লাইফস্টাইল Weight Loss Tips: ‘মাত্র’ একটা কোঁয়া, তাতেই কাজ হবে বলে বলে…! ওজন কমাতে সুপারফুড, পুরুষদের ধন্বন্তরি Gallery August 29, 2024 Bangla Digital Desk এখন সবারই একটা টার্গেট। আর সেটা হল ওজন কমানো। সেক্ষেত্রে শশার জুড়ি মেলা ভার। দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারে স্য়ালাড হিসাবে শসা খান। এটি শুধু আপনার পেটই ভরাবে না, ওজনও কমাবে। তবে এরও কিছু নিয়ম আছে। কোনও খাবারের সঙ্গে স্যালাড না খাওয়াই ভাল। ব্রেকফাস্ট আর লাঞ্চের মধ্যে যে সময়টা থাকে ওই সময়টা স্যালাড খাওয়ার উপযুক্ত সময়। রাতের খাবারের জন্য সেরা বিকল্প হল ভেজ সালাড। যাতে রাখতে হবে সবুজ শাক-সবজি। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেখানে যেন একটু রসুনও থাকে। তাহলে কিন্তু মোমের মতো গলবে মেদ।ডা. ভি কে পান্ডে বলেন রাতের খাবারের জন্য সেরা বিকল্প হল ভেজ সালাড। যাতে রাখতে হবে সবুজ শাক-সবজি। তবে খেয়াল রাখতে হবে শাক বা সবজি যেন কাঁচা না হয়। বরং হালকা করে রান্না করে নিতে হবে। এতে হলুদ এবং লবণও ব্যবহার করা যেতে পারে। রসুনে আছে ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদান। যা ওজন কমাতে সহায়তা করে। রসুনের গুণ বলে শেষ করা যাবে না! রান্নায় স্বাদ বাড়ায়, শরীর ভাল রাখে। পুষ্টিবিদরাও শরীর ভাল রাখতে রোজ এক কোয়া কাঁচা রসুন খেতে বলেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও রসুনের জুড়ি মেলা ভার। রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি১ এবং বি৬। তাই মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়, যা আমাদের স্নায়ু শান্ত করে, ঘুমও অনেক বেশি গাঢ় হয়। রসুনে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, ভিটামিন বি ৬, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়ামে ভরপুর ৷ ইউএসের জাতীয় লাইব্রেরি অফ মেডিসিনে প্রকাশিত একটি রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খেলে অতি সহজেই সর্দিকাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৬৩ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ম্যাক্রোবায়োটিক পুষ্টিবিদ এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, শিল্পা অরোরা এনডি-র মতে, সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন আপনার লিপিড প্রোফাইলের জন্যও উপকারী। তাঁর কথায়, “উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে রসুন। পাশাপাশি তিনি যোগ করেন, রসুন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক যা খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নিতে অন্ত্রকে শক্তিশালী করে তোলে আবার এই রসুনই আপনাকে মেটাবলিজম ভাল করে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।’ অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।