনস, ডাল, আপেল, নাসপাতির মতো খাবার যাতে সল্যুবল ফাইবার বেশি সেগুলি ডায়েটে বেশি করে রাখুন। তাহলে সল্যুবল ফাইবার এলডিএল কমাবে ৫ থেকে ১০ শতাংশ।
ওটমিল, বিনস, ডাল, আপেল, নাসপাতির মতো খাবার যাতে সল্যুবল ফাইবার বেশি সেগুলি ডায়েটে বেশি করে রাখুন। তাহলে সল্যুবল ফাইবার এলডিএল কমাবে ৫ থেকে ১০ শতাংশ।

 

স্যাচিওরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটের বদলে খান স্বাস্থ্যকর স্নেহজাতীয় খাবার। রেড মিট, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টসের বদলে খান অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো এবং বাদাম।
স্যাচিওরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটের বদলে খান স্বাস্থ্যকর স্নেহজাতীয় খাবার। রেড মিট, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টসের বদলে খান অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো এবং বাদাম।

 

কোলেস্টেরল কমাতে রসুন খুবই কার্যকর। রোজ রসুন খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। তাই ডায়েটে তাজা রসুন এবং রসুনের বিকল্প খান।
কোলেস্টেরল কমাতে রসুন খুবই কার্যকর। রোজ রসুন খেলে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। তাই ডায়েটে তাজা রসুন এবং রসুনের বিকল্প খান।
দারচিনি খেতে ভুলবেন না। এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় দারচিনি। বাড়িয়ে তোলে এইডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল।
দারচিনি খেতে ভুলবেন না। এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় দারচিনি। বাড়িয়ে তোলে এইডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল।

 

হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার কাটার মতো এক্সারসাইজ নিয়মিত করুন। অন্তত আধঘণ্টা রাখুন শরীরচর্চার জন্য। এর ফলে ওজন এবং কোলেস্টেরল বশে থাকবে।
হাঁটা, সাইক্লিং, সাঁতার কাটার মতো এক্সারসাইজ নিয়মিত করুন। অন্তত আধঘণ্টা রাখুন শরীরচর্চার জন্য। এর ফলে ওজন এবং কোলেস্টেরল বশে থাকবে।

 

সুষম আহার খেয়ে ওজন বশে রাখুন। ওজন কম থাকলে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে বাধা পাবে।
সুষম আহার খেয়ে ওজন বশে রাখুন। ওজন কম থাকলে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে বাধা পাবে।

 

সোডিয়াম কম রাখুন ডায়েটে। তাহলে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগ-সব কিছুর আশঙ্কাই কম থাকবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিয়ে তাজা খাবার বেশি করে খান।
সোডিয়াম কম রাখুন ডায়েটে। তাহলে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগ-সব কিছুর আশঙ্কাই কম থাকবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিয়ে তাজা খাবার বেশি করে খান।

 

নিজেকে হাইড্রেটেট রাখুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করুন। দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস জল খেতে হবে। সার্বিক সুস্থতা, ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় জলপানের গুণ।
নিজেকে হাইড্রেটেট রাখুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করুন। দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস জল খেতে হবে। সার্বিক সুস্থতা, ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় জলপানের গুণ।