Tag Archives: Kidney

Creatinine: রক্তে ক্রিয়েটিনিন বাড়া মানেই কিডনি অকেজো হচ্ছে, ক্রিয়েটিনি কমাতে কোন খাবার খাবেন? কোন খাবার ছোঁবেন না? পড়ুন

ক্রিয়েটিনিন এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ যা পেশির ব্যবহারে উৎপন্ন হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ক্রিয়েটিনিন তৈরি হয়। রক্তে যদি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেশি থাকে, তবে সতর্ক হতেই হবে। কিডনি স্বাভাবিক ভাবে কাজ করা বন্ধ করে দিলে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। কিডনিতে সংক্রমণ হলেও রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি, ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এমন কিছু ওষুধ রয়েছে, যেগুলির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অনেক সময়ে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়।
ক্রিয়েটিনিন এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ যা পেশির ব্যবহারে উৎপন্ন হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ক্রিয়েটিনিন তৈরি হয়। রক্তে যদি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেশি থাকে, তবে সতর্ক হতেই হবে। কিডনি স্বাভাবিক ভাবে কাজ করা বন্ধ করে দিলে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। কিডনিতে সংক্রমণ হলেও রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি, ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এমন কিছু ওষুধ রয়েছে, যেগুলির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অনেক সময়ে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়।
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যাওয়ার উপসর্গ হল-- পায়ের পা ও গোড়ালি ফুলে যাওয়া, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত, ঘনঘন প্রস্রাব, সর্বক্ষণ ক্লান্তি, ফোলা চোখ-মুখ, বমি-বমিভাব ও বমি, পেসিতে টান ধরা। রক্তে ক্রিয়েটিনিন কমাতে কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন? কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন?
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যাওয়ার উপসর্গ হল– পায়ের পা ও গোড়ালি ফুলে যাওয়া, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত, ঘনঘন প্রস্রাব, সর্বক্ষণ ক্লান্তি, ফোলা চোখ-মুখ, বমি-বমিভাব ও বমি, পেসিতে টান ধরা। রক্তে ক্রিয়েটিনিন কমাতে কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন? কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন?
কম প্রোটিন খান– গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বেশি প্রোটিন খেলে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়। বিশেষ করে রান্না করা রেড মিট ক্রিয়েটিনিন-এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রান্নায় ব্যবহৃত তাপ মাংসে থাকা ক্রিয়েটিন-কে ক্রিয়েটিনিন-এ পরিণত করে। অত্যধিক মাংস না খেয়ে ডায়েটে রাখুন সবজির স্যুপ বা স্ট্যু, ডালের স্যুপ।
কম প্রোটিন খান– গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বেশি প্রোটিন খেলে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়। বিশেষ করে রান্না করা রেড মিট ক্রিয়েটিনিন-এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রান্নায় ব্যবহৃত তাপ মাংসে থাকা ক্রিয়েটিন-কে ক্রিয়েটিনিন-এ পরিণত করে। অত্যধিক মাংস না খেয়ে ডায়েটে রাখুন সবজির স্যুপ বা স্ট্যু, ডালের স্যুপ।
বেশি ফাইবার খান–গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ফাইবার বেশি খেলে রক্তে ক্রিয়েটিনি-এর মাত্রা কমে। বেশি করে ফল, সবজি, দানাশস্য খান।
বেশি ফাইবার খান–গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ফাইবার বেশি খেলে রক্তে ক্রিয়েটিনি-এর মাত্রা কমে। বেশি করে ফল, সবজি, দানাশস্য খান।
ক্রিয়েটিনি কমাতে একেবারেই খাবেন না আলু, টম্যাটো, ক্যানড খাবার, দুগ্ধজাত খাবার, কলা, কমলালেবু, আচার, প্রক্রিয়াজাত মাংস, ব্রাউন রাইস।

ক্রিয়েটিনি কমাতে একেবারেই খাবেন না আলু, টম্যাটো, ক্যানড খাবার, দুগ্ধজাত খাবার, কলা, কমলালেবু, আচার, প্রক্রিয়াজাত মাংস, ব্রাউন রাইস।
ক্রিয়েটিনিন কমাতে রেড মিট খাওয়া ছাড়তেই হবে। ফল-শাক-সবজি ক্রিয়েটিনিন কমায়। এমন খাবার খান যাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে।

ক্রিয়েটিনিন কমাতে রেড মিট খাওয়া ছাড়তেই হবে। ফল-শাক-সবজি ক্রিয়েটিনিন কমায়। এমন খাবার খান যাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে।
ধূমপান ও মদ্যপান– ধূমপান কিডনির অসুখের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কম পরিমাণে মদ খেলে কিডনির অসুখের ঝুঁকি কমে। এও দেখা গিয়েছে, বেশি মদ্যপানে কিডনির অসুখের ঝুঁকি বাড়ে।
ধূমপান ও মদ্যপান– ধূমপান কিডনির অসুখের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কম পরিমাণে মদ খেলে কিডনির অসুখের ঝুঁকি কমে। এও দেখা গিয়েছে, বেশি মদ্যপানে কিডনির অসুখের ঝুঁকি বাড়ে।
NSAIDs এড়িয়ে চলুন– কাউন্টারে মেলা পেইনকিলার যেমন non-steroidal anti-inflammatory drugs (NSAIDs) যদি ঘনঘন খাওয়া হয়, তবে তা মারাত্মক ক্ষতিকারক।
NSAIDs এড়িয়ে চলুন– কাউন্টারে মেলা পেইনকিলার যেমন non-steroidal anti-inflammatory drugs (NSAIDs) যদি ঘনঘন খাওয়া হয়, তবে তা মারাত্মক ক্ষতিকারক।
সোডিয়াম কম খেতে হবে– যে-সব খাবারে অতিরিক্ত নুন রয়েছে,সেগুলি রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রক্রিয়াজাত খাবারে উচ্চ পরিমাণে ফসফরাস ও সোডিয়াম থাকে যা কিডনির সমস্যা করে। কাজেই প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
সোডিয়াম কম খেতে হবে– যে-সব খাবারে অতিরিক্ত নুন রয়েছে,সেগুলি রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রক্রিয়াজাত খাবারে উচ্চ পরিমাণে ফসফরাস ও সোডিয়াম থাকে যা কিডনির সমস্যা করে। কাজেই প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
কতটা জল খাবেন?– ডিহাইড্রেশনের ফলে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়। এদিকে যাঁদের কিডনির অসুখ রয়েছে, তাঁদের জল মেপে খেতে হবে। কাজেই কতটা জল খাবেন? দিনের কোন সময়ে খাবেন? এই বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কতটা জল খাবেন?– ডিহাইড্রেশনের ফলে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়। এদিকে যাঁদের কিডনির অসুখ রয়েছে, তাঁদের জল মেপে খেতে হবে। কাজেই কতটা জল খাবেন? দিনের কোন সময়ে খাবেন? এই বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Dysuria Disease symptoms : প্রস্রাবের সময় প্রবল জ্বালা হচ্ছে! সাবধান, অবহেলা করলেই বিপদ

নয়াদিল্লি :  প্রস্রাব করার সময় প্রচণ্ড জ্বালা করছে? এই ধরনের অস্বস্তি, ডিসুরিয়া নামে পরিচিত।

মূত্রাশয়, মূত্রনালী বা পেরিনিয়াম (মলদ্বার এবং যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান) এর মতো বিভিন্ন স্থানে ঘটতে পারে। আপনি যদি এটি অনুভব করেন তবে এটিকে উপেক্ষা না করাই ভালো। ডিসুরিয়া বিভিন্ন কারণের কারণে হতে পারে। সংক্রমণ, বা কিডনিতে পাথর হলে এমন হতেই পারে। কোন পরিস্থিতিতে বুঝবেন আপনি এই রোগে আক্রান্ত? বিস্তারিত জানুন।

আরও পড়ুন : বৃষ্টি হলেই মন চা-পকোড়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে কেন, জানুন এই বিশেষ কারণ

· প্রস্রাব করতে অসুবিধা: এই উপসর্গটি অতি সাধারণ। প্রস্রাবের দুর্বল স্রোত, মাঝে মাঝে তা শুরু এবং বন্ধ হলে ব্যাপারটি অবহেলা করবেন না৷ সকালে প্রস্রাবের সময় বা দীর্ঘ সময় প্রস্রাব না করার পর এই লক্ষণগুলি দেখতে পাওয়া যায়৷

· প্রস্রাবের সময় পরিবর্তন: স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়া এর অন্যতম লক্ষণ।

· ব্যথা বা অস্বস্তি: তলপেটে, পাশে বা পিঠের নিচের অংশে ধারাবাহিকভাবে ব্যথা হওয়া এর লক্ষণ। এই ব্যথা প্রথমে অল্প থাকলেও পরে তা তীব্র অস্বস্তিতে পরিণত হতে পারে৷ বিশেষ করে প্রস্রাব করার সময়। এখানেই শেষ নয়, প্রস্রাবের পর জায়গাটিতে প্রবল জ্বালা হবে৷

· প্রস্রাবে রক্ত: লালচে প্রস্রাব হওয়াও মূত্রনালীর একটি সমস্যা৷ এই লক্ষণটি গুরুতর এবং উপেক্ষা করা উচিত নয়।

· শরীরের বিভিন্ন অংশ ফোলা: মূত্রনালীতে সমস্যা হলে গোড়ালি, পা ফুলে যেতে পারে। আসলে এই সমস্যায় কিডনি শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল এবং বর্জ্য অপসারণ করতে পারে না। এমন পরিস্থিতি হলে অবিলম্বে চিকিৎসা করান, না হলে কিন্তু বড় বিপদ হতে পারে।

আরও পড়ুন : নেকড়ে, বাঁদরের পর এবার উত্তর প্রদেশে মানুষখেকোর উৎপাত, ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীর

কোন কোন কারণে এই সমস্যাগুলি হতে পারে?

· কিডনিতে পাথর: কিডনিতে পাথরযুক্ত ব্যক্তিরা প্রস্রাব করার সময় অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন। মূত্রনালী বা কিডনির মধ্য দিয়ে কিডনির পাথর চলাচলের কারণে ব্যাথা বা জ্বালা হতে পারে।

যৌন সংক্রমণ (STIs): বেদনাদায়ক প্রস্রাব যৌনাঙ্গে হারপিস, গনোরিয়া বা ক্ল্যামাইডিয়ার মতো STI-এর একটি উপসর্গের জন্য হতে পারে, যা মূত্রনালীর প্রদাহ এবং অস্বস্তির কারণ হয়ে ওঠে।

· ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (ইউটিআই): ইউটিআই, প্রায়ই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে সৃষ্টি হয়, এতে প্রস্রাবের সময় প্রবল ব্যাথা হয়ে থাকে৷

প্রোস্টেটাইটিস: প্রোস্টেট গ্রন্থির জ্বলন প্রস্রাব করার সময় উল্লেখযোগ্য অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে, যা প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি এবং গুণমান উভয়কেই প্রভাবিত করে।

· সাবান বা সুগন্ধি: নিম্নমানের সাবান, পারফিউম বা ব্যক্তিগত যত্নের অন্যান্য পণ্য ব্যবহার করলে মূত্রনালীর জ্বালা হতে পারে এবং বেদনাদায়ক প্রস্রাব হতে পারে।

চিকিৎসা কী কী?

· ডাক্তার দেখান : এই সমস্যা বা অস্বস্তিগুলি উপেক্ষা করবেন না। অবিলম্বে ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করুন৷ অবহেলা করলে পরবর্তিকালে অস্ত্রোপচারও করতে হতে পারে।

· জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান: প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার জল পান করা একটি সহজ এবং কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার। এটি টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে এবং অস্বস্তি দূর করতে পারে।

· সাবান ও পারফিউম ব্যবহারে সাবধান: যৌনাঙ্গের কাছে স্বস্তার সাবান, পারফিউম বা অন্যান্য রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার এড়িয়ে চলুন, এগুলি জ্বালার সৃষ্টি করতে পারে।

· অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করুন: মূত্রনালীর সংক্রমণ, ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান৷ নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকে সমস্যা সমাধান সম্ভব৷

· নির্দিষ্ট কিছু পানীয়কে ত্যাগ করুন : অ্যালকোহল, ক্যাফিন এবং কার্বনেটেড বা অ্যাসিডিক পানীয় থেকে বিরত থাকুন, কারণ এগুলি মূত্রাশয়ের সমস্যাকে বাড়িয়ে দিতে পারে তাতে রেজাল্ট আরও খারাপ হতে পারে।

প্রস্রাব করার সময় বেদনা হলে সেটি সহ্য করা খুব কঠিন৷ তবে এর উপসর্গ বুঝতে পেরে চিকিৎসা করলে সমস্যা সমাধান সম্ভব৷ তাই আপনি যদি ক্রমাগত এমন সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে আর দেরি করবেন না৷ আজই ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করে চিকিৎসা শুরু করে দিন৷

বর্ষায় পাওয়া যায়, লিভার আর কিডনির মহৌষধ, দেহের আবর্জনা সাফ করে ‘এই’ সবজি

কলকাতা: বর্ষাকালে সবজির বাজারে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের সবজির দেখা পাওয়া যায়। এই সময় রাজস্থানের ভরতপুরের বাজারগুলিতেও বৃষ্টির মরশুমের বিশেষ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।

আসলে এই সময় কাচারিয়া বা কাচারি নামে পরিচিত এক বিশেষ সবজি পাওয়া যাচ্ছে। যা বাজার জুড়ে রীতিমতো সুগন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছে। বর্ষার এই বিশেষ সবজিটি খুবই সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলেও বিবেচিত হয়। ঐতিহ্যবাহী খাবারে ব্যবহার করা হয় বলে গ্রামাঞ্চলে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

আরও পড়ুন- দুর্দান্ত সব ফিচারে ঠাসা iPhone 16 Pro ও Pro Max , জানুন দাম ও স্পেশিফিকেশন

কাচারি বা কাচারিয়া সবজিটি গোলাকার, ছোট এবং হালকা সবুজ রঙের হয়। একাধিক উপায়ে খাওয়া যেতে পারে এই সবজিটি। কাচারি ভাজা করে খাওয়া যেতে পারে।

এমনকী মশলা দিয়ে কষিয়ে রান্না করে সবজি হিসাবেও খাওয়া যেতে পারে কাচারি। টাটকা এই সবজির স্বাদ খুবই অনন্য। যা বর্ষার বিশেষ খাবারের মধ্যে রাখা হয়।

বর্তমানে ভরতপুরের বাজারে প্রচুর পরিমাণে আসছে এই সবজি আর মানুষ এটি পছন্দও করেছেন। সবথেকে বড় কথা হল, এই সবজিটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই ঔষধি গুণেও ভরপুর।

এই সবজির প্রসঙ্গে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. চন্দ্রপ্রকাশ দীক্ষিত বলেছেন যে, এই সবজিটি গ্রামীণ এলাকায় ক্ষেতে পাওয়া যায় এবং শুধুমাত্র বর্ষাকালেই পাওয়া যায়।

এই সবজি ভুনা করে মশলা দিয়ে বা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এই সবজিটির বিশেষত্ব হল – এর স্বাদ সতেজ এবং অনন্য। যা বর্ষায় এটিকে আরও বিশেষ করে তোলে।

এছাড়া ঔষধি গুণে ভরপুর এই সবজি। কেউ যদি এই সবজিটি খান, তাহলে শরীরের সমস্ত রোগ থেকে তিনি মুক্তি পাবেন। আসলে গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে এই কাচারি বা কাচারিয়া সবজি। সেই সঙ্গে এটি দেহের পেশিকেও মজবুত করে।

এছাড়া এই সবজি নিয়মিত পাতে রাখলে শরীরে জমে থাকা ময়লা এবং বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়। এমনকী কাচরি বা কাচারিয়া সবজিটি লিভার ও কিডনির সাফ রাখতেও দারুণ সহায়ক। বলা ভাল যে, এই সবজিটি শুধু স্বাস্থ্যকরই নয়, সেই সঙ্গে তা স্থানীয় খাবারেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বাজারে এই সবজি বিক্রয় করেন স্বরূপ।

তিনি বলেন, বর্ষাকালে মাত্র ২ থেকে ৩ মাস বাজারে এই সবজিটির দেখা পাওয়া যায়। বাজারে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে কাচারি বা কাচারিয়া।

Medicinal Pebble Leaf Plant: কিডনি স্টোন গলাবে, পেটের জমে থাকা মল টেনে বার করবে, মহৌষধি এই ছোট পাতা!

এই সবুজ পাতা ওষুধেরও জনক, খালি পেটে খেলে কিডনির পাথর গলে যাবে, শরীর থেকে সব টক্সিন বেরিয়ে যাবে৷
এই সবুজ পাতা ওষুধেরও জনক, খালি পেটে খেলে কিডনির পাথর গলে যাবে, শরীর থেকে সব টক্সিন বেরিয়ে যাবে৷
পাথর থাকলে অনেক সমস্যা হয়৷ পেটে খুব ব্যথা শুরু হয়৷ এবং বেশি দিন এই সমস্যা ফেলে রাখলে তাতে আরও বিপদ বাড়তে পারে৷ যখন-তখন যন্ত্রণা শুরু হলে মুশকিলে পড়বেন৷ ফলে আগে থেকে ব্যবস্থা নিলে নিজেরই সুস্থ থাকবেন৷
পাথর থাকলে অনেক সমস্যা হয়৷ পেটে খুব ব্যথা শুরু হয়৷ এবং বেশি দিন এই সমস্যা ফেলে রাখলে তাতে আরও বিপদ বাড়তে পারে৷ যখন-তখন যন্ত্রণা শুরু হলে মুশকিলে পড়বেন৷ ফলে আগে থেকে ব্যবস্থা নিলে নিজেরই সুস্থ থাকবেন৷
এর জন্য এই মহৌষধি পাতায় মিলবে উপকার৷ মোটা মোটা এই সবুজ পাতায় বিরাট গুণ৷ ফলে এই পাতায় শিকড় থেকে উপড়ে ফেলবে একাধিক রোগ৷
এর জন্য এই মহৌষধি পাতায় মিলবে উপকার৷ মোটা মোটা এই সবুজ পাতায় বিরাট গুণ৷ ফলে এই পাতায় শিকড় থেকে উপড়ে ফেলবে একাধিক রোগ৷
কী করতে হবে? সুদ্ধি হিমস আয়ুর্বেদ পঞ্চকর্মা ক্লিনিক (কানপুর) ডঃ সুশান্ত চৌরাসিয়া জানান যে এটি ১ মাস ধরে প্রতিদিন খাওয়া উচিত৷ তাতে পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে৷
কী করতে হবে? সুদ্ধি হিমস আয়ুর্বেদ পঞ্চকর্মা ক্লিনিক (কানপুর) ডঃ সুশান্ত চৌরাসিয়া জানান যে এটি ১ মাস ধরে প্রতিদিন খাওয়া উচিত৷ তাতে পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে৷
এই পাতা হল পাথরকুচি৷ আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে এর৷ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে৷ সকাল সকাল পেট সাফ করে এই পাতা৷
এই পাতা হল পাথরকুচি৷ আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে এর৷ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে৷ সকাল সকাল পেট সাফ করে এই পাতা৷
ডঃ সুশান্ত চৌরাসিয়া জানান এই পাতার ক্বাথ তৈরি করুন এবং এটি দিনে ২-৩ বার পান করুন৷ এর থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়৷ এমনকি যদি আপনার ঘনঘন মলের সমস্যা থাকে তবে আপনার এটি খাওয়া উচিত৷
ডঃ সুশান্ত চৌরাসিয়া জানান এই পাতার ক্বাথ তৈরি করুন এবং এটি দিনে ২-৩ বার পান করুন৷ এর থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়৷ এমনকি যদি আপনার ঘনঘন মলের সমস্যা থাকে তবে আপনার এটি খাওয়া উচিত৷

Symptoms of High Creatinine Levels: ঘনঘন প্রস্রাব? পায়ের পাতা ফুলছে? হয়তো ক্রিয়েটিনিন বেড়েছে, আর কোন উপসর্গ ক্রিয়েটিনিন বাড়ার লক্ষণ? পড়ুন

ক্রিয়েটিনিন এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ যা পেশির ব্যবহারে উৎপন্ন হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ক্রিয়েটিনিন তৈরি হয়। রক্তে যদি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেশি থাকে, তবে সতর্ক হতেই হবে।
ক্রিয়েটিনিন এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ যা পেশির ব্যবহারে উৎপন্ন হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন খেলেও ক্রিয়েটিনিন তৈরি হয়। রক্তে যদি ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেশি থাকে, তবে সতর্ক হতেই হবে।
কিডনি স্বাভাবিক ভাবে কাজ করা বন্ধ করে দিলে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। কিডনিতে সংক্রমণ হলেও রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি, ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এমন কিছু ওষুধ রয়েছে, যেগুলির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অনেক সময়ে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়।
কিডনি স্বাভাবিক ভাবে কাজ করা বন্ধ করে দিলে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। কিডনিতে সংক্রমণ হলেও রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি, ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এমন কিছু ওষুধ রয়েছে, যেগুলির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় অনেক সময়ে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যায়।
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যাওয়া মানে কিডনি ঠিক ভাবে কাজ করতে পারছে না। পেশি থেকে যে সমস্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, তা কিডনি ছাঁকতে না পারলে রক্তের মধ্যে মিশতে শুরু করে। তখনই শরীরে ফুটে ওঠে বেশ কিছু লক্ষণ। কোন কোন উপসর্গ দেখলে বুঝবেন, ক্রিয়েটিনিন বেড়েছে?
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে যাওয়া মানে কিডনি ঠিক ভাবে কাজ করতে পারছে না। পেশি থেকে যে সমস্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, তা কিডনি ছাঁকতে না পারলে রক্তের মধ্যে মিশতে শুরু করে। তখনই শরীরে ফুটে ওঠে বেশ কিছু লক্ষণ। কোন কোন উপসর্গ দেখলে বুঝবেন, ক্রিয়েটিনিন বেড়েছে?
কিডনি বিকল হলে শরীরে হঠাৎ তরলের পরিমাণ বেড়ে যায়,ফলে শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ‘ডিসনিয়া’

কিডনি বিকল হলে শরীরে হঠাৎ তরলের পরিমাণ বেড়ে যায়,ফলে শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ‘ডিসনিয়া’
রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গেলে অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগে। রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে বারবার প্রস্রাবের বেগ আসে।
রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গেলে অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগে। রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে বারবার প্রস্রাবের বেগ আসে।
কিডনি ঠিকমত কাজ না করলে শরীরে তরল জমতে শুরু করে, ফলে পায়ের পাতা, পায়ের গোছ ফুলে উঠতে পারে।
কিডনি ঠিকমত কাজ না করলে শরীরে তরল জমতে শুরু করে, ফলে পায়ের পাতা, পায়ের গোছ ফুলে উঠতে পারে।
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে অনেকেরই গা গুলোয়, বমি পায়।
রক্তে ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে অনেকেরই গা গুলোয়, বমি পায়।

 

Kidney Disease: ঘনঘন জ্বর আসছে? তলপেটে যন্ত্রণা? সাবধান! জেনে নিন আর কোন লক্ষণ কিডনি স্টোনের উপসর্গ হতে পারে

কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনিতে সমস্যা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ওবেসিটি, বিশেষ কিছু সাপ্লিমেন্ট এবং ওষুধের কারণে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। স্টোন নানা আকারের হতে পারে। খুব ছোট থেকে খুব বড়, এমনকি গোটা কিডনি জুড়েই পাথর হতে পারে। বিশেষকিছু খনিজ বেশি মাত্রায় কিডনিতে জমা হলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। জল কম খেলে,শরীরে জলের অভাব হলে মূত্রতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ জমা হয়, ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
কিডনিতে সমস্যা হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ওবেসিটি, বিশেষ কিছু সাপ্লিমেন্ট এবং ওষুধের কারণে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। স্টোন নানা আকারের হতে পারে। খুব ছোট থেকে খুব বড়, এমনকি গোটা কিডনি জুড়েই পাথর হতে পারে। বিশেষকিছু খনিজ বেশি মাত্রায় কিডনিতে জমা হলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। জল কম খেলে,শরীরে জলের অভাব হলে মূত্রতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ জমা হয়, ফলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
মহিলাদের থেকে পুরুষদের কিডনিতে স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ডায়াবেটিস ও ওবেসিটি থাকলেও স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিসটিনিউরিয়া নামের একপ্রকার জেনেটিক কারণেও কিডনিতে পাথর হতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনি স্টোনের লক্ষণ
মহিলাদের থেকে পুরুষদের কিডনিতে স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ডায়াবেটিস ও ওবেসিটি থাকলেও স্টোন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিসটিনিউরিয়া নামের একপ্রকার জেনেটিক কারণেও কিডনিতে পাথর হতে পারে। কোন কোন উপসর্গ কিডনি স্টোনের লক্ষণ
কিডনিতে পাথর জমলে পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। ব্যথা যদি দীর্ঘ দিন ধরে হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্যথা হয় কারণ পাথর ইউরেটরে ঢোকার চেষ্টা করে। এরফলে কিডনিতে চাপের সৃষ্টি হয়, এই চাপ নার্ভ ফাইবারকে সক্রিয় করে মস্তিষ্কে ব্যথার সিগন্যাল পাঠাতে।
কিডনিতে পাথর জমলে পিঠের দিকে পাঁজরের দু’পাশে তীব্র যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। ব্যথা যদি দীর্ঘ দিন ধরে হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ব্যথা হয় কারণ পাথর ইউরেটরে ঢোকার চেষ্টা করে। এরফলে কিডনিতে চাপের সৃষ্টি হয়, এই চাপ নার্ভ ফাইবারকে সক্রিয় করে মস্তিষ্কে ব্যথার সিগন্যাল পাঠাতে।
ঘন ঘন তলপেটে যন্ত্রণাও কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে। দীর্ঘ দিন এই ব্যথা হলে সতর্ক হন।
ঘন ঘন তলপেটে যন্ত্রণাও কিন্তু কিডনিতে পাথর জমার ইঙ্গিত হতে পারে। দীর্ঘ দিন এই ব্যথা হলে সতর্ক হন।
কিডনিতে পাথর জমলে প্রস্রাবের সময়ে কিংবা প্রস্রাবের পরবর্তী সময়ে জ্বালা ও ব্যথা হয়। ইউরেটর ও ব্লাডারের মাঝখানে পাথর পৌঁছলে প্রস্রাবের সময় ব্যথা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে ডাইসুরিয়া।

কিডনিতে পাথর জমলে প্রস্রাবের সময়ে কিংবা প্রস্রাবের পরবর্তী সময়ে জ্বালা ও ব্যথা হয়। ইউরেটর ও ব্লাডারের মাঝখানে পাথর পৌঁছলে প্রস্রাবের সময় ব্যথা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে ডাইসুরিয়া।
কিডনিতে পাথর জমলে ঘনঘন জ্বর হতে পারে। জ্বরের সঙ্গে কাঁপুনি, পেটে তীব্র যন্ত্রণা হলে দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
কিডনিতে পাথর জমলে ঘনঘন জ্বর হতে পারে। জ্বরের সঙ্গে কাঁপুনি, পেটে তীব্র যন্ত্রণা হলে দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।

Health Tips: শরীরের এই ছোট্ট লক্ষণই জানায় বিকল হচ্ছে আপনার কিডনি! ভুলেও অবহেলা করবেন না

*শরীরের অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল কিডনি। কিডনি শরীরের বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিয়ে শরীরের রক্ত পরিশোধন করে থাকে। এই কারনেই শরীর সুস্থ থাকে এবং সচল থাকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত।
*শরীরের অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল কিডনি। কিডনি শরীরের বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিয়ে শরীরের রক্ত পরিশোধন করে থাকে। এই কারনেই শরীর সুস্থ থাকে এবং সচল থাকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত।
*অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের জন্য কিডনিতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হন বহু মানুষ। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরে নানারকম উপসর্গ দেখা যায়। এগুলি দেখে সতর্ক হতে না পারলেই বিপদ।
*অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের জন্য কিডনিতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হন বহু মানুষ। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরে নানারকম উপসর্গ দেখা যায়। এগুলি দেখে সতর্ক হতে না পারলেই বিপদ।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক সুপ্রতিম দত্ত জানান, শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। তাই কিডনি অচল হলে জীবনের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রথমে পায়ে নানা ধরনের লক্ষণ দেখা যায়।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক সুপ্রতিম দত্ত জানান, শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। তাই কিডনি অচল হলে জীবনের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রথমে পায়ে নানা ধরনের লক্ষণ দেখা যায়।
*কিডনিতে কোনও সমস্যা দেখা দিলেই সবার প্রথমে পায়ের গোড়ালির ওপর প্রভাব পড়তে শুরু করে। গোড়ালি ফুলতে শুরু করে। এরকম হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। নাহলে বিপদ হতে পারে।
*কিডনিতে কোনও সমস্যা দেখা দিলেই সবার প্রথমে পায়ের গোড়ালির ওপর প্রভাব পড়তে শুরু করে। গোড়ালি ফুলতে শুরু করে। এরকম হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। না হলে বিপদ হতে পারে।
*কিডনিতে কোনও সমস্যা হলে হাঁটাচলা করতেও সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। ধীরে ধীরে পা ফুলতে শুরু করে। ফলে মাটিতে পা রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। পায়ের ব্যথাও শুরু হয় বেশ অনেকটাই বেশি রকম ভাবে।
*কিডনিতে কোনও সমস্যা হলে হাঁটাচলা করতেও সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। ধীরে ধীরে পা ফুলতে শুরু করে। ফলে মাটিতে পা রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। পায়ের ব্যথাও শুরু হয় বেশ অনেকটাই বেশি রকম ভাবে।
*পায়ের তালুর মধ্যে ব্যথা হলেও কিডনির সমস্যার একটি লক্ষণ হতে পারে। বেশি হাঁটাহাঁটি করলে বা ঘুম থেকে ওঠার পর মাটিতে পা দিলে যদি তালুতে ব্যথা হতে শুরু করে। তবে একেবারেই উপেক্ষা করা উচিত নয়।
*পায়ের তালুর মধ্যে ব্যথা হলেও কিডনির সমস্যার একটি লক্ষণ হতে পারে। বেশি হাঁটাহাঁটি করলে বা ঘুম থেকে ওঠার পর মাটিতে পা দিলে যদি তালুতে ব্যথা হতে শুরু করে। তবে একেবারেই উপেক্ষা করা উচিত নয়।

Kidney HealthCare: কিডনির অসুখে পটাশিয়াম বাড়ে রক্তে, কিডনি সুস্থ রাখতে আজ-ই খাওয়া ছাড়ুন কলা, চিকেন-এর মত এই ভীষণ চেনা খাবারগুলো

কিডনির সমস্যা থাকলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়, ফলে দেখা দেয় নানা শারীরিক সমস্যার। কিডনির উপর চাপ বাড়তে পারে।
কিডনির সমস্যা থাকলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়, ফলে দেখা দেয় নানা শারীরিক সমস্যার। কিডনির উপর চাপ বাড়তে পারে।
কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে।
কিডনি সুস্থ রাখতে সেইসব খাবার এড়িয়ে চলুন যাতে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি পটাশিয়াম থাকে। কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন? কলা, দুধ, কিশমিশ, কমলা লেবু, ডাল, পালং শাক, আলু, টম্যাটো, বাদাম, মুরগির মাংস, অ্যাভোকাডো, কুমড়ো, বাদাম
কিডনি সুস্থ রাখতে সেইসব খাবার এড়িয়ে চলুন যাতে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি পটাশিয়াম থাকে। কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন? কলা, দুধ, কিশমিশ, কমলা লেবু, ডাল, পালং শাক, আলু, টম্যাটো, বাদাম, মুরগির মাংস, অ্যাভোকাডো, কুমড়ো, বাদাম
কিডনি সুস্থ রাখতে কোন কোন খাবার খাবেন? আপেল, আনারস, আঙুর, ফুলকপি, বেগুন, ব্রকোলি, ভাত, পাস্তা পাঁউরুটি, ডিমের সাদা অংশ
কিডনি সুস্থ রাখতে কোন কোন খাবার খাবেন? আপেল, আনারস, আঙুর, ফুলকপি, বেগুন, ব্রকোলি, ভাত, পাস্তা পাঁউরুটি, ডিমের সাদা অংশ
১৯ বছরের বেশি বয়সী একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারী প্রতিদিন যথাক্রমে ৩৪০০ মিলিগ্রাম এবং ২৬০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু কিডনির রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে ২০০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম গ্রহণ করতে হবে।
১৯ বছরের বেশি বয়সী একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারী প্রতিদিন যথাক্রমে ৩৪০০ মিলিগ্রাম এবং ২৬০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করতে পারেন। কিন্তু কিডনির রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে ২০০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম গ্রহণ করতে হবে।

 

এই ফুল গাছই কিডনির সমস্যায় মহাঔষধী! রাখুন বাড়িতে

কিডনি বা পিত্ত থলির পাথর ও মুখের মেছেতায় এই গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটির ফল মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে।

Kidney Problem Solution: খুবই পরিচিত এই ফুলগাছের পাতাই কিডনির সমস্যায় ‘মহৌষধ’! পেটে পাথর থাকলে অবশ্যই জানুন

কিডনির সমস্যায় 'মহৌষধ' এই গাছ বাড়িতে রাখুন। পৃথিবীতে অনেক ঔষধি ভেষজ রয়েছে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বরুণ হল এমনই একটি ভেষজ যার বোটানিক্যাল নাম ক্রাটেভা নুরভালা।
কিডনির সমস্যায় ‘মহৌষধ’ এই গাছ বাড়িতে রাখুন। পৃথিবীতে অনেক ঔষধি ভেষজ রয়েছে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
বরুণ হল এমনই একটি ভেষজ যার বোটানিক্যাল নাম ক্রাটেভা নুরভালা।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বরুণ গাছ অনেক রোগ নিরাময়ে ব্যবহার হয়। এর মধ্যে অন্যতম কিডনির সমস্যায় 'মহৌষধ' হিসাবে ব্যবহার রয়েছে।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বরুণ গাছ অনেক রোগ নিরাময়ে ব্যবহার হয়। এর মধ্যে অন্যতম কিডনির সমস্যায় ‘মহৌষধ’ হিসাবে ব্যবহার রয়েছে।
এটি মূত্রনালির সংক্রমণ যেমন প্রস্রাবে অসুবিধা, জ্বালাপোড়া এবং চুলকানির জন্য একটি কার্যকর প্রাকৃতিক প্রতিকার। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি এই ধরনের সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে কাজ করে।
এটি মূত্রনালির সংক্রমণ যেমন প্রস্রাবে অসুবিধা, জ্বালাপোড়া এবং চুলকানির জন্য একটি কার্যকর প্রাকৃতিক প্রতিকার। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি এই ধরনের সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে কাজ করে।
এছাড়াও, বরুণের গুঁড়ো-এর মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রস্রাবের অসুবিধা দূর করতে সাহায্য করে।বরুণ একটি মাঝারি আকারের উদ্ভিদ। এই গাছে বিস্ময়কর ঔষধি গুণ। বরুণ গাছের ছাল, পাতা ও ফুলের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই মানবদেহের নানা রোগে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এছাড়াও, বরুণের গুঁড়ো-এর মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রস্রাবের অসুবিধা দূর করতে সাহায্য করে।
বরুণ একটি মাঝারি আকারের উদ্ভিদ। এই গাছে বিস্ময়কর ঔষধি গুণ। বরুণ গাছের ছাল, পাতা ও ফুলের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই মানবদেহের নানা রোগে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
বসিরহাটের কল বাড়ি এলাকায় এক সময়ের বায়ো সায়েন্সের ছাত্র অরবিন্দ মণ্ডল বাড়িতেই রোপন করেছেন এই গাছ। তাঁর দাবি, কিডনি বা পিত্তথলির পাথর ও মুখের মেচেতায় এ গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বসিরহাটের কল বাড়ি এলাকায় এক সময়ের বায়ো সায়েন্সের ছাত্র অরবিন্দ মণ্ডল বাড়িতেই রোপন করেছেন এই গাছ। তাঁর দাবি, কিডনি বা পিত্তথলির পাথর ও মুখের মেচেতায় এ গাছের ছাল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
এটির ফল মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে। এ ছাড়াও মানবদেহের আরও নানা রোগে এই গাছের ছাল, ফুল, ফল ও পাতা ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। (রিপোর্টার-- জুলফিকার মোল্যা)
এটির ফল মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে। এ ছাড়াও মানবদেহের আরও নানা রোগে এই গাছের ছাল, ফুল, ফল ও পাতা ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। (রিপোর্টার– জুলফিকার মোল্যা)