আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে গোটা দেশ। প্রতিবাদ ছড়িয়েছে বিদেশেও। ১৪ অগাস্ট মধ্যরাতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অরাজনৈতিক কর্মসূচি শিহরন জাগিয়েছে। মহিলাদের পাশাপাশি প্রতিবাদে শামিল হতে দেখা যায় পুরুষদেরও। Photo: Collected

RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ বিদেশেও, জার্মানির কোলনে মিছিলে শামিল বহু সংখ্যক মানুষ

আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে গোটা দেশ। প্রতিবাদ ছড়িয়েছে বিদেশেও। ১৪ অগাস্ট মধ্যরাতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অরাজনৈতিক কর্মসূচি শিহরন জাগিয়েছে। মহিলাদের পাশাপাশি প্রতিবাদে শামিল হতে দেখা যায় পুরুষদেরও। Photo: Collected
আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছে গোটা দেশ। প্রতিবাদ ছড়িয়েছে বিদেশেও। ১৪ অগাস্ট মধ্যরাতে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অরাজনৈতিক কর্মসূচি শিহরন জাগিয়েছে। মহিলাদের পাশাপাশি প্রতিবাদে শামিল হতে দেখা যায় পুরুষদেরও। Photo: Collected
দেশের থেকে দূরে থাকলেও, দেশের ভাল-মন্দ সব খবরই সমানভাবে প্রভাবিত করে প্রবাসী ভারতীয়দের। তাই কলকাতার ঘটনার প্রভাব পড়েছে জার্মানিতেও ৷
দেশের থেকে দূরে থাকলেও, দেশের ভাল-মন্দ সব খবরই সমানভাবে প্রভাবিত করে প্রবাসী ভারতীয়দের। তাই কলকাতার ঘটনার প্রভাব পড়েছে জার্মানিতেও ৷
১৪ অগাস্ট বঙ্গের মানুষদের সঙ্গে মধ্যরাতে পা মেলাতে না পারলেও, পরের দিন অর্থাৎ ১৫ অগাস্ট জার্মানির শহর কোলনে বসবাসকারী একাধিক ভারতীয়রা আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে শামিল হন ৷
১৪ অগাস্ট বঙ্গের মানুষদের সঙ্গে মধ্যরাতে পা মেলাতে না পারলেও, পরের দিন অর্থাৎ ১৫ অগাস্ট জার্মানির শহর কোলনে বসবাসকারী একাধিক ভারতীয়রা আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে শামিল হন ৷
জার্মানির নিয়ম অনুযায়ী এরকম কোনও প্রতিবাদী মিছিল সে দেশে করতে হলে নিতে হয় পুলিশের অনুমতি, প্রতিবাদের ভাষাও এখানে শৃঙ্খলাবদ্ধ। যদিও অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে খুব কম সময়ের মধ্যে বর্তমানে কোলনের বাসিন্দা দেবস্মিত বিশ্বাস সেই পুলিশের অনুমতি জোগাড় করতে সফল ৷
জার্মানির নিয়ম অনুযায়ী এরকম কোনও প্রতিবাদী মিছিল সে দেশে করতে হলে নিতে হয় পুলিশের অনুমতি, প্রতিবাদের ভাষাও এখানে শৃঙ্খলাবদ্ধ। যদিও অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে খুব কম সময়ের মধ্যে বর্তমানে কোলনের বাসিন্দা দেবস্মিত বিশ্বাস সেই পুলিশের অনুমতি জোগাড় করতে সফল ৷
৭ থেকে ৭০- সব বয়সের বাধা টপকে ১৫ অগাস্ট স্থানীয় সময় রাত ৯ টায় প্রায় ৪০ জন জমা হয়েছিলেন কোলনের ঐতিহাসিক ডোমের সামনে। তাঁদের সবারই একটাই বক্তব্য, ‘‘আমরা ন্যায় বিচার চাই, নিরাপত্তা চাই সবার জন্য, চাই একটা সুস্থ সমাজ। সব রাজনীতিকে পিছনে রেখে এটুকুই ছিল আমাদের দাবি।’’
৭ থেকে ৭০- সব বয়সের বাধা টপকে ১৫ অগাস্ট স্থানীয় সময় রাত ৯ টায় প্রায় ৪০ জন জমা হয়েছিলেন কোলনের ঐতিহাসিক ডোমের সামনে। তাঁদের সবারই একটাই বক্তব্য, ‘‘আমরা ন্যায় বিচার চাই, নিরাপত্তা চাই সবার জন্য, চাই একটা সুস্থ সমাজ। সব রাজনীতিকে পিছনে রেখে এটুকুই ছিল আমাদের দাবি।’’