চৌধুরী রাজবাড়ি 

Weekend Trip: দালানে পা দিলেই গা ছমছম করে, বাঁকুড়ার কাছেই এই রাজবাড়ি ইতিহাসের জীবন্ত দলিল, সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন

*বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে ইতিহাস হাতছানি দিচ্ছে আপনাদের। চলে আসুন শতাধিক প্রাচীন রাজবাড়িতে। এখনও শুনতে পাবেন পুরনো দিনের ফিসফিসানি।
*বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে ইতিহাস হাতছানি দিচ্ছে আপনাদের। চলে আসুন শতাধিক প্রাচীন রাজবাড়িতে। এখনও শুনতে পাবেন পুরনো দিনের ফিসফিসানি।
*বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে ওন্দা ব্লকে পেয়ে যাবেন দামোদরবাটি রাজবাড়ি, যার ইতিহাস প্রায় সাড়ে চারশো বছরের প্রাচীন। বাড়িতে রয়েছে মুখ্য দরজা, পুরনো খিলান এবং অন্দরমহল।
*বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে ওন্দা ব্লকে পেয়ে যাবেন দামোদরবাটি রাজবাড়ি, যার ইতিহাস প্রায় সাড়ে চারশো বছরের প্রাচীন। বাড়িতে রয়েছে মুখ্য দরজা, পুরনো খিলান এবং অন্দরমহল।
*বাংলাদেশ থেকে প্রতাপ আদিত্যের বংশধররা আসেন বাঁকুড়া জেলায়, যা তৎকালীন সময়ে ছিল অবিভক্ত বাংলা। মূলত বর্তমানের স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের যশোর থেকে অত্যাচারিত হয়ে তারা চলে আসেন এপার বাংলায়। অবস্থান করেন বর্তমান সময়ের বাঁকুড়া জেলার ওন্দার দামোদরবাটি গ্রামের পশ্চিমের জঙ্গলে।
*বাংলাদেশ থেকে প্রতাপ আদিত্যের বংশধররা আসেন বাঁকুড়া জেলায়, যা তৎকালীন সময়ে ছিল অবিভক্ত বাংলা। মূলত বর্তমানের স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের যশোর থেকে অত্যাচারিত হয়ে তারা চলে আসেন এপার বাংলায়। অবস্থান করেন বর্তমান সময়ের বাঁকুড়া জেলার ওন্দার দামোদরবাটি গ্রামের পশ্চিমের জঙ্গলে।
*বিষ্ণুপুরের রাজা ১৪টি মৌজা দান করেন তাদের এবং উপাধি দেন চৌধুরী। তখন থেকেই শুরু চৌধুরী রাজবাড়ির।
*বিষ্ণুপুরের রাজা ১৪টি মৌজা দান করেন তাদের এবং উপাধি দেন চৌধুরী। তখন থেকেই শুরু চৌধুরী রাজবাড়ির।
*এখনও বসবাস করেন চৌধুরীদের বংশধররা। কেউ গেলে খুব যত্ন সহকারে তাদের ইতিহাস ব্যাখ্যা করেন তারা। সঙ্গে ঘুরে দেখান এই রাজবাড়ি এবং মা দুর্গার মন্দির।
*এখনও বসবাস করেন চৌধুরীদের বংশধররা। কেউ গেলে খুব যত্ন সহকারে তাদের ইতিহাস ব্যাখ্যা করেন তারা। সঙ্গে ঘুরে দেখান এই রাজবাড়ি এবং মা দুর্গার মন্দির।
*পুরনো গড় দরজা পেরিয়ে সুবিশাল রাজ প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেই মনে হবে যেন পৌঁছে গিয়েছেন তৎকালীন সময়ে। রাজ পরিবারের বংশধরদের মুখেই শুনতে পারবেন রাজবাড়ির ইতিহাস।
*পুরনো গড় দরজা পেরিয়ে সুবিশাল রাজ প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেই মনে হবে যেন পৌঁছে গিয়েছেন তৎকালীন সময়ে। রাজ পরিবারের বংশধরদের মুখেই শুনতে পারবেন রাজবাড়ির ইতিহাস।