কোন প্রাণী মুখ দিয়ে সন্তানের জন্ম দেয়?

General Knowledge Story: মুখ দিয়ে সন্তান প্রসব করে কোন প্রাণী? চট করে মনে পড়বে না…ভাবুন, ভাবুন!

এক এক প্রাণীর রয়েছে এক এক ক্ষমতা। যা চট করে জানা যায় না, চর্চায় থাকতে হয়।
এক এক প্রাণীর রয়েছে এক এক ক্ষমতা। যা চট করে জানা যায় না, চর্চায় থাকতে হয়।
চাকরির পরীক্ষাতে সফল হতে গেলে জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান ভাল হওয়া খুবই জরুরি। শুধু চাকরির পরীক্ষাই নয়, অনেকেই বিভিন্ন ধরণের ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে যোগ দেন। জেনারেল নলেজ ভাল থাকলে ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে প্রতিযোগীকে হারানোই মুশকিল।
চাকরির পরীক্ষাতে সফল হতে গেলে জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান ভাল হওয়া খুবই জরুরি। শুধু চাকরির পরীক্ষাই নয়, অনেকেই বিভিন্ন ধরণের ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে যোগ দেন। জেনারেল নলেজ ভাল থাকলে ক‍্যুইজ কম্পিটিশনে প্রতিযোগীকে হারানোই মুশকিল।
সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ পাশ করতে জেনারেল নলেজ হতে হবে তুখড়! এমন নানা প্রশ্ন করা হয়, যার উত্তর দিতে অনেকসময়ই ঘাবড়ে যান সেরা প্রার্থীরাও। আসলে, এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে যাচাই করে দেখা হয় প্রার্থীর আইকিউ লেভেল। এই যেমন সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতে এক প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দুটোই দেয়? আপনি বলতে পারবেন?
সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ পাশ করতে জেনারেল নলেজ হতে হবে তুখড়! এমন নানা প্রশ্ন করা হয়, যার উত্তর দিতে অনেকসময়ই ঘাবড়ে যান সেরা প্রার্থীরাও। আসলে, এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে যাচাই করে দেখা হয় প্রার্থীর আইকিউ লেভেল। এই যেমন সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতে এক প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দুটোই দেয়? আপনি বলতে পারবেন?
এই বিশ্বে প্রত্যেকটা প্রাণীর মধ্যে রয়েছে ভিন্ন রকমের বৈশিষ্ট্য। কোনও প্রাণীর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়, আবার কোনও প্রাণীর সরাসরি বাচ্চা হয়। তবে যে প্রাণীর বাচ্চারা ডিমের মধ্যেই কথা বলতে শুরু করে, তা আবিষ্কার করেছিলেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র বর্তমানে বিজ্ঞনী গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন।
এই বিশ্বে প্রত্যেকটা প্রাণীর মধ্যে রয়েছে ভিন্ন রকমের বৈশিষ্ট্য। কোনও প্রাণীর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়, আবার কোনও প্রাণীর সরাসরি বাচ্চা হয়। তবে যে প্রাণীর বাচ্চারা ডিমের মধ্যেই কথা বলতে শুরু করে, তা আবিষ্কার করেছিলেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র বর্তমানে বিজ্ঞনী গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ স্বপ্নিল খাতাল গত ২২ বছর ধরে ভারতের বিভিন্ন জঙ্গলে বন্য প্রাণীদের নিয়ে কাজ করছেন। বহুবার বিপজ্জনক জন্তুদের মুখে পড়েছেন। প্রাণ সংশয়ও হয়েছে। তবে প্রতিবারই রক্ষা পেয়েছেন কোনও না কোনওভাবে। সেই স্বপ্নিল যে প্রাণীদের দলকে দেখে সবচেয়ে বেশি রোমাঞ্চিত হয়েছেন, সেটা নেকড়ে।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ স্বপ্নিল খাতাল গত ২২ বছর ধরে ভারতের বিভিন্ন জঙ্গলে বন্য প্রাণীদের নিয়ে কাজ করছেন। বহুবার বিপজ্জনক জন্তুদের মুখে পড়েছেন। প্রাণ সংশয়ও হয়েছে। তবে প্রতিবারই রক্ষা পেয়েছেন কোনও না কোনওভাবে। সেই স্বপ্নিল যে প্রাণীদের দলকে দেখে সবচেয়ে বেশি রোমাঞ্চিত হয়েছেন, সেটা নেকড়ে।

 

সাপ এমন এক প্রাণী, যারা জিভ দিয়েও শুনতে পায়। আগে জানতেন?
সাপ এমন এক প্রাণী, যারা জিভ দিয়েও শুনতে পায়। আগে জানতেন?
বাদুড়-- চোখ বন্ধ করে 'দেখতে' পায় বাদুর। কীভাবে? ডানার কম্পন ও প্রতিধ্বনির উপর নির্ভর করে। বাদুর আল্ট্রাসোনিক আওয়াজ উৎপন্ন করে যা কোন-ও বস্তুতে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে, সেই কম্পন থেকেই বাদুড় সম্পূর্ণ অন্ধকারে রাস্তা খুঁজে পায় এবং শিকার করে।
বাদুড়– চোখ বন্ধ করে ‘দেখতে’ পায় বাদুর। কীভাবে? ডানার কম্পন ও প্রতিধ্বনির উপর নির্ভর করে। বাদুর আল্ট্রাসোনিক আওয়াজ উৎপন্ন করে যা কোন-ও বস্তুতে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে, সেই কম্পন থেকেই বাদুড় সম্পূর্ণ অন্ধকারে রাস্তা খুঁজে পায় এবং শিকার করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগ যুগ ধরে আমরা জেনে এসেছি মৌমাছি সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি দেখতে পায়। সেই তালিকায় এখন আরও নাম যোগ হয়েছে। বিড়াল, কুকুর, ইঁদুর এবং বাদুরের মতো কিছু প্রাণী আল্ট্রাভায়োলেন্ট রেডিয়েশন দেখতে সক্ষম।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগ যুগ ধরে আমরা জেনে এসেছি মৌমাছি সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি দেখতে পায়। সেই তালিকায় এখন আরও নাম যোগ হয়েছে। বিড়াল, কুকুর, ইঁদুর এবং বাদুরের মতো কিছু প্রাণী আল্ট্রাভায়োলেন্ট রেডিয়েশন দেখতে সক্ষম।
পৃথিবীতে এমনও প্রাণী আছে, যারা মুখ দিয়েই সন্তান প্রসবে সক্ষম। জানেন কোনটি?
পৃথিবীতে এমনও প্রাণী আছে, যারা মুখ দিয়েই সন্তান প্রসবে সক্ষম। জানেন কোনটি?
গ্যাস্ট্রিক-ব্রুডিং ব্যাঙ হল একমাত্র পরিচিত ব্যাঙ যা মুখ দিয়ে বাচ্চা দেয়।
গ্যাস্ট্রিক-ব্রুডিং ব্যাঙ হল একমাত্র পরিচিত ব্যাঙ যা মুখ দিয়ে বাচ্চা দেয়।
গ্যাস্ট্রিক-ব্রুডিং ব্যাঙ 1980-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এটি অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের একটি ছোট অংশে বেশি জন্মাত। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা এই ব্যাঙের প্রজাতি বাঁচিয়ে তোলার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
গ্যাস্ট্রিক-ব্রুডিং ব্যাঙ 1980-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এটি অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের একটি ছোট অংশে বেশি জন্মাত। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা এই ব্যাঙের প্রজাতি বাঁচিয়ে তোলার চেষ্টা চালাচ্ছেন।