Preventing Pancreatitis

Preventing Pancreatitis: ঘন ঘন বদহজম-বমি? অ্যান্টাসিড খেয়ে চাপা দেবেন না, জেনে নিন আর কোন উপসর্গ প্যানক্রিয়াটাইটিস-এর প্রাথমিক লক্ষণ

যা খান তাতেই বদহজম-অ্যাসিডিটি হয় ? পেটে ব্যথা? পেটে ব্যথার সঙ্গে বমি? এই সমস্যা যদি লাগাতার হতেই থাকে, তবে সাবধান হন। অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিসের অন্যতম উপসর্গ হল পেটে ব্যথা আর বমি।
যা খান তাতেই বদহজম-অ্যাসিডিটি হয় ? পেটে ব্যথা? পেটে ব্যথার সঙ্গে বমি? এই সমস্যা যদি লাগাতার হতেই থাকে, তবে সাবধান হন। অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিসের অন্যতম উপসর্গ হল পেটে ব্যথা আর বমি।
প্যানক্রিয়াটাইটিস কী? প্যানক্রিয়াসের প্রধান কাজ হল পাচক রস বা এনজাইম তৈরি করা। এই এনজাইম খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও প্যানক্রিয়াস ইনসুলিন তৈরি করে। সাধারণত এনজাইম তৈরি হওয়ার পর প্যানক্রিয়াসে তা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। অন্ত্রে পৌঁছনোর পর এনজাইম সক্রিয় হয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও কারণে যদি প্যানক্রিয়াসে থাকা অবস্থাতেই এনজাইমগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে, তখন তা প্যানক্রিয়াসকেই হজম করতে শুরু করে। ফলে প্যানক্রিয়াসে প্রদাহ শুরু হয়, এই প্রদাহকেই প্যানক্রিয়াটাইটিস বলে।
প্যানক্রিয়াটাইটিস কী? প্যানক্রিয়াসের প্রধান কাজ হল পাচক রস বা এনজাইম তৈরি করা। এই এনজাইম খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও প্যানক্রিয়াস ইনসুলিন তৈরি করে। সাধারণত এনজাইম তৈরি হওয়ার পর প্যানক্রিয়াসে তা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। অন্ত্রে পৌঁছনোর পর এনজাইম সক্রিয় হয়ে খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু কোনও কারণে যদি প্যানক্রিয়াসে থাকা অবস্থাতেই এনজাইমগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে, তখন তা প্যানক্রিয়াসকেই হজম করতে শুরু করে। ফলে প্যানক্রিয়াসে প্রদাহ শুরু হয়, এই প্রদাহকেই প্যানক্রিয়াটাইটিস বলে।
প্যানক্রিয়াটাইটিস দু’ধরনের হতে পারে–অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস ও ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস। অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হল হঠাৎ প্রদাহ শুরু হওয়া। ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস অনেকটা সময় ধরে ধীরে-ধীরে হয়। এই দুই ধরণের প্যানক্রিয়াটাইটিসের-ই প্রাথমিক লক্ষণ হল, পেটের উপরের অংশে বাঁ-দিকে ব্যথা
প্যানক্রিয়াটাইটিস দু’ধরনের হতে পারে–অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস ও ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস। অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হল হঠাৎ প্রদাহ শুরু হওয়া। ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস অনেকটা সময় ধরে ধীরে-ধীরে হয়। এই দুই ধরণের প্যানক্রিয়াটাইটিসের-ই প্রাথমিক লক্ষণ হল, পেটের উপরের অংশে বাঁ-দিকে ব্যথা
অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস-এর লক্ষণ হল– আচমকাই পেটের উপরের অংশে ব্যথা শুরু, পেটের যন্ত্রণা ক্রমশ গোটা পেট-সহ পিঠের শিরদাঁড়ায় ছড়িয়ে পড়ে। বুকের দিকেও এই ব্যথা হতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রে আবার তীব্র যন্ত্রণার সঙ্গে বমিও হয়। এই ব্যথা অনেকসময় বেশ কয়েকদিন স্থায়ী হয়। বমি-বমিভাম, বমি, পেট ফুলে থাকা, হার্ট বিট বেড়ে যাওয়ার মত লক্ষণ দেখা দেয়।
অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস-এর লক্ষণ হল– আচমকাই পেটের উপরের অংশে ব্যথা শুরু, পেটের যন্ত্রণা ক্রমশ গোটা পেট-সহ পিঠের শিরদাঁড়ায় ছড়িয়ে পড়ে। বুকের দিকেও এই ব্যথা হতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রে আবার তীব্র যন্ত্রণার সঙ্গে বমিও হয়। এই ব্যথা অনেকসময় বেশ কয়েকদিন স্থায়ী হয়। বমি-বমিভাম, বমি, পেট ফুলে থাকা, হার্ট বিট বেড়ে যাওয়ার মত লক্ষণ দেখা দেয়।
ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস-এর উপসর্গ হল– পেটের উপরের অংশে ব্যথা। এই ব্যথা পিঠের দিকেও চলে যেতে পারে। আবার অনেকসময় কোন-ও ব্যথাই হয় না। অন্যান্য উপসর্গ হল– ডায়েরিয়া, বমিবমি ভাব,বমি। খাওয়ার পর পেটের ব্যথা। ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে ঘনঘন পেটে ব্যথা হয়। খাবার হজম হয় না, ওজন কমতে থাকে। ডায়াবিটিস হতে পারে। অন্ত্রে এনজাইম পৌঁছয় না বলে, প্রোটিন বা ফ্যাটজাতীয় খাবার খেলেই পেটের গণ্ডগোল দেখা দেয়।
ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস-এর উপসর্গ হল– পেটের উপরের অংশে ব্যথা। এই ব্যথা পিঠের দিকেও চলে যেতে পারে। আবার অনেকসময় কোন-ও ব্যথাই হয় না। অন্যান্য উপসর্গ হল– ডায়েরিয়া, বমিবমি ভাব,বমি। খাওয়ার পর পেটের ব্যথা। ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিসের ক্ষেত্রে ঘনঘন পেটে ব্যথা হয়। খাবার হজম হয় না, ওজন কমতে থাকে। ডায়াবিটিস হতে পারে। অন্ত্রে এনজাইম পৌঁছয় না বলে, প্রোটিন বা ফ্যাটজাতীয় খাবার খেলেই পেটের গণ্ডগোল দেখা দেয়।
কেন হয় প্যানক্রিয়াটাইটিস– গলস্টোন, মদ্যপান, বেশ কিছু ওষুধের ব্যবহার, প্যানক্রিয়াসের ক্যানসার, সংক্রমণ, সিস্টিক ফাইব্রোসিস-এর কারণে প্যানক্রিয়াটাইটিস হতে পারে। এছাড়া, রক্তে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়াম বা ট্রাইগ্লিসেরাইড থাকলেও প্যানক্রিয়াটাইটিসের ঝুঁকি বাড়ে। স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধের কারণে, ভাইরাল সংক্রমণ থেকে এবং কিছু কিছু অস্ত্রোপচারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও এই রোগ হতে পারে।
কেন হয় প্যানক্রিয়াটাইটিস– গলস্টোন, মদ্যপান, বেশ কিছু ওষুধের ব্যবহার, প্যানক্রিয়াসের ক্যানসার, সংক্রমণ, সিস্টিক ফাইব্রোসিস-এর কারণে প্যানক্রিয়াটাইটিস হতে পারে। এছাড়া, রক্তে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়াম বা ট্রাইগ্লিসেরাইড থাকলেও প্যানক্রিয়াটাইটিসের ঝুঁকি বাড়ে। স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধের কারণে, ভাইরাল সংক্রমণ থেকে এবং কিছু কিছু অস্ত্রোপচারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও এই রোগ হতে পারে।
কাদের ঝুঁকি বেশি? যাঁরা বেশি মদ্যপান করেন, অতিরিক্ত ওজন যাঁদের, সিগারেট খান, তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি বেশি। পরিবারে কারও এই রোগ থাকলেও জিনগত কারণেও অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হতে পারে।
কাদের ঝুঁকি বেশি? যাঁরা বেশি মদ্যপান করেন, অতিরিক্ত ওজন যাঁদের, সিগারেট খান, তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি বেশি। পরিবারে কারও এই রোগ থাকলেও জিনগত কারণেও অ্যাকিউট প্যানক্রিয়াটাইটিস হতে পারে।
কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন?– রেড মিট, ভাজাভুজি, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি, চিনি, মদ, কফি, মিষ্টি জাতীয় খাবার।
কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন?– রেড মিট, ভাজাভুজি, ফুল ফ্যাট ডেয়ারি, চিনি, মদ, কফি, মিষ্টি জাতীয় খাবার।
এমন খাবার খান যতে প্রচুর প্রোটিন আর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। প্রচুর ফ্লুইড খান।
এমন খাবার খান যতে প্রচুর প্রোটিন আর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। প্রচুর ফ্লুইড খান।