২০১৮ সালের জুলাই মাসে শেষ পর্যন্ত বাস্তি স্টেশনে পৌঁছয় সেই ট্রেন। তদন্ত হয়। তবে ট্রেন এত লেট হওয়ার কোনও কারণ আজ পর্যন্ত রেল জানাতে পারেনি।

Indian Railways viral news: এই ট্রেনে চড়তে পারেন বিনে পয়সায়! অন্য সব ট্রেনের মতো কোনও শাস্তি হবে না, জানলে চমকে উঠবেন

দেশের যে কোনও জায়গাতেই বিনা টিকিটে ট্রেনে চড়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ধরা পড়লে আর্থিক জরিমানা শুধু নয়, কারাদণ্ডও হতে পারে যে কোনও যাত্রীর।
দেশের যে কোনও জায়গাতেই বিনা টিকিটে ট্রেনে চড়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ধরা পড়লে আর্থিক জরিমানা শুধু নয়, কারাদণ্ডও হতে পারে যে কোনও যাত্রীর।
কিন্তু দেশের এমন এক জায়গা আছে যেখানে বিনা টিকিটে ট্রেনে চড়তে পারেন যে কেউ। যত দিন ইচ্ছা, যখন ইচ্ছা ট্রেনে চড়লে দিতে হয়না কোনও টাকা। কোথা দিয়ে এই ট্রেন চলাচল করে জানেন?
কিন্তু দেশের এমন এক জায়গা আছে যেখানে বিনা টিকিটে ট্রেনে চড়তে পারেন যে কেউ। যত দিন ইচ্ছা, যখন ইচ্ছা ট্রেনে চড়লে দিতে হয়না কোনও টাকা। কোথা দিয়ে এই ট্রেন চলাচল করে জানেন?
ভাকরা এবং নাঙ্গালের মধ্য দিয়ে যাতায়াত করে এই ট্রেন। ভাকরা রেলওয়েতে একটি ট্রেন দিনে দু’বার যাতায়াত করে, ট্রেনে যাতায়াত করেন দিনে ১oo-র উপর যাত্রী। যাত্রাপথে মোট ৫টি স্টেশন পড়ে।
ভাকরা এবং নাঙ্গালের মধ্য দিয়ে যাতায়াত করে এই ট্রেন। ভাকরা রেলওয়েতে একটি ট্রেন দিনে দু’বার যাতায়াত করে, ট্রেনে যাতায়াত করেন দিনে ১oo-র উপর যাত্রী। যাত্রাপথে মোট ৫টি স্টেশন পড়ে।
ট্রেনটি ন্যারোগেজ, নাঙ্গাল থেকে এক বার সকালে ৭টা বেজে ৫ মিনিটে এবং বিকেল ৩টে বেজে ৫ মিনিটে ছাড়ে ট্রেনটি। যাতায়াত করেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা এবং স্কুল পড়ুয়ারা। মোট ৭৬ বছর ধরে পরিষেবা দিয়ে আসছে এই ট্রেন।
ট্রেনটি ন্যারোগেজ, নাঙ্গাল থেকে এক বার সকালে ৭টা বেজে ৫ মিনিটে এবং বিকেল ৩টে বেজে ৫ মিনিটে ছাড়ে ট্রেনটি। যাতায়াত করেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা এবং স্কুল পড়ুয়ারা। মোট ৭৬ বছর ধরে পরিষেবা দিয়ে আসছে এই ট্রেন।
স্বাধীনতার পরেই ১৯৪৮ সালে স্টিম ইঞ্জিন নিয়ে যাতায়াত করা শুরু করে এই ট্রেন। ১৯৫৩ সালে স্টিম ইঞ্জিনের বদলে ডিজেল ইঞ্জিন লাগানো হয় এই ট্রেনে। ৫টি স্টেশনের মোট যাত্রাপথ ‍১৩ কিলোমিটারের। যাত্রীরা শিবালিক পাহাড় দিয়ে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে করতে যাতায়াত করেন। গত বছরেই ৭৫ বছর পেরিয়েছে এই ভাকরা রেলওয়ে।
স্বাধীনতার পরেই ১৯৪৮ সালে স্টিম ইঞ্জিন নিয়ে যাতায়াত করা শুরু করে এই ট্রেন। ১৯৫৩ সালে স্টিম ইঞ্জিনের বদলে ডিজেল ইঞ্জিন লাগানো হয় এই ট্রেনে। ৫টি স্টেশনের মোট যাত্রাপথ ‍১৩ কিলোমিটারের। যাত্রীরা শিবালিক পাহাড় দিয়ে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে করতে যাতায়াত করেন। গত বছরেই ৭৫ বছর পেরিয়েছে এই ভাকরা রেলওয়ে।