ইউরিক অ্যাসিডের ৬ সস্তার ‘ব্রহ্মাস্ত্র’!

Uric Acid Home Remedies: ইউরিক অ্যাসিডের ৬ সস্তার ‘ব্রহ্মাস্ত্র’! ম্যাজিকের মতো কমাবে শরীরের ফোলা, ব্যথা! আজই ‘শুরু’ করুন খাওয়া

শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং আঙ্গুলের জয়েন্টগুলিতে আটকে যায়, যা তীব্র ব্যথার কারণ হতে পারে। এ ছাড়া আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং আঙ্গুলের জয়েন্টগুলিতে আটকে যায়, যা তীব্র ব্যথার কারণ হতে পারে। এ ছাড়া আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
লেবু ইউরিক অ্যাসিড কমাতে এবং গাউট এড়াতে সহায়ক। সায়েন্স ডাইরেক্টে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, লেবুর শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এক গ্লাস জলে একটি লেবু ছেঁকে তাতে আধা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। দিনে ৩ গ্লাস পান রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
লেবু ইউরিক অ্যাসিড কমাতে এবং গাউট এড়াতে সহায়ক। সায়েন্স ডাইরেক্টে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, লেবুর শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এক গ্লাস জলে একটি লেবু ছেঁকে তাতে আধা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। দিনে ৩ গ্লাস পান রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
বিটা-গ্লুকান হল মাশরুমে পাওয়া কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরে প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে সহায়ক হতে পারে। প্রদাহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই গাউট রোগীদের খাদ্যতালিকায় মাশরুম অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
বিটা-গ্লুকান হল মাশরুমে পাওয়া কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরে প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে সহায়ক হতে পারে। প্রদাহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই গাউট রোগীদের খাদ্যতালিকায় মাশরুম অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
গরমে শসা খেলে শরীরে জলের ঘাটতি কম হয়। শসাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এর ব্যবহারে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয়। শসায় যে জল পাওয়া যায় তা গাউট রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
গরমে শসা খেলে শরীরে জলের ঘাটতি কম হয়। শসাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এর ব্যবহারে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয়। শসায় যে জল পাওয়া যায় তা গাউট রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
টম‍্যাটো খাওয়া স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। প্রতিদিন এটি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। টম‍্যাটো খেলে অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যা সেরে যায়।
টম‍্যাটো খাওয়া স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। প্রতিদিন এটি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। টম‍্যাটো খেলে অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যা সেরে যায়।
ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন এবং লুটিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কুমড়োতে পাওয়া যায়, যা প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এটি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও কমাতে পারে। শুধু তাই নয়, কুমড়োয় ফাইবার পাওয়া যায়, যা মেটাবলিজেম রেট বাড়ায় এবং পিউরিন হজম করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন এবং লুটিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কুমড়োতে পাওয়া যায়, যা প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এটি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও কমাতে পারে। শুধু তাই নয়, কুমড়োয় ফাইবার পাওয়া যায়, যা মেটাবলিজেম রেট বাড়ায় এবং পিউরিন হজম করতে সাহায্য করে।
পটলে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা খেলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। এটি খেলে শরীরে পিউরিন মেটাবলিজম ত্বরান্বিত হয়। এটি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমাতে সহায়ক। গাউট ও বাতের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
পটলে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা খেলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। এটি খেলে শরীরে পিউরিন মেটাবলিজম ত্বরান্বিত হয়। এটি ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমাতে সহায়ক। গাউট ও বাতের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)