Money Making Tips: ফ্রি-তে হয়ে যাবেন বিপুল টাকার মালিক, আপনাকে এক টাকাও খরচ করতে হবে না, দেখে নিন সেই ফর্মুলা

“রোজগারের পুরো টাকা সংসার চালাতেই খরচ হয়ে যায়, বিনিয়োগ করব কীভাবে?’’ অধিকাংশ মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের অভিযোগ এটাই। কারণ বাস্তবে আয় এতটাই কম, ইচ্ছা থাকলেও খুব একটা সঞ্চয় করা যায় না। বিনিয়োগ তো দূরের কথা।
“রোজগারের পুরো টাকা সংসার চালাতেই খরচ হয়ে যায়, বিনিয়োগ করব কীভাবে?’’ অধিকাংশ মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের অভিযোগ এটাই। কারণ বাস্তবে আয় এতটাই কম, ইচ্ছা থাকলেও খুব একটা সঞ্চয় করা যায় না। বিনিয়োগ তো দূরের কথা।
কিন্তু একটা উপায় আছে। এতে সামান্য বিনিয়োগ করেও মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা হল, বিনিয়োগের জন্য নিজের পকেট থেকে খরচ করতে হবে না। তাহলে টাকা কোথা থেকে আসবে?
কিন্তু একটা উপায় আছে। এতে সামান্য বিনিয়োগ করেও মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা হল, বিনিয়োগের জন্য নিজের পকেট থেকে খরচ করতে হবে না। তাহলে টাকা কোথা থেকে আসবে?
সেটা জানার আগে দেখা যাক বিনিয়োগের হিসাব। ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে ১০০০ টাকার এসআইপি করলেন। তাহলে ১০ বছর পর ১২ শতাংশ গড় রিটার্নের হিসাবে তিনি ২,৩২,৩৩৯ টাকা পাবেন। ১৫ শতাংশ রিটার্ন ধরলে ২,৭৮,৬৫৭ টাকা মিলবে। আর ১৮ শতাংশ রিটার্ন ধরলে তিনি পাবেন ৩.৩৬ লাখ টাকা।
সেটা জানার আগে দেখা যাক বিনিয়োগের হিসাব। ধরে নেওয়া যাক, একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে ১০০০ টাকার এসআইপি করলেন। তাহলে ১০ বছর পর ১২ শতাংশ গড় রিটার্নের হিসাবে তিনি ২,৩২,৩৩৯ টাকা পাবেন। ১৫ শতাংশ রিটার্ন ধরলে ২,৭৮,৬৫৭ টাকা মিলবে। আর ১৮ শতাংশ রিটার্ন ধরলে তিনি পাবেন ৩.৩৬ লাখ টাকা।
আবার দশ বছরের জায়গায় ২০ বছর টানা বিনিয়োগ করলে ১২ শতাংশ হারে ১০ লক্ষ রিটার্ন পাওয়া যাবে। ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে তিনি পাবেন ১৫.১৫ লক্ষ টাকা। আর যদি রিটার্ন ১৮ শতাংশ হারে মেলে তাহলে হাতে আসবে ২৩ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাসে হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ২০ বছরে ২৩ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
আবার দশ বছরের জায়গায় ২০ বছর টানা বিনিয়োগ করলে ১২ শতাংশ হারে ১০ লক্ষ রিটার্ন পাওয়া যাবে। ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে তিনি পাবেন ১৫.১৫ লক্ষ টাকা। আর যদি রিটার্ন ১৮ শতাংশ হারে মেলে তাহলে হাতে আসবে ২৩ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাসে হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ২০ বছরে ২৩ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
এখন প্রশ্ন হল, হাজার টাকা আসবে কোথা থেকে? দেশের একাধিক রাজ্যেই রাজ্য সরকার মহিলাদের জন্য বিশেষ স্কিম চালু করেছে। এই স্কিমের আওতায় প্রতি মাসে ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়। টাকা পাঠানো হয় সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।
এখন প্রশ্ন হল, হাজার টাকা আসবে কোথা থেকে? দেশের একাধিক রাজ্যেই রাজ্য সরকার মহিলাদের জন্য বিশেষ স্কিম চালু করেছে। এই স্কিমের আওতায় প্রতি মাসে ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়। টাকা পাঠানো হয় সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।
যেমন পশ্চিমবঙ্গে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পে মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করে রাজ্য সরকার। মধ্যপ্রদেশে রয়েছে ‘লাডলি বহেন’ স্কিম। এতে আগে ১০০০ টাকা দেওয়া হত, এখন বাড়িয়ে ১২৫০ টাকা করা হয়েছে। রাজস্থানেও একই ধরনের স্কিম চালু হতে চলেছে।
যেমন পশ্চিমবঙ্গে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পে মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করে রাজ্য সরকার। মধ্যপ্রদেশে রয়েছে ‘লাডলি বহেন’ স্কিম। এতে আগে ১০০০ টাকা দেওয়া হত, এখন বাড়িয়ে ১২৫০ টাকা করা হয়েছে। রাজস্থানেও একই ধরনের স্কিম চালু হতে চলেছে।
ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লিতেও চলছে এমন স্কিম। কেন্দ্র সরকারও প্রতি বছর কৃষকদের ৬ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য দেয়। এভাবে দেখা যাচ্ছে, দেশে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিভিন্ন নগদ প্রকল্প চলছে। মহিলারা চাইলে এই টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। কয়েক বছরেই মিলবে মোটা টাকা রিটার্ন।
ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লিতেও চলছে এমন স্কিম। কেন্দ্র সরকারও প্রতি বছর কৃষকদের ৬ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য দেয়। এভাবে দেখা যাচ্ছে, দেশে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিভিন্ন নগদ প্রকল্প চলছে। মহিলারা চাইলে এই টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। কয়েক বছরেই মিলবে মোটা টাকা রিটার্ন।