kidney disease

Kidney Disease: ঘনঘন জ্বর আসছে? তলপেটে যন্ত্রণা? সাবধান! জেনে নিন আর কোন লক্ষণ কিডনি স্টোনের উপসর্গ হতে পারে

কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনিতে সমস্যা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ওবেসিটি, বিশেষ কিছু সাপ্লিমেন্ট এবং ওষুধের কারণে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। স্টোন নানা আকারের হতে পারে। খুব ছোট থেকে খুব বড়, এমনকি গোটা কিডনি জুড়েই পাথর হতে পারে। বিশেষকিছু খনিজ বেশি মাত্রায় কিডনিতে জমা হলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। জল কম খেলে,শরীরে জলের অভাব হলে মূত্রতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ জমা হয়, ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
কিডনিতে সমস্যা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ওবেসিটি, বিশেষ কিছু সাপ্লিমেন্ট এবং ওষুধের কারণে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। স্টোন নানা আকারের হতে পারে। খুব ছোট থেকে খুব বড়, এমনকি গোটা কিডনি জুড়েই পাথর হতে পারে। বিশেষকিছু খনিজ বেশি মাত্রায় কিডনিতে জমা হলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। জল কম খেলে,শরীরে জলের অভাব হলে মূত্রতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ জমা হয়, ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
মহিলাদের থেকে পুরুষদের কিডনিতে স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ডায়াবেটিস ও ওবেসিটি থাকলেও স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিসটিনিউরিয়া নামের একপ্রকার জেনেটিক কারণেও কিডনিতে পাথর হতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনি স্টোনের লক্ষণ
মহিলাদের থেকে পুরুষদের কিডনিতে স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ডায়াবেটিস ও ওবেসিটি থাকলেও স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিসটিনিউরিয়া নামের একপ্রকার জেনেটিক কারণেও কিডনিতে পাথর হতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনি স্টোনের লক্ষণ
কিডনিতে পাথর জমলে পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। ব্যথা যদি দীর্ঘ দিন ধরে হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্যথা হয় কারণ পাথর ইউরেটরে ঢোকার চেষ্টা করে। এরফলে কিডনিতে চাপের সৃষ্টি হয়, এই চাপ নার্ভ ফাইবারকে সক্রিয় করে মস্তিষ্কে ব্যথার সিগন্যাল পাঠাতে।
কিডনিতে পাথর জমলে পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। ব্যথা যদি দীর্ঘ দিন ধরে হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্যথা হয় কারণ পাথর ইউরেটরে ঢোকার চেষ্টা করে। এরফলে কিডনিতে চাপের সৃষ্টি হয়, এই চাপ নার্ভ ফাইবারকে সক্রিয় করে মস্তিষ্কে ব্যথার সিগন্যাল পাঠাতে।
ঘন ঘন তলপেটে যন্ত্রণাও কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে। দীর্ঘ দিন এই ব্যথা হলে সতর্ক হন।
ঘন ঘন তলপেটে যন্ত্রণাও কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে। দীর্ঘ দিন এই ব্যথা হলে সতর্ক হন।
কিডনিতে পাথর জমলে প্রস্রাবের সময়ে কিংবা প্রস্রাবের পরবর্তী সময়ে জ্বালা ও ব্যথা হয়। ইউরেটর ও ব্লাডারের মাঝখানে পাথর পৌঁছলে প্রস্রাবের সময় ব্যথা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে ডাইসুরিয়া।

কিডনিতে পাথর জমলে প্রস্রাবের সময়ে কিংবা প্রস্রাবের পরবর্তী সময়ে জ্বালা ও ব্যথা হয়। ইউরেটর ও ব্লাডারের মাঝখানে পাথর পৌঁছলে প্রস্রাবের সময় ব্যথা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে ডাইসুরিয়া।
কিডনিতে পাথর জমলে ঘনঘন জ্বর হতে পারে। জ্বরের সঙ্গে কাঁপুনি, পেটে তীব্র যন্ত্রণা হলে দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
কিডনিতে পাথর জমলে ঘনঘন জ্বর হতে পারে। জ্বরের সঙ্গে কাঁপুনি, পেটে তীব্র যন্ত্রণা হলে দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।